একটু
ভিজলে কি বা হয়,এভাবে আমার
অনুরোধ,
হাজারো মিনতি।।
শেষ পর্যন্ত
ভিজতে রাজি হলে তুমি।।
কিন্তু তখন
তো বৃষ্টি থেমে একেবারে সূর্যের
উদয়।।কিছুটা রাগ
হচ্ছিলো,তবে ওর
বাকাঁ ঠোটেঁর
হাসি টা রাগ
একবারে জল
করে দিলো।।
আর একবার রিক্সায়
বসে বসে কাকভেজা টাইপ
ভিজলাম বৃষ্টিতে।।
ভালো করে বৃষ্টিতে ভিজতে রিক্সা থেকে নেমে পড়লাম।।
বৃষ্টিতে ভেজা তো হলোই
না,বরং কাদা মাখিয়ে দিয়ে গেলো একটা গাড়ি।।
কাদায়
মাখামাখি হলো আমাদের
জামা কাপড়।।
সেই
অবস্থায় বাড়ি ফেরার
গল্পটা আর নাই
বললাম।।
বৃষ্টিকে আমরা দুজন
এতো ভালোবাসি,
তবুও
কেনো জানি একসাথে বৃষ্টিতে ভেজা হয়
নি কখনো।।
তুমি না থাকলে বৃষ্টিতে ভিজা অর্থহীন,এই
ভেবে সবসময়
এড়িয়ে গিয়েছি।।
কিন্তু আজ হঠাত্
বৃষ্টিটা আমাকে পাগলের
মতো ভিজিয়ে দিলো।।
ভেজা কাকের
উপমা আমি তখন
তোমায়
ভেবে কবিতা রচনা করেছি।।
আকাশের
দিকে তাকিয়ে বার বার
বলেছি,
আমার
আদিবা কেও
এভাবে ভিজিয়ে দাও
ঈশ্বর!! যেই সুখ
অনুভূতি আমায়
দিচ্ছো,
সেটা ও যেন
অনুভব করে।।
বৃষ্টি তো তোমারই
একপ্রকার
ভালোবাসা,এই
ভালোবাসায়
তুমি তাকেও
জড়িয়ে নাও,যেভাবে আমাকে ধরেছো........