
লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
@ করলাতে রয়েছে @
►করলাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। আয়রন হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে।
►কলার দ্বিগুণ পটাশিয়াম ও পালংশাকের দ্বিগুণ পরিমাণে ক্যালশিয়াম করলাতে রয়েছে। দাঁত ও হাঁড় ভালো রাখার জন্য ক্যালসিয়াম খুবই জরুরি। ব্লাড প্রেসার মেইনটেইন করার জন্য ও হার্ট ভালো রাখার জন্য পটাশিয়াম প্রয়োজন।
►করলাতে যথেষ্ট পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে। দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে ও চোখের সমস্যা সমাধানে বিটা ক্যারোটিন খুবই উপকারী।
►করলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ভিটামিন সি ত্বক ও চুল ভালো রাখার জন্য একান্ত জরুরি। ভিটামিন সি প্রোটিন ও আয়রন অ্যাবজর্বশনে সাহায্য করে। ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে।
► করলাতে রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ম্যাগনেশিয়াম, ফলিস এসিড, জিঙ্ক, ফসফরাস, ম্যাগনেশিয়াম।
► ডায়েটারি ফাইবার-সমৃদ্ধ করলা কনস্টিপেশনের সমস্যা কমায়।
@ অসুখ নিরাময়ে সাহায্য করে @
ডায়াবেটিসের পেশেন্টের ডায়েটে করলা রাখুন। করলাতে রয়েছে পলিপেপটাইড পি ব্লাড ও ইউরিন সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে করলা বা করলার রস অথবা করলা সিদ্ধ খেতে পারেন।
►নানা রকমের ব্লাড ডিজঅর্ডার যেমন স্ক্যাবিজ, রিং ওয়র্ম-এর সমস্যায় করলা খুবই উপকারী। করলা ব্লাড ফিউরিফিকেশনে সাহায্য করে।
► করলা স্কিনের সমস্যা ও ইনফেকশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
@ করলা পাতার রসের উপকারিতা @
► করলা পাতার রস খুবই উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে। নানা ধরনের ইনফেকশন থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। এনার্জি ও স্ট্যামিনা বাড়িয়ে তুলতেও করলা পাতার রস সাহায্য করে।
►করলা পাতার রস শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন ফ্ল্যাশ আউট করতে সাহায্য করে।
►ডায়রিয়া বা কলেরার প্রথম পর্যায়ে করলা পাতার রস খেতে শুরু করলে ভালো।
►অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস ও ফ্যারেনজাইটিসের মতো সমস্যা কমাতে করলা পাতার রসে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
►করলা পাতার রস সোরিয়াসিসের সমস্যা, ফাংগাল ইনফেকশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


