নিজের দেশে এমনভাবে বাস করছি যেন আমি অনেক বড় অপরাধী। প্রতিহিংসা এবং পীড়ন এখন রাষ্ট্রীয় নীতি, আমরা প্রকৃত স্বাধীনতা ও অধিকার কখনও পাইনি, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে যেভাবে সাধারন জনগনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে, তার তুলনা শুধু পাওয়া যায় নির্মম হিংস্র একনায়ক পীড়িত দেশে, প্রতিহিংসার দানবকে লেলিয়ে দেয়া হয়েছে দেশের সাধারন মানুষের মধ্যে, মুক্তচিন্তা, বাক-স্বাধীনতা, মানবাধিকার, এই তিনটি বিষয় এখন রাষ্ট্রের কাছে সবথেকে আপত্তিকর বিষয়, রাজনীতি এখন সব থেকে বড় ব্যবসা, আর সরকারি দলের রাজনীতিবিদ হলে তো কথাই নেই, আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপের মালিক হওয়া যায়, দেশ এখন দু:শাসন, দারিদ্র, খুনী, দূর্নীতিবাজদের, তবে যেভাবে প্রতিটা ঘটনায় জঙ্গী আর জামায়াত-শিবিরের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাচ্ছে, তাতে এদেশ জামায়াত-শিবির আর জঙ্গীর দেশ বললে, মনে হয়না ভূল বলা হবে, আজকাল তো নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে বিভিন্ন হত্যাকান্ডের স্বীকারোক্তিসহ আল-কায়েদার অডিও বার্তা, অথচ ২০১৩সালের শেষ ভাগ পর্যন্ত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী দাবি করেছে যে, এদেশে জঙ্গীদের কোন তৎপরতা নেই, যারা ছিল তাঁরা দুর্বল হয়ে গেছে অথচ দেড় বছরে চিত্র পুরো উল্টে গেল। গোয়েন্দা সংস্থা ঘোষনা দিল তাঁদের কাছে জঙ্গীদের হিটলিষ্ট আছে, তা'হলে সিলেটে কেন এই ঘটনা ঘটল? অবশ্য তাঁদের দোষ দিয়ে লাভ কি? তাঁরা তো ব্যস্ত বিরোধী দলকে দমানোর কাজে।
আমাদের দেশে কোন উপলক্ষ হলেই আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কয়েক স্তরের নিরাপত্তার এবং সিসিটিভি ক্যামেরার সাথে ওয়াচ টাওয়ার ও বানানোর ঘোষনা দেন, আমরাও টিভি চ্যানেলের খবরে দেখতে পাই, বাস্তবে এগুলো আমাদের নিরাপত্তার জন্য কতটুকু কার্যকর তা আমরা গত বই মেলা আর পহেলা বৈশাখের দিন বুঝতে পারলাম, রাজনীতিবিদদের সাথে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীও আমাদের সাথে মিথ্যে বলছেন!! এই সরকারের সময় নারীর অধিকার সব থেকে বেশি দেয়া হয়েছে, তার নমুনা আমরা দেখলাম, এই দেশের সবই মিথ্যে? ক্ষমতার জন্য সবাই আমাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করছে? আমরা সত্যি কথা বলতে পারব না, সত্যি কথা বল্লে আমাদের মেরে ফেলা হবে, তারপর জঙ্গী আর অডিও বার্তার দোহাই দেয়া হবে, জানতে খুব ইচ্ছে হয়, জাতি হিসেবে আমাদের ভবিষ্যৎ কি?নিজের দেশে এমনভাবে বাস করছি যেন আমি অনেক বড় অপরাধী। প্রতিহিংসা এবং পীড়ন এখন রাষ্ট্রীয় নীতি, আমরা প্রকৃত স্বাধীনতা ও অধিকার কখনও পাইনি, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে যেভাবে সাধারন জনগনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে, তার তুলনা শুধু পাওয়া যায় নির্মম হিংস্র একনায়ক পীড়িত দেশে, প্রতিহিংসার দানবকে লেলিয়ে দেয়া হয়েছে দেশের সাধারন মানুষের মধ্যে, মুক্তচিন্তা, বাক-স্বাধীনতা, মানবাধিকার, এই তিনটি বিষয় এখন রাষ্ট্রের কাছে সবথেকে আপত্তিকর বিষয়, রাজনীতি এখন সব থেকে বড় ব্যবসা, আর সরকারি দলের রাজনীতিবিদ হলে তো কথাই নেই, আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপের মালিক হওয়া যায়, দেশ এখন দু:শাসন, দারিদ্র, খুনী, দূর্নীতিবাজদের, তবে যেভাবে প্রতিটা ঘটনায় জঙ্গী আর জামায়াত-শিবিরের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাচ্ছে, তাতে এদেশ জামায়াত-শিবির আর জঙ্গীর দেশ বললে, মনে হয়না ভূল বলা হবে, আজকাল তো নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে বিভিন্ন হত্যাকান্ডের স্বীকারোক্তিসহ আল-কায়েদার অডিও বার্তা, অথচ ২০১৩সালের শেষ ভাগ পর্যন্ত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী দাবি করেছে যে, এদেশে জঙ্গীদের কোন তৎপরতা নেই, যারা ছিল তাঁরা দুর্বল হয়ে গেছে অথচ দেড় বছরে চিত্র পুরো উল্টে গেল। গোয়েন্দা সংস্থা ঘোষনা দিল তাঁদের কাছে জঙ্গীদের হিটলিষ্ট আছে, তা'হলে সিলেটে কেন এই ঘটনা ঘটল? অবশ্য তাঁদের দোষ দিয়ে লাভ কি? তাঁরা তো ব্যস্ত বিরোধী দলকে দমানোর কাজে।
আমাদের দেশে কোন উপলক্ষ হলেই আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কয়েক স্তরের নিরাপত্তার এবং সিসিটিভি ক্যামেরার সাথে ওয়াচ টাওয়ার ও বানানোর ঘোষনা দেন, আমরাও টিভি চ্যানেলের খবরে দেখতে পাই, বাস্তবে এগুলো আমাদের নিরাপত্তার জন্য কতটুকু কার্যকর তা আমরা গত বই মেলা আর পহেলা বৈশাখের দিন বুঝতে পারলাম, রাজনীতিবিদদের সাথে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীও আমাদের সাথে মিথ্যে বলছেন!! এই সরকারের সময় নারীর অধিকার সব থেকে বেশি দেয়া হয়েছে, তার নমুনা আমরা দেখলাম, এই দেশের সবই মিথ্যে? ক্ষমতার জন্য সবাই আমাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করছে? আমরা সত্যি কথা বলতে পারব না, সত্যি কথা বল্লে আমাদের মেরে ফেলা হবে, তারপর জঙ্গী আর অডিও বার্তার দোহাই দেয়া হবে, জানতে খুব ইচ্ছে হয়, জাতি হিসেবে আমাদের ভবিষ্যৎ কি?