প্রথমেই একটা লিঙ্ক:মজা
এই বার আসল কথায় আসি, প্রোফেসর মোহম্মদ মুনির ইসলাম ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত সার্নে (৮৩-৮৫ ই.পি. ডিভিশনে আর টি এইচ এ ৮৬-৮৭) কাজ করেন।
ভদ্রলোক ১৯৫৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিদ্যায় অনার্স এবং ১৯৫৭ সালে মাস্টার্স পাশ করেন, এর পর যুক্তরাজ্যের ইম্পেরিয়াল কলেজ থেকে পি.এইচ.ডি করেন।
১৯৫৬ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ষ
সেরা শিক্ষার্থী হিসেবে পুরষ্কার পান।
তার মূল গবেষণার বিষয় ছিলো তাত্বিক কণা পদার্থবিদ্যা, উচ্চশক্তি বিক্ষেপণ,কোয়ান্টাম ফিল্ড তত্ব , নিওক্লিওনের গঠণ ইত্যাদি।
ইম্পেরিয়াল কলেজে গবেষনার পর তিনি ব্রাউন ইউনিভার্সিটি,কানেক্টিকট ইউনিভার্সিটি,এম আই টি, ইয়েল , প্রাক্তণ সোভিয়েট ইউনিয়নের হাইএনার্জি গবেষণা কেন্দ্রে.......এবং গর্বের বিষয় তিনি ৮১~৮৭ এই সময়টাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে খন্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে অধ্যাপণা করেন।
তার প্রায় ৬০ টির ও বেশী গবেষণাপত্র রয়েছে।
১৯৮০ সাল থেকে তিনি আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটির সম্মানিত ফেলো।
এ ছাড়াও সিরাকিউস ইউনিভার্সিটির পি এইচ ডি গবেষক বিলাস কান্তি পাল সরাসরি লার্জ হেড্রন কোলাইডার ল্যাবে কাজ করেন গত ৩ বছর ধরে(২০১০ থেকে)।
সেখানে তার বেশ কয়েকটি প্রকাশিত গবেষণাপত্র ও আছে....
এছাড়াও বাংলাদেশের অংশুমান জামান, ফাহমিদা খানম সহ নাম না জানা( যেটা আমাদেরই ব্যর্থতা) অনেকেই সার্ন সহ সারা বিশ্বেই দেশের নাম উজ্জ্বল করে চলেছেন।
তথ্যসূত্র:
**http://www.bas.org.bd/fellowship/list-of-fellows-/userprofile/mmislam.html