somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

'দ্য আর্ট অব ওয়ার' :৯ : দ্য আর্মি অন দ্য মার্চ - শেষ কিস্তি

১১ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



২য় পিউনিক যুদ্ধে হ্যানিবেল যখন তার কার্থেজিয়ান আর্মি নিয়ে ট্রেবিয়া নদীর পাড়ে ক্যাম্প করলেন, তখন নদীর ওপারে রোমান আর্মি তখন জেনারেল সিপিওর নেতৃত্বে শক্তিবৃদ্ধি করছে। সুপেরিওরিটি কমপ্লেক্সে ভোগা রোমান জেনারেলদের শায়েস্তা করতে হ্যানিবল ট্রেবিয়া নদীর পাড়ে এম্বুশ পাতলেন। তারপর সেই এম্বুশের ওপর দিয়ে একদল অশ্বারোহী পাঠালেন নদী পেরিয়ে রোমান ক্যাম্পের ওপর একটা ফেইন্ট এটাক দেখিয়ে এম্বুশের ওপর দিয়েই ফিরে আসতে।

যথারীতি রোমানরা ক্ষেপে গিয়ে ঐ পথেই একটা আর্মি পাঠাল কার্থেজিয়ানদের শায়েস্তা করতে। অর্ধেক রোমান সেনাদল যখন নদী পার হল, হ্যানিবেলের জেনারেলরা অস্থির হয়ে উঠলেন আক্রমন করতে; কিন্তু হ্যানিবলের মনে ছিল অন্যকিছু। তিনি পুরো রোমান বাহিনীকে নদী পেরিয়ে আসতে দিলেন। তারপর তার মুল সেনাদল দিয়ে রোমানদের ওপর সাড়সি আক্রমন চালালেন। বেগগতিক দেখে রোমানরা পিছুহটে নদী পেরিয়ে ক্যাম্পে ফিরতে চাইল, কিন্তু হ্যানিবেলের এম্বুশ এবার সক্রিয় হয়ে উঠল। চতুর্মুখি আক্রমনে দিশেহারা রোমানরা এলোমেলো হয়ে নদী সাঁতরে পালাল।

সানজু বলেন, সেনাদল নিয়ে নদী পার হবার পর দ্রুত নদী থেকে দূরে সরে আসুন। কেননা আপনার পেছন পেছন যদি কোন শত্রুদলও নদী পার হয়, সেক্ষত্রে নদীর এপারে যুদ্ধ করার জন্য পর্যাপ্ত ব্যাটেল স্পেস যেন আপনার হাতে থাকে। আর যদি নদী পার হতে থাকা শত্রুকে আক্রমন করতে চান, তবে অর্ধেক সেনাদল নদী পার হবার পর আক্রমন করুন। এতে সুবিধা হল এম্নিতেই নদী পার হবার সময় সেনাদলকে যুদ্ধের ফর্মেশন ত্যাগ করতে হয়, তার ওপর অর্ধেক সেনাদল নদীর এপারে আর বাকিরা যখন নদীর ওপারে থাকে , তখন এটাক রেশিওটাও আক্রমণকারীর অনুকুলেই থাকে, তাই জয় প্রায় নিশ্চিত। আর যদি যুদ্ধ এড়াতে চান, তাহলে নদী পার হতে আসা শত্রুর সাথে লাগতে না যাওয়াই শ্রেয়। কারন আধুনিক যুদ্ধে নদী পার হবার আগে ব্রিজহেড অপারেশন চালান হয়, আর যে আর্মির এমন সামর্থ্য থাকে, তার বিরুদ্ধে লড়ার মত যথেষ্ট শক্তিশালী যদি আপনি না হন, সেক্ষেত্রে আপনি নদী থেকে দূরে আপনার সুবিধামত জায়গায় ডিফেন্স নিন যেন শত্রু নদী পার হয়ে এসে আপনার ফাঁদে পা দেয়। আর যদি আপনি আফগান স্টাইলে যুদ্ধের কথা ভাবেন। সেক্ষত্রেও নদীর আশেপাশে না থেকে বরং মেইনল্যান্ডের আরো ভেতরে আপনার ডিফেন্সে মনযোগ দেয়াটাই লাভজনক।

আর যদি নদীর আশেপাশেই যুদ্ধ করতে হয় সেক্ষেত্রে ভাটি থেকে উজানে গিয়ে আক্রমন করতে যাবেন না, বরং শত্রুর চে উজানে থাকতে চেষ্টা করুন। কারন উজান থেকে শত্রু আপনার পানিতে বিষ মিশিয়ে দিতে পারে, ছোট নদী হলে সাময়িক ভাবে বাধ দিয়ে আর সুবিধামত সময়ে সে বাধ ভেঙ্গে দিয়ে আপনার ক্যাম্প প্লাবিতও করতে পারে। এই হল নদীর আশে পাশে অবস্থান নেবার কৌশল।


পথে লবন-কাদায় মাখামাখি এলাকা পরলে যত তারাতারি পারেন এই এলাকা পেরিয়ে যান। আর এখানে আক্রান্ত হলে ঘাস-পানি আছে দ্রুত এমন জায়গার কাছাকাছি পৌঁছান, আর পেছনে গাছ আছে এমন জায়গায় থেকে লড়ুন। কারন ঘাস জন্মানো স্থানে মাটি কিছুটা শক্ত হয়, কাদায় আটকে পড়ার চে পানিতে সাত্রানো সোজা আর পেছনে গাছের বন প্রয়োজনের সময় আত্মগোপনের জন্য ভাল। এই হল কর্দমাক্ত এলাকায় লড়ার কৌশল।


সমভুমিতে উঁচু ভুমি আপনার পেছনে আর ডানে রেখে সুবিধনক স্থানে অবস্থান নিন। পেছনের উঁচু ভুমি থেকে আপনার পর্যবেক্ষকরা সময়মত আপনাকে জানিয়ে দিতে পারবে যে শত্রু পেছন থেকে আক্রমনের কোন পায়তারা করছে কিনা। আর ডান পাশে উঁচু ভুমি আপনাকে রক্ষা করবে ডান দিক দিয়ে আসা ফ্ল্যাঙ্কিং এটাক থেকে। আগেকারদিনে সেনাদলের বাম দিক এম্নিতেই সুরক্ষিত থাকত, কারন বাম হাতে থাকত শিল্ড বা ঢাল। তাছাড়া চারদিক থেকে শত্রুকে সাম্লানর চে দুই দিক যেকোন বিচারেই স্রেয়। এই হল সানজুর চার ধরনের ভুমিতে নেচারাল এডভান্টেজকে কাজে লাগিয়ে লড়ার কৌশল।


সব আর্মিই নিচু এলাকার চে অপেক্ষাকৃত উঁচু এলাকা পছন্দ করে, ইংরেজিতে বলে গ্রাউন্ড হায়ার দ্যান দ্য সারাউন্ডিংস। ক্যাম্প স্থাপনের জন্য স্যাতস্যতে এলাকার চে শুকনো এলাকা ভাল। কারন শুকনো এলাকায় রোগের প্রাদুর্ভাব কম, তাই সৈন্যরা ফিট থাকে। আর ফিট সৈন্যরাই যুদ্ধে বিজয়ী হয়। তাই নদীর পাড়ে বা পাহারের পাদদেশে শকনো আলোকিত স্থানে পেছনে আর ডানে উচুভুমি রেখে ক্যাম্প করুন।

প্রবল বর্ষনের কারনে ফুলে ওঠা নদী শান্ত না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। প্রাকৃতিক ভাবে দুর্গম এলাকা পারতপক্ষে পরিহার করুন, আর যদি পার হতেই হয় তবে যত দ্রুত সম্ভব অতিক্রম করুন। কারন এসব এলাকায় শত্রু এম্বুশ পেতে রাখে আর এখানে ফর্মেশন অনুযায়ী যুদ্ধও করা যায় না। তাই নিজে এসকল এলাকা এড়িয়ে চলুন আর শত্রুকে এসব এলাকা দিয়ে আসতে বাধ্য করুন। চেষ্টা করুন শত্রু যেন এসব দুর্গম এলাকা পেছনে রেখে লরতে বাধ্য হয়, কারন সদ্য পেরিয়ে আসা এসব দুর্গম এলাকার স্মৃতি আর ভীতি তাদের ব্যাকুল রাখবে। চলার পথে আর আপনার ক্যাম্পের আশেপাশের প্রত্যেকটা ঝোপ ভাল করে সার্চ করুন। এসব স্থানেই শত্রুর এম্বুশ আর গুপ্তচরেরা লুকিয়ে থাকে।


শত্রু আপনার কাছাকাছি থাকার পরও যদি আক্রমন না করে, তাহলে বুঝতে হবে যে সে তার অবস্থানগত সুবিধাটা কাজে লাগাতে চাইছে। যখন সে সামর্থ্য থাকা সত্বেও দূর থেকে আপনাকে যুদ্ধে যেতে ডাকে, তারমানে হল আপনাকে সে আপনার সুরক্ষিত অবস্থান থকে বের করে আনতে চাইছে, যেন তার পছন্দমত স্থানে পজিশনাল এডভান্টেজ কাজে লাগিয়ে সে আপনাকে হারাতে পারে। যখন আপনার স্কাউটরা এসে জানাবে যে দূর বনে গাছপালা নড়ছে, বুঝবেন শত্রু রাস্তা সাফ করতে করতে এগুচ্ছে। ঘাসের ওপর অনেকসংখ্যক দৃশ্যমান প্রতিবন্ধকতা লাগিয়ে রাখার মানে, শত্রু আপনাকে ভীতি দেখিয়ে বিভ্রান্ত করতে চাইছে, সাধারনত নিরাপদে পিছুহটার আগেই শত্রু এমন খোলামেলা ভাবে প্রতিবন্ধকতা বা অবসট্যাকেল পেতে রেখে যায়।

উড়ে আসা পাখি যখন ঝোপঝাড়ের উপর এসে আরো উপরে উড়ে যায়, বুঝবেন অখানেই শত্রুর সেনারা এম্বুশ পেতে লুকিয়ে আছে। চমকে ওঠা পশুপাখি দেখে বুঝবেন আক্রমের জন্য শত্রু হামাগুরি দিয়ে এগিয়ে আসছে। যখন দূর থেকে আকাশে ধুলার কুণ্ডলী কলাম বা স্তম্ভের মত আকাশের দিকে উঠে যেতে দেখবেন, বুঝবেন শত্রুর সাঁজোয়া যান এগিয়ে আসছে; আর যদি ধুলার মেঘ নিচু হয়ে অনেকখানি জায়গা জুড়ে দেখতে পান, বুঝবেন শত্রুর পদাতিক দল এগুচ্ছে। যখন দেখবেন নিচু ধুলার মেঘ একখানে জমে আছে, বুঝবেন শত্রু ক্যাম্প করার প্রস্তুতি নিচ্ছে, আর সেই মেঘের চার পাশে ছোট ছোট মেঘের ঘোরা ফেরার মানে, শত্রু রান্নার জন্য কাঠ সংগ্রহ করতে অথবা ক্যাম্পের চারপাশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ছোট ছোট পার্টি কাজ করছে।


শত্রু যখন নরম সুরে কথা বলে অথচ তার যুদ্ধের প্রস্তুতি পুরোদমে চলতে থাকে, তারমানে সে এডভান্স বা অগ্রাভিযান করতে যাচ্ছে। আর শত্রু যদি উগ্র আচরন করে আর অগ্রাভিযানের পায়তারা দেখায়, তাহলে বুঝতে হবে শীঘ্রই সে পিছুহটার প্ল্যান করছে। শত্রুর দুত যখন নমনীয় স্বরে কথা বলে, বুঝতে হবে তারা পুনর্ঘটিত হতে সময় কিনতে চাইছে। কোন উপযুক্ত কারন অথবা গ্রহনযোগ্য প্রতিনিধি ছাড়াই যখন শত্রু সন্ধির প্রস্তাব করে, বুঝতে হবে এঁর পেছনে নিশ্চয় কোন ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে।

শত্রুর হাল্কা চ্যরিয়ট (সাঁজোয়া যান) গুলো যখন ক্যাম্প ছেড়ে বাইরে এসে দুই ফ্ল্যাঙ্কে অবস্থান নেয়, বুঝতে হবে শত্রু যুদ্ধের জন্য ফরমেশন নিচ্ছে। যখন শত্রুসেনারা তাড়াহুড়া করে যার যার স্থানে পৌছানোর চেস্টা করছে, বুঝতে হবে আক্রমনের সময় ঘনিয়ে আসছে। যখন শত্রুর অর্ধেক এগিয়ে আসে আর বাকিরা পালিয়ে যায়, তারমানে শত্রু আপনাকে ধোঁকা দেবার চেস্টা করছে।

যখন শত্রু সৈন্যদের তাদের অস্ত্রের ওপর ভর দিয়ে দাড়াতে দেখবেন, বুঝবেন তারা ক্ষুধায় ক্লান্ত। যখন পানি সংগ্রহে আসা সৈন্যরা পানির পাত্র ভরার আগে নিজেরা ঢকঢক করে পানি পান করে, বুঝবেন ক্যাম্পের সবাই পানির কস্টে আছে। শত্রু যখন সুযোগ পেয়েও এগিয়ে না আসে, তারমানে তারা ক্লান্ত-বিদ্ধস্ত। শত্রু ক্যাম্পের ওপর পাখির আনাগোনা দেখলে বুঝবেন, তারা ক্যাম্প খালি করে চলে গেছে।

রাতে শত্রু ক্যাম্প থেকে চেঁচামেচি ভেসে আসা মানে তারা কোন কারনে ভীত। সেনাদের ভেতর বিশৃংখলা দেখে বুঝবেন সেনাপ্রধান তার কতৃত্ব হারাচ্ছেন আর অফিসারদের আচরনে অসন্তোষ দেখলে বুঝবেন সেনাদলের ভেতর হতাশা ভর করেছে। চলার সময় এলোমেলো পতাকা দেখলে বুঝবেন সেনাদলের মনোবল তলানীতে এসে ঠেকেছে। যখন দেখবেন সৈন্যরা তাদের ঘোড়াগুলোকে যত্ন করে খাওয়াচ্ছে আর নিজেরাও পেটপুরে খেয়ে নিচ্ছে, কিন্তু কোন তৈজসপত্র ঝুলতে দেখছেন না আর তাবুও গুটিয়ে ফেলা হচ্ছে, বুঝবেন তারা আক্রমনের জন্য শেষ প্রস্তুতি নিচ্ছে।

যখন সৈন্যরা সুযোগ পেলেই ছোট ছোট দলে ফিসফাস করতে থাকে, এরমানে হল তারা তাদের জেনারেলের ওপর বিশ্বাস হারাচ্ছে। কমান্ডারদের বেশি বেশি পুরস্কার দিতে দেখলে, বুঝবেন তারা আত্ববিশ্বাসহীনতায় ভুগছে, কারন দীর্ঘ কেম্পেইনের শেষ দিকে তারা সেনা বিদ্রোহের ভয়ে থাকে। আর বেশি বেশি শাস্তি দিতে দেখলে বুঝবেন কমান্ডাররা প্রচন্ড স্ট্রেস এ আছেন। যখন অফিসারেরা দোষী সেনাসদস্যদের শাস্তি দিতে ভয় পায়, বুঝবেন বিশৃংখলা চরমে পোছে গেছে।

যখন শত্রু যুদ্ধবন্দি বিনিময়ে উতসাহ দেখায়, এরমানে তারা সন্ধি স্থাপনে আগ্রহী। যদি মারমুখি শত্রুসেনারা আপনার সামনাসামনি হয়ে হম্বিতম্বি করে কিন্তু আক্রমন না করে, বুঝবেন শত্রু অন্যকোন দিকে দিয়ে ভিন্ন সেনাদলের সাহায্যে আক্রমন করতে যাচ্ছে।
যুদ্ধে শুধুমাত্র সংখ্যাগরিষ্ঠতার উপর ভিত্তি করে আক্রমন করতে যাবেন না। সংখ্যায় কম মানে আপনার সরাসরি আক্রমনের সু্যোগ কম। কিন্তু সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় আক্রমনের সামর্থ্য থাকলে, কম সংখ্যক সৈন্য নিয়েই জেতা সম্ভব। যার দুরদৃস্টি নেই আর যে তার শত্রুকে অবজ্ঞা করে, নি নিশ্চয় তার শত্রুর কাছে পরাজিত হয়।

আপনার সৈন্যদের আস্থা অর্জনের আগেই যদি আপনি তাদের শাস্তি দেন, তারা কখনও আপনার অনুগত হবেনা, আর শতভাগ আনুগত্য ছাড়া তারা আপনার জন্য নিজেদের জীবন বিসর্জন দিতে চাইবে না। আবার আপনার আস্থাভাজন সৈন্যদের দোষের জন্য শাস্তি দিতে যদি আপনার হাত কাপে, তাহলেও কিন্তু আপনি আনুগত্য হারাবেন। তাই অবশ্যই আপনি আপনার সৈন্যদের সাথে মানবিক আচরন করুন, কিন্তু শৃংখলার প্রশ্নে আপোষহীন হতে হবে। এভাবেই আপনি বিজয় নিশ্চিত করতে পারেন।

প্রশিক্ষনের সময় যদি কঠোর না হন তাহলে যুদ্ধক্ষত্রে আপনাকে পস্তাতে হবেই। একজন কমান্ডার যখন নিয়মিত প্রয়োজনীয় আদেশ দেন আর তার আদেশ প্রতিপালিত হল কিনা তা নিশ্চিত করেন, তখন তিনি তার সাথে তার সৈন্যদের সন্তোষজনক সম্পর্ক নিশ্চিত করতে পারেন।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৯
৬টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কৃষ্ণচূড়া আড্ডার কথা

লিখেছেন নীলসাধু, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:০২



গতকাল পূর্ব নির্ধারিত কৃষ্ণচূড়ায় আড্ডায় মিলিত হয়েছিলাম আমরা।
বছরের একটি দিন আমরা গ্রীষ্মের এই ফুলটির প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে প্রকৃতির সাথে থাকি। শিশুদের নিয়ে গাছগাছালি দেখা, ফুল লতা পাতা চেনাসহ-... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×