
গল্প শুনেন বলি-
আমরা পড়ালেখা গুছগাছ কইরে চাকরীতে ঢুকছি।হঠাৎ বন্ধু গো ইমেইলের গ্রুপে মেসেজ (নাম ধরেন রফিক), রফিক যে পাড়ায় (রেড লাইট এরিয়া) যাইতো সেখানের একজন সার্ভিস প্রোভাইডাররে বিয়া কইরা তার যৌথ ফ্যামিলিতে তুলছে। ওগো বাসায় বিরাট অশান্তি।রফিকের বাপ মা ভাই বোন আমাদের সবাইরে বিচারাচারের জন্য ডাকছে। তো, আমরা বললাম বিয়ে যেহেতু করেই ফেলেছে ।কি আর করা মেনে নেন।কিন্তু আসলে ঢেঁকি যেমন স্বর্গে গেলেও ধানই নাকি ভানে।
রফিকের বউ তাই আত্মবিশ্বাসের সাথে তার দায়িত্ব পালন করতে শুরু করলো।এখন ঘরের বউ হবার পরেও সেই সার্ভিস প্রোভাইডার পাড়া প্রতিবেশী সবাইরেই সার্ভিস দিতে যায় স্বতঃপ্রণোদিত হইয়া। ইহাতে সবাই খুবই খুশি । কিন্তু রফিকের পরিবারের কি অবস্থা তা না হয় আপনারাই উপলব্ধি করতে থাকেন ।
রফিকের অবস্থা হইলো না কাউরে কিছু কইতে পারে,না বউরে ছাড়তে পারে-
----------
যারা জুলাইয়ে জাইনা বুইঝা গেছে তারা তো জুলাইরে ডিজওন করতে পারবেনা ।তাই এই অংশ কি করবে,বা কি করতাছে সেদিকে খুব বেশি মনোযোগ না দিয়া নিজের নিজের উপর অর্পিত দায়িত্ব (দেশরে জ/ঙ্গীমুক্ত করতে একতাবদ্ধ থাকা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি) পালন করাই শ্রেয়।
------
যারা জাইনা বুইঝা জুলাই এনার্কির সঙ্গী। তারা লোভী,সুবিধাবাদী ও নার্সিসিস্ট অংশ ।তারা বাংলাদেশকে কখনোই নিজেদের মাতৃভূমি হিসেবে গ্রহণ করতে পারেনি ।তাই তাদের কাজ অনবরত দেশরে অস্থিতিশীল,অকার্যকর,ব্যর্থ ও জ/ঙ্গীবাদের চারণভূমি করা তা তারা রফিকের বউয়ের মতো ঘরে তুললেও কইরাই যাবে,কারণ এটাই তাদের ১৯৭১ সালে থেকে একমাত্র আইডেন্টিটি ও ডিএনএ মার্কার।
আশা করি স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি পরবর্তীতে দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে । এই রকম বিষয় গুলো মাথায় রেখে কাজ করবে ।
ধন্যবাদ, লড়াই করে জিতে যাবে বাংলাদেশ । আমরাই গড়বো আমাদের স্বদেশ ।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:১৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


