somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কোরান কি আল্লার বাণী ? + হুর গেলমান ।

১৯ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রায় সব মুসলমানই চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে যে, কোরান আল্লার বাণী। আল্লা তা ফ্যাক্স (জিব্রাইল) যোগে মুহম্মদের নিকট পাঠিয়েছে! মুহম্মদ শুধু তা প্রচার করেছে। এর কারণ হচ্ছে আমাদের সিনিয়র ধর্মান্ধ মুসলমানরা তাদের ছোটদের এভাবেই শিক্ষা দিয়েছে এবং এখনো দেয়। তাদেরকে শেখানো হয় না কোরান হাদিস সংকলনের আসল ইতিহাস। কোরান যে মুহম্মদের মৃত্যুর অন্তত ১০০ বছর পর এবং হাদিসগুলো প্রায় ৩০০ বছর বইয়ের আকারে লিখিত রূপ পেয়েছে, এই ইতিহাস অধিকাংশ মুসলমানই জানে না। অধিকাংশই মনে করে কোরান একেবারে পুস্তক আকারেই মুহম্মদের কাছে এসেছে। সুতরাং কোরান মুহম্মদের মুখনিসৃত বাণী নয়, তা আল্লার বাণী। মুহম্মদের মুখ নিসৃত বাণীগুলো হাদিস। কিন্তু ভয় ভীতি উপেক্ষা করে তাদের যখন কোরান সংকলনের ইতিহাস বলা হয় তখন তারা গভীর সন্দেহ নিয়ে অবাক হয়; যদিও বিশ্বাস করে না এক তিলও। কারণ এতে রিস্ক আছে। পরকালে হুর-গেলমান হারানোর রিস্ক। তখন তারা যুক্তি তর্কে হেরে গেলেও মনে করে, দূর কোরান যেভাবে সংকলন হয় হোক। তাতে আমার কী ? আমি বিশ্বাস করি কোরান আল্লার বাণী আর তা বই আকারেই এসেছে; ব্যস।

এখানে হুর গেলমান নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক। হুর মানে প্রায় সবাই জানে। এরা হলো স্বর্গ বেশ্যা। একেবারে নিুশ্রেণীর বেহেশতিও পাবে কমপক্ষে ৭২ জন হুর। আর দাস দাসির তো হিসেব নেই। এর বাইরে বেহেশতিরা পাবে গেলমান। গেলমান হচ্ছে পুরুষ পতিতা বা হিজড়া। যারা পায়ুপথে সেক্স করিয়ে আনন্দ পায়। হযরত মুহম্মদের চিন্তাধারা কী পরিমান নিকৃষ্ট এই একটি ঘটনা থেকে তা বোঝা যায়। পুরুষদেরকে তার ধর্মে ধর্মান্তরিত করার জন্য গণিমতের মালের ভাগ দিলেন, চারটি বিয়ে করে মিনি হারেম বানানোর সুযোগ দিয়ে বালিকা-যুবতী-পৌঢ়-বৃদ্ধা সকল রকম নারীর দেহের স্বাদ নেবার ব্যবস্থা করলেন, বিয়ের বাইরে মুতা বিয়ে নামক তিনমাস মেয়াদী এক অস্থায়ী বিয়ের ব্যবস্থা করে বছরে অন্তত আরও চারটি নারীকে ভোগ করার ব্যবস্থাপত্র দিলেন, দাসীদের ভোগ করার অনুমতি দিলেন, সব দিক থেকে পুরুষদেরকে নারীদের থেকে শ্রেষ্ঠ বলে ঘোষণা দিলেন। ইহকালে পরুষদের জন্য এত ব্যবস্থা করার পরও বোধহয় তার মনে থেকে সংশয় যায় নি। তাই পরকালের জন্য হুরের লোভও দেখালেন ।

ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্মে এটা আছে কি না জানি না। তবে হিন্দু ধর্মে উর্বশী, রম্ভা নামে কতিপয় স্বর্গবেশ্যার কথা বলা আছে। যারা স্বর্গের রাজা বা দেবদেবীদের নাচ টাচ দেখিয়ে মনোরঞ্জন করে; কিন্তু সাধারণ পাবলিকদের জন্য সেক্সের কোনো ব্যবস্থা সেখানে নেই। মুহম্মদ এই সকলকে টেক্কা দিয়ে মুলমানদের জন্য করলেন এক অভাবনীয় ব্যবস্থা। কমপক্ষে ৭২ জন করে হুর। এতেও মুহম্মদ সন্তুষ্ট হলেন না। তার উম্মত বলে কথা ! তিনি তার উম্মাদদের (উম্মত) জন্য আরও লোভনীয় ব্যবস্থা করলেন। হুরের বদলে গেলমান। যোনীর বদলে পায়ু। এ থেকে আমার মনে হয় মুহম্মদও সমকামী ছিলেন অথবা সেই সময় আরবে সমকামী প্রথা চালু ছিলো। না হলে মুহম্মদ এটা জানলো কী করে যে অনেক পুরুষই যোনীর পাশাপাশি পায়ু পছন্দ করে ? এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই গেলমানের ভূমিকা কে পালন করবে ? তারা কি ফেরেশতারা ? যতদূর জানি লৈঙ্গিক দিক থেকে ফেরেশতারাও হিজড়ার সমতুল্য।

এবার আসল প্রসঙ্গে আসি, সুরা আল ফোরকাণ (২৫:৫৯) এ বলা হয়েছে, ‘ আল্লাহ হচ্ছেন একমাত্র তিনিই যিনি আসমানসমূহ ও জমিন সৃষ্টি করেছিলো এবং এদের মাঝখানে যা কিছু আছে তাও।’ এই সুরার বক্তব্যে স্পষ্ট যে দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তি আল্লাকে কারও সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। অথচ বলা হয় কোরানের সমস্ত কথাই আল্লার। তাই যদি হয় উপর্য্ক্তু আয়াত কি তা প্রমাণ করে ? এই আয়াতে আরও বলা হচ্ছে আসমানসমূহ । কিন্তু বিজ্ঞান বলে আসমান বা আকাশ বলে কিছু নেই। সবই মহাশূন্য। সেখানে আসমানসমূহের প্রশ্নই আসে না। মূর্খ মুসলমানেরা মনে করে আসমান হচ্ছে ছাদের মতো, যেখানে চন্দ্র সুর্য তারা ঝুলানো আছে। এই জ্ঞানও অবশ্য তারা কোরান থেকে পেয়েছে। সুরা আল আম্বিয়ার ৩২ আয়াতে বলা হচ্ছে, ‘ এবং আমি আকাশকে সংরক্ষিত ছাদ করিয়াছি।’ তাইলে আর মুসলমানদের দোষ কী ? আল্লার কথায় অবিশ্বাস করে হুর গেলমান হারানোর রিস্ক কে নেয় ?

হুর গেলমানের কথায় এখানে আর একটা কথা মনে পড়ে গেলো। একজন বেহেশতি যখন কমপক্ষে ৭২ জন করে হুর এবং আরও বেশ কিছু গেলমান পাবে। তখন তো তাদের সঙ্গে তার নিয়মিত সেক্স করতে হবে। আর সেক্স করবেই বা না কেনো, বেহেশতে তো নামাজ রোযা হজ্জ যাকাত রুজি রোজগারের কোনো ব্যাপার নেই। শুধু সেক্স আর সেক্স। এই সেক্স করতে তাদের নাকি কোনো ক্লান্তিও আসবে না। বীর্যপাতের মতো কোনো ব্যাপার মনে হয় সেখানে নেই। আল্লা বোধহয় প্ল্যান করেই বীর্যপাতের ব্যাপারটাকে এড়িয়ে গেছে। কারণ বীর্যপাত হলে তো আবার হুরদের গর্ভবতী হবার সম্ভাবনা। তখন আবার বাচ্চা কাচ্চা, আবার পৃথিবীর মতো গ্যাঞ্জাম! এর প্রার্থনা, ওর ফরিয়াদ!

যাক গে এতজন হুর গেলমানদের সঙ্গে সেক্স করতে গেলে একটা সিস্টেম থাকা দরকার। কার পর কে ? অথবা কয় দিন পর পর কার কার পালা এই সব আর কী ? না হলে হুর গেলমানরা আবার ক্ষেপে যেতে পারে। তাদেরও তো একটা চাহিদার ব্যাপার আছে । হুর গেলমানদের চাহিদা ঠিকমতো পূরণ না হলে তারা আবার আল্লার কাছে বিচার দিতে পারে। তখন আবার আল্লাকে বিচারে বসতে হবে। আবার ঝামেলা। আমার মনে হয় এই ঝামেলা এড়াতে আল্লা নিশ্চয় কোনো ব্যবস্থা নিয়ে রেখেছে। সেই ব্যবস্থা হতে পারে কাউকে ম্যানেজারির দায়িত্ব দেয়া। যে সিরিয়ালগুলো মেইনটেইন করবে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে এই ম্যানেজারটা কে ? এ ব্যাপারে তো ইতরামি (ইসলামি) ইতিহাসে কিছু পাই না। ইসলাম নাকি আবার পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। তো এখানে আবার ফাঁক কেনো ? এ ব্যাপারে ইতরামি চিন্তাবিদরা কিছু বলুন। সুষ্ঠু ব্যবস্থা থাকলে আমরা কাফের, নাস্তিকরাও মৃত্যুর পূর্বে মুসলমান হয়ে মরার চিন্তাভাবনা করতে পারি। কারণ সারাজীবন যা ই করি মুসলমান হয়ে মরলে তো বেহেশত নিশ্চিত। সেই সঙ্গে নিশ্চিত শ খানেক হুর গেলমান। এই চান্স ছাড়ে কে ? কাফের নাস্তিকরা জোরে বলেন, তাই তো, তাই তো !


প্রায় সব মুসলমানই চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করে যে, কোরান আল্লার বাণী। আল্লা তা ফ্যাক্স (জিব্রাইল) যোগে মুহম্মদের নিকট পাঠিয়েছে! মুহম্মদ শুধু তা প্রচার করেছে। এর কারণ হচ্ছে আমাদের সিনিয়র ধর্মান্ধ মুসলমানরা তাদের ছোটদের এভাবেই শিক্ষা দিয়েছে এবং এখনো দেয়। তাদেরকে শেখানো হয় না কোরান হাদিস সংকলনের আসল ইতিহাস। কোরান যে মুহম্মদের মৃত্যুর অন্তত ১০০ বছর পর এবং হাদিসগুলো প্রায় ৩০০ বছর বইয়ের আকারে লিখিত রূপ পেয়েছে, এই ইতিহাস অধিকাংশ মুসলমানই জানে না। অধিকাংশই মনে করে কোরান একেবারে পুস্তক আকারেই মুহম্মদের কাছে এসেছে। সুতরাং কোরান মুহম্মদের মুখনিসৃত বাণী নয়, তা আল্লার বাণী। মুহম্মদের মুখ নিসৃত বাণীগুলো হাদিস। কিন্তু ভয় ভীতি উপেক্ষা করে তাদের যখন কোরান সংকলনের ইতিহাস বলা হয় তখন তারা গভীর সন্দেহ নিয়ে অবাক হয়; যদিও বিশ্বাস করে না এক তিলও। কারণ এতে রিস্ক আছে। পরকালে হুর-গেলমান হারানোর রিস্ক। তখন তারা যুক্তি তর্কে হেরে গেলেও মনে করে, দূর কোরান যেভাবে সংকলন হয় হোক। তাতে আমার কী ? আমি বিশ্বাস করি কোরান আল্লার বাণী আর তা বই আকারেই এসেছে; ব্যস।

এখানে হুর গেলমান নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক। হুর মানে প্রায় সবাই জানে। এরা হলো স্বর্গ বেশ্যা। একেবারে নিুশ্রেণীর বেহেশতিও পাবে কমপক্ষে ৭২ জন হুর। আর দাস দাসির তো হিসেব নেই। এর বাইরে বেহেশতিরা পাবে গেলমান। গেলমান হচ্ছে পুরুষ পতিতা বা হিজড়া। যারা পায়ুপথে সেক্স করিয়ে আনন্দ পায়। হযরত মুহম্মদের চিন্তাধারা কী পরিমান নিকৃষ্ট এই একটি ঘটনা থেকে তা বোঝা যায়। পুরুষদেরকে তার ধর্মে ধর্মান্তরিত করার জন্য গণিমতের মালের ভাগ দিলেন, চারটি বিয়ে করে মিনি হারেম বানানোর সুযোগ দিয়ে বালিকা-যুবতী-পৌঢ়-বৃদ্ধা সকল রকম নারীর দেহের স্বাদ নেবার ব্যবস্থা করলেন, বিয়ের বাইরে মুতা বিয়ে নামক তিনমাস মেয়াদী এক অস্থায়ী বিয়ের ব্যবস্থা করে বছরে অন্তত আরও চারটি নারীকে ভোগ করার ব্যবস্থাপত্র দিলেন, দাসীদের ভোগ করার অনুমতি দিলেন, সব দিক থেকে পুরুষদেরকে নারীদের থেকে শ্রেষ্ঠ বলে ঘোষণা দিলেন। ইহকালে পরুষদের জন্য এত ব্যবস্থা করার পরও বোধহয় তার মনে থেকে সংশয় যায় নি। তাই পরকালের জন্য হুরের লোভও দেখালেন ।

ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্মে এটা আছে কি না জানি না। তবে হিন্দু ধর্মে উর্বশী, রম্ভা নামে কতিপয় স্বর্গবেশ্যার কথা বলা আছে। যারা স্বর্গের রাজা বা দেবদেবীদের নাচ টাচ দেখিয়ে মনোরঞ্জন করে; কিন্তু সাধারণ পাবলিকদের জন্য সেক্সের কোনো ব্যবস্থা সেখানে নেই। মুহম্মদ এই সকলকে টেক্কা দিয়ে মুলমানদের জন্য করলেন এক অভাবনীয় ব্যবস্থা। কমপক্ষে ৭২ জন করে হুর। এতেও মুহম্মদ সন্তুষ্ট হলেন না। তার উম্মত বলে কথা ! তিনি তার উম্মাদদের (উম্মত) জন্য আরও লোভনীয় ব্যবস্থা করলেন। হুরের বদলে গেলমান। যোনীর বদলে পায়ু। এ থেকে আমার মনে হয় মুহম্মদও সমকামী ছিলেন অথবা সেই সময় আরবে সমকামী প্রথা চালু ছিলো। না হলে মুহম্মদ এটা জানলো কী করে যে অনেক পুরুষই যোনীর পাশাপাশি পায়ু পছন্দ করে ? এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই গেলমানের ভূমিকা কে পালন করবে ? তারা কি ফেরেশতারা ? যতদূর জানি লৈঙ্গিক দিক থেকে ফেরেশতারাও হিজড়ার সমতুল্য।

এবার আসল প্রসঙ্গে আসি, সুরা আল ফোরকাণ (২৫:৫৯) এ বলা হয়েছে, ‘ আল্লাহ হচ্ছেন একমাত্র তিনিই যিনি আসমানসমূহ ও জমিন সৃষ্টি করেছিলো এবং এদের মাঝখানে যা কিছু আছে তাও।’ এই সুরার বক্তব্যে স্পষ্ট যে দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তি আল্লাকে কারও সাথে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন। অথচ বলা হয় কোরানের সমস্ত কথাই আল্লার। তাই যদি হয় উপর্য্ক্তু আয়াত কি তা প্রমাণ করে ? এই আয়াতে আরও বলা হচ্ছে আসমানসমূহ । কিন্তু বিজ্ঞান বলে আসমান বা আকাশ বলে কিছু নেই। সবই মহাশূন্য। সেখানে আসমানসমূহের প্রশ্নই আসে না। মূর্খ মুসলমানেরা মনে করে আসমান হচ্ছে ছাদের মতো, যেখানে চন্দ্র সুর্য তারা ঝুলানো আছে। এই জ্ঞানও অবশ্য তারা কোরান থেকে পেয়েছে। সুরা আল আম্বিয়ার ৩২ আয়াতে বলা হচ্ছে, ‘ এবং আমি আকাশকে সংরক্ষিত ছাদ করিয়াছি।’ তাইলে আর মুসলমানদের দোষ কী ? আল্লার কথায় অবিশ্বাস করে হুর গেলমান হারানোর রিস্ক কে নেয় ?

হুর গেলমানের কথায় এখানে আর একটা কথা মনে পড়ে গেলো। একজন বেহেশতি যখন কমপক্ষে ৭২ জন করে হুর এবং আরও বেশ কিছু গেলমান পাবে। তখন তো তাদের সঙ্গে তার নিয়মিত সেক্স করতে হবে। আর সেক্স করবেই বা না কেনো, বেহেশতে তো নামাজ রোযা হজ্জ যাকাত রুজি রোজগারের কোনো ব্যাপার নেই। শুধু সেক্স আর সেক্স। এই সেক্স করতে তাদের নাকি কোনো ক্লান্তিও আসবে না। বীর্যপাতের মতো কোনো ব্যাপার মনে হয় সেখানে নেই। আল্লা বোধহয় প্ল্যান করেই বীর্যপাতের ব্যাপারটাকে এড়িয়ে গেছে। কারণ বীর্যপাত হলে তো আবার হুরদের গর্ভবতী হবার সম্ভাবনা। তখন আবার বাচ্চা কাচ্চা, আবার পৃথিবীর মতো গ্যাঞ্জাম! এর প্রার্থনা, ওর ফরিয়াদ!

যাক গে এতজন হুর গেলমানদের সঙ্গে সেক্স করতে গেলে একটা সিস্টেম থাকা দরকার। কার পর কে ? অথবা কয় দিন পর পর কার কার পালা এই সব আর কী ? না হলে হুর গেলমানরা আবার ক্ষেপে যেতে পারে। তাদেরও তো একটা চাহিদার ব্যাপার আছে । হুর গেলমানদের চাহিদা ঠিকমতো পূরণ না হলে তারা আবার আল্লার কাছে বিচার দিতে পারে। তখন আবার আল্লাকে বিচারে বসতে হবে। আবার ঝামেলা। আমার মনে হয় এই ঝামেলা এড়াতে আল্লা নিশ্চয় কোনো ব্যবস্থা নিয়ে রেখেছে। সেই ব্যবস্থা হতে পারে কাউকে ম্যানেজারির দায়িত্ব দেয়া। যে সিরিয়ালগুলো মেইনটেইন করবে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে এই ম্যানেজারটা কে ? এ ব্যাপারে তো ইতরামি (ইসলামি) ইতিহাসে কিছু পাই না। ইসলাম নাকি আবার পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। তো এখানে আবার ফাঁক কেনো ? এ ব্যাপারে ইতরামি চিন্তাবিদরা কিছু বলুন। সুষ্ঠু ব্যবস্থা থাকলে আমরা কাফের, নাস্তিকরাও মৃত্যুর পূর্বে মুসলমান হয়ে মরার চিন্তাভাবনা করতে পারি। কারণ সারাজীবন যা ই করি মুসলমান হয়ে মরলে তো বেহেশত নিশ্চিত। সেই সঙ্গে নিশ্চিত শ খানেক হুর গেলমান। এই চান্স ছাড়ে কে ? কাফের নাস্তিকরা জোরে বলেন, তাই তো, তাই তো !
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×