বাসায় কাজ করার জন্য যদি ১৮ বছরের নীচের ছেলেমেয়েদের রাখা হয়, তাদেরক স্কুলে দিয়ে, বা টিউটরিং করে এসএসসি পরীক্ষা অবধি পড়াতে হবে; মানবিক কারণে এইটাকে আইনে পরিণত করতে হবে আজই। যদি কোন এমপি আমার পোস্টা পড়ে, পার্লামেন্টে বিল আনে, তিনি শেরে বাংলার মত জনপ্রিয় হতে পারবেন।
মন্ত্রী নাহিদের উচিত, ১৮ বছরের নীচে যেসব ছেলেমেয়ে বাসায় কাজ করছে, তাদের জন্য সপ্তাহে ১২ থেকে ১৬ ঘন্টার ক্লাশ ও ৫/৬ ঘন্টার টিউটরিং এর ব্যবস্হা করা; এতে ১ লাখ গ্রাজুয়েটের চাকুরী হবে; সব টাকা আসবে ইউনিসেফ ও ইউএন থেকে।
আপনারা সাতক্ষিরার ছোট মেয়ে বীথির অবস্হা দেখেছেন; এখন জাতিতে কমপক্ষে ২ লাখের বেশী বীথি আছে; এরা জীবনে কিছুই পাবে না; এদের বেশীর ভাগের পরিবার হবে না, অনেকে ঘর বাঁধতে পারবে না, আোনেক মা হওয়ার সুযোগ পাবে না। আমরা আমাদের চোখের সামনে এ ঘটনা ঘটতে দিতে পারি না।
আমি আশা করছি, শেখ হাসিনা বীথির দা্যিত্ব নেবেন, এটা একটা সহজ কাজ; সামান্য বুদ্ধি ও স্নেহের দরকার; টাকা ভুতে দিয়ে যাবে।
বাসার মালিকদের উচিত হবে, একটা সমিতি করে, এসব বাচ্ছাদের জন্য অবদান রাখা; যেহেতু সবার অবস্হা সমভাবে ভালো নয়, সমিতি মালিকদের এ ব্যাপারে সাহায্য করবে; সমিতি করলে তারা নাহিদের সাহায্য পাবে; বা সোজাসুজি ইউনিসেফের সাহায্য পেতে পারে।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:৪৮