রোববার থেকে থেকে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে আবার ঢাকা নদীপথে নামলো সর্বাধুনিক বে-ক্রুজার-১। সর্বপ্রথম জাহাজটি যাত্রা শুরু করেছিল, টেকনাফ থেকে সাগর ডিংগিয়ে সেন্টমার্টিন দ্বীপে, কাল-বৈশাখীর মৌসুমে সমুদ্র যাত্রা বন্ধ থাকার সুযোগে এটা এখন বরিশাল ঢাকা যাত্রী বহনে নিয়োজিত হবে।
জাহাজদের আসন ২৫০, এটার খোল দুটি, ফলে দ্রুতগতি কিংবা উচু ঢেউয়ের সময় সহজে ভারসাম্য বজায় থাকে। এটা অন্য জাহাজ থেকে দ্রুতগামি, ফলে যাত্রীরা ৫ ঘন্টায় ঢাকা থেকে বরিশাল পৌছে যাবেন।
এছাড়া এতে রয়েছে হালনাগাদ সব নৌ-যন্ত্রপাতি। যা পানির স্রোত, গভীরতা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস সব স্বয়ংক্রিয়ভাবে জেনে নিতে পারে, এছাড়া রয়েছে জিপিএস ব্যবস্থা।
জাহাজ কোম্পানী বে-ইন্টারন্যাশনাল দাবি করেছে, যাত্রীদের আরাম আয়েশের সাথে সাথে নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে ভাল, রয়েছে পর্যাপ্ত লাইফ বোট, জ্যাকেট এবং অন্যান্য জীবন রক্ষাকারী সরঞ্জাম। জাহাজটি পুরোটা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত;
জাহাজটি প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৭ টায় বরিশাল থেকে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছবে বেলা ১২টায় এবং দুপুর ২টায় ঢাকা থেকে ছেড়ে বরিশাল পৌঁছবে বিকেল ৬ টায়। বিভিন্ন শ্রেণীর আসনের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে যথাক্রমে ১২০০/-, ২২০০/- এবং ১৮০০/-। চলেন তাহলে ঘুরে আসি মুগো বাড়ি বরিশাল থেকে। যদিও মনে হচ্ছে ভাড়া কিঞ্চিত বেশি, খোলা ডেকের উপরে বসে হাওয়া খেতে খেতে যাবার একটা ব্যবস্থা রাখা উচিত ছিল।
জলেডাঙ্গা ব্লগের লেখা

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




