
একটা গোটা দিন পার হয়নি, জাগ্রত ইজরায়েলি জনতার রোষবহ্নি আছড়ে পড়েছে বর্ব রতার প্রাণকেন্দ্র গাজায়। সকালে অর্ধন গ্ন নারীদেহ ট্রাকে করে ঘুরিয়ে যে ধর্ষকামীরা উল্লাস করছিল, এখন তারাই ব্যস্ত ঘর ছাড়তে। যদিও কালপরশুর মধ্যেই এই মাংসলোলুপ বর্ব রদের ভিক্টিম সাজিয়ে ন্যারেটিভ রচনা শুরু হয়ে যাবে। নিজেদের ভিটেমাটি রক্ষার লড়াইটা আইডিএফ গাজায় লড়ছে বটে, কিন্তু হামাসের শ্রেষ্ঠ যোদ্ধারা তো রয়েছে আইভি লীগ বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ক্যাম্পাসে, তাদের হাতে রকেট লঞ্চারের বদলে রয়েছে কিবোর্ড।
সত্তর বছর ধরে নিজেদের মাটির প্রতি ইঞ্চির জন্য প্যালেস্টাইনি জ ঙ্গিদের সঙ্গে লড়ছে ইজরায়েল। এই লড়াইটা ইজরায়েল যদি হেরে যায়, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে সভ্যতার শেষ আলোটুকুও নিভে যাবে। মানবসভ্যতার স্বার্থেই চাই, মধ্যযুগীয় বর্বর ধর্মান্ধতার সঙ্গে এই লড়াইটায় ইজরায়েলের গণতন্ত্রপ্রেমী, সাংস্কৃতিক, জাতীয়তাবাদী, মুক্তমনের মানুষেরা জিতুক। ফিলিস্তিনি আগ্রাসনের শেষ হোক।
আর কোনো ইজরায়েলি মেয়েকে যেন এইভাবে প্যালেস্তাইন জ ঙ্গিদের পায়ের তলায় পড়ে থেকে, তাদের উল্লাসধ্বনির মাঝে তিলে তিলে মরতে না হয়। আমরা যারা নোয়াখালি-কাশ্মীর-কুমিল্লা দেখেছি, আমরা তাদের যন্ত্রণা বুঝি। আইডিএফের বোমারু বিমান সভ্যতার শঙ্খধ্বনি করে দেবীপক্ষ নিয়ে আসুক জেরুজালেমের বুকে। গিডিয়নের খড়গনিপাতে দৈত্যের মস্তক ভূলুণ্ঠিত হোক।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:২৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




