কবিতার -
রক্ত ক্ষরনের ইতিহাস কাঁদে পরাজিত আবেগের দ্বারে
ন্যুজ নয়নে ঢল জমাট হৃদয়ের ভারে
আর কতকা ? প্রশ্নর কচুরিপানা জলে জলে দ্রোহে শ্লোগানে
আজ কেবলি আগুন ওঠে, অশ্রু-শয়ে ঘৃণাগ্নির মিশ্রনে, ওঠে ঝড়
পাথার স্রোতে ভেসে যায় খড়কুটো স্থাবর অস্থাবর, ওঠে ঝড়
জলে জলে কাঁদে আত্ব্যা অঝর, কাঁদে হৃদয়েল জমাট ভারে
ভালবাসা লুটিয়ে পড়ে পরাজিত আবেগের দ্বারে, তোর দরবারে।
ভাবনার-
রুদ্ব আমার ভাবনা, তোর দেয়া ব্যাথ্যার দেয়ালে
কেঁদে উঠি আমি সহসাই, খেয়ালে বেখেয়ালে
কেঁদে উঠি অজানায় ................................
টান দুদিকের না হলে, জমে না টানাটানি
কান একটা বয়ড়া হলে চলে না কানাকানি
জানা এ পক্ষে হলেই হয় না জানাজানি............., তাই
সায়েরী (বাংলা এবং উর্দূ ভার্সন)
তোমার পথে একাকী আমি, তোর আশায় পিপার্সাত আমি,তোর রাহে
যেখানে ছেড়ে গেছিস সেই পথেই অস্থির আমি, তোর ফিরে আসার চাহে
সেই থেকে এই অবধি, যেন চিরদিনের তৃষ্ণায়, তোর চাহে, সেই রাহে
তুমি এলে না, ভোর হল না, অন্ধকারের শেকলে বাধা ভাবনার-মুক্তি
তখন থেকে এখন অবধি, যেন চিরদিনের তৃষ্ণায়, তোর চাহে, তোর রাহে
তুমি এলে না, না চাঁদের নুর, কাজলের একাকিত্বে ছায়া নিঃশ্বাসের প্রহর
তোর রাহে, তোর আশায়, যেন চিরদিনের পিপাসায়।
রাহ গুজার মে আকেলে হাম, পেয়ার কে তাড়পায়ে হাম, তেরে আস মে...
তু যো ছোড় গায়ি ওয়হি রাহ মে তেরে লাওট-আনে কি আস মে..
তাব সে আব তাক, জ্যায়সে উম-র ভার কি পিয়াস মে, তেরে আস মে।
তু না আয়ি, না আয়ি সুবহা, আন্ধেরা হি আন্ধেরা হ্যায় মেরে জাজ-বাত মে
তু না আয়ি, না আয়ি চাঁন্দ, কাজল আওর তানহায়ি হ্যায় হার পাল কি শ্বাঁস মে.......
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




