রানা রানা রানা, সব জায়গায় এই রানা, আ'লীগ, রাজাকার বিএনপি জামাত, রগকাটা শিবির, নব প্রকাশিত ভন্ড হেফাজতীদের দোষর আর ফেসবুক, ব্লগ আর পত্রিকা সব জায়গায় নরপশু রানাকে নিয়ে সমালোচন, রানার রিমান্ড হইল ১৫ দিন। রিমান্ডে কি এমন তথ্য তারা বের করবেন কে জানে। সব ঘাটের জল খাওয়া মওদুদ কইল তারা ক্ষমতায় গেলে ক্ষতিগ্রস্ত সবাইকে ২০ লাখ টাকা দেয়া হবে। যখন জিজ্ঞাস করা হল কোকোর লন্চ ডুবির কি ক্ষতি পূরন দেয়া হয়? সেটা নথি দেখে বলতে হবে। বাকিটা আর বলতে চাই না। রাজনীতি রাজনীতি কঠিন রাজনীতি জমে উঠেছে। এখন কেউ সমবেদনা জানালেও মনে হয় রাজনীতি হচ্ছে। কেউ বলে না এ ভবন কিভাবে নির্মান হল। কারা কারা রানা থেকে টাকা খেল? রাজউক এবং সিটি কর্পোরেশনের যেকোন ছোট বড় আমলা আর কামলা যেই হোক আর কিছু না হোক তার অন্তত নামে বেনামে একাধিক বাড়ি আছে ঢাকায়। এসব অবৈধ ভবন নিমানে সহায়তা করে কারা রাতারাতি সম্পদের পাহাড় ঘড়ছে তার কোন কথা নাই। এর কোন প্রশ্ন নাই? জবাব নাই। কথা উঠেছে রানার সব সম্পত্তি বিক্রি করে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরন দেয়া। সেটা মন্দ হয় না। পূর্ন সমর্থন আছে আমার। কিন্তু প্রশ্ন জাগে আমলা কামলারা কি বিচারের বাহিরেই থেকে যাবেন, ২০ হাজারেরও বেশি নকশা বহিভূত ভবনের কোন সুরাহা হবে কিনা। নাকি আবার ভবন ধস হলে আমরা চেয়ে চেয়ে দেখব, আন্দোলনের একটা রাস্তা আমরা পাব। সভা সমাবেশ টক শো করার একটা সুযোগ পাব। বাংলাদেশ আন্দোলনের দেশ এখানে আন্দোলনের ক্ষেত্র এত বেশি যে আমাদের কি নিয়ে আন্দোলন হবে খোজার দরকার হয় না। আমরা হুজুগে বাঙ্গালী এটাই বার বার প্রমান করি। আজ দেখলাম এটিএম শামছুজ্জামানকে নিয়ে মৃত্যুর খবর প্রচার করল ভন্ড জামাতী ফেজ মানুষও হুমরি খেয়ে শেয়ার দিচ্ছে, আমদের আসল জানার দরকার নাই। বাশের কেল্লায় যা আসে তার সবইতো আমাদের শেয়ার করার দরকার। দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করাইতো ভন্ড জামাতের কাজ। কখনো সাইদীকে চাদে দেখা যায় বাশের কেল্লায়। আর কিছুতে না পারলে ভন্ডরা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে। ইমরান সরকার যেভাবেই বলুক ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়লেও এ ভন্ডরা মিথ্যাচার করেই যাবে। কথাটা বলতে চাই নাই তাও না বলে পারলাম না। ভন্ডদের কাজ ভন্ডামী করা, রাজণীতির কাজ রাজণীতি করা। সব কিছুর পরও একটা প্রত্যাশা ক্ষতিগ্রস্তরা যেন ক্ষতিপূরন পায়। বাংলার মানুষকে যেন আর ভবন ধসে না মরতে হয়, বাংলার মানুষ অন্তত স্বাভাবিক বাচা না হোক অন্তত স্বাভাবিক মরার গ্যারান্টি পায়।
আলোচিত ব্লগ
লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?
মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন
অভিনেতা
বলতে, আমি নাকি পাক্কা অভিনেতা ,
অভিনয়ে সেরা,খুব ভালো করবো অভিনয় করলে।
আমিও বলতাম, যেদিন হবো সেদিন তুমি দেখবে তো ?
এক গাল হেসে দিয়ে বলতে, সে সময় হলে দেখা যাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়
প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন
চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)
সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন
তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?
আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন