যে রংধনু দেখে আমাদের মন আনন্দে রেঙে ওঠে তার পিছনে লুকিয়ে থাকে বাদল-দিনের-বরষা। নজরুল তেমন দাবী করেছিলেন তার লেখার ক্ষেত্রে। লেখার আড়ালে লুকিয়ে থাকে তার ব্যক্তিস্বত্বা।
লেখার রেখায় রইল আড়াল আমার আমি ধরায় হেথা,
ইন্দ্রধনুর রঙের পিছে যেমন বাদল-দিনের ব্যাথা।
কবিদের সেই লুকিয়ে থাকা ব্যক্তিস্বত্বাকে উদঘাটন করার দায়িত্ব বরেণ্যদের। "বজ্র, বিদ্যুৎ আর ফুল, এই তিনে নজরুল" বলেছেন প্রেমেন্দ্র মিত্র,আর অন্যেরা ? সেটা নিয়েই আজকের আলোচনা:
নীহাররন্জন গুপ্ত:
"ঘনিষ্ঠভাবে কবিকে জানবার পর মনে হয়েছিল কাজী সাহেবকে না চিনলে জীবনের আমার একটি দিক বুঝি শুন্যই থেকে যেত। রিহার্সেলের সময় একটি দিনের কথা আজও মনে আছে। কবির সংগে গাড়িতে তার পাশে বসে যেন কোথায় চলছি-হঠাৎ কোথায় কোকিল ডেকে উঠলো। সংগে সংগে কবি সুর করে মুখে মুখেই রচনা করলেন একটি গানের কয়েকটি লাইন।"
রেশমী চুড়ির তালে
কৃষ্নচুড়ার ডালে
পিউ কাহা পিউ কাহা
ডেকে ওঠে পাপিয়া।(১)
অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত:
"বাস থেকে নজরুল আমাকে ডাকল, চলে এস।
আমি বললাম, জায়গা হবে না।
নজরুল বলল "খুব হবে, হ্রদয়ে জায়গা থাকলে সর্বত্র জায়গা আছে, চলে এস।"
নজরুল একাই এক হাজার। ব্যক্তিত্বের প্রাবল্যে-প্রাখর্যে-মাধুর্যে সে একেবারে অনন্য। অপরে তার কেউ না হোক, সে সকলের আপন।
যেখানেই নজরুল সেখানেই গান, সেখানেই প্রাণ, সেখানেই অফুরান।" (২)
আমার কথা লুকিয়ে থাকে
....আমার গানের আড়ালে
সেই কথাটি জানার লাগি
..... কে গো এসে দাড়ালে।
তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়
"কালবৈশাখীর ঝড় আসে, কিন্ত এক একটা ঝড় আসে তার চিহ্ন পৃথিবী বহন করে শত বৎসর পর্যন্ত। কবি কাজী নজরুল ইসলাম সেই কালবৈশাখীর ঝড়। শুধু সাহিত্য সংগীতের ক্ষেত্রে নয় বাঙালীর সমগ্র জীবন-ক্ষেত্রে। " (৩)
এলো ঐ কালবৈশাখী
কাটাবি কাল বসে কি ?
প্রবোধকুমার স্যানাল
"নজরুল - আমার কাছে অমন একটি সজীব প্রাণ অমন একটি আনন্দদায়ক জীবন বাংলা সাহিত্যে পূর্বেও যেমন ছিল না, আজও নেই, ভবিষ্যৎ-এ হবে কিনা সন্দেহ।
বাংলা ভাষায় অনুপ্রাস বলে একটি শব্দ আছে। এই অনুপ্রাস রচনায় কখনও তাকে ভাবতে হয়নি- কথার ছলে, হাসির ছলে, কিংবা নেহাৎ কৌতুকবশত: তিনি অনর্গল অনুপ্রাস রচনা করে যেতেন-যার দৃষ্টান্ত আজ পর্যন্ত বাংলা সাহিত্যে আর একটিও নেই।
মাঝে মাঝে বলতেন "প্রবোধ তুমি লিখে ফেল-নতুন একটি গান রচনা করেছি" -তিনি প্রথমে বলে যেতেন তারপর আমার লেখা দেখে দেখে তৎক্ষনাৎ সুর দিয়ে গেয়ে ফেলতেন। আমার বিস্নয়ের ঘোর কাটতে সময় লাগত। তাই বলি অমন প্রতিভাবান লোক বাংলা সাহিত্যে দ্বিতীয়টি আজ পর্যন্ত জন্মগ্রহন করেনি। (৪)
একটি অনুপ্রাসের উদাহরন:
যাত্রীরা রাত্তিরে হ’তে এল খেয়া পার।
বজ্রেরি তূর্যে এ গর্জেছে কে আবার ?
কবীর চৌধুরী
কালজয়ী শ্রেষ্ঠ সাহিত্য রচনার কাজ প্রায়ই ব্যর্থ হোলো। শুধু ব্যর্থ হলো না নজরুল ইসলামের ক্ষেত্রে। ব্যর্থ হলো না বললে কম বলা হবে। আশ্চর্য রকমের সফল হলো নজরুলের লেখনীতে। যার ফলে বাংলা সাহিত্যে একটি নতুন ধারার প্রবর্তন হলো, একটি নতুন যুগের সৃষ্টি হলো। মুসলিম রেনেসার মন্হর স্রোতোবেগকে একটি তরংগ যেন উচ্ছল প্রাণবন্যায় রূপান্তরিত করল। বাঙালী মুসলমান অবাক হয়ে দেখল যে একজন মুসলমান কবি এরকম লিখতে পারে। (৫)
বল ঐ মাভৈ: মাভৈ:
নবযুগ ঐ এলো ঐ।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর:
তীব্রতা রস্নাত্নক হলেই কাব্য হয়ে ওঠে যেমন উঠেছে নজরুলের বেলায়। নজরুলকে আমি বসন্ত নাটক উৎসর্গ করেছি এবং উৎসর্গপত্রে তাকে 'কবি' বলে অভিহিত করেছি। জানি তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ এটা অনুমোদন করতে পারনি। আমার বিশ্বাস তারা নজরুলের কবিতা না পড়েই এই মনোভাব পোষন করেছ। আর পড়ে থাকলেও রূপ ও রসের সন্ধান করনি, অবজ্ঞাভরে চোখ বুলিয়েছ মাত্র। জনপ্রিয়তা কাব্য বিচারের মাপকাঠি নয়, কিন্তু যুগের আবহাওয়া যা প্রতিফলিত করে সেটা কাব্য নয়, মহাকাব্য। (৬)
রবীন্দ্রনাথ উল্লেখিত নজরুলের তীব্রতামুলক একটি কবিতার উদাহরন:
সিঁথির সিঁদুর মুছে ফেল মা গো,
জ্বাল সেথা জ্বাল কাল-চিতা।
তোমার খড়্গ-রক্ত হউক
স্রষ্টার বুকে লাল ফিতা।
জীবনানন্দ দাশ:
"উনিশ শতাব্দীর ইতিহাসপ্রান্তিক শেষ নি:সংশয়তাবাদী কবি নজরুল ইসলাম।" (৭)
গজেন্দ্রকুমার মিত্র:
কাজী নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী নামে একটি কবিতা প্রকাশিত হইল। কী প্রচন্ড আলোড়ন। কোন কবির প্রথম কবিতা প্রকাশিত হওয়ার সংগে সংগে যে এমন আলোড়ন উদ্দীপনা উত্তেজনা জাগ্রত হয়- তাহা যে না দেখিয়াছে সে ধারণা বা কল্পনাও করিতে পারিবে না। উহার শব্দ ঝংকারে, উহার গতিতে, উহার তেজস্বিতায় এমন একটা কিছু ছিল-যাহাতে মাছের রক্তও গরম হয়ে ওঠে। এই কবিতা সেদিন বিভিন্ন কাগজে বার বার মুদ্রিত হইয়াছে-প্রতিবারই সেই কাগজের সেই সংখ্যাগুলি নি:শেষে বিক্রয় হইয়া গিয়াছে। সে যুগে ইহাও একটি অঘটন। (৮)
আমি হোম-শিখা, আমি সাগ্নিক জমদগ্নি,
আমি যজ্ঞ, আমি পুরোহিত, আমি অগ্নি।
আমি কৃষ্ণ-কণ্ঠ, মন্থন-বিষ পিয়া ব্যথা-বারিধির।
আমি ব্যোমকেশ, ধরি বন্ধন-হারা ধারা গঙ্গোত্রীর।
বল বীর-
চির- উন্নত মম শির !
প্রেমেন্দ্র মিত্র:
নজরুল এমন একজন মানুষ যে ছিল দেবতার মতো। কারো বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছিল না।
বিদ্রোহী বের হলো। হৈ-চৈ পড়ে গেলো। কোনো কবিতা নিয়ে এমন সেনসেশন হয়েছে বলে জানি না।
কাজী এক ফেনোমেনা। সাধারণ হিসেবে এদের থই পাওয়া যায় না। এমন সহজ স্বতস্ফূর্ত কাব্যপ্রতিভা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। (৯)
আলতাফ চৌধুরী:
নজরুল প্রচুর পড়াশোনা করেছিলেন। কন্টিনেন্টাল লিটারেচার ইংরেজীতে ও বাংলা অনুবাদে প্রচুর পড়তেন। আরবী-ফারসী তো তার জানা ছিল পন্ডিতের মতো। সে-যুগের নোবেল লরিয়েটদের গুরুত্বপূর্ণ ও জনপ্রিয় সমস্ত বই-ই নজরুল অনুবাদ সাহিত্যের মাধ্যমে পাঠ করতেন-অসামান্য আগ্রহের সাথে। (১০)
এস এম সুলতান:
"রবীন্দ্রনাথের ব্যাপারগুলো কিন্তু বোঝা যায়, পাশাপাশি নজরুল অত সহজ নয়। নজরুল যখন ইসলামি দর্শন নিয়ে গান লিখেছেন কি চমৎকার লিখেছেন, আবার যখন হিন্দু দর্শন নিয়ে লিখেছেন তখন তিনি কোন হিন্দুর চেয়ে কম হিন্দু নন। তিনি যে বেদান্ত দর্শন, উপনিষদ এগুলো জানতেন না সেটা ঠিক না। তাকে অশিক্ষিত ভাবার কোনো কারণ নেই, ওর ঐ ফোর্স সেটা ওর ঐ মনটাকে বুঝতে পারা কিন্তু সহজ নয়।
একটু থামলেন এবং বললেন "নজরুল অনেক বড় ব্যাপার"। (১১)
হিন্দুধর্মভিত্তিক কবিতার উদাহরন
মম মধুর মিনতি শোন ঘনশ্যাম, গিরিধারী।
কৃষ্ন মুরারী ।
আনন্দে ব্রজে তব, শত মুরারী।
কিংবা
ইসলাম ধর্মভিত্তিক কবিতার উদাহরন
চলে আন্জাম
দোলে তান্জাম
খোলে হুর পরি মরি ফিরদৌসের হাম্মাম !
টলে কাঁখের কলসে কওসর ভর্, হাতে ‘আব্-জম-জম্-জাম্’ ।
শোন্ দামাম কামান্ তামাম্ সামান্ নির্ঘোষি কার নাম
পড়ে ‘সাল্লাল্লাহু আলাইহে সাল্লাম !’
জাতীয় প্রফেসর আব্দুর রাজ্জাক:
"কাজী নজরুল ইসলামের প্রসংগ উঠলে রাজ্জাক স্যার শিশুর মতো উচ্ছসিত হয়ে উঠতেন। নজরুলের জন্য তার প্রাণে এক গভীর ভালোবাসা সঞ্চিত ছিল। তিনি প্রায়ই বলতেন, বৈষ্ণব কবিদের পর আর কোনো গীতিকারই নজরুলের মতো জনচিত্তে এমন আসন লাভ করতে পারেনি।" (১২)
আহমদ ছফা:
"বাংলা কাব্যগগনে কাজী নজরুল ইসলামের আবির্ভাব নানা কারণেই একটা যুগান্তকারী ঘটনা। বাংলা কবিতার বিকাশ ধারায় নজরুল একটা চমৎকার ক্যাটালিস্ট বা অনুঘটকের ভূমিকা পালন করেছিলেন, সে বিষয়ে সাহিত্য সমালোচকদের অনেকেই একমত। তার সাধনা সিদ্ধির ব্যাপারে মতান্তর থাকতে পারে, কিন্তু শক্তি সম্বন্ধে মতদ্বৈততার অবকাশ অল্পই আছে। " (১৩)
নৃপেন্দ্রকৃষ্ন চট্টপাধ্যায়:
"যুগের সাহিত্যিকের মধ্যে, সংগীত রচয়িতাদের মধ্যে, সুর-স্রষ্টাদের মধ্যে একমাত্র নজরুলই অনায়াস স্বাচ্ছন্দ্যে পেরিয়ে গিয়েছে রবীন্দ্র-প্রভাবের মন্ত্রপুত গন্ডী। মানুষের মস্তিস্কের সকল চেষ্টার বাহিরে, যে রহস্যময় শক্তি দৈবধনের মত শুধু দু'একটি চিহ্নিত ভাগ্যবানকে দেয় তার নিগুঢ় রহস্য মন্ত্রের দুর্লভ দীক্ষা। নজরুল এ যুগের সাহিত্যেকদের মধ্যে সেই দুর্লভ শক্তির প্রসাদ, যার কৃপায় সে হয়ে ওঠে অনন্যসাধারন, স্বতন্ত্র একক।" (১৪)
আমি উপারি ফেলিব অধীন বিশ্ব
অবহেলে নব সৃষ্টির মহানন্দে।
নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত:
"এখন বাংলা সাহিত্যে প্রাচীনের নোংগর ছেড়া নবীন-অতি আধুনিক যুগ। এ যুগের নেতা গল্পে উপন্যাসে শরৎচন্দ্র এবং কবিতায় নজরুল।" (১৫)
আল মাহমুদ:
নজরুলও বাংলা ভাষাভাষী দ্রাবিড়-ডেভিড রক্ষমিশ্রিত একটি বিরাট মানবগোষ্ঠীর প্রচলিত উপমা পদ্ধতির শৃংখলাকে তোলপাড় করে দিয়েছিলেন।
তার শব্দের ধারণা অবিশ্বাস্য, তার উপমার বয়ান অতলস্পর্শী।
মানবপ্রেমের যতগুলো দিক আছে, তিনি সেসবের সমস্ত বৈচিত্র সংগীতে ধরতে চেয়েছিলেন। (১৬)
মুনির চৌধুরী:
বাংলা কাব্যে মুসলিম ঐতিহ্যের রূপায়ণে নজরুল ইসলামের সার্থকতা লাভের মূলে কাজ করেছে এই দুই কাব্যসূত্র। এক, নতুন হোক পুরাতন হোক, দেশী হোক বিদেশী হোক শব্দের ধ্বনিগত ব্যবহারে তিনি ছিলেন অসাধারণ কুশলি কারিগর, দুই, তার ঐতিহ্যবোধ ছিল জীবন-সম্পৃক্ত। অতীতকে তিনি নকল করেননি, ঐতিহ্যকে আউড়ে যাননি, তাকে নবরূপ দান করেছেন, বর্তমানের সংগে তার সেতুবন্ধন ঘটিয়েছেন, অনাগত দিনের স্বপ্ন সম্ভাবনায় তাকে ঐশ্বর্যশালী করে তুলেছিলেন। (১৭)
আব্দুল মান্নান সৈয়দ
নজরুল বিষয়ক অসামান্য গবেষক আব্দুল মান্নান সৈয়দ এর কিছু অবিস্নরণীয় উক্তি দিয়ে লেখা শেষ করছি:
নজরুলকে বলা যেতে পারে, বাংলা কবিতায় মিলের অন্যতম শ্রেষ্ঠা কারুকর্মী।
আর এক ধরনের সাময়িক কবিতা নজরুল লিখেছেন, যার উৎস তাৎক্ষনিক কোনো ঘটনা, কিন্তু কবিতাটি তাকে ছাড়িয়ে চিরকালের জন্য সজীব হয়ে গেছে। সাময়িক কবিতাও যে চিরন্তন কবিতা হতে পারে বাংলা ভাষায় তা প্রমান করলেন নজরুল। তার কালজ কবিতা এমনিভাবে হয়ে উঠেছে কালোত্তর কবিতা।
আর তার এযাৎকাল পর্যন্ত সংগৃহীত প্রায় ৩ হাজার গান তো নিজেই এক মহাপৃথিবী।
রবীন্দ্রনাথ তার পরবর্তী শেষ যে কবিকে অন্তর থেকে অনুমোদন করেছিলেন, তিনি নজরুল ইসলাম।
বাঙালী এই একজন কবির মধ্যে ইন্দ্রিয়বেদিতা ও বহি:পৃথিবী বিস্নয়কর সম্মিলনে মিলেছে। ক্ষুদ্র ও বৃহতের প্রতি মনোযোগ আমরা সব সময় একই শিল্পীর মধ্যে পাই না।
নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী এই শতাব্দীর সর্বাধিক আলোচিত কবিতা।
পরবর্তী মহৎ কবি জীবনান্দ পূর্ববর্তী মহৎ কবি নজরুলের মধ্যে লক্ষ করেছিলেন 'বিশ্বাসের আশ্চর্য যৌবন'।
নজরুলের জীবন এবং নজরুলের কবিতা একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। (১৮)
** উপরে উল্লেখিত সমস্ত কবিতা ও কাব্য গীতি নজরুল রচনা।
তথ্যসূত্র:
১। শতকথায় নজরুল, সম্পাদনায় কল্যানী কাজী , পৃ: ২৬০
২। শতকথায় নজরুল, সম্পাদনায় কল্যানী কাজী, পৃ ৭৫
৩। শতকথায় নজরুল, সম্পাদনায় কল্যানী কাজী, পৃ ২৬২
৪। শতকথায় নজরুল, সম্পাদনায় কল্যানী কাজী ,পৃ ৭৮
৫। শতকথায় নজরুল, সম্পাদনায় কল্যানী কাজী , পৃ ১৯২
৬। কবি স্বীকৃতি: পবিত্র গংগোপাধ্যায়, শতকথায় নজরুল, সম্পাদনায় কল্যানী কাজী , পৃ: ২৫
৭। নজরুল ইসলাম,কালজ কালোত্তর পৃ: ৭১
৮। শতকথায় নজরুল, সম্পাদনায় কল্যানী কাজী , পৃ: ২৫৭
৯। লেখার রেখায় রইল আড়াল, সম্পাদনা আব্দুল মান্নান সৈয়দ , পৃ: ১২৪
১০। লেখার রেখায় রইল আড়াল, সম্পাদনা আব্দুল মান্নান সৈয়দ , পৃ: ১২১
১১। কথা পরম্পরা, কাজী শাহাদুজ্জামান, পৃষ্ঠা:২২
১২। উল্লেখ করেছেন আহমদ ছফা সূত্র: যদ্যপি আমার গুরু , পৃষ্ঠা : ২৪
১৩। কান্ডারী হুশিয়ার, নজরুল জন্মবার্ষিকী স্নারক , পৃষ্ঠা ১৫৮
১৪। প্রাণ সুন্দর বিপ্লবী কবি নজরুল, কান্ডারী হুশিয়ার, নজরুল জন্মবার্ষিকী স্নারক , পৃষ্ঠা ১৭৩
১৫। ড: সুকুমার সেন, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস ৪র্থ খন্ড, পৃ: ২৫২
১৬। কান্ডারী হুশিয়ার, নজরুল জন্মবার্ষিকী স্নারক , পৃষ্ঠা ১৩৮
১৭। কান্ডারী হুশিয়ার, নজরুল জন্মবার্ষিকী স্নারক , পৃষ্ঠা ১৫৪
১৮। আব্দুল মান্নান সৈয়দ: নজরুল ইসলাম,কালজ কালোত্তর
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা জুন, ২০১১ সকাল ১১:২৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




