somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চিংড়ি শিল্পের ভিশন-২০১০ বাস্তবায়ন হওয়া না হওয়া

১৭ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ইঞ্জিনিয়র মো: তৌহিদুর রহমান

চিংড়ি রপ্তানি আমাদের জাতীয় অর্থনীতির জন্য একটা থ্রাস্ট ঃযৎঁংঃ সেক্টর। ২০০৭-২০০৮ অর্থ বছরে বাংলাদেশ হিমায়িত খাদ্য চিংড়ি রপ্তানি করে আয় করেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা। এ শিল্পখাত থেকে এ যাবৎকালের মধ্যে এ পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় এটাই সর্বোচ্চ। ২০০৮-০৯ অর্থ বছরে বিগত বছর থেকে আয় কমে গেছে। চলতি অর্থ বছরে লক্ষমাত্রা অর্জন হওয়া না হওয়া নিয়ে সংশয় রয়েই যাচ্ছে। অথচ ২০১০ সালে রপ্তানি আয় ১০ হাজার কোটিতে উন্নীতকরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সে মোতাবেক ২০০৪ সালে রপ্তানিকারকদের পক্ষ থেকে অমিত সম্ভাবনাময় এ শিল্প সেক্টরের সমস্যা এবং সে সম্যসাগুলো সমাধানের উপর নির্দেশিত ’ভিশন ২০১০’ প্রণীত হয় এবং রপ্তানিকারকদের পক্ষ থেকে সরকারের নিকট তা জমা দেয়া হয়। এখন হাতে এক বছরও সময় নেই ভিশন-২০১০ এর মেয়াদ শেষ হতে। এ পর্যন্ত আমাদের অর্জন কী? কেন রপ্তানির সে লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি এখনো পৌঁছানো সম্ভাব হলো না? ভিশন অজর্েেন বাধাগুলো কোথায়? সম্প্রতি এসব প্রশ্ন দেখা দেয়ার প্রাক্ষাপটে বিষয়টি পর্যালোচনা এবং উদ্ভূত সমস্যা সমাধানের পথ খোঁজার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।

আমাদের এই থ্রাস্ট ঃযৎঁংঃ সেক্টর এখন কোন অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছে(?)- আমরা প্রথমে এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করবো। যেমনটা আমরা জানি, আবহমান কাল হতে মৎস্য আমাদের গ্রামীণ ও কৃষিজ সম্পদ। মৎস্য সেক্টর একটি উৎপাদনমুখী এবং উন্নয়নমূলক কৃষি সেক্টর। নদী-মাতৃক বাংলাদেশের জলবায়ু ও ভূ-প্রকৃতি আমাদের মৎস্য সম্পদের অত্যন্ত অনুকূলে। সরকারের দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ব্যাপক কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে মৎস্য চাষকে অগ্রাধিকার দেয়ায় দেশের চিংড়ি হেচারীজ, ফিড/খাদ্য কারখানা, বরফকল, পরিবহন, প্যাকেজিং শিল্প উপ-খাতের বিকাশ হওয়ায় বিনিয়োগ ও নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হচ্ছে। ১০০% রপ্তানীমুখী খাতটি কৃষিভিত্তিক রপ্তানি বাণিজ্যে প্রায় শতকরা ৭৫% ভূমিকা পালন করে প্রথম স্থান দখল করে আছে। কিন্তু যথেষ্ঠ সম্ভাবনা থাকার পরেও ইনফ্রাসষ্ট্রাকচার, বিদ্যুৎ সরবরাহসহ অন্যান্য আনুসঙ্গিক সুবিধা না পাওয়ার কারণে এই সেক্টরটি আশাব্যঞ্জক পর্যায়ে উপনীত হতে পারেনি।

কিন্তু কৃষি-নির্ভর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে, বেকার ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান, দারিদ্র্য দূরীকরণ, প্রাণীজ ও আমিষের ঘাটতি পূরণ এবং মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে এই খাতের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ব বাজারে আমাদের চিংড়ি রপ্তানির প্রভূত সুযোগ রয়েছে। আমাদের চিংড়ির গুণগতমান ভাল এবং চিংড়ি রপ্তানির বাজার সম্পূর্ণ উন্মুক্ত। এখানে কোন রকমের কোটা সিস্টেমের প্রচলন নেই। আন্তর্জাতিক বাজারে আমাদের প্রোডাক্টের চাহিদা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্ত বিশ্ব বাজারে আমাদের রপ্তানির পরিমাণ মাত্র শতকরা ২.৫% (আড়াই ভাগ)। বিদেশে আমাদের চিংড়ি বাজার সুপরিচিত, দেশে প্রচুর চিংড়ি পোনা উৎপাদিত হচ্ছে, চিংড়ি চাষের জন্য প্রচুর জমিও রয়েছে এবং চিংড়ি প্রক্রিয়াজাত কারখানাও যথেষ্ট রয়েছে। তাই চিংড়ি শিল্পের সম্ভাবনা অনেক বেশি।

সমস্যাটা হলো চিংড়ি রপ্তানিতে আয় বৃদ্ধির প্রধান অন্তরার কাচাঁমাল বা চিংড়ি সরবরাহের স্বল্পতা এবং মান নিয়ন্ত্রণ। বর্তমানে ফ্যাক্টরীগুলি চিংড়ি প্রক্রিয়াকরণের প্রচুর ক্যাপাসিটি রয়েছে; কিন্তু ফ্যাক্টরীগুলো কাচাঁমালের স্বল্পতার জন্য উৎপাদন ক্ষমতার মাত্র শতকরা ২০% এর বেশি ব্যবহার করতে পারছে না। তাই হেক্টর প্রতি চিংড়ির উৎপাদন বাড়ানো দরকার। বাংলাদেশে চিংড়ি উৎপাদনের পরিমাণ কম হওয়ার মূল কারণ হলো সনাতন পদ্ধতিতে চাষ করা, উপযুক্ত মানের চিংড়ি পোনা ব্যবহার না করা, সঠিক ধরনের কোয়ালিটি ফিড ব্যবহার না করা, রোগবালাই প্রতিরোধ ব্যবস্থা না থাকা ইত্যাদি। তাই আমাদের চাষীদেরকে ইমপ্রোভ এক্সটেনসিভ কালচারের মাধ্যমে চিংড়ি উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষককে আর্থিক সাহায্য তথা স্বল্প সুদে ঋণ প্রদান করতে হবে। উন্নত টেকনোলজি ব্যবহারে উৎসাহিত করার জন্য ফিসারীজ অধিদপ্তরে নিয়োজিত ফিল্ড অফিসারগণকে দায়িত্ব প্রদান, কোয়ালিটি ফিড ব্যবহারে উৎসাহিতকরণ এবং সরকারের সার্টিফিকেশন ছাড়া ফিড আমদানী বা বাজারজাত না করা হলে ইমপ্রোভ এক্সটেনসিভ কালচারের মাধ্যমে আমাদের বর্তমান উৎপাদন ক্ষমতা আরও বৃদ্ধি করা সম্ভব। সনাতনী চাষ পদ্ধতির বদলে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করলে আমাদের জমিতেও উৎপাদন ক্ষমতা ৪/৫ গুণ বৃদ্ধি করা সম্ভব। তাছাড়া থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম ইতিমধ্যেই অধিক উৎপাদনশীল চিংড়ি চাষ করে তাদের উৎপাদন ক্ষমতা তথা রপ্তানি আয় অনেকগুণে বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছে। চিংড়ি চাষ পরিবেশ বান্ধব, রোগ প্রতিরোধক, তুলনামূলক কম ফিড ব্যবহার করেও বেশি উৎপাদন করা যায়। ফলে আমাদের থেকে তুলনামূলক কম উৎপাদন খরচে অধিক উৎপাদন এর মাধ্যমে ঐ দেশগুলো চিংড়ি রপ্তানি করছে এবং আমাদের তৈরি চিংড়ি প্রতিনিয়তই অসম প্রতিযোগিতার সন্মুখীন হচ্ছে। এছাড়া দেশের এই প্রোডাক্টের গুণগতমান পরীক্ষা করার জন্য রেফারেন্স ল্যাবরেটরী প্রতিষ্ঠা করা সম্ভবপর হলে এবং ইমপ্রোভড এক্সটেনসিভ কালচারের মাধ্যমে চিংড়ি উৎপাদন ক্ষমতা ৫০০/৬০০ কেজিতে উন্নীত করা গেলে, কৃষকদেরকে উন্নত টেকনোলজী ব্যবহারের উৎসাহিত করা গেলে এবং কোয়ালিটি ফিড সরবরাহ করা সম্ভব হলে রপ্তানিতে ধারাবাহিক ভাবে আয় বৃদ্ধি করা সম্ভব।

দেখা যাচ্ছে সম্ভাবনাময় এই চিংড়ি শিল্প নিয়মিত বিরতিতে সংকটে পড়ে। এ সংকট রপ্তানিকারকদের সৃষ্টি বলে অভিযোগ রয়েছে: যেমন, আন্তর্জাতিক মান অর্থাৎ হ্যাসাপ নীতিমালা না মানা, ওজন কম বেশি করা, গ্রেডিং ঠিক না রাখা ইত্যাদি। ফলে রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মান, হ্যাসাব নীতিমালা অনুসরণ এবং অসৎ কার্যক্রম বন্ধে চিংড়ি সংগ্রহের জন্য কেন্দ্রীয় অকশন বা ল্যান্ডিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। বর্তমানে ডিপোগুলোতে মাছের গুণগত মান পুরোপুরি বজায় থাকছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। দেশের আনাচে কানাচে গড়ে উঠা এই সমস্ত ডিপো বা ল্যান্ডিয় সেন্টারগুলোর উপর সরকার বা রপ্তানিকারকদের কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। কেন্দ্রীয় অকশন সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হলে এবং কৃষকদের উৎপাদিত মাছ সরাসরি এই সমস্ত অকশন সেন্টারে বিক্রি করা গেলে, চাষীর নিকট থেকে কারখানার মালিকগণ সরাসরি মাছ কিনতে পারবে। এতে করে চাষী তার মাছের উপযুক্ত/ন্যায্য মূল্য পাবে, চিংড়ির গুণগত মান বৃদ্ধি পাবে এবং কোনরকম পুশইন করা থাকলে তা সঙ্গে সঙ্গে ধরা পড়বে সর্বোপরি মাছের ট্রেসেবিলাইটি করা সহজতর হবে। রপ্তানি বাধাগ্রস্ত না হওয়ার জন্য কৃষকের উৎপাদিত মাছ স্বাস্থ্যসম্মতরূপে ট্রান্সপোর্টেশন করা জরুরি। ডিপো মালিকদের সঠিকভাবে মাছ সংরক্ষণ করতে হবে এবং ট্রেসেবিলাইটির পুরো সুযোগ গ্রহণ করতে হবে।

বিপুল সম্ভাবনাময় এ শিল্পের সমস্যাগুলো থেকে উত্তরণ ঘটিয়ে এ শিল্পটাকে শক্তভিত্তিতে দাঁড় করাতে হলে চিংড়ি উৎপাদন প্রক্রিয়ায় পরিবর্তনসহ যে সব কার্যকর পদক্ষেপ সরকার, রপ্তানিকারক ও চিংড়ি চাষীদের সম্মিলিতভাবে গ্রহণ করা দরকার বলে আমার কাছে মনে হয়, সেগুলো হলো: (১) (ক) চিংড়ি চাষীদের স্বল্প সুদে ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করা এবং জামানত ও ঋণ প্রদান পদ্ধতি সহজীকরণ করা (খ) উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে স্বল্প সুদের ঋণে কৃষকদের টেকনোলজি সহজলভ্য করা (গ) স্বল্প সুদে ও শুল্কমুক্ত ফিশ ফিড মেশিন ও কাঁচামাল আমদানীর ব্যবস্থা করা (ঘ) মৎস্য চাষে ব্যবহৃত ফিডে ভর্তুকি ব্যবস্থা করা (ঙ) চিংড়ি চাষীদের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে অধিক উৎপাদনে উৎসাহিত করা এবং মৎস্য অধিদপ্তরের ফিল্ড লেভেলের স্টাফ দ্বারা চাষীদের প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ প্রদানের উপযুক্ত ব্যবস্থা করা। (চ) রোগবালাই প্রতিরোধে কৃষকদেরকে উপযুক্ত প্রযুক্তি সরবরাহ করা এবং প্রশিক্ষণ-এর ব্যবস্থা করা। (ছ) অনতিবিলম্বে অধিক উৎপাদনশীল এবং সময় সাশ্রয়ী নতুন প্রজাতির ভানামী চিংড়ি উৎপাদনের জন্য পাইলট স্কীম বাস্তবায়ন করা। (জ) এক্সপোটারদেরকে সরকার প্রতিশ্রুত ১০০ একর করে খাসজমি দীর্ঘমেয়াদে লীজ দেওয়ার ব্যবস্থা দ্রুততর করা। যাতে এক্সপোটাররা টেকনলজি ট্রান্সফার-এর মাধ্যমে অধিক উৎপাদনশীল চিংড়ির পাইলট স্কীম বাস্তবায়ন করে কৃষকদের উৎসাহ প্রদান করতে পারে। (২) মান নিয়ন্ত্রণে, বিদেশে আমাদের চিংড়ির ইমেজ বৃদ্ধি এবং বিদেশী ক্রেতাদের আস্থা অর্জনের জন্যঃ-(ক) আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন রেফারেন্স ল্যাব সরকার কর্তৃক স্থাপন করা। (খ) চিংড়ি সংগ্রহের জন্য কেন্দ্রীয় অকশন বা ল্যান্ডিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা। (গ) মৎস্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারণ ও মান নিয়ন্ত্রণ কার্যকর তদারকির জন্য আরো অধিক জনবল নিয়োগ করা। (ঘ) আমদানীকৃত এবং দেশে প্রস্তুতকৃত মৎস্য খাদ্যকে বাধ্যতামূলক মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণের সার্টিফিকেশনের আওতায় এনে ব্যবহার তা পরীক্ষান্তে বিপণনের ব্যবস্থা করা। (ঙ)হ্যাচারী, ফিড ইন্ডাষ্ট্রি ও চাষ অঞ্চলের ব্যবহৃত যাবতীয় আমদানীকৃত এবং দেশে প্রস্তুতকৃত কেমিক্যাল, বি-এজেন্টেচ ইত্যাদি ও মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রনের সার্টিফিকেশনের আওতায় এনে ব্যবহার নির্শ্চিত করা। (চ) সঠিক মান নিয়ন্ত্রনের লক্ষ্যে মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কর্তৃক চাষীদের আধুনিক মান নিয়ন্ত্রণের উপর যথাযথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। (ছ) ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের জন্য প্রয়োজনীয় মান নিয়ন্ত্রণে যথাযথ যন্ত্রপাতি আমদানী, স্থাপন এবং তা ব্যবহার করে আমাদের চিংড়ির গুণগত মান সম্বন্ধে তাদেরকে উপযুক্ত পর্যায়ে আশ্বস্ত করার ব্যবস্থা করা। (৩) রপ্তানিকারক/প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিম্নলিখিত বিশেষ সুবিধা প্রদানের আশু ব্যবস্থা করাঃ (ক) মূল্য সংযোজিত মাছের রপ্তানির বিশ্ব বাজার তৈরি এবং আন্তর্জাতিক বাজারে ভানামী চিংড়ির সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য বর্তমান সরকার প্রদত্ত ১০% নগদ আর্থিক সহায়তা বৃদ্ধি করে ২০% এ উন্নীত করা। (খ) কৃষিভিত্তিক অন্যান্য শিল্প খাতে সরকার প্রদত্ত ৩০% বিদ্যুৎ রিবেট সুবিধা হিমায়িত খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকারী কারখানাগুলোর জন্যও সমভাবে প্রদান করা। সেই সঙ্গে কারখানার বিদ্যুৎ বিল থেকে ভ্যাট প্রত্যাহার করা যেতে পারে। (গ) প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানাগুলো উৎপাদন ক্ষমতা কাজে লাগানো ও মূল্যে সংযোজিত পণ্য তৈরি করে অধিক বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের লক্ষে কাঁচামাল আমদানী ব্যবস্থা করা। (ঘ) চিংড়ি শিল্পকে অগ্রাধিকার প্রদানের জন্য ভারতের ঞযব গধৎরহব চৎড়ফঁপঃং ঊীঢ়ড়ৎঃ উবাবষড়ঢ়সবহঃ অঁঃযড়ৎরঃু এর অনুরূপ ইধহমষধফবংয ঝবধভড়ড়ফ ঊীঢ়ড়ৎঃ উবাবষড়ঢ়সবহঃ অঁঃযড়ৎরঃু নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা। উল্লেখ্য ৪/৫ বৎসর পূর্বে এই সংস্থা গঠন করার পর ভারতের চিংড়ি শিল্পে বিপ্লব ঘটে। এই সংস্থা ভারতের চিংড়ি উৎপাদন, মান নিয়ন্ত্রন এবং সকল ডিসপিউট সমাধান করার ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতের চিংড়ি রপ্তানি বেড়ে যায় এবং সুনাম বৃদ্ধি পায়। (ঙ) প্রক্রিয়াজাতকারী কারখানার মালিক ও কর্মচারীদের মান নিয়ন্ত্রণ, উৎপাদন এবং বিপণন ব্যবস্থা সম্বন্ধে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষে একটি ঝবধভড়ড়ফ ঞৎধরহরহম ধহফ জবংবধৎপয ওহংঃরঃঁঃব প্রতিষ্ঠা করা। [অনুলেখক: রবিউল আলম

[লেখক: ফ্রেশ ফুডস লি:, ফ্রেশ গ্রুপ অব কোম্পানিজ এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান]


Click This Link
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×