কয়দিন আগেও এক বিশ্ব বিদ্যালয়ের ছাত্রকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কটু কথা বলার জন্য জেলে নেয়া হয়েছিল তখন কি বাকস্বাধীনতা লুন্ঠন হয়নাই? তখন কোথায় ছিলেন আপনেরা? তখন কি গুহার মাঝে ছিলেন? নাকি টিনের চশমা পড়ে পেপার পড়তে বসছিলেন? নাকি বাকস্বাধীনতা শুধু মাত্র তার জন্যই প্রযেজ্য যাদের ব্লগে নিক আছে, যারা ইসলামকে গালি দেয় এবং চামচামি করে ব্লগিং করে?
প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মন্তব্য করার জন্য এক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে জেলে ঢুকানো হইছিল তাতে কি বাকস্বাধীনতার উপর হামলা হয়নাই? নাকি তার দুই তিনটা ইসলামকে, ধর্মকে গালি দিয়ে মন্তব্য নাই, তাই তার জন্য বাকস্বাধীনতার নীতি প্রযেজ্য নয়। তখন কোথায় ছিলেনে এই সব তথাকথিক বাকস্বাধীনতার রক্ষকরা? তাদের তো তখন দেখলাম না। আর এখন এক একজন এমন চিল্লানি শুরু করছেন যে কানে তালা লেগে যাচ্ছে।
কি হত এখন যদি ইসলাম ধর্মকে অবমাননার অভিযোগে গ্রেফতার না করে হিন্দু ধর্মের অবমাননার অভিযোগে গ্রেফতার করা হত? তখন কি আপনারা এইভাবে বাকস্বাধীনতা রক্ষার ঝান্ডা নিয়ে জিহাদে নামতেন? নাকি তাদের কে সাম্প্রদায়িক বলে আখ্যা দিয়ে ধরছে ভালো করছে, ওদের এখন ডিম্ব থেরাপি দেয়া হউক বলে আনন্দ উল্লাস করতেন?
সাম্প্রদায়িক শয়তানদের রুখার জন্য সরকারকে গোল্ডেন প্লাস দিয়ে দিতেন?
কি হত এখন যদি কেও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আপনার সামনে একটা পোস্ট দেয় এবং বলে আমি আমার বাকস্বাধীনতার ব্যাবহার করছি? আপনি মেনে নেবেন? আপনি বলবেন “শালা ছাগু! যা পাকিস্তানে গিয়া চু*নি খা”
কিছু সাইকো কে গ্রেফতার করা হইছে কোন নাস্তিক নয়। তবে আফসুস সবচেয়ে বড় সাইকো গেচিপ এখনো জেলের বাইরে বসে নিউজ পড়তেছে আর বাকস্বাধীনতা কপচাইতেছে আর ছোট খাটো চুনো পুঁটিরে জেল খানাতে নিছে।
শুনলাম আসিফের কে জানি প্রধানমন্ত্রীর কাছের লোক।
[[ এক আইন করে বলা হোক যে ব্লগার হলে এবং যদি সে ছাগু পন্দায় তাইলে তার সাত খুন মাফ এবং তার জন্য গাঞ্জা ফ্রি]]