somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভালো মোরিনহো , খারাপ মোরিনহো !

১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

তিনি সময়ের সেরা কোচ কি না - এটা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে । কিন্তু তিনি যে সবচাইতে আলোচিত-সমালোচিত কোচ , সেটি নিয়ে কোনওপ্রকার দ্বিমত নেই কারও আশা করি । এতক্ষনে বুঝে ফেলেছেন কার কথা বলছি । মোরিনহো , হোশে মোরিনহো ।

২০০৯-১০ মৌসুমে রিয়াল মাদ্রিদ তাদের ইতিহাসের দ্বিতীয় গ্যালাক্টিকোস গড়ে । উড়িয়ে আনে রোনালদো-কাকা-এলোনসো-বেনজেমা কে । কিন্তু যেই লাউ সেই কদু । চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দ্বিতীয় রাউন্ড থেকেই বাদ আর লা লিগায় বার্সার পিছে থেকেই মৌসুম শেষ । তাই মৌসুম শেষে কোচ ম্যানুয়েল পেলেগ্রিনির চাকরিটা যে থাকছেনা - সেটা আগেই বোঝা যাচ্ছিল । অপরদিকে সেই মৌসুমেই ইন্টারকে তাদের ইতিহাসের প্রথম ট্রেবল জেতান পর্তুগিজ কোচ হোসে মোরিনহো ।

মোরিনহোর সাফল্যর সুত্র ধরেই ২০১০ বিশ্বকাপের আগ দিয়ে রিয়ালে মোরিনহোর নাম লেখায় ক্লাব কর্তৃপক্ষ । শুরু হয়ে মোরিনহোর নতুন মিশন । সেই মিশনের শুরুটা হয়েছিল বিশ্বকাপ পরবর্তী গ্র্যান্ড ট্রান্সফার উইন্ডোর মধ্য দিয়ে । কি ছিল সেই ট্রান্সফার উইন্ডোতে ?

২০১০ বিশ্বকাপে ফুটবলামোদীরা এক নতুন জার্মানিকে আবিস্কার করে । যে জার্মানি শুধু যান্ত্রিক ফুটবল খেলে না । যে জার্মানির খেলাতে শিল্পের ছোয়া আছে , এবং সেই শিল্পটা শেষ পর্যন্ত গোলেও পরিণত হয় । জার্মানির এই নতুন মন্ত্রের পেছনে যে কজন তরুন মুখ্য ভুমিকা রাখছিলেন , তাদের মধ্যে একজন হল মেসুত ওজিল । তুরস্কের বংশভুত এই জার্মানকে নিয়ে পড়ে যায় টানাহেচড়া । বার্সেলোনা এক পর্যায়ে একরকম ঘোষণাই দিয়ে বসে যে ব্রেমেনের সাথে তাদের ওজিলের বিষয়ে চুক্তি সম্পন্ন । কিন্তু একেবারে শেষ মুহুর্তে ওজিলকে দলে ভেড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ । সাথে আর্জেন্টাইন উইঙ্গার ডি মারিয়া আর জার্মান হোল্ডিং মিডফিল্ডার স্যামি খেদিরা ।

কেবলই ইনজুরি থেকে সেরে ওঠা কাকা মৌসুমের শুরুতেই পরেন হার্নিয়ার সমস্যাই । প্রায় ৭ মাসের মত বিশ্রাম নেয়া দরকার । তখন কাজে লাগে মোরিনহোর কেনা উইঙ্গার ডি মারিয়া কে । ওজিল-ডি মারিয়া মিলে রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে নিয়ে পার করান একের পর এক বৈতরনী । সাথে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা গোলমেশিন ক্রিস্টিয়ানো তো আছেনই । একসময় আসে পৃথিবীর সবচে মর্যাদার আর উত্তেজনার ম্যাচ "এল ক্লাসিকো" । সেবারের এল ক্লাসিকোকে বলা হচ্ছিল "গ্র্যান্ড এল ক্লাসিকো" । কেননা দুই দলে আছেন বিশ্বের সেরা দুই খেলোয়াড় আর সেরা দুই কোচ । ফুটবল আমুদেরা টিভিসেটের সামনে নড়ে চড়ে বসেন জমজমাট একটা ক্লাসিক দেখবেন বলে ।

কিন্তু হায় ! রিয়ালের জালে গুনে গুনে ৫ টি গোল দেয় বার্সা । বিপরীতে রিয়ালের গোল নেই একটিও । এরকম একটা বিধ্বংসী দল গড়েও যদি নিজেদের সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষের কাছে ৫ গোল খেতে হয় সেটি অবশ্যই হতাশার । তাই অনেকেই ওখানেই অনেকেই রিয়ালে মোরিনহোর শেষ দেখে ফেলেছিলেন ।

কিন্তু তিনি যে মোরিনহো ! হাল ছাড়ার পাত্র নন কোনওভাবেই ! বার্সার সাথে সমানতালে লড়ে চলল মাদ্রিদ । লা লিগায় একসময় আবার ঘুরে ফিরে আসল এল ক্লাসিকোর সেই মহারন । সবার মনে প্রশ্ন , এবার কি ফলাফল হবে ?

সকলকে অবাক করে সেই ম্যাচে অদ্ভুতুড়ে এক একাদশ বানালেন মোরিনহো । এলোনসো আর খেদিরা এই দুইজন ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার এর পেছনে পেপে কে ডিপার ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডে খেলালেন । মাঝমাঠে তৈরী হল এক ডিফেন্সিভ ট্রিভোট । এই ট্যাকটিকসের কারনেই হোক আর অন্য কারনেই হোক , বার্সা তাদের স্বাভাবিক পাসিং ফুটবলটা ঠিক খেলতে পারলো না । রিয়াল রক্ষা পেলো বার্সার কাছে তাদের টানা ষষ্ঠ পরাজয়ের হাত থেকে । রোনালদো বার্সার বিরুদ্ধে তার প্রথম গোলটি করলেন , সে ম্যাচ ড্র হল ১-১ এ ।

আর কিছুদিন পর হঠাত করে লোকে আবিষ্কার করল , মাদ্রিদ কিভাবে কিভাবে চ্যাম্পিয়ন্স লীগের সেমিতে উঠে গেছে । প্রায় ৭ বছরের পর রিয়ালের সেমিতে ওঠা ছিল সেটা - মোরিনহো যুগেই সেটি হয়েছে । সবাই "লা দেসিমা" এর স্বপ্নে বিভোর হয়ে গেল । কিন্তু ভাগ্যের পরিহাসে আর রেফারির পক্ষপাতদুষ্ট রেফারিং এ সেমিতে মাদ্রিদের ভাগ্যটা ঠিক ক্লিক করল না । প্রথম লেগে সব ঠিক ঠাকই এগুচ্ছিল কিন্তু পেপেকে অহেতুক রেডকার্ড দেয়ার পরের ৮ মিনিটেই লিওনেল মেসি করেন ২ টি গোল । দ্বিতীয় লেগে করা হিগুয়েনের গোলটি অহেতুক বাতিল করা হয় ।

যা হোক , কোপা দেল রে 'র ফাইনালে আবার দেখা দেখি হয় দুদলের । এবার আর ছাড়াছাড়ি নেই । অতিরিক্ত সময়ে রোনালদোর গোলে জয় পায় মাদ্রিদ । মোরিনহো পান মাদ্রিদে তার প্রথম শিরোপা । ওটা ছিলই বিগত ৭ দেখায় বার্সার বিপক্ষে মাদ্রিদের প্রথম জয় । এর পরের হিসাবটা দিলেই একটা ব্যাপার পরিস্কার হবে ।

সেই ম্যাচের পর থেকে বার্সা আর মাদ্রিদ কবার মুখোমুখি হয়েছে ?

২০১১-১২ এর সুপার কাপে ২ বার

২০১১-১২ এর লা লিগাতে ২ বার

২০১১-১২ এর কোপা দেল রে তে ২ বার

২০১২-১৩ এর সুপার কাপে ২ বার

২০১২-১৩ এর লা লিগাতে ২ বার

মোট ১২ বার ।

এর মধ্যে মাদ্রিদ জয় পেয়েছে ৪ টিতে , বার্সা ৪ টিতে আর ড্র হয়েছে ৪টি ম্যাচ ।

অর্থাৎ , ০৮-০৯ মৌসুম থেকে রিয়ালের উপর বার্সার যে একক আধিপত্য ছিল সেটি কিন্তু আর নেই ।

চলুন আরেকটি হিসেবে আসি । মাদ্রিদ সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছে ০০-০১ মৌসুমে । এরপরে আর পাওয়া হয়নি । এর পরের মৌসুমে সেমিতে উঠেছিল । তার পরের মৌসুমে কোয়াটারে । এর পরে সর্বোচ্চ দৌড় দ্বিতীয় রাউন্ড পর্যন্ত ।

মোরিনহো আসার পরে মাদ্রিদ টানা তিন মৌসুম চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিতে খেলল । এটা কি ছোটখাট সাফল্য মনে হচ্ছে ?

সুতরাং যারা "মোরিনহো হটাও" আন্দোলনে "ফাসি চাই , ফাসি চাই" করে তারস্বরে চেচাচ্ছেন , তাদের বলছি - ভাই থামেন । আগে স্ট্যাটস দেখেন । এরপরে না হয় এগুলি করেন ।

________________________________________________________________________________________

এইবার আসি হোসে মোরিনহোর খারাপ দিকগুলির ব্যাপারে ।

এটা খুবই সহজ কথা যে দুনিয়ার প্রতিটি ব্যাপারেই একটা ভাল দিক থাকবে আরেকটা খারাপ দিক থাকবে । মোরিনহোর ক্ষেত্রেও তাঁর ব্যতিক্রম নয় । আপনি একই মানুষের কাছ থেকে দুর্ধর্ষ ট্যাকটিকস , পিতৃতুল্য ম্যান ম্যানেজমেন্ট , বিজনেস ম্যাগনেটের মত সাইনিং আশা করতে পারেন না । মোরিনহো জন্মই নিয়েছেন তুখোড় ট্যাক্টিকাল ব্রেইন নিয়ে । কিন্তু তাঁর এটিচিউডেই ম্যান ম্যানেজম্যান্ট জিনিসটা নাই ।

যারা কাকার পাড় ভক্ত আছেন , তাদের মধ্যে অনেকেই দাবি করেন কাকার ক্যারিয়ার নষ্টের মুল হোতা হলেন মোরিনহো । কথাটা পুরোপুরি সত্য না হলেও উড়িয়ে দেয়া যাবে না বৈকি !

কাকা ছিলেন তাঁর সময়ের সেরা প্লেমেকারদের একজন । মোরিনহো যখন মাদ্রিদে আসেন তখন তিনি হার্নিয়ার ইনজুরিতে ভুগছেন । কাকার রিপ্লেসমেন্টে ওজিল-ডি মারিয়া ভাল সার্ভিস দিচ্ছিল । তাই কাকার অভাবটা মাদ্রিদ টের পায়নি ।

কিন্তু কাকা যখন ব্যাক করলেন , এবং ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত দিচ্ছলেন তাকে খেলানো ১০-১৫ মিনিটেই , তখনও কাকাকে নিয়মিত না খেলানোর বিষয়টি মোরিনহোই ভাল ব্যাখ্যা করতে পারবেন ।

সাথে যোগ করুন পরপর দুই মৌসুমে সাহিন আর মদরিচ কে সাইন করে কাকাকে আরও কোনঠাসা করে ফেলা । এরকম অবস্থায় একটা খেলোয়াড়ের কাছ থেকে আপনি কিভাবে সেরাটা আশা করেন ? যাকগে সে কথা ।

এর পরে আসে কিছু অযৌক্তিক ট্রান্সফার । ২০১১-১২ মৌসুমের প্রাক্কালে ডর্টমুন্ড থেকে মাত্র ১০ মিলিয়ন ইউরোতে টার্কিশ মিডফিল্ডার নুরি সাহিনকে যখন দলে ভেড়াল রিয়াল , চারিদিকে হৈ হৈ পড়ে গেল - বড় একটা দাও মেরেছেন , মোরিনহো ।

কিসের কি ! প্রায় পুরোটা মৌসুম বসিয়ে রেখে সাহিনের খেলার ধার নষ্ট করে পরের মৌসুমে তাকে ডর্টমুন্ডেই ফেরত পাঠালেন তিনি ।

র‍্যামোসকে ফ্ল্যাঙ্ক থেকে সেন্টারে আনা একটা কৃতিত্বের কাজ অবশ্যই । কিন্তু সেই র‍্যামোসের জায়গায় কাকে খেলানো হল ? আরবেলোয়া । ইউথ একাডেমিতে কারভাজালের মত রাইট ব্যাককে লেভেরকুসেনে পাঠিয়ে মাঠের মধ্যে চিরউদাস আরবেলোয়াকে নিয়মিত একাদশে রাখা শুরু করলেন অনলি ওয়ান । চুক্তি বাড়িয়ে নিলেন ২০১৭ পর্যন্ত ।

পুরো মাদ্রিদ পরিবার যখন জেসে রদ্রিগেজের নাম বলতে অজ্ঞান , মোরিনহো তাকে অভিষেকের পর আর নামালেনই না ! ইউথ প্লেয়ারদের এইরকম অপচয় কে কবে দেখেছে সৃষ্টিকর্তাই জানেন ।

সবশেষে ইকার ক্যাসিয়াস । ইকারের ইনজুরির পর সাইন করা লোপেজ অসাধারন খেলছিলেন । তাই ক্যাসিয়াস যখন ফেরত এলেন , তখনও অনেকেই কেবলই ইনজুরি থেকে ফেরা ক্যাসিয়াসের বদলে লোপেজকেই গুরুত্বপুর্ন ম্যাচগুলোতে খেলানোড় পক্ষপাতী ছিলেন । কিন্তু ইকারকে অন্তত কম গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ গুলিতে নামার সুযোগ করে দেয়াটা উচিত ছিল , লা লিগা যেহেতু হাতছাড়া - সেখানে এই সিদ্ধান্ত নেয়াই যেত । মোরিনহো তা না করে , উলটো প্রেস কনফারেন্সে " লোপেজ কে আমার প্রথম মৌসুমেই কেনা উচিত ছিল । যারা নিজেদের অন্যদের থেকে উত্তম ভাবে তাদের সাথে কাজ করা যায়না । ইকার ভাল কিপার । সে পোস্টে অসাধারন সব সেইভ করে । কিন্তু আমি যে ধরনের রাশ অন করা কিপার চাই ইকার তা না । " এরকম কথা বলে পরিস্থিতি ঘোলা করে দিলেন ।

ইকার শুধুমাত্র মাদ্রিদের একজন খেলোয়াড় নন , তিনি একজন আইকন । গত ১৪ বছরে অনেক কোচ এসেছেন গিয়েছেন । কিন্তু পোস্ট আগলে একজোড়া বিশ্বস্ত হাতই ছিল । সেই ইকার ক্যাসিয়াস কে নিয়ে এরকম মন্তব্য মাদ্রিদে থাকা কোনও মাদ্রিদিস্তারই মেনে নেয়ার কথা না , মেনে নেয়নি । তারা পরের ম্যাচই দুয়োধ্বনি দেয় মোরিনহোকে । গেল গেল রব ওঠে আবার ।

ভাল খারাপ মিলিয়েই একজন মানুষের এট্রিবিউটস । কেউই একদম পারফেক্ট না । সেটি হওয়া সম্ভবও না । একজন অসাধারন ট্যাক্টিকাল গুরু হিসেবে মোরিনহোর যে সম্মান পাওয়া উচিত সেটি তাকে দেয়াটা আমাদের অবশ্য কর্তব্য । আর তারপরে এটাও মনে রাখতে হবে , সবকিছুর চাইতে রিয়াল মাদ্রিদ বড় । যেটাতে ক্লাবের ভালো হয় , আল্লাহ পাক সেটাই করুন ।

Hala Madrid !
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×