somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমাদের সম্বন্ধে: ডিজিটাল বাংলাদেশ কি?

৩১ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি। তথ্য আইসিটির শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে স্বীকৃত। যথাযথ নীতিমালা ও পরিপূরক বাস্তবসম্মত কৌশলসমৃদ্ধ আইসিটি তথ্যে উন্নততর প্রবেশ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি, এবং কার্যকর শাসন ও অর্থনৈতিক সুযোগের বৈচিত্রায়নের মাধ্যমে সরকারি সেবা জোরালো করে তোলায় প্রভূত কল্যাণ বয়ে এনেছে বলে আমরা জানি।

আজকের দিনে আইসিটির অভিযোজন ও ব্যবহার ক্রমবর্ধমান হারে সংশ্লিষ্ট করা হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পরবর্তী মানব উন্নয়নের সাথে। বিভিন্ন দেশ আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে অংশ নেয়া, নাগরিকসাধারণের কল্যাণে বিকাশমান প্রযুক্তিকে কাজে লাগানো, প্রতিষ্ঠান ও বাজারের আধুনিকায়নের জন্য আইসিটি ব্যবহার করছে। বেশিরভাগ উন্নয়নশীল দেশের মতো বাংলাদেশ আইসিটি সম্ভাবনাকে স্বীকার করে একটি অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক মুক্তির উপায় এবং সেই সাথে দারিদ্র্য কমিয়ে আনা ও মানব উন্নয়নের উপায় হিসেবে।

বাংলাদেশের উন্নয়নে আইসিটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সক্ষমশক্তি এই উপলব্ধি নতুন কিছু নয়। এক্ষেত্রে প্রথমদিকের উদ্যোগ ছিল আইসিটি খাতকে একটি রফতানি খাত হিসেবে ও আইসিটি গ্র্যাজুয়েটদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র হিসেবে গড়ে তোলা। ১৯৯১ সালের দিকে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) জাতিসংঘের ইউএনডিপি ও ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড সেন্টার (আইটিসি)-এর সহায়তায় আইসিটির বাজার সম্ভাবনা উদঘাটনের উদ্যোগ নেয়। বেশ কয়েকটি বৈঠক ও সেমিনার আয়োজনের মাধ্যমে মুখ্য বিষয়াবলী চিহ্নিত করা হয় এবং সংশোধনমূলক পদক্ষেপের পরামর্শ দেয়া হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আরেকটি প্রকল্পের আওতায় ইউএনডিপি ও ইউনিডার সহযোগিতায় ১৯৯২ সালে সমস্যার ক্ষেত্রগুলোর চিহ্নিত করা ও বাংলাদেশের আইসিটি রফতানির সুপারিশমালা তৈরির কাজে নিয়োজিত হয়।

এর মধ্যে একটি বহুল স্বীকৃত উদ্যোগ এক্ষেত্রে আসে ১৯৯৭ সালে। অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীকে আহ্বায়ক করে তখন একটি কমিটি গঠন করা হয় বাংলাদেশ রফতানিমুখী সফটওয়্যার শিল্পের রফতানি সম্ভাবনা উদঘাটনের জন্য। এ কমিটিতে প্রতিনিধিত্ব ছিল সরকার, শিল্প খাত ও শিক্ষাবিদদের। এ কমিটি ১৯৯৭ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর এর প্রতিবেদন পেশ করে। এ কমিটির বেশ কিছু সুপারিশ বাস্তবায়িত হয়, যা বিভিন্নভাবে বাংলাদেশের আইসিটির আধুনিক রূপ গড়ে তোলে। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর প্রতিষ্ঠা, ২০০০ সালে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আইসিটি টাস্ক ফোর্স গঠন, আইসিটি পণ্য আমদানির ওপর সরকারি লেভি উল্লেখযোগ্য মাত্রায় নামিয়ে আনা ইত্যাদির উল্লেখ ছিল উল্লিখিত রিপোর্টে।

কমিটির রিপোর্ট সচরাচর জেআরসি রিপোর্ট নামেই আখ্যায়িত হয়। এই রিপোর্ট নাগরিকসাধারণ ও সরকারের সাধারণ ভাবনা-চিন্তাকেই ধারণ করে, যা পরবর্তীতে আসা সরকারগুলোর মধ্যে আইসিটি সম্পর্কে নবায়িত রাজনৈতিক প্রতিশ্র“তির জন্ম দিয়েছিল।

বিশ্বব্যাপী উন্নয়ন কর্মসূচীতে আইসিটি ব্যবহার হচ্ছে একটি তুলনামূলক নতুন ধারণা। ২০০০ সালে আইসিটি উঠে আসে এক নতুন অভিক্ষিপ্তাবস্থায়। তখন জাতিসংঘ ও শিল্পায়িত দেশসমূহের জোট জি-৮ ICT for Development (ICT4D)-কে বিশ্ব উন্নয়নের একটি অগ্রাধিকার হিসেবে ধরে নিয়ে ‘everyone, everywhere, should be enable to participate in... the benefits of the global information society’ ঘোষণা দিয়ে। ইউএনডিপির পরবর্তী ২০০১ সালের Making New Technologies Work for Human Development শীর্ষক মানবউন্নয়ন প্রতিবেদন ছিল বিশ্বের নাগরিকসাধারণের কল্যাণে নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার উদঘাটনে একটি পথনির্দেশক উদ্যোগ।
নবায়িত আগ্রহ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদকে প্রভাবিত করেছিল ২০০১ সালের ২১ ডিসেম্বরের ৫৬/১৮৩ নম্বর প্রস্তাব পাস করতে। এতে দুই পর্যায়ে World Summit on the Information Society (WSIS) আয়োজনের প্রতি সমর্থন জানানো হয়। প্রথম পর্যায়ে বিশ্ব শীর্ষ সম্মেলন আয়োজিত হয় জেনেভায় ২০০৩ সালের ১০-১২ ডিসেম্বরে এবং দ্বিতীয় পর্যায়ের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় তিউনিসে ২০০৫ সালের ১৬-১৮ নভেম্বরে।

WSIS বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন তৎসময়ের প্রধানমন্ত্রী, যিনি অনুসমর্থন জানান WSIS ১১ দফা অ্যাজেন্ডার প্রতি এবং বাংলাদেশের ইচ্ছে প্রকাশ করেন ২০০৬ সালের মধ্যে তথ্যসমাজে পরিণত করার। ২০০৫ সালে দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেন তৎকালীন বিজ্ঞান ও আইসিটিমন্ত্রী। তিনিও ইচ্ছে প্রকাশ করেন এ অ্যাজেন্ডা অনুসরণ করে চলার।

দেশের প্রথম জাতীয় আইসিটি নীতিমালা অনুমোদিত হয় ২০০২ সালে। এতে ই-গভর্নেন্স ও ICT4D সংশ্লিষ্ট বিষয়ের উল্লেখ আছে। কিন্তু হোলিস্টিক দৃষ্টিকোণ থেকে এর বাস্তবায়ন থেমে যায়। বিশেষত, সরকারের মধ্যে এ নীতি বাস্তবায়নের সমন্বিত উদ্যোগের অভাবে এ নীতির প্রকৃত প্রভাব উল্লেখযোগ্য ছিল । ICT4D উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে প্রথম বড় ধরনের সরকারি উদ্যোগ ছিল Support to ICT Task Force (SICT) প্রকল্প গড়ে তোলা। ২০০২ সালে গড়ে তোলা এ প্রকল্পের কাজ শুরু ২০০৩ থেকে। এ প্রকল্প সৃষ্টি করা হয়েছিল আইসিটি টাস্ক ফোর্সের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য। দুর্ভাগ্য, সেই থেকে টাস্ক ফোর্স ব্যাপকভাবে নিষ্ক্রিয় ছিল এবং এর ফলে প্রকল্পটি টাস্ক ফোর্স থেকে কোনো উপকার লাভ করতে পারেনি। বরং এটি হয়ে উঠেছিল টাস্ক ফোর্সের নির্বাহী কমিটির ‘ডি ফ্যাক্টো ইমপ্লিমেন্টেশন উইং’।

এক বছর পর ২০০৪ সালের জুলাইয়ে ইউএনডিপির কারিগরি সহায়তায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আরেকটি প্রকল্পের উদ্যোগ নেয়া হয়। এ প্রকল্পের কর্মসূত্রে গভর্নমেন্ট প্রসেস-ইঞ্জিনিয়ারিংসহ ই-গভর্নেন্সের জন্য একটি ব্যাপকধর্মী কর্মপরিকল্পনা প্রণীত হয়। এবং বেসরকারি প্রশাসনে আইসিটিসমৃদ্ধ পরিবর্তনে নেতৃত্ব সৃষ্টির জন্য প্রথমবারের মতো উদ্যোগ নেয়া হয়। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে আইসিটিবিষয়ক একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিয়োগের মাধ্যমে প্রশাসনে আইসিটিসমৃদ্ধ পরিবর্তন আনার জন্য সঙ্কটকালীন জনগোষ্ঠী তৈরি ও সচেতনতা সৃষ্টির প্রক্রিয়া শুরু হয়। সচরাচর সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ৫০টি সরকারি ফরম অনলাইনে প্রকাশে এ প্রকল্পের উদ্যোগকে জনগণের সরাসরি উপকার বয়ে আনা প্রথমদিককার ই-গভর্নেন্স উদ্যোগের উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা যায়।

এক্সেস টু ইনফরমেশন ((A2I) প্রোগ্রাম হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আরেকটি অনুগামী প্রকল্প। এর শুরু ২০০৭ সালে উন্নয়নে আইসিটি ব্যবহারের জন্য স্টেকহোল্ডারদের সক্ষমতা গড়ে তোলা ও সরকারি সেবা সরবরাহে আইসিটিকে জোরালো করে তোলার ঘোষিত লক্ষ্য নিয়ে। এ প্রকল্পেও সহযোগিতা যুগিয়েছে ইউএনডিপি। এর লক্ষ্যকে সত্য জেনে এ প্রকল্প উদ্যোগ নেয় গবেষণা-পরিকল্পনার, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি ইত্যাদির মতো সামাজিক খাতে আইসিটির সম্ভাবনাময় ব্যবহার চিহ্নিত করার জন্য।

এদিকে বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বিজ্ঞান ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের আইসিটি কম্পোনেন্ট অব ইকোনমিক ম্যানেজমেন্ট টেকনিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স প্রজেক্ট (EMTAP)-এর মতো আরো কয়েকটি প্রকল্প উন্নয়নে আইসিটির ব্যবহার জোরদার করে তোলার জন্য কিছু সুপারিশ নিয়ে আসে।
শেষ পর্যন্ত আজ অবধি সময়ে দেশের সবচেয়ে বড় আইসিটি উদ্যোগ হিসেবে বাস্তবায়িত হয় ২০০৭-০৮ সাল সময় পরিধিতে আইসিটি টুল ব্যবহার করে ফটো সম্বলিত ভোটার তালিকা তৈরির কাজ। ইউএনডিপির কারিগরি সহায়তায় এ কাজটি করা হয় যাতে করে একটি নির্ভরযোগ্য ভোটার তালিকা প্রণয়ন সম্ভব হয়। এই প্রকল্পের সময়ে দেশের সাধারণ নাগরিক বেশিরভাগই তাদের জীবনে এই প্রথম আইসিটি টুল দেখতে পেলো এবং স্বাগত জানালো এর ব্যাপক সম্ভাবনাকে। সমান্তরালভাবে ৫০ হাজার তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষিত করে তোলা হলো অভিজাত সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম চালনার ব্যাপারে এবং এরা প্রকল্পের অনেক কার্মকান্ডে অংশ নেয়।

বিগত কয়েক বছরে উন্নয়নে সক্ষম হিসেবে আইসিটি সম্পর্কে নতুন উপলব্ধির ফলে আইসিটির সরকারের বিভিন্ন নীতিদলিলে প্রবেশের সুযোগ হয়। সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদে অনুমোদিত সংশোধিত আইসিটি নীতিমালা ২০০৯-এ রয়েছে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা, যাতে প্রতিফলন রয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ অ্যাজেন্ডার অগ্রাধিকারগুলোর।

নবম জাতীয় সংসদ এরই মধ্যে অনুমোদন করেছে তথ্য অধিকার আইন। এ আইনে আছে আইনী তাগিদ, যা দৃঢ়ভাবে সমর্থন জানায় ও উন্নয়ন ঘটায় ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্পের সার্বিক প্রেক্ষাপটকে।

মন্ত্রিপরিষদ এরই মধ্যে অনুমোদন দিয়েছে ‘আইসিটি আইন ২০০৯’। আশা করা হচ্ছে, জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশনে তা উত্থাপিত হবে অনুমোদন ও ঘোষণার জন্য। তা ঘোষিত হলে ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর ও ই-কমার্স বিধান চালুর পথের সব বাধা দূর করবে।

সরকারের সব পর্যায়ে ‘নাগরিক সনদ’ তথা সিটিজেনস চার্টার চালুর নীতিনির্দেশনা কাজ করবে আরেকটি নীতি-পদক্ষেপ হিসেবে, যা সরকারের সেবা ও সরকারি তথ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে আইসিটির ব্যবহারে উন্নয়ন ঘটাবে। এ ধরনের সনদ চালুর ব্যাপারে এ পর্যন্ত নেয়া পদক্ষেপ এবং পাওয়া সংশ্লিষ্ট শিক্ষা ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কার্যকর যোগান হিসেবে কাজ করবে।

নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ‘দিন বদলের সনদ’-এর অংশ হিসেবে ‘২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এর উদ্ভব। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর এ ঘোষণা দেয়া হয়। যদিও এই অ্যাজেন্ডায় একটি তারিখ যুক্ত করা হয়, তবুও এর ব্যাখ্যায় একে একটি টার্গেট হিসেবে না দেখে বরং একটি দীর্ঘমেয়াদী রূপকল্প হিসেবে দেখা হয়। এই দূরদৃষ্টিসম্পন্ন রূপকল্প দ্রুত জনগণের ভাবনায় পরিণত হয় এবং গোটা নির্বাচনী ইশতেহারের মুখ্য অংশ হয়ে ওঠে।

উল্লেখযোগ্যভাবে আওয়ামী লীগের গরিব মানুষের অনুকূল নির্বাচনী ইশতেহারের প্রেক্ষাপটে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প’ অনন্য। কারণ, এতে গরিবানুকূল হাতিয়ার হিসেবে মূলধারার আইসিটির প্রস্তাব করা হয়েছে। অবশ্য সম্ভবত এই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের ইতিহাসে দারিদ্র্য কমিয়ে আনা ও মানব উন্নয়নে আইসিটির উন্নয়নের প্রস্তাব রাখা হয় এবং তাৎক্ষণিকভাবে নাগরিকসাধারণের সমর্থন পায়।

বিভিন্নভাবে ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প নীতিনির্ধারক ও ব্যবহারজীবীদের কাছে আসে একটি চমক হিসেবে। যদিও এই রূপকল্পে মৌল ক্ষেত্রগুলো নতুন নয়, এই রূপকল্পে সবাইকে জড়িত করার প্রকৃত দাবি করে বাস্তবায়নকারীদের একটি মানসিক পরিবর্তন। এখানে শুধু নতুন চিন্তারই প্রয়োজন নয়, বরং প্রয়োজন চিন্তার নতুন উপায়ও।

আমাদের কে সহায়তা প্রদান করতে আমাদের ব্লগে প্রবেশ পড়ুন, প্রতিদিন পরুন আমাদের উন্নতির গল্প আর একটি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার গল্প।

http://www.digitalbangladesh.gov.bd
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×