somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঈশ্বরের থাকা বা না থাকা নিয়ে কিছু আলোচনা ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের জেনারেশনকে আমার বরাবরই কনফিউজড লাগে । বিভিন্ন ব্যাপারে আমাদের যেন কোন সুষ্পষ্ট মতামত নেই । এত রকমের ভিন্ন ভিন্ন রকমের চিন্তাভাবনা চারিদিক থেকে আমাদের ঘিরে ধরে যে তাদের মধ্যে কোনটি গ্রহনযোগ্য সেটা কিছুতেই বুঝে উঠতে পারা যায় না । কখনও মনে হয় একপক্ষ ঠিক কখনও বা মনে হয় অপরপক্ষ । আবার বেশিরভাগ সময়েই মনে হয় উভয়পক্ষের কথাতেই যেন কিছু যুক্তি আছে । কাউকেই যেন উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না । ঈশ্বরের অস্তিত্বের ব্যাপারে ঠিক একই কথা মনে হয় । যাঁরা বলেন যে ঈশ্বর আছেন আর যাঁরা বলেন যে ঈশ্বর নেই তাঁদের উভয়ের কথার মধ্যেই অনেক যুক্তি রয়েছে । কারোর যুক্তিই পুরোপুরি নস্যাৎ করে দেওয়া যায় না ।

তবে ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রমানে যে কথাগুলি প্রচলিত সেগুলি হল । আমরাই হচ্ছি ঈশ্বরের অস্তিত্বের সবচেয়ে বড় প্রমান । ঈশ্বর আমাদের সৃষ্টি করেছিলেন বলেই আমরা আছি । না হলে আমাদের কোন অস্তিত্ব থাকত না । ঈশ্বর সর্বদা আমাদের অন্তরে অধিষ্ঠান করেন । তাই ঈশ্বরকে পেতে গেলে মসজিদ মন্দির বা গীর্জায় গিয়ে কিছু হবে না । নিজের অন্তরের মধ্যেই ঈশ্বরকে খুঁজতে হবে ।
কিন্তু এই ধরনের কথায় ঠিক যেন মন ভরে না । আমরা শিক্ষিত বা অর্ধশিক্ষিত মানুষ আমাদের চাই যুক্তি । কোন ধর্মগুরু কি কথা বলল বা কি ধর্মগ্রন্থে কি কথা লেখা আছে সেটা কখনও প্রমাণ হতে পারে না । পৃথিবীর বেশিরভাগ ধর্মগ্রন্থেই যা লেখা আছে সেগুলি যে ঠিক তারই বা প্রমান কি ? বা সেগুলি যখন লেখা হয়েছিল তার পরে সেগুলিকে কোন বদল করা হয় নি তারই বা নিশ্চয়তা কোথায় ? সেগুলি যখন লেখা হয়েছিলাম তখন তো আমরা এই পৃথিবীতে ছিলাম না । আর ধর্মগ্রন্থগুলিকে বিনা বিচারে মেনে নেওয়াটাও কি একধরনের গোঁড়ামি নয় ।

ধর্মগ্রন্থগুলি হল অনেকটা জ্যামিতির স্বতঃস্বিদ্ধের মত । প্রথমেই মেনে নিতে হবে কোন প্রমান ছাড়াই যে এইগুলি ঠিক । না হলে কোন অঙ্কই কষা যাবে না । বেশিরভাগ ধর্মেই আছে যে কোন অবস্থাতেই ধর্মগ্রন্থগুলির বিরুদ্ধে কোন প্রশ্ন তোলা যাবে না । বিনা বিচারে মেনে নিতে হবে এর সব কিছু । এই ব্যাপারটাই আমার আশ্চর্য লাগে । যাঁরা ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন তাঁরা তো এটাও তো বিশ্বাস করবেন যে মানুষের এই সভ্যতা মানুষের বিচার বিবেচনা বুদ্ধি সবই ঈশ্বরের দান । তাহলে মানুষ যদি তার বুদ্ধি বিবেচনা খাটিয়ে ধর্মের মূল বক্তব্যগুলি সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন তোলে তবে তা কেন গ্রহনযোগ্য হবে না ।

মানুষ সব সময়েই তার বুদ্ধি বিবেচনা খাটায় আজ থেকে হাজার হাজার বছর আগেও খাটাত আর এখনও খাটায় । মনে রাখতে হবে যে কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের আগে অর্জুন কৃষ্ণের কাছে পুরো গীতা শোনার পরও তাঁর সংশয় কিন্তু কাটেনি তখন কৃষ্ণকে বাধ্য হয়ে বিশ্বরূপ দর্শন করাতে হয়েছিল । কে জানে হয়ত কৃষ্ণ অর্জুনকে হিপনোটাইজ করেছিলেন । অর্থাৎ পুরোপুরি বিশ্বাস আনতে গেলে চাই প্রত্যক্ষ প্রমাণ ।

অনেক সাধুসন্ত আর ধর্মগুরু কিন্তু এই প্রত্যক্ষ প্রমান দিয়েই মানুষের মনে বিশ্বাস আনেন । অর্থাৎ তাঁরা নানা রকমের ম্যাজিক দেখিয়ে সাধারন মানুষকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেন ।

এখন দেখা যাক অন্যান্য অলৌকিক মতবাদের দিকে । যেমন মৃত্যুর পরে জীবন, আত্মা আর জন্মান্তর । অর্থাৎ এটা যদি মেনেও নেওয়া যায় যে মৃত্যুর পরে মানুষের আত্মা বেঁচে থাকে । আত্মা কখনও মরে না ইত্যাদি ইত্যাদি । কিন্তু তাতেও কিন্তু ঈশ্বরের থাকার পক্ষে কোন যুক্তি খুঁজে পাওয়া যায় না । অর্থাৎ এরকম একটা জগতের কল্পনা সহজেই করা যায় যেখানে আত্মা আছে, পূর্ণজন্ম আছে । এমনকি ভূতও আছে কিন্তু কোন ঈশ্বর নেই । আমাদের এই জগতের পক্ষে একজন ঈশ্বরের থাকা বা না থাকা কি খুব জরুরি কিনা সেটা বোঝা যায় না ।

কমিউনিস্টদের ঈশ্বর সম্পর্কে মূল বক্তব্যটাও কিন্তু বেশ আকর্ষনীয় । তাঁদের বক্তব্য হচ্ছে । ভগবান হল গরীব মানুষদের ভুলিয়ে রাখার জন্য বড়লোকদের একটা কায়দা । কথাটা কিন্তু একেবারে ফেলে দেওয়ার মতো নয় । পৃথিবীর ইতিহাস ঘাঁটলে কিন্তু দেখা যায় ভগবানের নাম করেই বিভিন্ন দেশের শাসকেরা তাঁদের শাসন চালিয়ে গেছেন । ঈশ্বরের নামে শাসন করে তাঁরা দুর্বলদের উপর আধিপত্য চালিয়েছেন । দেশ শাসন করেছেন । রাজ্যজয় করেছেন । তাঁরা প্রচার করেছেন যে রাজা বা সম্রাট হচ্ছেন স্বয়ং ভগবানের অবতার বা তাঁর প্রতিনিধি । চার হাজার বছর আগেকার মিশরীয় ফারাওদের থেকে আরম্ভ করে মাত্র কয়েকদিন আগে পতন হওয়া নেপালের রাজা সবাই একই পথের পথিক। মাত্র কয়েক মাস আগেও নেপালে আইন ছিল যে রাজা হচ্ছেন ভগবান বিষ্ণুর অবতার তাই তিনি সকল আইন কানুনের উর্দ্ধে । কোন আইনই তাঁকে বন্দী করতে পারবে না । বিভিন্ন দেশে গরীব মানুষদের বলা হত তোমার রাজার সেবা কর কেননা তিনি ঈশ্বর এর অবতার ।

আবার মেয়েদের দমিয়ে রাখার জন্যও ঈশ্বরকে টেনে আনা হয় । তাঁদের বলা হয় তাঁদের স্বামীই হচ্ছেন তাঁর কাছে ভগবান । অর্থাৎ পতি পরম গুরু । অথবা ঈশ্বর এর ইচ্ছা এই যে স্ত্রীরা সবসময় তাদের স্বামীর সেবা করুক । কিন্তু পুরুষদের কাছে তাঁদের স্ত্রীদের অস্তিত্ব কেবল সেবাদাসীর থেকে আর কিছু বেশি নয় । আবার হিন্দু বা মুসলিম সব ধর্মেই আছে কোন পুরুষ যদি ভাল কাজ করে তাহলে সে মৃত্যুর পরে সে স্বর্গে বা বেহেস্তে যাবে । এবং স্বর্গে গিয়ে সে সেখানকার হুরি পরি আর অপ্সরাদের শরীর সম্ভোগের সুযোগ পাবে । কিন্তু কোন মহিলা সম্পর্কে এটা বলা নেই যে তারা যদি ভাল কাজ করে তাহলে মৃত্যুর পর স্বর্গে গিয়ে সে কয়টি পুরুষকে উপভোগ করতে পারবে ।

তা যাই হোক যার বিশ্বাস আছে সে ভগবানে বিশ্বাস করবে আর যার নেই সে করবে না । সেটাই আসল কথা । কিন্তু কোন কোন সময় সত্যিই মানুষের ভগবানের উপর থেকে বিশ্বাস উঠে যায় যখন তারা চরম বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয় । সম্প্রতি ইজরায়েলে পোল্যান্ডের একটি ইহুদি মেয়ের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ডায়েরি প্রকাশিত হয়েছে । সেখানে সে লিখেছে – যখন দেখি মানুষদের জীবন্ত অবস্থায় ফার্ণেসে ফেলে দেওয়া হচ্ছে । বাচ্চাদের জার্মান সৈন্যরা কেবল খালি হাতে মেরে ফেলেছে তখন ঈশ্বরের উপরে আর কোন বিশ্বাস থাকে না । যদি সত্যিই ঈশ্বর থাকতেন তাহলে কিছুতেই তিনি তাঁর সন্তানদের এভাবে মরতে দিতেন না ।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে জার্মান নাজিরা প্রায় নব্বই লক্ষ মানুষকে কনসেনট্রেসন ক্যাম্পে মেরে ফেলেছিল । যাদের মধ্যে বহু শিশুও ছিল । যারা ঈশ্বর বিশ্বাসী তাঁদের মনে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যদি ঈশ্বর থেকে থাকেন তাহলে তিনি কিভাবে এই অনাচার মেনে নিলেন । নাকি হয়ত ঈশ্বর আছেন কিন্তু মানুষের ভালমন্দে তাঁর কিছু এসে যায় না । ঈশ্বরবিশ্বাসীরা প্রায়ই একটা কথা বলেন যে ঈশ্বর যা করেন মঙ্গলের জন্য । আমার জানতে ইচ্ছা হয় যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যে ছয় কোটি মানুষ মারা গিয়েছিল তাতে কার মঙ্গল হয়েছিল । টিভিতে মাঝেমধ্যেই দেখায় সোমালিয়ার দুর্ভিক্ষের ছবি । হাজার হাজার মানুষ খেতে না পেয়ে যাদের হাত পা কাঠি হয়ে গেছে । বাচ্চাদের প্রত্যেকটি পাঁজরা গোনা যাচ্ছে । অথচ তাদের পেটটা বড় । যেকোন মূহুর্তে তারা মারা যেতে পারে স্রেফ না খেয়ে । তাদের এই অবস্থা তাও কি ঈশ্বরের করুণার দান । অথবা কয়েকবছর আগে সুনামিতে ইন্দোনেশিয়াম, ভারত, শ্রীলঙ্কা সহ আরো বহু দেশে যে হাজার হাজার মানুষ মারা গেল তাও কি ঈশ্বরের ইচ্ছায় হয়েছে ।

তাহলে আমাদের এই জগতে ঈশ্বরের কাজটা কি । তিনি কি একটা বাচ্চার মত যে নিজের খেলনা গুলো নিয়ে খেলে ছড়ায় ভাঙে আবার গুছিয়ে রাখে । যখন যা ইচ্ছা তখন তা করে । আর এই সমস্ত কাজের মধ্যে কোন যুক্তিবোধ কাজ করে না । নাকি আমাদের এই দুঃখ দুর্দশা আনন্দ সবই আসলে একটা ভ্রম । আমরা মনে করছি যে আমরা ভাল আছি বা খারাপ আছি । কিন্তু আমরা আসলে যা দেখছি বা শুনছি তা সবই মায়া । এই অনুভূতিগুলির বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই । আমরা স্বপ্ন দেখি যে আমরা খুব বিপদে পড়েছি আর ঈশ্বর কে ডাকছি । কিন্তু ঈশ্বর এলেন না । কিন্তু যখন আমাদের ঘুম ভাঙে তখন কি আমরা ঈশ্বর উপর অভিমান করি যে কেন তিনি আমাকে স্বপ্নের বিপদ থেকে বাঁচাতে এলেন না । কারণ আমরা জানি যে স্বপ্নের ভিতরে যে বিপদ আমাদের হয়েছিল সেটা ছিল একটা ভ্রম । তখন হয়তো আমাদের হাসি পায় । এই ব্যাপারটাও ঠিক তেমন নয়তো । নাহলে যে কোন যুক্তি দিয়েই পৃথিবীতে অনাচারগুলির কোন ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না । কেনই বা মানুষে মানুষে এত বৈষম্য আর কেনই বা খুব অল্পসংখ্যক কিছু মানুষ পৃথিবীর সব সম্পদ ভোগ করে তার কোন ব্যাখ্যা মেলে না । কেন কিছু মানুষ সারাজীবন ধরে সুখভোগ করে আর কিছু মানুষের সারাজীবন কাটে দুঃখে যেখানে সব মানুষেরই ঈশ্বর এর কৃপা সমানভাবে পাওয়া উচিত ছিল ।

কেউ কেউ বলেন যে ভগবান মানুষকে দুঃখ কষ্টে ফেলে পরীক্ষা করেন যে তারা কতটা সহনশীল হয়েছে । কিন্তু ঈশ্বর এর এরকম খামখেয়ালিপনায় কি লাভ হয় সেটা কেউ স্পষ্ট করে বুঝিয়ে বলতে পারেন না । কোন মানুষ সে হয়ত জীবনে চরম কষ্ট পেয়েছে যা নরকযন্ত্রনারই সামিল সে তো বলতেই পারে যে হয়ত ঈশ্বর আছেন কিন্তু তাতে আমার কি । ঈশ্বর থেকেও তো আমার কোন উপকার হয়নি । তাহলে ঈশ্বর থাকুন তাঁর মতো । আর আমি থাকব আমার মত ।

তবে শেষ অবধি আমার যেটা মনে হয় সেটা হল ঈশ্বর হয়ত আছেন কিন্তু তিনি সর্বশক্তিমান নন । অর্থাৎ তিনি চাইলেই কোন মানুষের ভাল বা মন্দ করতে পারেন না । হয়ত লড়াই করার জন্য কিছুটা শক্তি যোগাতে পারেন । যেমন কেউ যদি একটুও পড়াশোনা না করে তাহলে কি কেবল ঈশ্বরকে ডেকে পরীক্ষায় পাস করতে পারে । না তা কোনমতেই সম্ভব নয় । ঈশ্বর কেবল তাকে ভাল পরীক্ষা দেবার জন্য কিছুটা মানসিক শক্তি যোগাতে পারেন । কিন্তু তাকে পাস করিয়ে দেবার ক্ষমতা তাঁরও নেই । ঈশ্বর যে সর্বশক্তিমান নন তার প্রমান হল পুরান আর মহাকাব্যগুলি । সেগুলি পড়লে দেখা যায় যে ঈশ্বরের অবতার হিসাবে যাঁরা জন্মগ্রহন করেছিলেন তাঁদেরও ব্যক্তিগত জীবনে কত কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে । যেমন রাম অথবা কৃষ্ণ । স্বয়ং ভগবানের অবতার হয়েও রামকে চোদ্দ বছর বনবাস করতে হয়েছে । রাবণের হাত থেকে সীতাকে উদ্ধার করার পরও তাঁর বিবাহিত জীবন সুখের হয়নি । আবার কৃষ্ণ এত রাজনৈতিক ভাবে শক্তিশালী হয়েও তাঁর নিজের বংশকেই ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে পারেননি । আবার যীশুখ্রীষ্টকেও কত কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে । ভগবানের প্রতিনিধি হয়েও তাঁকে ভয়ানক মৃত্যু বরণ করতে হয়েছে । তাহলে কোনো খ্রীষ্টান তো ভাবতেই পারে যে ঈশ্বর যখন যীশুকেই রক্ষা করতে পারেননি তখন কিভাবে তিনি তাঁদের রক্ষা করবেন ।

তাই মনে হয় ভগবানের প্রতি আস্থার থেকেও যেটা দরকার বেশি সেটা হল নিজের প্রতি আস্থা । আর নিজের প্রতি আস্থার অভাব থাকলেই মানুষ যখন পরাস্ত হয় তখন সে ভগবানকে দোষারোপ করে । অথচ প্রত্যেক মানুষের ভিতরেই যদি ঈশ্বর প্রকাশ থাকে তাহলে নিজের প্রতি আস্থাই ঈশ্বর প্রতি আস্থায় রূপান্তরিত হয় আর সেই সময়েই একজনব্যক্তি আসলে হয়ে ওঠেন চরম নাস্তিক। B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)
৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×