somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রাঙ্গামাটির পর্যটন এলাকা গুলো এবং আমার দেশের রূপ

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সড়ক রাঙ্গামাটি থেকে কাপ্তাই যাওয়ার নতুন সড়ক এটি। অটোরিক্মা/মাইক্রো দিয়ে যাওয়ার সময় ই সড়কের চারপাশের দৃশ্য উপভোগ করা য়ায়। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব বা ভাড়া গাড়িতে করে এই সড়ক দিয়ে রাঙ্গামাটি আসা যায়। অবস্থান-রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই এর মাঝে।

কর্ণফুলী পেপার মিলস্ লিমিটেড যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রোযোগে কাপ্তাই/চন্দ্রঘোনা যাওয়া যায়। এর চন্দ্রঘোনা পেপার মিল ১নং গেটে যেতে হবে। অবস্থান- চন্দ্রঘোনা, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

কর্ণফুলি পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রোযোগে কাপ্তাই/চন্দ্রঘোনা যাওয়া যায়। কাপ্তাই রিপিডিবি রিসিপশন গেইট হতে অনুমতি নিয়ে স্পীওয়ে দেখতে যেতে হবে। অবস্থান-চন্দ্রঘোনা, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

নৌ বাহিনীর পিকনিক স্পট যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস বা অটোরিক্মা বা অন্য কোন পরিবহনযোগে কাপ্তাই নৌ বাহিনীর বা নৌ জা শহীদ মোয়াজ্জেম পিকনিক স্পটে যাওয়া যায়। অবস্থান-কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল হতে বাস অথবা চট্টগ্রামস্থ কাপ্তাই রাস্তার মাথা হতে সিএনজিযোগে কাপ্তাই চিৎমরম কিয়াং ঘাটে নামতে হবে। কিয়াংঘাট নেমে নৌকাযোগে কর্ণফুলি নদী পার হয়ে কোয়ার্টার কি.মি. গেলেই চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার চোখে পড়বে। অবস্থান-কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্ম যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাসযোগে যাওয়া যায়। কাপ্তাই যাওয়ার আঘে বড়ইছড়ি পার হয়ে ওয়াগ্গাছড়া বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্মে নামতে হবে।অবস্থান- বড়ইছড়ি, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

রাজস্থলী ঝুলন্ত সেতু যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি ও চট্টগ্রাম হতে বাস/মাইক্রোযোগে রাজস্থলী যাওয়া যাবে। রাজস্থলী সদরে এই সেতুর অবস্থান। নারামূখ মারমা পাড়া, রাজস্থলী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।
বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ এর সমাধিস্থল রাঙ্গামাটি ও নানিয়ারচর হতে লঞ্চযোগে সরাসরি যাতায়াত করা যায়। নানিয়ারচরের বুড়িঘাটে এই সমাধিস্থল অবস্থিত। সময় লাগবে ১/২ ঘন্টা। অবস্থান- বুড়িঘাট, নানিয়ারচর, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

ওয়াগ্গা চা এস্টেট যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা) বাস/মাইক্রো/অটোরিক্মা/ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাসযোগে কাপ্তাই যাওয়া যায়। কাপ্তাই উপজেলার বড়ইছড়ি নামক স্থানে নামতে হবে। এখানে নেমে ওয়াগ্গাছড়া চা এস্টেট এর নৌকাযোগে কর্ণফুলি নদী পার হয়ে ওয়োগ্গাছড়া চা বাগান যেতে হবে। অবস্থান- ওয়াগ্গাছড়া, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

সাজেক ভ্যালী যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে অথবা সড়কপথে বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ১৪০-২০০ টাকা। সময় লাগে ৫-৬ ঘন্টা। বাস টার্মিনাল থেকে সকাল ৭.৩০ থেকে ৮.৩০ ঘটিকার মধ্যে বাস ছাড়ে, ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা। সময় লাগে ৬-৭ ঘন্টা। এছাড়াও চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায় অথবা খাগড়াছড়ি হয়েও যাওয়া সম্ভব। ঢাকা থেকেও সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। বাঘাইছড়ি থেকে জীপ (চাদেঁর গাড়ি) অথবা মোটর সাইকেলে সাজেক ভ্যালীতে পৌঁছানো যায়। ভাড়া জনপ্রতি ৩০০/-টাকা। অবস্থান- সাজেক, বাঘাইছড়ি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

আর্যপুর ধর্মোজ্জল বনবিহার যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে অথবা সড়কপথে বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ১৪০-২০০ টাকা। সময় লাগে ৫-৬ ঘন্টা। বাস টার্মিনাল থেকে সকাল ৭.৩০ থেকে ৮.৩০ ঘটিকার মধ্যে বাস ছাড়ে, ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা। সময় লাগে ৬-৭ ঘন্টা। এছাড়াও চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায় অথবা খাগড়াছড়ি হয়েও যাওয়া সম্ভব। ঢাকা থেকেও সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। বাঘাইছড়ি থেকে মোটর সাইকেল অথবা সিএনজি করে এই বনবিহারে পৌঁছানো যায়। অবস্থান- আর্যপুর, বাঘাইছড়ি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

ন-কাবা ছড়া ঝর্ণা যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-ঢাকা থেকে শ্যামলী, মডার্ণ ও এস আলম বাসে করে কাপ্তাই এসে কাপ্তাই জেটিঘাটস্থ লঞ্চঘাট থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি আসবেন। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে বিলাইছড়ি আসা যায়। কেউ চট্টগ্রাম থেকে বিলাইছড়ি আসলে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে প্রথমত কাপ্তাই জেটিঘাটে আসবেন। প্রতিদিন সাড়ে ৭ টায় রাঙ্গামাটির তবলছড়ি ঘাট থেকে ইঞ্জিনবোট যাত্রী নিয়ে সকাল ১০টার মধ্যে বিলাইছড়ি পৌছেঁ। ওই বোটটি আবার বিলাইছড়ি থেকে দুপুর ২টার মধ্যে রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ছাড়ে। বিলাইছড়ি সদরস্থ লঞ্চঘাট নতুবা নলছড়ি নামক স্থান থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি ডেবারা মাথায় এসে ওখান থেকে ন-কাবা ছড়া ঝর্ণায় যেতে হবে। অবস্থান- ন-কাবা ছড়া, বিলাইছড়ি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

ডলুছড়ি জেতবন বিহার যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে লংগদু যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতে মোটর সাইকেল যোগে এই বিহারে পৌঁছানো যায়। ভাড়া জনপ্রতি ১০০ টাকা। অবস্থান- জেতবন, লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-চট্টগ্রাম থেকে রাঙ্গামাটির বাসযোগে বেতবুনিয়া যাওয়া যায়। রাঙ্গামাটি থেকে বাসে অথবা সিএনজি করে বেতবুনিয়ায় পৌঁছানো যায়। অবস্থান- কাউখালী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

কাট্টলী বিল যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লংগদু যাওয়ার পথে কাট্টলরি বিল পাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩-৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতেও নৌকাযোগে কাট্টলীর বিলে পৌঁছানো যায়। অবস্থান- কাট্টলী বিল, লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

তিনটিলা বনবিহার যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে লংগদু যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩-৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতে মোটর সাইকেলযোগে অথবা পায়ে হেঁটে এই বিহারে পৌঁছানো যায়। অবস্থান- লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সেতু রাঙ্গামাটি থেকে তবলছড়ির আসামবস্তি হয়ে এই সেতুতে যাওয়া যায়। অবস্থান- রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

ঘুরতে তো পাঠালাম থাকার ব্যবস্থা না করে দিলে তো অভিশাপ করবেন।
ভিক্ষা চাই না ভাই কুত্তা সমলান।

(১)হোটেল ডিগনিটি অবস্থান-কালিন্দীপুর, রাঙ্গামাটি।
(২)হোটেল শাপলা অবস্থান-নিউ কোর্ট বিল্ডিং রোড, রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি। ০১৮১৯৬৩৬৯৫৫।
(৩)হোটেল রাজু অবস্থান-নতুন বাস ষ্টেশসন, রিজার্ভ বাজার, রাঙ্গামাটি। ০১৮১১২৫৮৩০৫, ০১৮২০৩০৩৫৭৪।
(৪)নিডস হিল ভিউ পরিচালকের নাম-নাজমুল হাসান। অবস্থান-বনরুপা, রাংগামাটি, http://www.needshillview.com ০১৮২৮৮৪৬২৬৫, ০১৭৩২৯২৩০১২ ।
ছবির বেলায় কথা আগেরটাই ও ভাল কথা ১ম পর্ব না দেখে থাকলে ইচ্ছা হইলে খোচা দিয়েন।
Click This Link
২য় পর্ব(শেষ পর্বও হইতে পারে)

১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×