
তৃতীয় মাত্রার জিল্লুর রহমান বললেন, খেলা শেষ। সরকার বনাম ছাত্রদের খেলায় ছাত্ররা জয়ী। এখন নাকি শুধু আনুষ্ঠানিকতা বাকী আছে। সারাদেশ থেকে যা খবর পেলাম তাতে কোথাও নাকি সরকার পক্ষ রাজ পথে দাঁড়াতেই পারেনি। তো সরকার গায়ে এত কাদা না মাখালেই পারতো। একবার তারা গায়ে কাদা মাখিয়ে তা’ পরিস্কার করতে ২১ বছর লেগেছে। এবার তো তারাই বলছে একশ বছরে তাদের গায়ের কাদা পরিস্কার হবে না। গায়ে কাদা মাখাবার বেশী সময় পেয়ে তারা বেশী করে কাদা মাখিয়েছে। সেজন্যই সেটা পরিস্কারে তাদের বেশী সময় লাগার কথা তারা বলছে।
আমার অফিস সহায়ক ঝালকাঠি শহরে গিয়েছিলো। সে এসে বলল, ঝালকাঠি শহর স্কুল ছাত্র-ছাত্রীদের দখলে। আর আমাদের লক্ষ্মীপুরে আট জন মারা গেছে। আমার ছাত্রী বলল, সেভেন, এইট, নাইন ও টেন রাস্তায় নেমেছে। যেসব বাবা-মা বাচ্চাদের রাস্তায় নামতে দেয়নি সে তাদেরবে বৎসনা করেছে। ছাত্রদের আন্দোলনে শরিক হওয়া নাকি বিবেকের দায়। আন্দোলন শেষ না হলে হয়ত আগামীতে প্রাইমারীর ছাত্র-ছাত্রীরাও রাস্তায় নামবে।সব আলোচনা শুনি। তবে সরকারের পক্ষে শাফাই গাওয়ার ভাষা খুঁজে না পেয়ে চুপ থাকি।ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে তাদের অভিভাবকরাও রাস্তায় নেমেছে।সরকারের কারফিউ ছাত্র-ছাত্রীরা প্রত্যাখান করেছে। তারমানে কারফিউ ভঙ্গ করে আন্দোলন চলবে। কালকে তাদের মার্চ টু ঢাকা।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।

