আজ চট্টগ্রামের ব হুল প্রচারিত দৈনিক আজাদীতে প্রথম লিড রিপো র্টঃ
অক্সিজেন থেকে হাটহাজারী পর্যন্ত সড়কটি ছয় লেনে উন্নীত হচ্ছে ।। ১৩০ কোটি টাকা অনুমোদন দিয়েছে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়, ৩ দশমিক ৭ কিমি সড়কের জন্য কার্যাদেশ প্রদান, ভূমি অধিগ্রহণের জন্য টাকাও ছাড় দেয়া হয়েছে
মূল রিপোর্টঃ
"নগরীর অক্সিজেন থেকে হাটহাজারী পর্যনত্ম সড়কটি ছয় লেনে উন্নীত করা হচ্ছে। ১৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই সড়কটি (ছয় লেনে) নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ভূমি অধিগ্রহণের জন্য টাকাও ছাড় দেয়া হয়েছে বলে সড়ক ও জনপথ সূত্রে জানা গেছে। সড়কের দুই পাশের ভূমি মালিকদের পাশাপাশি প্রায় ৩ হাজারের মতো ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী এখন উচ্ছেদ আতংকে ভুগছেন। ছয় লেনে উন্নীত করণের কাজ শুরু হলেই এই ব্যবসায়ীদের দোকান ভাঙতে হবে বলে জানা গেছে। তবে সড়ক ও জনপথ সূত্র জানিয়েছে, যে সব ব্যবসায়ীর দোকান উচ্ছেদ হবে তাদেরকে ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে।
এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী স্বপন কুমার নাথ দৈনিক আজাদীকে জানান, চলতি বছরের মধ্যে এই সড়কের কাজ শুরু হবে। ৩ দশমিক ৭ কিলোমিটার সড়কের ওয়ার্ক অর্ডার (কার্যাদেশ) দেয়া হয়েছে।
জানা গেছে, অক্সিজেন থেকে হাটহাজারী পর্যনত্ম সড়কটির দৈর্ঘ্য প্রায় সাড়ে ১২কিলোমিটার। এর নির্মাণ কাজ তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ভাগ করে দেয়া হবে। একটি প্রতিষ্ঠানকে ইতোমধ্যে ৩ দশমিক ৭ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণের কার্যাদেশ দেয়া হয়েছে। বাকি দুটি প্রতিষ্ঠানকেও কার্যাদেশ দেয়া হবে।
চট্টগ্রাম অক্সিজেন-হাটহাজারী সড়কটির প্রস্থ ২০ ফুট। ছয় লেনে উন্নীত করা হলে এই সড়কটির প্রস্থ হবে ১শ’ ফুট । এর মধ্যে প্রধান চার লেন হবে ৭০ ফুট প্রস্থে এবং মুভিং ভেহিক্যাল দুই লেন হবে ৩০ ফুট প্রস্থের। গত মে মাসে সড়কটি নির্মাণের জন্য যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ১৩০ কোটি টাকার অনুমোদন দেয়। একই সাথে ভূমি অধিগ্রহণের জন্যও টাকা ছাড় দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী স্বপন কুমার নাথ আরো জানান, যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব অর্থায়নে এই সড়কটি নির্মাণ করা হবে।
চট্টগ্রাম হাটহাজারী সড়কটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে এই সড়কটির দুই পাশে অবৈধ ভাসমান দোকান গুলো উচ্ছেদ করা হয়। উচ্ছেদের পর সড়কটির প্রস্থ ২০ ফুটের স্থলে দাঁড়ায় ৩০ ফুট। অথচ এই গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, ফটিকছড়ি, নাজিরহাট, রাউজান, মাটিরাঙ্গা, হাটহাজারী এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শত-শত গাড়ি চলাচল করে। এত কম প্রশস্থ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন শত-শত গাড়ি চলাচল করতে গিয়ে দিন-রাত ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজট লেগে থাকে। বিশেষ করে এ্যম্বুলেন্সে করে রোগীদের নিয়ে শহরে আসতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। সড়কটি ছয় লেনে উন্নীত করা হলে যানজট যেমন কমবে, তেমনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন উপজেলার যাত্রীরা কম সময়ের মধ্যে গনত্মব্যে পৌঁছতে পারবে। ''
আমার প্রশ্ন হ চ্ছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার এর মতো গুরুত্ব পূর্ণ সড়ক কে উন্নত না ক রে,এ সড়ক্টি কেন ৪লাইনে নয়,৬লাইনে উন্নত ক রা হ চ্ছে?তা হ লে কী অদূর ভবিষ্যতে এটি এশিয়ান হাই ওয়েতে রূপনেবে?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।






