তিনি একজন পরম শ্রোদ্ধাভাজন, বিশিষ্ট এবং অনুরক্ত ধর্মীয় পন্ডিত। সহজ এবং সাধারন শব্দে তার বক্তৃতা এবং ধর্মোপদেশ। তাঁর বাচনভঙ্গিতে, জ্ঞানগর্ভ, বিদ্বাজ্জনোচিত এবং বুঝানোর ক্ষমতা রয়েছে। তাঁর অনেক বয়ানে, ধর্মের অনেক মৌলিক নীতি আলোচনা এসেছে এবং মহান পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনাতে ইসলামের অনুশীলন রয়েছে। তিনি তৎকালিন বরিশাল জেলার মেহেন্দীগঞ্জ থানার তেতুলিয়া গ্রামে কাসেমী পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তিনি আব্দুল কাঁদের জিলানী রঃ এর ১৫তম পুরুষ। তিনি তাঁর শিক্ষা জীবনে প্রথম বিসমিল্লাহ করেন মাদ্রাসা জামেয়া নূরীয়া, কামরাঙ্গীর চর, ঢাকাতে।এর পর চারিয়া মাদ্রাসা চট্রগ্রামে কিছুদিন এলমে দ্বীন শিক্ষা করে ১৯৮৬তে দার-উল-উলুম মোইনুল ইসলাম,হাটহাজারী,বাংলাদেশ থেকে দাওরা হাদীসের সনদ নেন। পরে ১৯৮৮ তে দার-উল-উলুম দেওবন্দ,ভারত থেকে দাওরা হাদীসের ২য় বার সনদ নেন। তারপর তিনি ১৯৮৯তে মাদ্রাসা হাম্মাদীয়া,করাচী(পাকিস্তান) থেকে তাখাশ্সুস ও ইফতা অধ্যয়ন করেন। উক্ত মাদ্রাসায় পরে মুহাদ্দেস হিসেবে যোগদান করেন। এর পর ১৯৯৯ তে বাংলাদেশে চলে আসেন। দার-উল-উলুম ঢাকাতে ১৯৯৯ মুহাদ্দেস হিসেবে যোগদান করেন। পরে ২০০০ সালে সাহাজাদা মিয়া লেন জামে মসজিদে খতিব হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। এখনও সেখানে খতিব হিসাবে আছেন।
উনি বাংলার মাওলানা তারেক জামিল হিসাবে সবার কাছে পরিচিত।
ধর্ম প্রচারের ক্ষেত্রে আল্লাহতা'লা হযরতের দ্বারা অনেক কাজ নিচ্ছেন। আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি তিনি যেন হযরতের হায়াত দারাজ করেন।
আমিন।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৮