somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্বের দশটি বিস্ময়কর এবং রহস্যময় হোল!

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি বরাবরই ঘরকুনো স্বভাবের। খুব ঠেকায় না পড়লে ভার্সিটির ক্যাম্পাস ছাড়া বাইরে আর কোথাও তেমন যাই না বললেই চলে :| :| অনেকদিন ধরে হরতালে ক্লাস অফ, ক্যাম্পাস অফ, সুতরাং একরকম গৃহবন্দী দিন যাপন করছি |-) |-) সারাদিন নেটেই ঘুরে ফিরে দিন পার করি। ঘুরতে ঘুরতে অনেক ইন্টারেস্টিং কিছু জিনিসের দেখা পেলাম। ভাবলাম ব্লগে শেয়ার করি। সেই ভাবনা থেকে এই পোস্ট B-) B-)

১। বিংহ্যাম ক্যানিয়ন মাইন, উতাহ (Bingham Canyon Mine):
আমেরিকার উতাহ স্টেটের সল্ট লেক সিটিতে অবস্থিত একটি খনি। এটি বিশ্বের বৃহত্তম মানবসৃষ্ট খনন কাজ। ১৮৬৩ সালে এই খনি থেকে খনিজ উত্তোলন শুরু হয়। এটা প্রায় ১.২ কিলোমিটার (৩,৯৬০ ফুট) গভীর এবং ৪ কিলোমিটার(২.৫ মাইল) প্রশস্ত। ২০১৩ সালের ১০ই এপ্রিল খনিটি একটি ভারী ভূমিধ্বসের শিকার হয় এবং ১১ই সেপ্টেম্বর আরও একটি ছোট ধরণের ভুমিধ্বস ঘটে। ২০০৪ সাল পর্যন্ত এই খনি থেকে প্রায় ১৫.৪ মেট্রিক টন কপার, ৭১৫ টন স্বর্ণ, ৫,৯০০ টন রৌপ্য, এবং ৮৫০ মিলিয়ন পাউন্ড মলিবডেনাম উত্তোলিত হয়েছে। এই খনি থেকে এখনো খনিজ উত্তোলন চলছে। সুতরাং দিনে দিনে এর গভীরতা আরও বেড়ে চলছে এবং ২০১৫ সালের মধ্যে বর্তমানের তুলনায় কমপক্ষে আরও প্রায় ৫০০ ফুট গভীর হবে।









২। মিরনি ডায়মন্ড হোল (Mirny Diamond Mine):
রাশিয়ার পূর্ব সাইবেরিয়ার একটি ছোট্ট শহরে অবস্থিত। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মানবসৃষ্ট নিখাত খনি। এর উপরিভাগের ব্যাস ১২০০ মিটার (৩,৯০০ ফুট) এবং গভীরতা ৫২৫ মিটার (১,৭২০ ফুট)। খনিটি ১৯৫৫ সালে আবিষ্কৃত হয় এবং খনন কার্য শুরু হয় ১৯৫৭ সালে। ষাটের দশকে এই খনি থেকে প্রায় প্রতি বছর ১০,০০০,০০০ ক্যারাট (২,০০০ কেজি) ওজনের হীরা উৎপাদিত হত। পঞ্চাশ বছরেরও অধিক সময় ধরে হীরা উত্তোলনের পর ২০১১ সালে খনিটি পরিত্যাক্ত ঘোষণা করা হয়। খনির উপরের আকাশসীমায় হেলিকপ্টার চলাচলের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আছে। কারণ এই এলাকায় বেশ কয়েকবার হেলিকপ্টার ক্রাশের ঘটনা ঘটে। এখানকার বায়ুমণ্ডলে তাপমাত্রার তারতম্য এবং নিম্নগামী বায়ু প্রবাহের কারনে এমনটা ঘটেছে বলে ধারণা করা হয়।









উপরের ছবিটিতে লাল তীর চিহ্ন দিয়ে একটি বিশাল খনি ট্রাককে নির্দেশ করা হয়েছে।

৩। কিম্বারলি বিগ হোল (Kimberly Big Hole):
দক্ষিন আফ্রিকায় অবস্থিত এই খনি এখন পর্যন্ত হাত দিয়ে খনন করা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় খনি। ১৯১৪ সালে বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত ৩ টনের উপর ডায়মন্ড এখান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং শ্রমিকদের দ্বারা ২২.৫ মিলিয়ন টন মাটি খনন করা হয়েছে। ১৮৭১ সাল থেকে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত প্রায় পঞ্চাশ হাজার খনিশ্রমিক মিলে এক ধরণের বিশেষ কুড়াল এবং বেলচার সাহায্যে এই খনিটি খনন করে। এই খনি থেকে মোট ৩,০০০ কিলোগ্রাম হীরা উত্তোলন করা হয়েছে। বর্তমানে ৪৬৩ মিটার প্রশস্ত এবং ২১৫ মিটার গভীর এই বিশাল গহ্বরটির ৪০ মিটার পর্যন্ত পানিপূর্ণ অবস্থায় আছে।







৪। ডায়াভিক মাইন (Diavik Diamond Mine):

কানাডার উত্তর পশ্চিম সীমান্তের ইয়েলোনাইফ এলাকার ৩০০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত একটি হীরার খনি। ২০০৩ সালের জানুয়ারিতে এই খনি থেকে হীরা উত্তোলন শুরু হয়। প্রতি বছর প্রায় ৮ মিলিয়ন ক্যারাট (১৬০০ কেজি) হীরা পাওয়া যায় এখান থেকে। এটি ১,৫৯৬ মিটার নুড়ি পাথরের তৈরি রানওয়ে দিয়ে ডায়াভিক বিমানবন্দরের সাথে যুক্ত এবং এর নিজস্ব একটি বোয়িং ৭৩৭ জেট বিমান আছে। বছরে প্রায় পাঁচ মাস এই এলাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রাই থাকে শূন্যের নিচে। এমন আবহাওয়ায় হীরা পরিবহনের জন্য বিমানবন্দরের সাথে সংযুক্ত একটি বরফের রাস্তা রয়েছে।







বরফে ঢাকা ডায়াভিক মাইন

৫। গ্লোরি হোল, মন্টিসেলো ড্যাম, ক্যালফোর্নিয়া (The Glory Hole, Monticello Dam)
উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ার নাপা কাউণ্টিতে অবস্থিত বেরিয়েসা লেকে নির্মিত বাঁধের পানি নির্গমনের একটি বিস্ময়কর পথ। বাঁধের পানির পরিমাণ ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি হলে এই হোল প্রতি সেকেন্ডে ৪৮,৪০০ ঘনফুট করে পানি প্রত্যাহার করে যা ৭০০ ফুট নিচের বিশাল একটি কংক্রিটের পাইপের মধ্য দিয়ে নিষ্কাশিত হয়। ১৯৫৩ সালে বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয় এবং ১৯৫৭ সালে খুলে দেয়া হয়। ফানেল আকৃতির এই হোলটির উপরের ব্যাস ৭০ ফুট এবং নিচের দিকের ব্যাস ২৮ ফুট। বাঁধের উচ্চতা ৩০৪ ফুট (৯৩ মিটার) এবং এর চূড়ার দৈর্ঘ্য ১,০২৩ ফুট (৩১২ মিটার)। লেকে এই হোলের কাছাকাছি জায়গায় সাঁতার কাটা নিষিদ্ধ।



পানি প্রবাহের অপূর্ব সুন্দর দৃশ্য



বাঁধের নিচে পানি অপসারণের দৃশ্য



পানির লেভেল যখন হোলের অনেক নিচে থাকে তখনকার ছবি



৬। গ্রেট ব্লু হোল, বেলিজ (Great Blue Hole):
বেলিজ উপকূলে অবস্থিত এবং বেলিজ সিটি থেকে প্রায় ৬০ মাইল দূরের বিশাল একটি সমুদ্রগর্ভস্থ গহ্বর। সমুদ্র তলদেশে এরকম ব্লু হোল আরও অনেক আছে ভৌগলিক দিক থেকে এটি একটি বিস্ময়কর ব্লু হোল। আড়াআড়ি ভাবে প্রায় ৩০০ মিটার (৯৮৪ ফুট) প্রশস্ত এবং ১২৪ মিটার (৪০৭ ফুট) গভীর এই হোলটিকে সমুদ্রতলের সবচেয়ে বড় হোল বলে মনে করা হয়। নানারকম বিরল এবং বিচিত্র প্রজাতির সামুদ্রিক প্রাণী এবং স্ফটিকের মতো স্বচ্ছ নীল জলের জন্য স্কুবা ডাইভারদের কাছে এটি খুব আকর্ষণীয় এবং প্রিয় একটি জায়গা। গভীরতার সাথে সাথে জলের স্বচ্ছতা ক্রমশ বাড়তে থাকে এবং বিভিন্ন রকম শিলার অদ্ভুত ও জটিল সব স্তরবিন্যাস দেখা যায়।







৭। গুয়াতেমালা সিটি সিঙ্ক হোল (Guyatemala City Sinkhole):
২০০৭ সালে গুয়াতেমালা শহরের একটি এলাকা প্রায় ডজন খানেক বাড়ি সহ আচমকা মাটির গভীরে অবলুপ্ত হয়। এতে ৩৩০ ফুট গভীর এবং ৬৬ ফুট প্রশস্ত একটি গভীর খাদের সৃষ্টি হয়। এই ঘটনায় পাঁচজনের প্রাণহানি হয় এবং পরবর্তীতে প্রায় হাজার খানেক অধিবাসীকে ওই এলাকা থেকে সরিয়ে দেয়া হয়। হোলের চারপাশে ৪৫৭ মিটার জুড়ে নো-গো-জোন এলাকা ঘোষণা করা হয়।

২০১০ সালে আবারো শহরের তিন তলা বিশিষ্ট একটি বিল্ডিংসহ ২০ মিটার পরিধির এলাকা প্রায় ১০০ ফুট গভীর রহস্যময় গহ্বরে হারিয়ে যায়।

এই ভূমিধ্বসের কারণ নিয়ে বিভিন্ন মতভেদ আছে। গুয়াতেমালা এবং এর আশপাশের এলাকার মাটি তেমন উর্বর নয়। এখানকার মাটিতে পামিস এবং লাইমস্টোনের মাত্রা অনেক বেশি। ভূগর্ভস্থ শিলা ও বিভিন্ন খনিজ পদার্থ যেমন চুনা পাথর, জিপসাম ইত্যাদি ক্রমান্বয়ে দ্রবীভূত হতে হতে আচমকা এ ধরণের সিঙ্ক হোল তৈরি হতে পারে। আবার মাটির নিচের পানি সরে গিয়ে ভূগর্ভের একটি স্তর খালি হয়ে সেই শূন্যস্থান পূরণে করতে আচমকা ভূমিধ্বসের সৃষ্টি হতে পারে। তবে অনেক বিশেষজ্ঞরা দাবি করেন গুয়াতেমালা সিটির এই সিঙ্ক হোল কোন প্রাকৃতিক কারণে নয় বরং ভূগর্ভস্থ স্যুয়ারেজের পাইপ বিদীর্ণ হয়ে বা পাইপের ত্রুটিগত কারণে এই ধ্বস নেমেছে। তবে দ্বিতীয় ঘটনার জন্য তার ঠিক কয়েকদিন আগে হয়ে যাওয়া উষ্ণমণ্ডলীয় ঝড় অ্যাগাথা এবং ঝড়ের ঠিক দুদিন আগের এক আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতকেও দায়ী করা হয়ে থাকে।









প্রথম দুটো ২০০৭ এবং পরের দুটো ২০১০ সালের ঘটনার ছবি।

৮। নরকের দরজা (Door to Hell):
তুর্কমেনিস্তানের কারাকুম মরুভূমির ডারওয়াযা নামক একটি গ্রামে অবস্থিত ৭০ ফুট ব্যাসের একটি বৃহৎ গ্যাস জ্বালামুখ। ১৯৭১ সালে একটি গ্যাস অনুসন্ধান দুর্ঘটনার ফলে এই জ্বালামুখটি সৃষ্টি হয়েছিল। একটি সোভিয়েত ভূতাত্ত্বিক গ্রুপ প্রাকৃতিক গ্যাস সমৃদ্ধ এই অঞ্চলে পেট্রোলিয়াম এর উৎস খোঁজার জন্যে বেশ কিছু গর্ত করেন। তার ফলশ্রুতিতে অনেকখানি জায়গা জুড়ে এলাকাটি ধ্বসে গিয়ে বড় একটি গর্তে পরিণত হয় এবং সেখান থেকে একসাথে প্রচুর পরিমানে প্রাকৃতিক গ্যাস বেরিয়ে আসে। গ্রামের মানুষ এবং পরিবেশের বিপর্যয়ের কথা ভেবে ভূতাত্ত্বিকেরা গ্যাস পুড়িয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন। তারা ভেবেছিলেন কয়েকদিনের মধ্যেই সব গ্যাস পুড়ে শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু তাদের সিদ্ধান্তকে ভুল প্রমাণিত করে ৪০ বছরেরও দীর্ঘ সময় ধরে সেই আগুন জ্বলেই চলেছে। স্থানীয় লোকজন এর নাম দেন নরকের দরজা। বর্তমানে এটি একটি আন্তর্জাতিক পর্যটক কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। রাতের আঁধারে গর্ত থেকে বের হওয়া আগুনের আলোয় এক অদ্ভুত সুন্দর দৃশ্যের সৃষ্টি হয়।









৯। সারিসারিনিয়ামা (Sarisariñama):
ভেনিজুয়েলায় অবস্থিত প্রকৃতির এক অনন্য রহস্যময় বিস্ময়। সমতল চূড়া বিশিষ্ট এই পর্বতের চূড়ার ভয়ানক গভীর জঙ্গলের মাঝে রয়েছে চারটি বৃহদাকার সিঙ্কহোল। চূড়ার উপরে এই পর্বতের আয়তন প্রায় ৫৪৬ বর্গ কিলোমিটার এবং এর ঢাল ৪৮২ বর্গ কিলোমিটার। শহরের সভ্যতা থেকে অনেক দূরে অবস্থিত এই পর্বতশৃঙ্গের সচেয়ে কাছের সড়কটিও প্রায় শত মাইল দূরে। এই শৃঙ্গের সর্বোচ্চ উচ্চতা ২,৩৫০ মিটার। সবগুলো হোলের আয়তনে বেশ কাছাকাছি। সবচেয়ে বড়টি প্রায় ৩৫২ মিটার প্রশস্ত এবং ৩১৪ মিটার গভীর। প্রতিটি সিঙ্কহোলের রয়েছে ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম ও স্বতন্ত্র প্রজাতির বিভিন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণী, যা পৃথিবীর অন্য কোথাও দেখতে পাওয়া যায় না।









১০। চাঁদ বাওরি (Chand Baori):
ভারতের রাজস্থানের জয়পুরে অবস্থিত অত্যন্ত প্রাচীন এবং আকর্ষণীয় একটি স্থাপনা। এটি একটি পানির কূপ যার আকার প্রায় একটি বড় পুকুরের মতোই। ৮০০ থেকে ৯০০ খ্রিষ্টাব্দের মাঝামাঝি কোন এক সময়ে তৎকালীন রাজা এই কূপটি নির্মাণ করেন। রাজস্থান একটি অনুর্বর, শুষ্ক এবং বৃষ্টিপাতহীন এলাকা। তাই পানি সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে এই কূপটি নির্মাণ করা হয়। এই এলাকায় এরকম কূপ আরও আছে তবে স্থাপত্যশৈলীর দিক দিয়ে এই কূপটি অনেক বেশি বিস্ময়কর। পান করা, গোসল করা এবং দৈনন্দিন অন্যান্য কাজে এই কূপের পানি ব্যবহৃত হতো। কূপের একেবারে নিচের দিকে তাপমাত্রা উপরের চেয়ে সবসময় প্রায় ৫ থেকে ৬ ডিগ্রী কম থাকে। ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্রের বিভিন্ন গানের দৃশ্যের চিত্রায়নে এই জায়গাটি প্রায়ই ব্যবহৃত হয়।







এই পর্যন্তই! :) :)

একটা একটা করে ছবি আপলোড করা এতো কষ্ট :(( :(( প্রায় এক ঘণ্টা লাগলো পোস্টটা ব্লগে আপলোড করতে :-P X(( :| ছোটখাটো কিছু ভুল-ভ্রান্তি থাকতে পারে, আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি :| :|

** তথ্য এবং ছবিঃ উইকিপিডিয়া, অ্যাটলাস অবসকিউর, গুগল।

সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৮
৫৭টি মন্তব্য ৫৭টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×