তারানা হালিম নতুন কুঁড়ির পুরুস্কার শহীদ জিয়ার হাত থেকে নিয়ে যখন দোয়া চেয়েছিল তখন আসলেই সে মানুষ ছিল,কিন্তু যেদিন থেকে কোন মানুষ আওয়ামীলীগ হয়ে যায় তখন থেকে সে আর মানুষ থাকে না হয়ে যায় অমানুষ।।।
শিশুদের জন্য জিয়ার অবদান......
১৫ মে, ১৯৭৯ সাল। আন্তর্জাতিক শিশু দিবস পালনের জন্য হাজার হাজার শিশুকে নিয়ে বিশাল এক র্যালী বের করা হয়। ঢাকার এই র্যলীর নেতৃত্ব দেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। নানা রঙের পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন ছিল ছোটদের হাতে। র্যালিতে শিশুদের হাত থেকে ব্যান্ডের কাঠি নিয়ে ব্যান্ড বাজালেন জিয়া। শিশুরা তো খুশি ও আনন্দে উচ্ছ্বল এতো কাছে রাষ্ট্রপতি জিয়াকে পেয়ে। এ যেন স্বপ্ন বাস্তব হওয়া।
৩০ ডিসেম্বর, ১৯৭৯ সালে শিশুদের এক বিশাল সমাবেশে ঢাকা স্টেডিয়ামে রাষ্ট্রপতি জিয়া শিশুদের জন্য নানা ধরনের কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছিলেন। ঢাকার শিশুপার্ক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের এক অনন্য উপহার। ১৯৭৮ সালের জানুয়ারির ৩১ তারিখে প্রচণ্ড শীতে জিয়া স্কাউটদের সঙ্গে গ্রামের মেঠোপথ দিয়ে ৬ মাইল পথ হেঁটেছিলেন। তিনি একমাত্র রাষ্ট্রনায়ক, যিনি শিশু, তরুণ ও কিশোরদের নিয়ে ভাবতেন। তিনি তার ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে পছন্দ করতেন। কথা নয়, কাজে বিশ্বাসী ছিলেন রাষ্ট্রপতি জিয়া। তাই তো ১৯৭৭ সালের যে দিন রাষ্ট্রপতি জিয়া বাংলাদেশ শিশু একাডেমির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন, সেদিন শিশুরা কবি নজরুলের চল্ চল্ চল্ ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল, নিম্নে উতলা ধরণীতল গানটি গাইছিল। জিয়া তার আসন ছেড়ে শিশুদের সঙ্গে গানটি গাইলেন।
রাষ্ট্রপতি জিয়ার সঙ্গে শিশুদের কতো স্মৃতিজড়িত। শিশুদের সঙ্গে তার ভালোবাসার সাক্ষী হলো বাংলাদেশ শিশু একাডেমি।
--- তিনিই ঢাকা শিশুপার্কের নির্মাতা।
---বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘নতুন কুঁড়ি’ জিয়ার অবদান।
---শিশু ও মহিলাদের কল্যাণে জিয়া মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় সৃষ্টি করেন।
সেই ধারাতেই বেগম জিয়াও শিশুদের জন্য রেখে গেছেন অবদান।
শিশু-কিশোরদের সঙ্গে তিনি যেভাবে মিশেছেন অন্য কোনো রাষ্ট্রপতি সেভাবে মিশতে পারেননি মেশার মতো মানসিকতার অভাবে।
তাই আজ যখন সামান্য ক্ষমতার লোভে শহীদ জিয়াকে নিয়ে তারানা হালিমের মতন সমাজের কীটরা শিশুদের খুনি বলে তখন আসলেই উপহাস করে আমার সেই সুন্দর ছোট বেলা যা রঙ্গিন হয়ে উঠেছিল জিয়ার অবদানে।
লেখাটি এখান থেকে সংগীত!!!
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৪০