আমাদের দেশে বিদেশে অনেকে শিয়াদেরকে মুসলমান বলতে চায়।
কিন্তু তাদের কুফরী বিশ্বাস সমূহ তাদের কে অমুসলিম বলে প্রমান করে। প্রমান আপনি ও দেখুন:=========>>>>>>
কালিমা শরীফঃ শিয়াদের কালিমা শরীফ ভিন্ন। তাদের কালিম শরীফ হলো “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মাদুর রাসুলুল্লাহ আলী ওয়ালী উল্লাহ”
কালিমা শরীফ নিয়ে তাদের বক্তব্য হলো, “আলী ওয়ালী উল্লাহ ব্যতীত কালিমা তাইয়্যিবা মিথ্যা” (শিয়া মাযহাব হক্ব হ্যায়, ২ পৃষ্ঠা)
রুকনঃ আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের ৫ রুকনের সাথে তাদের রুকনের পার্থক্য রয়েছে। তাদের রুকনগুলো হলোঃ ১. নামায ২. রোযা ৩. হজ্জ ৪. যাকাত ৫. বেলায়েত (উছুল কাফী)
নামাযঃ সুন্নীদের সাথে তাদের নামাযের পার্থক্য রয়েছে। যেমনঃ
১.সুন্নীদের ন্যায় ৫ ওয়াক্ত নামায থাকলেও আছর ও এশার নামাযে নির্দিষ্ট সময়সূচী না থাকায় যথাক্রমে যোহর ও মাগরিবের সাথে একত্রে পড়ে। রমাদ্বান মাসে তারাবীহ নামায পড়ে না।
২. নামাযে বাম হাতের উপর ডান হাত বাধলে নামায ভঙ্গ হবে (তাফসীর আল ওয়াসীলা)
৩. নামাযে সূরা ফাতিহার পরে “আমিন” বললে নামায ভঙ্গ হবে কিন্তু তাকীয়া (অন্তরে যে বিশ্বাস তার বিপরীত কিছু বলা বা করা) করার সময় আমিন বলা জায়িয। (তাফসীর আল ওয়াসীলা)
আযানঃ সুন্নীদের সাথে তাদের আযানেরও পার্থক্য আছে। শিয়ারা আযানে “আশহাদু আন্না মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ” এর পরে “আশহাদু আন্না আলিউন ওয়ালী উল্লাহ” এবং “হাইয়া আলাল ফালাহ” এর পরে “হাইয়া আল খায়ির আল আমল” পড়ে।
রোযাঃ শিয়ারা পশ্চিম আকাশের লালিমা দূর না পর্যন্ত ইফতার করে না। এ অবস্থাকে তারা গুরুবে ওয়াকিই (বা¯তব অস্ত) বলে।
যাকাতঃ শিয়াদের মতে, মোট ৯ প্রকার সম্পদের যাকাত ওয়াজিব; যথাঃ গম-যব, খুরমা-কিশমিশ, গরু, মহিষ, ভেড়া, বকরি, উট, স্বর্ণ ও রৌপ্য
হজ্জঃ শিয়াদের হজ্জ নিয়ে কুফরী আক্বীদা রয়েছে। তাদের বক্তব্য হলো- “আরাফার দিনে আরাফার ময়দানে অবস্থানকারীগণ হচ্ছে জারয সনÍান” (বেহারুল আনওয়ার, আল মাজেলেসী)
শিয়াদের হজ্জে মহিলা হাজীদের মাহারাম লাগে না।
শিয়াদের কালিমা শরীফ ভিন্ন। তাদের কালিম শরীফ হলো “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মাদুর রাসুলুল্লাহ আলী ওয়ালী উল্লাহ”
কালিমা শরীফ নিয়ে তাদের বক্তব্য হলো, “আলী ওয়ালী উল্লাহ ব্যতীত কালিমা তাইয়্যিবা মিথ্যা” (শিয়া মাযহাব হক্ব হ্যায়, ২ পৃষ্ঠা)
রুকনঃ আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের ৫ রুকনের সাথে তাদের রুকনের পার্থক্য রয়েছে। তাদের রুকনগুলো হলোঃ ১. নামায ২. রোযা ৩. হজ্জ ৪. যাকাত ৫. বেলায়েত (উছুল কাফী)
নামাযঃ সুন্নীদের সাথে তাদের নামাযের পার্থক্য রয়েছে। যেমনঃ
১.সুন্নীদের ন্যায় ৫ ওয়াক্ত নামায থাকলেও আছর ও এশার নামাযে নির্দিষ্ট সময়সূচী না থাকায় যথাক্রমে যোহর ও মাগরিবের সাথে একত্রে পড়ে। রমাদ্বান মাসে তারাবীহ নামায পড়ে না।
২. নামাযে বাম হাতের উপর ডান হাত বাধলে নামায ভঙ্গ হবে (তাফসীর আল ওয়াসীলা)
৩. নামাযে সূরা ফাতিহার পরে “আমিন” বললে নামায ভঙ্গ হবে কিন্তু তাকীয়া (অন্তরে যে বিশ্বাস তার বিপরীত কিছু বলা বা করা) করার সময় আমিন বলা জায়িয। (তাফসীর আল ওয়াসীলা)
আযানঃ সুন্নীদের সাথে তাদের আযানেরও পার্থক্য আছে। শিয়ারা আযানে “আশহাদু আন্না মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ” এর পরে “আশহাদু আন্না আলিউন ওয়ালী উল্লাহ” এবং “হাইয়া আলাল ফালাহ” এর পরে “হাইয়া আল খায়ির আল আমল” পড়ে।
রোযাঃ শিয়ারা পশ্চিম আকাশের লালিমা দূর না পর্যন্ত ইফতার করে না। এ অবস্থাকে তারা গুরুবে ওয়াকিই (বা¯তব অস্ত) বলে।
যাকাতঃ শিয়াদের মতে, মোট ৯ প্রকার সম্পদের যাকাত ওয়াজিব; যথাঃ গম-যব, খুরমা-কিশমিশ, গরু, মহিষ, ভেড়া, বকরি, উট, স্বর্ণ ও রৌপ্য
হজ্জঃ শিয়াদের হজ্জ নিয়ে কুফরী আক্বীদা রয়েছে। তাদের বক্তব্য হলো- “আরাফার দিনে আরাফার ময়দানে অবস্থানকারীগণ হচ্ছে জারয সন্তান।” (বেহারুল আনওয়ার, আল মাজেলেসী)
শিয়াদের হজ্জে মহিলা হাজীদের মাহারাম লাগে না।
(চলবে।)
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:১৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




