আজকে আমার পরীটার সাথে এইভাবে দেখা হবে ভাবতেও পারি নাই।আজকে ওরে নিজের মত করে দেখলাম। কাছ থেকে দেখলাম।কথা বললাম ,এমন কি ওর নামটাও জানা হয়ে গেল।নাহ ওর নামটা বলব নাহ।আমার কাছেই থাকুক না।ওরে যে নাম দিছি আমি ঐ নামেই ডাকব আর যাই লিখি না কেন ঐ নামেই লিখব।ওর সাথে দেখা হওয়ার কাহিনিটা লিখেই ফেলি তাহলে ,
আজ সকালে ক্লাশ ছিল।ইচ্ছা হচ্ছিল না ক্লাশে যাওয়ার।হক ফোন দিয়া বল্লো কি নাকি ঝামেলা হইছে জুনিয়রদের নিয়া।ঝামেলার কথা শুনে মেজাজ খারাপ হয়ে গেল।ইচ্ছা না থাকা সত্যেও ডিপার্টমেন্টে গেলাম।জুনিয়র দের ক্লাশে যেয়ে ওদেরকে বুঝালাম। আমার আবার রাগ উঠলে ঝামেলা করি বেশি তাই বেশিক্ষন ছিলাম না চলে আসি আমি।আমার আবার এই দিকে ক্লাবের কিছু কাজ ছিল।আমি আমার ক্লাবের কাজে চলে গেলাম।
হঠাৎ কল আসলো একটা যে আমার এক জুনিয়র অসুস্থ হয়ে পরছে।আমি তাড়াতাড়ি মেডিকেল সেন্টারে গেলাম।যেয়ে শুনি ওরে নিয়া হাসপাতালে যেতে হবে।কি আর করার ছিল আমাদের।ওরে নিয়া হাসপাতেলে গেলাম।ওরে ডাক্তার দেখল সেলাইন দিল আর কিছু ওষুধ দিল।
সেলাইন শেষ হলেই ও সুস্থ হয়ে যাবে ওরে তখন হাসপাতালে থাকতে হবে না।ওদেরকে রেখে হালকা নাস্থা করতে গেলাম। সকাল থেকে কিছু পরে নাই পেটে তাছাড়া জুনিয়রটাকে নিয়ে চিন্তায় ছিলাম।এখন কিছুটা হলেও চিন্তা মুক্ত হলাম আমরা। আমরা হালকা কিছু নাস্তা করে আবার ওর কাছে চলে গেলাম।
আশার কাছে যাওয়ার আগেই শুনতে পারলাম ওরে ডাক্তার রিলিজ দিয়ে দিছে। আর তখন যা দেখলাম আমি অবাক।আসলেই এটা আশা করি নাই।ওরে এইভাবে এখানে দেখব।হে আমি আমার পরীর কথাই বলতেছি।
আমি আর তখন কিছু বলতে পারতেছিলাম নাহ।
আসার সময় আমি ঠিক ওর বিপরীতে বসলাম।
যতই দেখতেছিলাম অবাক হইতেছিলাম।একটা মানুষ এতোটা কিউট কি করে হতে পারে।
আর সব থেকে ভালো লাগছে অর সাথে কথা বলে।
একটা বেপারে খূব অবাক হইছি এতো সুন্দর করে কথা বলে কেমনে।অর কথা বলার স্টাইল্টালটা একদম অভিনেত্রী শখের মত।ঠিক ওর মত করেই খুবই গুছালো ভাবে কথা বলে।
আজকে আর সেই বুকামিটা করি নাই।
উহু নামটা বলব না।
যতক্ষণ ওদের সাথে ছিলাম শুধু বকবক করেই গেছি
ননস্টপ।
আরো একটা বেপার হল পরীটা যখন হাসে ওর গালে সুন্দর টুল পরে।
খুব ভালো লাগে তখন ওরে দেখতে।
আসলে বলে বুঝাতে পারবনা এই বেপারটা।কেউ না দেখলে বুঝতে পারবে নাহ।
আজকে সত্যিই খুবই খুশি ওরে দেখে।
কিন্তু এইভাবে যেন আর দেখা না হয়।
দিনশেষে ভালো খবর জনিয়রটা ভালো আছে।আর আমার পরীটা ওর সাথেই থাকে।