যেখানে সেখানে প্রসাব করা
ঠেকাতে সরকারের আরবিতে
লেখার প্লানটা একেবারে ফ্লপ
হয়ে গেল.. সরকারের আগেই
ভাবা উচিত
ছিল বাংলেদেশে ইসলাম
ছাড়াও আরও কিছু ধর্ম আছে
তাদের কাছে আরবি ভাষার
মুল্যায়ন শুধুমাত্র একটি বিদেশী
ভাষা হিসেবে এর বেশি কিছুনা|
তার উপর কিছু নাস্তিক আছে
এদেশে যাদের স্বভাব এমন যে
এদের প্রসাবের চাপ না দিলেও
এরা আরবি লেখা স্থানে প্রসাব
করবে করণ ইসলামী মুল্যবোধে
আঘাত করাটাই এদের জীবনের
লক্ষ ।
আচ্ছা নাস্তিকদের কথা ছারুন
মুল প্রসঙ্গে কথা বলি.. আমরা
যেখানে সেখানে প্রসাব করি
কেন..?? এর ২টি কারণ হতে পারে
প্রথমত শহর জুরে পাবলিক
টয়লেটের সল্পতা আর দ্বিতীয়ত
যেসব পাবলিক টয়লেট আছে
সেগুলো ব্যাবহার করতে গেলে
ছোট ছোট চাদাবাজির শিকার
হতে হয় যেমন প্রসাব করতে ২ বা
৫ টাকা, পায়খানা করতে ৫ বা ১০
টাকা| টাকার অঙ্কটা আহামরি
কিছু না হলেও মাঝে মাঝে এই
৫/১০টাকাই বেশি মনেহয়| অনেক
সময় খুচরা থাকেনা বা এই
সামান্য টাকার জন্য খুচরা
করতে ইচ্ছে করেনা| আমাদের
বগুড়ায় সার্কিট হাউজের
কোনায় প্রসাব দিয়ে ফুটপাত
ভিজে থাকতে দেখা যায়
অথচ কিন্তু এর থেকে মাত্র কয়েক
কদম পশ্চিমেই একটা পাবলিক
টয়লেট আছে আরো কয়েক কদম
পশ্চিমে গেলে জিলা স্কুলের
দেয়াল ঘেসে বিলবোর্ড গুলোর
নিচেও প্রসাব করতে দেখাযায়
(যদিও এখানে লিখা আছে
“সাংবাদিক ছাউনি” “প্রসাব
করা নিষেধ”)| কাছাকাছি
পাবলিক টয়লেট থাকা সত্বেও
মানুষ কেন এসব স্থানে প্রসাব
করছে..?? কারন ঐটাই ছোট ছোট
চাদাবাজি| ডিয়ার সরকার তাই
বলিকি এইসব চাদাবাজি বন্ধ
করেন আগে..আর আরবিতে পেইন্ট
ফেইন্ট বাদ দিয়া ঐ টাকা দিয়া
কয়েকটা পাবলিক টয়লেট বানান
কামে দিবে....
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:২১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



