হুমায়ুন আহমেদকে এখন বাধ্য হয়ে বেচারা বলতেই হচ্ছে! ছোটবেলায় বইয়ের ভেতরে কপিরাইট@গুলতেকিন দেখে ভাবতাম এটা কি! বড় হয়ে বুঝেছিলাম বিষয়টা। তারও বড় হয়ে দেখেছি তাদের বিচ্ছেদ এবং শাওনের সাথে হুমায়ুন আহমেদের বিয়ে হওয়া।
হুমায়ুন কন্যা শীলা আহমেদ পড়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, অর্থনীতিতে। প্রেম ছিল অপু ভাইয়ের সাথে। একই ডিপার্টমেন্টের, একই ক্লাসের ছেলে। বিয়েও করেছে তাকে এবং আমার জানামতে তাদের সংসার সুখের।
আজই ব্লগে একটা পোস্ট দেখলাম শীলার প্রথম স্বামী কে তা নিয়ে একটা প্রশ্ন করা হয়েছে। আমি হতবাক, অবাক, হতাশ। এরপর একই ব্লগার আসিফ নজরুলকে জড়িয়ে একটা পোস্ট দিলেন। হায় ঈশ্বর।
শীলার সাথে পড়তো বড় ভাই রাসেল। একদিন সাথে করে ছোটভাই আমাকে ডিপার্টমেন্টে নিয়েও গিয়েছিল। ওখানেই শীলার সাথে পরিচয়। অদ্ভুত সুহাসীনি, মিষ্টভাষি। কথা বললেই মন ভালো হয়ে যায়! আমার বাচ্চা বয়সের অনেকগুলো প্রেমের একজন বলা যায়। সেটা শীলা আপুকে বলেছিলাম, অপু ভাইয়ের সামনেই। দু'জনই খুব হেসেছিলেন।
রাসেল ভাইকে ফোন দিলাম। এসব কী রাসেল ভাই?!!!!
রাসেল ভাই একটা কথাই বললো-
শোন হেমা, নোংরা মনে নোংরামী ছাড়া আর কিছু থাকেনা, নিজের মা-বোন-বউকেও সন্দেহ করে ওরা। আর শীলাতো কোন দূরের মানুষ।