টাকা থাকলে প্রবাহিত হবেই, আর ততই মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি ঘটবে।
***বিশ্বব্যংক ও আই.এম.এফ এর মত বড় বড় পুঁজিবাদ সংস্থাগুলো প্রতিদিন মানুষের মৌলিক অধিকার গুলো শুষে নিচ্ছে।
***যারা শেয়ার মার্কেট এর বিরুদ্ধে কথা বলেন, তাদের আসলে লজিকটা কোথায় ? আমি বুঝি না। ***”শেয়ার মার্কেট এ গরীব আরও গরীব হয়, ধনী আরও ধনী হয়” এই কথাটা তৃনমূল শেয়ার মার্কেট এর ক্ষেত্রে কতটা যুক্তি যুক্ত আমি বুঝতে চাই, কেউ কি তার যুক্তি তুলে ধরতে পারবেন?
আমি মনে করি কথাটা শুধু পুঁজিবাদি অর্থনীতির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অর্থাৎ পুঁজিবাদের সাথে ”তৃনমূল শেয়ার মার্কেট”কে মিলিয়ে দেখা ঠিক হবে না।
***প্রতিটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান কে শেয়ার মার্কেটে নামতে বাধ্য করা। আর এর ব্যতয় ঘটলে সরকারকে এর দায় দায়িত্ব নিতে হবে। কারন গনতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় সরকারের এ দায়িত্ব এড়ানোর কোন সুযোগ নেই।
আমি মনে করি ”তৃনমূল শেয়ার মার্কেট” ও এর স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা ই মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির একমাত্র পথ।
***শেয়ার মার্কেট কে দু ভাগে ভাগ করা যেতে পারে- ১) তৃনমূল শেয়ার মার্কেট ২)অভিজাত শেয়ার মার্কেট
১) তৃনমূল শেয়ার মার্কেটঃ- এখানে একজন বিনিয়গকারী সর্বনিন্ম ১০,০০০ টাকা থেকে ৫০,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত বিনিয়গ করতে পারবে। এখানে একজন বিনিয়গকারীর এক কার্যদিবসে সর্বোচ্চ বেচা-কেনার লিমিট থাকতে পারে। এখানে কোন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়গকারী থাকবে না।
২)অভিজাত শেয়ার মার্কেটঃ- এখানে একজন বিনিয়গকারী বা বিনিয়গকারী প্রতিষ্ঠান ৫০,০০,০০০ টাকার উপরে যেকোন অ্যামাউন্ট বিনিয়গ করতে পারবে। এখানে একজন বিনিয়গকারীর এক কার্যদিবসে সর্বোচ্চ বেচা-কেনার লিমিট থাকতে পারে।
**** একজন বিনিয়গকারী দুধরনের শেয়ার মার্কেটে আলাদা-আলাদা ভাবে বিনিয়গ করতে পারবে। তবে এক মার্কেটের সাথে আরেক মার্কেটের কোন প্রকার লিংক থাকতে পারবে না।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




