somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

করুণ পরিণতি না চাইলে গণতান্ত্রিক আচরণ করুন-মকবুল আহমদ

২৫ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দেশব্যাপী জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে গণসংযোগ কর্মসূচি পালন অব্যাহত রয়েছে। এ উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর মকবুল আহমদ বলেছেন, '৭২-এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। এরপর পানি অনেক দূর গড়িয়েছে। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পুরো জিনিসটাই একটা ষড়যন্ত্র। এসব খেলা বন্ধ করতে হবে। এভাবে পাড় পাওয়া যাবে না। তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে চুপ করে থাকলে চলবে না। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তীব্র আন্দোলনের মাধ্যমে জুলুমশাহীর অবসান ঘটাতে হবে। তিনি সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, চিরদিন কেউ ক্ষমতায় থাকে না। আপনাদেরও একদিন ক্ষমতা থেকে নামতে হবে। অতীতে অনেক দুর্দান্ত প্রতাপশালী শাসকের পতন হয়েছে। আমরা চাই না আপনাদের সে রকম করুণ পরিণতি হোক। জনগণের রোষের মুখে করুণ পরিণতি না চাইলে গণতান্ত্রিক আচরণ করুন।
গতকাল শনিবার বিকেলে মগবাজারস্থ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে ফ্যাসিস্ট ও ব্যর্থ সরকারের বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্টির লক্ষ্যে আইনজীবীদের সাথে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরীর সেক্রেটারি হামিদুর রহমান আযাদ এমপির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় আইন বিষয়ক এডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, ঢাকা মহানগরীর আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মশিউল আলম, এডভোকেট ফরিদ উদ্দিন খান, এডভোকেট আবদুর রাজ্জাক, এডভোকেট গিয়াস উদ্দিন মিঠু, এডভোকেট সাইফুর রহমান। জামায়াত নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, ঢাকা মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা আবদুল হালিম। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ঢাকা মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি নূরুল ইসলাম বুলবুল।
মকবুল আহমদ বলেন, দেশে আইনের শাসন নেই। আইনের নামে বেআইনী কাজ চলছে। জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ ৫ নেতাসহ সারাদেশে তিন হাজারেরও অধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার করে একের পর এক রিমান্ডে নেয়া হচ্ছে। তিনি অবিলম্বে রিমান্ড বন্ধ করে নেতাকর্মীদের মুক্তি দাবি করেন। তিনি সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, চিরদিন কেউ ক্ষমতায় থাকে না। আপনাদেরও একদিন ক্ষমতা থেকে নামতে হবে। অতীতে অনেক দুর্দান্ত প্রতাপশালী শাসকের পতন হয়েছে। আমরা চাই না আপনাদের সে রকম করুণ পরিণতি হউক।
ভারপ্রাপ্ত আমীর বলেন, হয়রানি না করতে উচ্চ আদালত নির্দেশ দেয়া সত্ত্বেও আদালত প্রাঙ্গণ থেকে জামায়াতের দুইজন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারের পর পিতাকে দেখার জন্য আদালত এলাকায় গিয়েছিল ছেলেরা। তাদেরকে শুধু গ্রেফতারই নয়, রিমান্ডেও নেয়া হয়েছে। আদালত প্রাঙ্গণে পুলিশের ছত্রছায়ায় মিছিল হলেও আমাদের লোকজনকে দেখলেই গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি বলেন, যারা আইন-শৃংখলা রক্ষা করবে, তাদের দিয়েই বেআইনী কাজ করানো হচ্ছে। একবার তারা আইন অমান্য করার ট্রেনিং পেলে পরে সেটা অন্যদের বেলায় প্রয়োগ হতে পারে। পুলিশকে বিবেক বিরোধী কাজে ব্যবহার না করানোর জন্য তিনি সরকারের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, পুলিশ কোন দলের নয়। তারা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী। সারাদেশে সাদা পোশাকধারী কর্তৃক গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, সাদা পোশাকধারীরা বিভিন্ন জায়গা থেকে লোকজন ধরে নিয়ে যাচ্ছে, যাদের অনেককেই পাওয়া যাচ্ছে না। এটা শুভ লক্ষ্মণ নয়। তিনি বলেন, আর কত জনকে গ্রেফতার করা হবে? দেশকে কি কারাগার বানাতে চান?
গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে গ্রেফতারকৃত জামায়াত নেতৃবৃন্দের নামে মিডিয়ায় সিন্ডিকেটেড নিউজের প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এসব সিন্ডিকেটে নিউজ অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, সরকার বিরোধী দলকে মাঠে দাঁড়াতে দিচ্ছে না। বিরোধী দলকে এতো ভয় কেন? মানববন্ধনের মতো কর্মসূচিও তারা করতে দিচ্ছে না। তিনি বলেন, জনগণের রোষের মুখে করুণ পরিণতি না চাইলে গণতান্ত্রিক আচরণ করুন। তিনি উল্লেখ করেন, সরকারের শত নির্যাতনের মুখেও জামায়াতে ইসলামী নিয়মতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিকভাবে এবং আইনগতভাবে সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করবে।
সংবিধান সংশোধন নিয়ে গঠিত কমিটির সমালোচনা করে তিনি বলেন, সর্বদলীয় কমিটির কথা বলা হলেও এটা হয়েছে মহাজোটের কমিটি। সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী সব সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব সেখানে নেই। তিনি বলেন, '৭২-এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। এরপর '৭৪-'৭৫ হয়ে পানি অনেক দূর গড়িয়েছে। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পুরো জিনিসটাই একটা ষড়যন্ত্র। এসব খেলা বন্ধ করতে হবে। এভাবে পার পাওয়া যাবে না। তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে চুপ করে থাকলে চলবে না। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তীব্র আন্দোলনের মাধ্যমে জুলুমশাহীর অবসান ঘটাতে হবে। এক্ষেত্রে আইনজীবীদের ভূমিকা পালনের জন্য তিনি আহবান জানান।
এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন, দেশে এখন আইনও নেই, শাসনও নেই। আইনের নামে আছে কালো আইন আর শাসনের নামে চলছে দু:শাসন। এভাবে দেশ চলতে পারে না। এতে দেশের ক্ষতি হলে শুধু জামায়াতে ইসলামীই ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, গোটা দেশবাসীই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তিনি বলেন, '৭২-'৭৫ এর রক্ষী বাহিনী দিয়ে, পুলিশ দিয়ে জঙ্গিশাসন চালানো হয়েছিল। এর খেসারতও দিতে হয়েছিল। তিনি বিরোধী দলের উপর দমন নিপীড়নের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, ক্ষমতা কারো জন্য চিরস্থায়ী হয় না। যাদেরকে এখন ব্যবহার করা হচ্ছে, ইতিহাস বলে তারাই একদিন আপনাদের জন্য ব্যবহৃত হবে।
ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, দেশবরেণ্য নেতৃবৃন্দকে শুধু গ্রেফতারই নয়, রিমান্ডে নিয়ে অমানবিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে। তাদের উপর নির্যাতনের কারণে কোন ক্ষতি হলে এর দায়-দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে। গুরুতর অসুস্থ মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর শারীরিক অবস্থা নিয়ে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী নিয়মতান্ত্রিক গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশ্বাসী। জামায়াতে ইসলামীর সাথে জঙ্গিবাদকে জড়ানো হাস্যকর বিষয়। তিনি আরো বলেন, ১৯৭৯ সাল থেকে এ দেশে জামায়াতে ইসলামীর কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত কোন জঙ্গিসংগঠনের নাম উচ্চারিত হয়নি। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে জঙ্গিবাদের উত্থান হয়। ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে যারা জঙ্গিদের বিচারের মুখোমুখি করলো, তাদেরই জঙ্গিবাদের সাথে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে। তিনি উল্লেখ করেন, যারা গণতান্ত্রিকভাবে কাজ করতে চান, তাদেরকে জঙ্গিদের সাথে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে মূলত জঙ্গিদের আড়াল করার জন্যই। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে দেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র প্রমাণ করে ইরাক ও আফগানিস্তানের মতো বিদেশী সৈন্য আমদানির চেষ্টা করা হচ্ছে।
রাজনৈতিক হয়রানিমূলক যুদ্ধাপরাধের বিচারের তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেন, যারা যুদ্ধাপরাধী তারা জনগণের সাথে থাকতে পারে না। হয় তারা পালিয়ে বেড়ায়, নাহলে কারাগারে বন্দী থাকে। তারা জনগণের মধ্যে অবাধে চলাফেরা করতে পারে না। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর যে সব নেতৃবৃন্দের ব্যাপারে অভিযোগ করা হচ্ছে, তারা জনগণকর্তৃক বারবার নির্বাচিত হয়েছেন, মন্ত্রীও হয়েছেন। তিনি আরো বলেন, মূলত জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামকে ধ্বংস করার জন্যই ৪০ বছর আগের যুদ্ধাপরাধ ইস্যুকে সামনে আনা হয়েছে। এ ধরনের অপরাধের সাথে জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দ জড়িত ছিলেন না।
ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, এক পাকিস্তান চাওয়া যদি অপরাধ হয়ে থাকে তাহলে এ রকম মানুষ বর্তমান মন্ত্রিসভায়ও আছে। এর আগে আওয়ামী লীগের মন্ত্রিসভায় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মাওলানা নূরুল ইসলাম শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন, এজন্য জেলও খেটেছেন। আরেকজন মন্ত্রী ছিলেন একে ফয়জুল হক, যিনি স্বাধীনতা উত্তর জেলও খেটেছিলেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ করলেই রাজাকার মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যাবে, আওয়ামী লীগ না করলে রাজাকার হতে হবে- এ ধরনের নীতি পরিহার করতে হবে। তিনি সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, আর কত হাজার মানুষ ধরবেন? আমাদের হাজার হাজার মানুষ স্বেচ্ছায় কারাবরণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। তারপরও আমরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে প্রতিবাদ জানিয়ে যাব।
এডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার বলেন, ঠুনকো অজুহাত দিয়ে জাতীয় নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার করে একের পর এক মামলায় জড়ানো হচ্ছে।
সভাপতির বক্তব্যে হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ইতিহাসের জঘন্যতম মানবাধিকার লংঘনের কালো অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে। অতীতের যে কোন সরকারের চেয়ে তা বেশী। মানবাধিকার লংঘনের দিক থেকে এ সরকার হিটলার বা নাৎসী বাহিনীর শাসনকেও হার মানিয়েছে।
৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে যেই হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে, ইহা কয়েক বছর চলবে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭



সামুর সামনের পাতায় এখন মহামতি ব্লগার শ্রাবনধারার ১ খানা পোষ্ট ঝুলছে; উহাতে তিনি "জুলাই বেপ্লবের" ১ জল্লাদ বেপ্লবীকে কে বা কাহারা গুলি করতে পারে, সেটার উপর উনার অনুসন্ধানী... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭


ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে চাঁদগাজীর নাম দেখাচ্ছে। মুহূর্তেই আপনার দাঁত-মুখ শক্ত হয়ে গেল। তার মন্তব্য পড়ার আগেই আপনার মস্তিষ্ক সংকেত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×