এটা কেন বলছি?
কারন,
লীগের সমর্থকেরা আওয়ামী লীগকে এখন ধর্ম-বিশ্বাসের মত মনে করে থাকে। লীগের পাপী কর্মীরা দেশে হাজারো অপকর্ম, খুন, ধর্ষন ইত্যাদি অপরাধে যুক্ত হলেও এরা ভোটে ধর্ম-বিশ্বাসের মত নৌকাতে সিল দিতে ভুলে না। এবং এখন হাজারো সমালোচনা হলেও এরা পাপীদের পাপকে অস্বীকার করে।
এতো গেলো অপরাধের কথা।
এখন যদি, লীগ সরকারের রাজনৈতিক নীতি বা পলিসি নিয়ে সমালোচনা করা হয়, তবে দেখা যাবে লীগ সমর্থকেরা হাসিনার কথার বাকবাকুম করে চলবে।
এখন প্রশ্ন, লীগের বুদ্ধিজীবিদের অবস্থান কি?
এর উত্তরে বলা চলে, লীগের সুশীলেরা হলো এক আজব প্রানী। এরা মিথ্যাচারের চাষাবাদে সর্বদা লিপ্ত, আরেকটি মজার ব্যাপার হলো এরা ভারতের ব্যাপারে লুংগি ছেড়ে ধুতি পড়তে আগ্রহী। কেন বল্লাম? কারন, ইদানিং ভারতকে ট্রানজিট দিলে বাংলাদেশের কত লাভ হবে এই নিয়ে এখন এরা শশ ব্যস্ত। তবে স্পস্টত উল্লেখ থাকে, অর্থ মন্ত্রী নিজেই বলেছেন ভারতকে ট্রানজিট দিলে বাংলাদেশে টাকার অংকে কতটা লাভ তার সরকারী আলোচনা বা নির্ধারন কোন কিছুই হয়নি। এবার দেখুন,
সরকারী হিসাব নিকাশ না করেই ভারতকে ট্রানজিট দেবার জন্য এরা উঠে পড়ে লেখেছে। শোনা যাচ্ছে, ট্রানজিটের দেওয়ার শর্তে আমেরিকা-বৃটেনে লীগের ব্যবসায়ী-নেতাদেরকে প্রচুর উতকোচ দিয়েছে ভারতীয় কতৃপক্ষ।
লীগের সুশীলেরা এরপরেও ভারতীয় গীতে ব্যস্ত, আর দেশের স্বার্থে এই সমালোচনাকে সুশীলেরা নাম দিযেছে ভারতী জুজু দেখিয়ে লাভ নেই।
লীগের সুশীলদের মধুবাক্য আম্বা মিডিয়াতে নিরপেক্ষ বিশ্লেষন ইত্যাদির মোড়কে বাজারজাতের মহা-উৎসব চলছে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




