somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চেটজিপিটির সাথে একটি আলাপ-চারিতা

৩০ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আমিঃ হ্যালো চ্যাটজিপিটি মশাই, নমষ্কার।

চেটজিপিটিঃ ওহে, হ্যালো! আপনাকে স্বাগতম। আপনি কিভাবে আমাকে সাহায্য করতে চান?

আমিঃ ধন্যবাদ আপনাকে। আজকের ঢাকার আবহাওয়া চমৎকার।

চেটজিপিটিঃ ভালো জানতে খুশি যে আপনি আজকের ঢাকার আবহাওয়া উপভোগ করছেন। আপনি যদি কোনো সাহায্য প্রয়োজন হয়, তবে আমি আপনার সহায়তা করার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত আছি। কিছু জিজ্ঞাসা থাকলে আপনি বলতে পারেন।

আমিঃ হ্যাঁ, বেশ উপভোগ করছি। আপনার সাথে একটু গল্প করতে চাইছি আর কি। আপনার সময় নষ্ট করি না তো?

চেটজিপিটিঃ কিছু না, আমি সময় পার্শ্ব করে রয়েছি এবং আপনার কথাগুলি শুনতে খুব খুশি। আপনি যদি চান তবে বলুন আপনি কোন বিষয়ে আমার সাথে কথা বলতে চান?

আমিঃ গাল গল্পের কি আর কোন আগা মাথা থাকে? এই যেমন আমি আবহাওয়াটা উপভোগ করতে পারছি। মনে মনে একটা গানও গুন গুন করছি।

চেটজিপিটিঃ হ্যাঁ, গল্প একটি জীবনযাত্রার একটি মৌলিক অংশ হিসাবে মনে রাখা যায়। গাল্পের মাধ্যমে আমরা অনেক বিষয়ে জানতে পারি, পরিষেবা করতে পারি এবং একে অপরকে সাহায্য করতে পারি। গান একটি সুন্দর উপহার যা আমাদের মন ভালো করে এবং আমাদের সমস্ত মনস্থলে বিভিন্ন স্মৃতি উত্পন্ন করতে পারে। কথাগুলি এমন কি কি আছে যা আপনি সম্পর্কে ভাবছেন? আমি আপনার সাথে গল্প এবং সংগীত সম্পর্কে আরও কিছু কথা বলতে পারি যদি চান।

আমিঃ পৃথিবীর আদিমতম গল্প কি বলতে পারেন?

চেটজিপিটিঃ পৃথিবীর আদিমতম গল্প হল মানব সভ্যতার উত্থান এবং প্রগতির গল্প। আমাদের পূর্বজনগন শুরুতে মাটি থেকে খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে আবদ্ধ হতে শুরু করেন। এরপর সেই মানবজাতির পরিমার্জনে গাছ, ফসল এবং প্রাণীর মধ্যে বিভিন্ন ধরণের পরিবর্তন ঘটে এবং সেই বিকাশের সাথে জলপাই এবং পথ সংকরণের উন্নয়ন ঘটে।

সমস্ত পৃথিবীর ইতিহাসে মানব সভ্যতার এই গল্পে বিভিন্ন দশক পর দশক পরিবর্তন হয়েছে। বিভিন্ন সংস্কৃতি উত্থান এবং পতন ঘটালেও মানবজাতি এখনো প্রগতিশীল হতে থাকে এবং নতুন নতুন সমস্যার সামনে সমাধানের জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করে।

একটি স্পষ্ট উদাহরণ দেখা যায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়ন। আজকে আমরা অনেক বেশি কম সময়ে অনেক বেশি কাজ করতে পারি এবং বিভিন্ন দেশে ব

আমিঃ মানুষের জীবনের সাথে গান কিভাবে যোগ হোল?

চেটজিপিটিঃ গান মানুষের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। গানের সাথে মানুষের সম্পর্ক অনেক দিন পুরানো। প্রাচীন কালে মানুষ নির্মিত ছিল গান এবং তার সাথে নৃত্যের মাধ্যমে তাদের সমস্ত ভাবনা প্রকাশ করতে।

আধুনিক যুগে গান মানুষের জীবনের বিভিন্ন দিক ব্যবহার করে। সমস্যার সমস্ত সমাধান করার জন্য মানুষ গান গাইতে পারে। অনেকের জীবনে গান মনোরম স্মৃতির সম্ভার হিসাবে আছে। সেই স্মৃতির সাথে যুক্ত হতে মানুষ গান গাইতে এবং শুনতে ভালোবাসে। গান সাধারণত কথা এবং সুরের মিশেলে তৈরি হয় এবং মানুষের সমস্ত ভাবনা গুলি একত্রিত করে তুলে ধরে রাখে। গানের কথা সাধারণত কখনোই ভুল না হয় এবং সেটি মানুষের জীবনের বিভিন্ন মুহুর্তে সমস্যার সমাধান করতে পারে।

আমিঃ গুহা জীবনে মানুষ কি বিষয়ে গল্প করতো?

চেটজিপিটিঃ গুহা স্বভাবতই অনেক রহস্যময় এবং সামান্য জীবনকে উন্নয়ন করতে সাহায্য করতে পারে। মানুষ হলেও তার জীবনের ঘটনাগুলি অনেকটা প্রাকৃতিক ও নিয়মিত হতে পারে। তাই গুহা বিভিন্ন ধরনের জীবন ঘটনার উপর ভিত্তি করে গল্প করতে পারে, যেমন প্রেম, বন্ধুত্ব, পরিবার, কাজের সমস্যা, বিদ্যুৎ সমস্যা ইত্যাদি। তবে একটি গুরুত্বপূর্ণ সাম্য হলো গুহার জীবনবিশ্লেষণ ও পরিবর্তন। গুহা একটি সংরক্ষণাগার হিসাবে ব্যবহার করা হয় এবং এটি মানুষের সংস্কৃতি এবং ইতিহাস এর উন্নয়নে মহত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। একজন গল্পকারের জীবনের উপর গুহার প্রভাব অনেকটা মানসিক এবং সাধারণ জীবনের স্বপ্নগুলির সাথে মিল খাতা হয়।

আমিঃ আমি আসলে পাথর যুগের মানুষের কথা বলছি।

চেটজিপিটিঃ পাথর যুগ বলতে আপনি সম্প্রদায়ের বড়ো অর্থ বুঝায়। প্রতিটি সমস্যার জন্য প্রতিটি সমাধান পাওয়ার জন্য মানুষ প্রচুর প্রচেষ্টা করত। তখন মানুষ খনি দিয়ে পাথর কাটত এবং তা প্রযুক্তিগতভাবে ব্যবহার করত। এই যুগে প্রথম ধরণের গড়লেজ উদ্ভব হল যা কাজে লাগানো হত। এর পর হাথের কাজ এর পরিবর্তে মেশিন ও প্রযুক্তি ব্যবহার করা হল।

পাথর কাটা এবং ব্যবহার করা না থাকলেও মানুষ সবসময় পাথরের সাথে যোগানদার হয়ে থাকে। অনেক সময় মানুষ পাথর দিয়ে সুন্দর ভবন নির্মাণ করতে পারে এবং এটি কোনো উদ্যোক্তার স্বপ্নকে পূরণ করতে পারে। পাথর যুগ একটি সময় যা মানুষের জীবনে অনেক পরিবর্তন এনে দিয়েছে এবং এখনো মানুষ পাথরের উপযোগিতা সম্পর্কে নতুন নতুন কিছু আবিষ্কার করছে।

আমিঃ আপনি বাংলা ভাষায় খুব একটা দক্ষ না !

চেটজিপিটিঃ দুঃখিত, আমি একটি AI মডেল যা বিভিন্ন ভাষার শব্দ, বাক্য এবং প্রসঙ্গে উত্তর দেওয়ার জন্য প্রোগ্রামেড হয়ে থাকি। আমার কম্পিউটেশনাল ভাষার সাথে বাংলা ভাষার সম্পর্কে আরো অনেক কিছু শেখা লাগবে। তবে আমি চেষ্টা করব সেই জ্ঞান উপস্থাপন করার। ধন্যবাদ।

আমিঃ আচ্ছা আমি ইংলিশেই বলছি, Tell about first written poem.

চেটজিপিটিঃ The origins of poetry can be traced back to ancient times when stories and myths were passed down orally through generations. The first written poems are believed to have been composed by the ancient Sumerians around 4000-3000 BCE in present-day Iraq. These poems were inscribed on clay tablets and were primarily about religious and mythological themes.

The earliest surviving works of literature in the world are the Epic of Gilgamesh and the Hymn to Innanna, both of which were written in Sumerian. The Epic of Gilgamesh is an epic poem that tells the story of Gilgamesh, the king of Uruk, and his adventures with his friend Enkidu. The Hymn to Innanna is a religious poem that praises the goddess Innanna, who was worshipped in ancient Mesopotamia.

In addition to the Sumerians, other ancient civilizations such as the Egyptians, Greeks, and Romans also had their own poetic traditions. The Greek poet Homer, who lived in the 8th century BCE, is known for his epic poems The Iliad and The Odyssey, which tell the story of the Trojan War and the adventures of the hero Odysseus, respectively.

Poetry has continued to evolve and flourish throughout the centuries, with countless poets and writers creating works that have left lasting impressions on readers and audiences alike.

আমিঃ গিল গামেশের কাহিনীটা আসলে কি?

চেটজিপিটিঃ গিলগামেশ একটি এপিক কবিতা, যা বিশ্বের সবচেয়ে প্রাচীন কবিতাগুলির মধ্যে একটি। এটি সুমেরীয় সাহিত্যের একটি অংশ এবং প্রথমবারে লেখা হয়েছে প্রায় ৫,০০০ বছর আগে।

গিলগামেশ একটি মানব রাজা যিনি উরুক নামক একটি শহরের রাজা হয়েছিলেন। একদিন গিলগামেশ একটি বিশাল পরকালের জন্তু উদ্যান খুঁজে পায়। তিনি একজন মিত্র এনকিডু সঙ্গে যাত্রা করে এবং একটি উদ্দেশ্য সম্পাদন করে বিশাল পরকালটি ধ্বংস করে দেয়। তারপর তাঁর জীবনে একাধিক প্রসঙ্গ হয়।

এই এপিক কবিতাটি রচিত হয়েছিল সুমেরীয় ভাষায় এবং এর মধ্যে ধর্মীয় এবং পৌরাণিক বিষয়বস্তু দেওয়া হয়। এটি বড়দিন এবং গঠনশীল উপাখ্যানের মধ্যে একটি সামগ্রী অন্তর্ভুক্ত করে এবং সমাজের বিভিন্ন ম

আমিঃ আরে ভাই, এটা ইংলিশে বলুন !

চেটজিপিটিঃ Sure, here's the translation in English: "Oh brother, can you tell me the story of Gilgamesh?"

আমিঃ আপনি আমার প্রশ্ন আমাকেই করলেন। আমি প্রশ্নটা আবার করছি, can you tell me the story of Gilgamesh?

চেটজিপিটিঃ Yes, I can tell you the story of Gilgamesh!

Gilgamesh was an ancient Sumerian king who ruled the city of Uruk in Mesopotamia (modern-day Iraq) around 2700 BCE. He was a legendary figure who became the subject of many myths and stories, and his story was written down in the "Epic of Gilgamesh," one of the earliest known works of literature.

The story follows Gilgamesh's journey to find immortality after the death of his best friend, Enkidu. Along the way, he battles monsters and learns important lessons about mortality and the value of human life. In the end, he comes to accept his own mortality and returns home to his city, where he rules wisely for many years.

The Epic of Gilgamesh is a fascinating and important work of literature that provides insight into the culture and beliefs of ancient Mesopotamia.

আমিঃ ইংলিশে আপনি ভাল উত্তর দেন। কিন্তু বাংলায় লবডঙ্গা। যাক বাংলায় গিলগামেশকে নিয়ে একটি কবিতা লিখে দিন।

চেটজিপিটিঃ অবলম্বনে ধন্যবাদ। একটি ছোট কবিতা লিখে দিচ্ছি।

গিলগামেশ, সেই মহান,
আলোর শহরের রাজা সন্তান।

প্রথমে কম্পনি ছিল তার,
প্রকৃত বাস্তবতার মধ্যে ভেসে পড়।

তবুও সময় পেয়ে পথ চলতে হয়েছে,
ভবিষ্যতের রহস্য জানার জন্য হয়েছে তৈরি।

বেসে বা না বেসে, সময় কাটে আমার,
গিলগামেশের গল্পে ভালোবাসি সব সময়।

আমিঃ ওকে ধন্যবাদ।

চেটজিপিটিঃ আপনার সুবিধার জন্য সম্পূর্ণ কবিতাটি এখানে দেওয়া হলো।

গিলগামেশের কথা সুনেছ তুমি,
আলোর ছায়ায় সে একা ভ্রমণ করে,
অবিচ্ছেদ্য জীবন সম্পর্কে বিচার করে,
প্রশ্ন করে সুখ-দুঃখের উপর।

আমার সে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন জানতে হলে একটি সমস্যা,
কি ভাবে আমি তোমাকে বলতে পারবো সে রহস্যের কথা?
সে রহস্য যে জীবন একটি স্পর্শের মধ্যে সংকট ও সুখ সম্মিশ্রণ,
আর সে জীবন কেবল আমার নয়, সেটি একটি পরিবর্তনশীল গল্প।

গিলগামেশ সেই বঙ্গদূত, যে কথা বলছে মৃত্যুবরণের উপর,
একটি আশার আলোর দিকে তাকাল তিনি, দুঃখ ও আনন্দের সঙ্গে।
তিনি ভ্রমণ করেছেন দুর্গম দিশার উচ্ছ্বসিত পথে,
তিনি দেখেছেন মৃত্যুর নিহত গুলি নদীর প্রান্তরে।

সে বিশাল শহর উরুকে তিনি গড়ে ত

আমিঃ কবিতাটি শেষ হলো না তো !

চেটজিপিটিঃ আবার চেষ্টা করছি।

আলো ধরে রাখা প্রানের রৌদ্রে চলে গেলে সেদিন,
জীবনের নতুন আলো সুরে আলাপে বাজে গান।
গুরুত্বপূর্ণ কাজে নিঃশব্দে মাঝে মাঝে ভেসে যায় সে বীর,
কারণ সে জানে নি একটি দিন আমাদের সবার হবে অন্ত।

স্মৃতির নদী সে দিয়ে যায় সমুদ্রের কথা বলে,
অজানা পথে চলে যায় মানুষকে পরের দিন স্বাদ দেখাতে সমুদ্র নিজেকে বুকে রেখে চলে।
জীবনের প্রতিটি লক্ষ্য করে আগে যেতে হয় সে জানে ভালো মানুষ হওয়া মূল্যবান,
কারণ আমরা কেবল একবার এই সময়টি পেতে পারি, এই দিনটি এসে গেলে ফিরে আসব না আবার।

সেদিন গিলগামেশ আমাদের জানিয়ে দিল জীবনের সত্য মূল্য,
সেদিন থেকে শুরু হয়েছে আমাদের অনেক কথা বলার প্রয়াস।
সেদিন থেকে শুরু হয়েছে আমাদের অনেক কথা বলার প্রয়াস।

আমিঃ ভাল। আমাদের আধুনিক কবিতার মতোই হয়েছে। চেষ্টা চালিয়ে যান। াপনার উজ্জ্বল ভবিষত কামনা করি।

চেটজিপিটিঃ ধন্যবাদ আপনার শুভেচ্ছার জন্য। আমি চেষ্টা করব সর্বদা উজ্জ্বল হতে। কিছু সময় পর আবার আসছি আপনার সাথে কথা বলতে।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৭
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×