প্রথমে আসা যাক নেটওয়ার্ক: এটা জিএসএম ৯০০/১৮০০/১৯০০ , সিডিএমএ ২০০০/৮০০/১৭০০ এবং UMTS 2100 -এ চলে।
এর ডিসপ্লে ১৬ মিলিয়ন কালার যুক্ত 3.3"(800 x 480 pixel)। এর সাথে অটো রোটেড এবং অটো ডিসপ্লে বন্ধ হবার জন্য সেন্সর লাগান আছে।ডিসপ্লেটি অবশ্যই শ্পর্শকাতর(TouchWiz v2.UI) ।
এবার আসা যাক মেমোরির হিসাব নিয়ে। W880 AMOLED-এর ইনটার্নল মেমোরি ৪গিগাবাইট। যদি আপনার কাছে যথেষ্ট মনে না হয় তাহলে আপনি ৩২গিগাবাইট পর্যন্ত মাইক্র এসডি কার্ড লাগাতে পারবেন।
সাউন্ড এলার্ট বা গান প্লে করতে পারবেন Mp3 এবং WAV ফরমেট এ।
ডাটা কানেকশন এর কি অবস্থা দেখে নেই:- জিপিআরএস এবং এজ্ - ক্লাশ ১২ এবং থ্রিজি- ইউএমটিএস ২০০০। কিন্ত ওয়াইফাই নেই, যার অভাববোধ করতে পারেন আপনি ইন্টরনেট-এ কাজ করার সময়।
সাথে আছে Bluetooth 2 ,আর পিসি-র সাথে কানেক্ট করার জন্য থাকছে USB 2 ।
যার জন্য এত কথা, সেই ক্যামেরাতে কি কি ফিচার আছে?
এর আছে ১২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা যা আপনাকে সর্বচ্চ ৪০০০*৩০০০ পিক্সেল মানের ছবি দিতে পারবে। অন্যান্ন ফিচার গুলোর মধ্যে আছে অটোফোকাস, এলইডি এবং জেনন ফ্লাশ, ৩এক্স অপটিকাল জুম, যা W880 AMOLED কে অন্য সব থেকে আলাদা করেছে এবং প্রথম অপটিকাল জুম লাগানো মোবাইল ফোন। যারা ডিজিটাল ক্যামেরা ব্যবহার করেন নিশ্চই যানেন অপটিকাল জুমের কেরামতি!
W880 AMOLED ভিন্ন ভিন্ন এপারচারে ছবি তুলতে পারে, এই সুবিধা শুধু মাত্র এর আগে নকিয়া এন ৮৬ এবং SAMSUNG Pixon12 দিতে পারে।
এছারা আছে স্মার্ট অটো মোড, ইমেজ ষ্টবিলাইজেসন, ফেস-স্মাইল-ব্লিন্ক ডিটেকসন, বিউটি শট ।
ভিডিও করার ক্ষেত্রেও অন্য সব হ্যান্ডসেট কে ছারিয়ে গেছে W880 AMOLED , এমন কি Samsung Omnia HD- কে!! এটি এইচডি কোয়ালিটিতে ভিডিও করে, ৩০ ফ্রেম পার সেকেন্ড এবং রেজুলুশহন ৭২০পিক্সেল। আর ভিডিও ষ্টবিলাইজেসন ও জুম এর সাহায্যে একেবারে SMOOTH ভিডিও করতে পারবেন।
এই সব কারণে - ছবি তোলায় এক কথায় অনন্য।
এইবার এই জিনিসটার

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




