somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যেভাবে জালিয়াতি করে ঘোষিত ন্যূনতম মজুরিও দিচ্ছেনা গার্মেন্টস মালিকেরা

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিভিন্ন ধরণের জালিয়াতি ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে গার্মেন্টস মালিকেরা সর্বশেষ ঘোষিত ন্যূনতম মজুরি থেকেও কম হারে মজুরি দিচ্ছে শ্রমিকদের। জালিয়াতি ঢেকে রাখার জন্য বেশির ভাগ কারখানাতেই এই মাসে শ্রমিকদের পে-স্লিপ দেয়া হয়নি বা দিলেও ফেরত নিয়ে নেওয়া হয়েছে। আবার অনেক কারখানায় তিন মাস ধরে পে-স্লিপ দেয়া বন্ধ রেখেছে মালিকেরা যেন আগের মজুরির সাথে এই বারের মজুরির তুলনা করে জালিয়াতি সহজে ধরা না যায় বা ধরলেও প্রমাণ না থাকে। আর যেসব কারখানার মালিকরা কখনই প্লে-স্লিপ দেয় না, সেসব কারখানার জালিয়াতি ধরা আরো মুশকিল। এমনকি পে-স্লিপ দিলেও , পে-স্লিপে এমনভাবে ‘পদবী’ উল্লেখ থাকে যে সংশ্লিষ্ট শ্রমিক আসলে কোন গ্রেডে মজুরি পাচ্ছেন সেটা ধরা কঠিন হয়ে যায়। তাছাড়া শ্রমিকদের মধ্যেও গ্রেড সম্পর্কে ধারণা অস্পষ্ট করে রাখার ফলে অনেক ক্ষেত্রে মালিকের জালিয়াতি ধরা তাদের পক্ষে কঠিন হয়ে দাড়ায়। অবশ্য মালিকদের এত চেষ্টার পরেও শ্রমিকরা আস্তে আস্তে ঠিকই ধরে ফেলছেন এই মজুরি জালিয়াতি- যে কারণে বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিকরা বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ করছেন।

ডাউন গ্রেডের মাধ্যমে ঘোষিত মজুরির চেয়ে কম মজুরি প্রদান:
গত ৫ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে প্রকাশিত ন্যূনতম মজুরির গেজেট অনুসারে নতুন মজুরি কাঠামো ডিসেম্বর মাসের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। ফলে জানুয়ারি মাসের শুরুতে শ্রমিকেরা ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখের যে মজুরি পাবেন, সেটা নতুন মজুরি স্কেল অনুযায়ী হওয়ার কথা। নতুন মজুরি কাঠামো অনুযায়ী, কোন সহকারি শ্রমিক বা হেল্পার যদি নভেম্বর ২০১৩ সালে গ্রেড-৭ এ’র আওতায় ন্যূনতম ৩,০০০ টাকা মজুরি পেয়ে থাকেন, তাহলে ডিসেম্বর ২০১৩ সালের জন্য তার মজুরি হওয়ার কথা ন্যূনতম ৫,৩০০ টাকা। কোন সিনিয়র অপারেটর(গ্রেড-৩) যিনি নভেম্বর ২০১৩ সালের জন্য ন্যূনতম ৪২১৮ টাকা মজুরি পেয়েছেন, তার মজুরি ডিসেম্বর ২০১৩ এর জন্য হওয়া উচিত ৬৮০৫ টাকা। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে তিনি পেয়েছেন ৬,১০০ টাকা। এই কাজটি করার জন্য মালিক স্রেফ তাকে সিনিয়র অপারেটর(গ্রেড-৩) থেকে জুনিয়ার অপারেটরের(গ্রেড-৫) পর্যায়ে নামিয়ে দিয়েছেন! এর ফলে শ্রমিকের মজুরি বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু যতটুকু বাড়ার কথা ততটুকু বাড়েনি। এখন কোন শ্রমিকের যদি তার পূর্বেকার গ্রেড সম্পর্কে ষ্পষ্ট ধারণা না থাকে এবং তাকে পে-স্লিপ না দেয়া হয়, তখন তার পক্ষে এই প্রতারণাটা রুখে দাড়ানো কঠিন হয়ে যায়।


ছবি: একজন শ্রমিকের দুই মাসের পে-স্লিপের তুলনা থেকে দেখা যাচ্ছে তাকে সিনিয়র অপারেটর থেকে জুনিয়ার অপারেটরে ডাউন গ্রেড করা হয়েছে।

এরকম আরো অনেক উদাহরণ দেয়া যায়: প্যাকিং ম্যান বা প্যাকার(গ্রেড-৪) থেকে জুনিয়ার প্যাকারে(গ্রেড-৫) ডাউন গ্রেড, জুনিয়ার আয়রণ ম্যান(গ্রেড-৫) থেকে হেলপারে(গ্রেড-৭) ডাউন গ্রেড ইত্যাদি।
অথচ শ্রম আইন অনুযায়ী এবং ন্যূনতম মজুরি গেজেট অনুযায়ী এই ধরণের ডাউন গ্রেডিং নিষিদ্ধ। এ ব্যাপারে গেজেটের ৩ নং শর্তে স্পষ্ট বলা হয়েছে:

“উক্ত শিল্প সেক্টরের তফসিল ‘ক’ ও ‘খ’ তে উল্লিখিত যথাক্রমে শ্রমিক ও কর্মচারীগণ বর্তমানে যে গ্রেডে কর্মরত আছেন সেই গ্রেডেই তাহাদিগকে স্থলাভিষিক্ত করিয়া তাহাদের স্ব স্ব মজুরি নির্ধারণ করিয়া বর্তমান প্রাপ্ত মজুরীর সহিত সুপারিশকৃত বর্ধিত মজুরী যোগ করিয়া তাহাদের মজুরী নির্ধারণ করিতে হইবে। কোন শ্রমিক ও কর্মচারীকে নিম্ন গ্রেডভুক্ত করা যাইবে না।”


মালিক শ্রেণীর সরকার তো এই ধরণের শর্ত দিয়েই খালাস, এই শর্ত বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা তা দেখার যেন কোন দায় সরকারের নাই!

পদ/গ্রেড ঠিক রেখেই কম মজুরি প্রদান:
আবার অনেক ক্ষেত্রে মালিকরা শ্রমিকদেরকে যার যার পদে রেখেই নির্ধারিত মজুরির চেয়ে কম মজুরি প্রদান করছে।
যেমন: নতুন মজুরি স্কেল অনুযায়ী কোন শ্রমিক যদি নভেম্বর ২০১৩ সালে হেলপার হিসেবে (গ্রেড-৭) ন্যূনতম ৩,০০০ টাকা মজুরি পেয়ে থাকেন, তাহলে ডিসেম্বর ২০১৩ সালের জন্য তার মজুরি হওয়ার কথা ন্যূনতম ৫,৩০০ টাকা। । কিন্তু বহু কারখানার হেলপারদেরকে ৪১৮০(শিক্ষানবিশের স্কেল) টাকা দেয়া হচ্ছে।


ছবি: দেখা যাচ্ছে একজন হেলপার নভেম্বর ২০১৩ সালের বেতন হিসেবে ৩০০০ টাকা পেলেও ডিসেম্বর ২০১৩ সালের বেতন পেয়েছে ৪১৮০ টাকা যদিও তা হওয়া উচিত ছিল ৫৩০০ টাকা।

সাভারের উরি অ্যাপারেলস এর হেলপারদেরকে এভাবেই ঠকানো হয়েছে।

আশুলিয়ার ইউনিক এলাকার বনফুল গার্মেন্টস এর হেলপারদেরকে দেয়া হয়েছে ৫,০০০ টাকা, ফান, শামস ইত্যাদি গার্মেন্টস এর হেলপারদেরকে দেয়া হয়েছে ৪৪০০ টাকা ইত্যাদি।

এরকম যে শুধু হেলপারদের বেলায়ই হয়েছে তা নয়, অন্যান্য গ্রেড এর শ্রমিকদের বেলাতেও এরকম হয়েছে যেমন: উরি অ্যাপারেলস এর একজন কোয়ালিটি কন্ট্রোলারের ন্যূনতম মজুরি দেয়া হয়েছে ৫৮৩৬ টাকা অথচ নতুন মজুরি কাঠামো অনুযায়ী কোয়ালিটি কন্ট্রোলারের গ্রেড হলো ৪, যার ন্যূনতম মজুরি হওয়া উচিত ৬৪২০ টাকা।



গ্রেড অষ্পষ্ট রেখে কম মজুরি প্রদান:
ইচ্ছাকৃত ভাবেই কারখানার মালিকেরা শ্রমিকদেরকে তাদের গ্রেড সম্পর্কে অস্পষ্টতার মধ্যে রাখে যার নানান রকম নজির পাওয়া যায়। পে-স্লিপ না দেয়া, দিলেও গ্রেড উল্ল্যেখ না করা, সরকার নির্ধারিত গ্রেড অনুসরণ না করে নিজস্ব উপায়ে শ্রমিকদেরকে গ্রেড ভুক্ত করা ইত্যাদি প্রকৃয়ার মাধ্যমে মালিকরা শ্রমিকদেরকে বিভ্রান্তির মধ্যে রাখে। অধিকাংশ শ্রমিককেই গ্রেড বলতে বোঝানো হয় এ, বি, সি ইত্যাদি। অথচ সরকারি গেজেটে এ, বি, সি বলে কোন গ্রেড নেই। কারখানায় যখন কোন শ্রমিক নিয়োগ পায় তখন অনেক ক্ষেত্রেই তার নিয়োগ পত্রে বা আইডি কার্ডে শুধু পদবীর নাম লেখা থাকে, গ্রেড উল্ল্যেখ থাকেনা। আর পদবীর নামটাও এমন ভাবে থাকে যে তা থেকে সেই শ্রমিক ঠিক কোন গ্রেডের তা বের করা মুশকিল হয়ে দাড়ায়। ‘অপারেটর’ এরকমই একটি ‘পদবী’ যা দেখে বোঝার উপায় নেই উক্ত শ্রমিক কোন গ্রেডের কেননা অপারেটর বিভিন্ন গ্রেডের হতে পারে:

সাধারণ সেলাই মেশিন অপারেটর- গ্রেড ৬

জুনিয়র সেলাই মেশিন অপারেটর- গ্রেড ৫

সেলাই মেশিন অপারেটর-গ্রেড ৪

সিনায়ার সেলাই মেশিন অপারেটর- গ্রেড ৩

দেখা যায়, সিনিয়ার জুনিয়ার সাধারণ সব ধরণের অপারেটরের পে-স্লিপে শুধু ‘অপারেটর’ কথাটি লিখে রাখা হয় যার সুযোগ নিয়ে মালিকরা মজুরি নির্ধারণের ক্ষেত্রে শ্রমিকদেরকে ঠকায়।

উরি এপারেলস এর একটি উদাহরণ থেকে বিষয়টি বোঝার চেষ্টা করা যাক।



ছবির পে-স্লিপ থেকে দেখা যাচ্ছে, ডিসেম্বর ২০১৩ তে একজন অপারেটর পদবীর শ্রমিককে ন্যূনতম মজুরী দেয়া হয়েছে ৬০৪২ টাকা। এ থেকে ধারণা করা যায়, এই অপারেটর গ্রেড-৫ ভুক্ত শ্রমিক(অর্থাৎ এক্ষেত্রে অপারেটর মানে ‘জুনিয়র সেলাই মেশিন অপারেটর’)যেহেতু নতুন মজুরি স্কেল অনুযায়ী ৫ম গ্রেডের শ্রমিকের ন্যূনতম মজুরি ৬০৪২ টাকা। কিন্তু আমরা যদি এর আগের মাস অর্থাৎ নভেম্বর ২০১৩ এর পে-স্লিপের দিকে তাকাই তাহলে দেখা যাবে তখন তার ন্যূনতম মজুরি ছিল ৪৬৫০ টাকা। কিন্তু পুরাতন মজুরি স্কেল অনুযায়ী এই ৪৬৫০ টাকা তো গ্রেড ৩ এর মধ্যে পড়ে! তাহলে তো এই ‘অপারেটর’ আসলে ‘সিনিয়ার সেলাই মেশিন অপারেটর’! সুতরাং তার তো ন্যূনতম মজুরি হওয়া উচিত ৬৮০৫ টাকা। অথচ মালিক তার জন্য মজুরি নির্ধারণ করেছে ৬০৪২ টাকা!

আবার কোন কোন গার্মেন্টস এ মজুরি এক টাকাও না বাড়িয়ে আগের স্কেলেই মজুরি দেয়া হয়েছে, শ্রমিকদেরকে আশ্বাস দেয়া হয়েছে আগামী মাস থেকে নতুন স্কেলে মজুরি দেয়া হবে(যেমন: দার্দা গার্মেন্টস) কিংবা এই মাসের শেষের দিকে বাড়তি মজুরি আলাদা করে দেয়া হবে(যেমন: এফবি এক্সেল)।

কিন্তু মালিকরা ছলে বলে কৌশলে জালিয়াতি ও প্রতারণার মাধ্যমে শ্রমিকদেরকে সরকার ঘোষিত ন্যূনতম মজুরি স্কেল অনুযায়ী মজুরি না বাড়ালেও শ্রমিকের জীবন যাত্রার ব্যায় কিন্তু ঠিকই বেড়েছে। বাড়িওয়ালারা ২০০ থেকে ৫০০ টাকা বাড়ি ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছে, গ্যাসের বিল-বিদ্যুতের বিল বাড়ি ভাড়া থেকে আলাদা করে শ্রমিকের উপর চাপিয়ে দিয়েছে, শ্রমিকের সন্তানের স্কুলের বেতন ১০০ থেকে ২০০ টাকা বেড়ে গিয়েছে, সেই সাথে জীবন যাত্রার অন্যান্য উপকরণের দাম বৃদ্ধি তো আছেই। মরার উপর খাড়ার ঘা হিসেবে যুক্ত হয়েছে মালিকের বাড়তি কাজের টার্গেট। যেখানে আগে দিনে ৫০/৬০ পিস ডেলিভারি দেয়ার টার্গেট ছিল সেটা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৮০/১০০, যেখানে ১০০ পিস ছিল সেখানে করা হয়েছে ১২০ থেকে ১৫০ পিস। ফলে যে পরিমাণ কাজ ১২/১৩ ঘন্টায় সম্পন্ন হতো, সেই পরিমাণ কাজ এখন মালিক শ্রমিককে দিয়ে ৮ ঘন্টাতেই করিয়ে নিচ্ছে, ফলে ‘ওভার টাইম’ না করিয়েও ‘ওভার ওয়ার্ক’ বা বাড়তি কাজ আদায় করার ফলে মালিকের ওভার টাইমের পয়সা বেচে যাচ্ছে যার ফলেও শ্রমিক বঞ্চিত হচ্ছে।

তাছাড়া সরকার নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরিও মানুষ হিসেবে বেচে থাকার জন্য যথেষ্ট নয়, শুধু মাত্র যন্ত্রের মতো বেচে থাকবার জন্য শ্রমিকের দাবী ছিল ৮ হাজার টাকা, সেটা ৫৩০০ টাকা করা হয়েছে যাও আবার মালিকেরা দিচ্ছে না। এমনকি ৩০০০ টাকা থেকে ন্যূনতম মজুরি যে ৫৩০০ টাকা করার কথা বলা হচ্ছে সেখানেও রয়েছে ফাকি কারণ আগের ৩০০০ টাকার হিসেবের মধ্যে খাদ্য ভাতা ৬৫০ টাকা যুক্ত ছিল না, নতুন মজুরির মধ্যে খাদ্য ভাতা যুক্ত করে ৫৩০০ দেখানো হচ্ছে। যে হারে মজুরি বাড়ানোর কথা বলা হচ্ছে সে হারে বেসিক মজুরি না বাড়ার ফলে শ্রমিকের ওভার টাইমের রেটও তেমন বাড়েনি। ফলে বাস্তবে মজুরি টাকার অর্থে সামান্য কিছু বাড়লেও আগের তুলনায় অনেক বেশি পরিশ্রম করে সেই বাড়তি টাকাটুকু অর্জন করতে হচ্ছে শ্রমিককে অর্থাৎ এই গোটা প্রকৃয়ার ফলাফল হলো শ্রম শোষণের হার আরো বেড়ে যাওয়া যা শ্রমিককে আরো জীর্ণ করে তুলবে।

এই অবস্থায় সরকার ঘোষিত ন্যূনতম মজুরিটুকুও যদি সঠিক ভাবে বাস্তবায়িত না হয়, যদি পে-স্লিপ না দেয়া, গ্রেড কমিয়ে দেয়া, গ্রেড নির্ধারিত মজুরি না দেয়া ইত্যাদি নানান উপায়ে জালিয়াতির মাধ্যমে মালিকরা ঐ মজুরিটুকুও যদি শ্রমিককে না দেয় এবং উল্টো আরো বেশি খাটিয়ে নেয়, তাহলে শ্রমিকের কোন রকমে টিকে থাকাও অসম্ভব হয়ে দাড়াবে। ডিসেম্বর ২০১৩ এর মজুরি শুধু এই এক মাসের মজুরির ব্যাপার নয়, এই মজুরিটা একবার প্রতিষ্ঠিত বা গৃহীত হয়ে গেলে, মজুরি স্কেলে যাই থাকুক মালিকরা এই হারে, এই গ্রেডেই শ্রমিকদের মজুরি স্থায়ী করে ফেলবে। কাজেই যত দ্রুত সম্ভব মালিকদের এই জালিয়াতি ঠেকানো জরুরী।
১৩টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদী নামের এই ছেলেটিকে কি আমরা সহযোগীতা করতে পারি?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৪


আজ সন্ধ্যায় ইফতার শেষ করে অফিসের কাজ নিয়ে বসেছি। হঠাৎ করেই গিন্নি আমার রুমে এসে একটি ভিডিও দেখালো। খুলনার একটি পরিবার, ভ্যান চালক বাবা তার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে হিমশিম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভালোবাসা নয় খাবার চাই ------

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬


ভালোবাসা নয় স্নেহ নয় আদর নয় একটু খাবার চাই । এত ক্ষুধা পেটে যে কাঁদতেও কষ্ট হচ্ছে , ইফতারিতে যে খাবার ফেলে দেবে তাই ই দাও , ওতেই হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার পর, ৮০ ভাগই চাকুরী পায় না।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭



জাতীয় ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষ করে, ২/৩ বছর গড়াগড়ি দিয়ে শতকরা ২০/৩০ ভাগ চাকুরী পেয়ে থাকেন; এরা পরিচিত লোকদের মাধ্যমে কিংবা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেয়ে থাকেন। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×