হ্যান্ডসেটগুলো হবে অত্যন- পাতলা প্রায় 1 ইঞ্চির চার ভাগের 1 ভাগ সমান। কোন কী প্যাড থাকবে না। থাকবেনা এলসিডি ডিসপ্লে। পুরো হ্যান্ডসেটটি একটি ডিসপ্লে স্ক্রীণ হিসেবে থাকবে। সেখানে টাচ সেনসিটিভ কী এবং আইকনের মাধ্যমে কল করা, মিউজিক শোনা, ভিডিও দেখা, গেমস খেলা ও অন্যান্য কাজ করা যাবে। হ্যান্ডসেটগুলোর স্ক্রীণটি হবে ব্যাকলাইটমুক্ত এবং ফ্লেক্সিবল। যার ফলে পুরো সেটটিকে ভাজ করে রাখা যাবে এবং তখন তার আয়তন হবে একটি ছোট কসমেটিকস প্যাক বাক্সের সমান। হ্যান্ডসেটগুলো বিভিন্ন প্রযুক্তি দ্বারা সমৃদ্ধ হবে। থাকবে উচ্চ গতির ইন্টারনেট কানেকটিভিটি। প্রতি সেকেন্ডে কয়েক মেগাবিট ডাটা আদান প্রদানে সক্ষম হ্যান্ডসেটগুলো দিয়ে স্ট্রিমিং ভিডিও, টিভি এবং গান সরাসরি দেখা ও শোনা যাবে। এসবই ব্যবহার করা যাবে যদি জিএসএম, সিডিএমএ, ওয়াই-ফাই এবং ওয়াই ম্যাক্স নেটওয়ার্ক টেকনোলজি টপকে আসে নতুন প্রযুক্তির নেটওয়ার্ক টেকনোলজি আইএমএস (আইপি-মাল্টিমিডিয়া সাবসিষ্টেম)। উচ্চগতির এই নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি বিস-ার হতে বেশ কয়েক বছর সময় লাগতে পারে। যার মাধ্যমে আপনি ভিডিও কলিং, ভিওআইপি ব্যবহার করতে, পে টিভি চ্যানেল দেখতে পারবেন হ্যান্ডসেটের মাধ্যমে বিশাল স্ক্রীন জুড়ে। হাই ডেফিনিশন ভিডিও এবং থ্রিডি গেমিং এর জন্য থাকবে এক্সট্রা চিপ। থাকবে উচ্চ রেজুলেশন অথবা তারও বেশি মেগাপিক্সেল সমৃদ্ধ ক্যামেরা। যা দিয়ে স্থির চিত্রের পাশাপাশি প্রফেশনাল মানের ভিডিও রেকর্ডিং করা যাবে। মোবাইলগুলোতে গতানুগতিক মেমরি কার্ডের বদলে ব্যবহূত হবে উচ্চ গতির ফ্ল্যাশ হার্ডড্রাইভ যা হ্যান্ডসেটকে সমৃদ্ধ করবে অফুরন- ধারণ ক্ষমতা দিয়ে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০