somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইতোমধ্যে নৈরাজ্য শুরু হয়ে গেছে….

০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বর্তমান সরকারের সমস্যা হল মৃত প্রায় গাছের গোড়ায় পানি না ঢেলে মাথায় পানি ঢালা

শুধু এ সরকারের কথা বললে অন্যায় হয়ে যাবে । বিগত সরকার গুলোও একি পথে হেঁটেছে । সঠিক পরিকল্পনা, বুদ্ধিদিপ্ত সিদ্ধান্তের অভাব । চাটুকার আার দূর্ণীতির রাহুগ্রাসে আবদ্ধ আমলা সরকারী কর্মকর্তা সরকার দলীয় নেতা কর্মী

সব মিলে যেন এক ভাই............

>>বিকল্প যানবাহন কিংবা চলাচলের ব্যবস্থা না করে মহাসড়কে সিএনজি অটোরিক্সা, ইজি বাইক, ভটভটি, করিমন, নসিমন জাতীয় যানবাহনের চলাচল নিষিদ্ধ করার পর হাজার হাজার মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে।

এরপাশাপাশি সারাদেশে হাইকোর্ট ফিটনেসবিহীন যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। ভুয়া লাইসেন্স জব্দের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। দেশে ১৮ লাখ ৭৭ হাজার ভুয়া লাইসেন্স নিয়ে যে সব যানবাহন চলছে আগামীকাল সুবহে সাদেক কিংবা তারও আগে আজই মধ্যরাত থেকে যদি তা বন্ধ হয়ে যায় তাহলে এর বিকল্প যানবাহন সরকারি কিংবা বেসরকারি খাতে আছে কি?

এ পরিস্থিতিতে মহাসড়কগুলোয় যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপর্যয়কর যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, অটোরিক্সা মালিক ও চালকদের মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবরোধ কর্মসূচি বা¯Íবায়ন চলছে, দাবি আদায়ে আন্দোলন দানা বাঁধছে তাতে একদিকে পায়ে দীর্ঘ পথ হেঁটে গন্তব্যে যেতে যাত্রী থেকে শুরু করে পথচারীরা যেমন হিমশিম খাচ্ছেন তেমনি ÿুব্ধ হয়ে উঠছেন সকলে। ৪৪ লাখ ড্রাইভার হেলপার , তাদের সাথে যদি যোগ হয় তাদের পরিবার যারা এই রোজগারের মাধ্যমেই খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকে । তা হলে তো কোটি ছাড়িয়ে যাবে । এ ছাড়াও প্রতিদিন রাস্তায় বের হওয়া সাধারণ মানুষ বিকল্প যানবাহন না পেয়ে তারাও যদি যোগ দেয় তাদের সাথে তা হলে তা দাবানলের আকার ধারণে করবে ।



বিকল্প ব্যবস্থা না করে সরকারকে এমন হটকারী সিদ্ধান্ত নেয়ার পরামর্ষ যারা দেয় তারা কখনই বন্ধু হতে পারে না ।

সরক ও জনপথ এর আওতাধীন দেশে মোট সরক পথ ২১৫৭১ কিলোমিটার ৪৫০৭ সেতু , কালভার্ট ১৩৭৫১ টি

দেশের বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়কে প্রায় ২০ লাখ নসিমন, করিমন, অটোরিক্সাসহ অনুমোদনহীন যানবাহন চলাচল করছে। এসব পরিবহনের একটিরও রুট পারমিট নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব যানবাহন সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। সড়ক দুর্ঘটনার কারণে বছরে দুই শতাংশ সামষ্টিক অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (জিডিপি) ক্ষতি হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে সাম্প্রতিককালের ৯০ শতাংশ সড়ক দুর্ঘটনাই হয়েছে সরকারের অব্যস্থাপনা, অন্ধ মোড়, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, পরিবহন চলাচল আইনের যথাযথ ব্যবহার না থাকা, লাইসেন্সবিহীন চালক, অপ্রশস্ত ও ভাঙ্গাচোরা রাস্তাঘাটসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্বহীনতার কারণে। অথচ সরকার তার দায় এড়াতে সড়ক দুর্ঘটনার অজুহাতে মহাসড়কে সিএনজি অটোরিক্সা চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

আর এই নিষেধাজ্ঞার সাথে সাথে কিছু বৈধ যানবাহন শুরু করেছে নৈরাজ্য । যে ভাবে পারছে প্রকাশ্যে ডাকাতের রপ ধারণ করেছে । অসহায় যাত্রীদের কাছে অনেক টা অস্র ঠেকিয়ে পকেট কাটছে ।

সরকার যদি অটোরিক্সা মহাসড়কগুলোতে না চালাতেই দেয় তাহলে এতদিন ধরে লাখ লাখ অটোরিক্সা আমদানি হতে দিয়েছে কেন? এ প্রশ্ন আমার না , সকলের ।

৪০ জেলায় মহাসড়ক ব্যবহারের বিকল্প নেই । আঞ্চলিক মহাসড়কের চেয়ে জাতীয় মহাসড়ক কম হলেও অন্তত ৪০টি জেলায় মহাসড়ক ব্যবহার না করে অন্য কোথাও যাওয়া সম্ভব নয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমাদের দেশে প্রতি ১০ হাজার যানবাহনের মধ্যে ৮৬ দশমিক ৬টি যানবাহন প্রতি বছর মারাত্মক দুর্ঘটনায় পড়ছে। এই পরিসংখ্যানে নিহতের সংখ্যা এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ।



আমার একটা বিষয় মাথায় আসে না , প্রায় একই সময়ে ২০ লাখ ৩ চাকার যানবাহন মহাসড়কে নিষিদ্ধর পাশাপাশি হাইকোর্ট থেকে ফিটনেস বিহীন যানবাহনে নিষেধাঙ্গা দিয়ে কৃতিম সংকট তৈরি করার কারন কি ? মানুষকে বুঝানো যে, সরকার আন্তরিক সড়ক দূর্ঘটনা কমাতে কিন্তু জনগণ ই চাচ্ছে না! তার অবৈধ চালকদের পক্ষ নিয়েছে ?

এক ঢিলে কয়েক পাখিকে মেরে পেছনের সব অবৈধ কাজকে আবার নতুন করে বৈধ করার একটা ফন্দি নয় তো ?

সরকারের হয়তো ধারণাই নাই ,দেশের মহাসড়কে ১ ঘণ্টা দাড়িয়ে থাকার পর একটা গাড়ি পাওয়া যায়না । ব্যক্তিগত ভাবে যখন এসব অবৈধ গাড়িগুলো রাস্তায় নামলো মানুষ যেন অনেকটা হাফছেড়ে বাঁচলো । এসব নসিমন করিমনের অধিকাংশ চালক হলো রিক্সার ড্রাইভার । কিন্তু স্বাধীনতার ৪৫ বছরেও দেশের পরিবহন ব্যবস্থা এতটাই খারাপ যে পিজঢালাই রাস্তা হলেও সেখানে ভাল ভাব গন্তব্যে পেৌঁছার মত গাড়ি নেই । রিক্সার মিস্ত্রিই করিমনের আবিস্কারক!

সরকার যদি আন্তরিক হয় এসব বিষয়ে তা হলে তাক যে সিদ্ধান্ত গুলো নিতে হবে,

>>প্রথমত অবৈধ যানবাহনের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত প্রায় ৫০ লাখ ড্রাইভার,হেলপার কে প্রশিক্ষিত করা ।

>>মহাসড়কে তিন চাকার যানবাহন বন্ধ না করে আলাদা লেন তৈরি করে দেয়া যতক্ষণ না আলাদা সড়ক করা যায় ।

>>ইউ টার্ণ , জে টার্ণ , অন্ধ মোড় জাতীয় মোড় গুলো ঠিক করা ।

>> বিজ্ঞান সম্তত ছোট ছোট গাড়ি তৈরি/আমদানি করে প্রত্যন্ত জেলা,উপজেলা রোড পারমিট দেয়া ।

>> দেশের বিজ্ঞজনদের কাছ থেকে পরামর্ষ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া ।

বর্তমান সরকারের সমস্যা হল মৃত প্রায় গাছের গোড়ায় পানি না ঢেলে মাথায় পানি ঢালা । শুধু এ সরকারের কথা বললে অন্যায় হয়ে যাবে । বিগত সরকার গুলোও একি পথে হেঁটেছে । সঠিক পরিকল্পনা, বুদ্ধিদিপ্ত সিদ্ধান্তের অভাব । চাটুকার আার দূর্ণীতির রাহুগ্রাসে আবদ্ধ আমলা সরকারী কর্মকর্তা সরকার দলীয় নেতা কর্মী ।সব মিলে যেন এক ভাই ।

বিকল্প যানবাহন কিংবা চলাচলের ব্যবস্থা না করে মহাসড়কে সিএনজি অটোরিক্সা, ইজি বাইক, ভটভটি, করিমন, নসিমন জাতীয় যানবাহনের চলাচল নিষিদ্ধ করার পর হাজার হাজার মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছে। এরপাশাপাশি সারাদেশে হাইকোর্ট ফিটনেসবিহীন যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। ভুয়া লাইসেন্স জব্দের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। দেশে ১৮ লাখ ৭৭ হাজার ভুয়া লাইসেন্স নিয়ে যে সব যানবাহন চলছে আগামীকাল সুবহে সাদেক কিংবা তারও আগে আজই মধ্যরাত থেকে যদি তা বন্ধ হয়ে যায় তাহলে এর বিকল্প যানবাহন সরকারি কিংবা বেসরকারি খাতে আছে কি?

এ পরিস্থিতিতে মহাসড়কগুলোয় যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপর্যয়কর যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, অটোরিক্সা মালিক ও চালকদের মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবরোধ কর্মসূচি বা¯Íবায়ন চলছে, দাবি আদায়ে আন্দোলন দানা বাঁধছে তাতে একদিকে পায়ে দীর্ঘ পথ হেঁটে গন্তব্যে যেতে যাত্রী থেকে শুরু করে পথচারীরা যেমন হিমশিম খাচ্ছেন তেমনি ÿুব্ধ হয়ে উঠছেন সকলে। ৪৪ লাখ ড্রাইভার হেলপার , তাদের সাথে যদি যোগ হয় তাদের পরিবার যারা এই রোজগারের মাধ্যমেই খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকে । তা হলে তো কোটি ছাড়িয়ে যাবে । এ ছাড়াও প্রতিদিন রাস্তায় বের হওয়া সাধারণ মানুষ বিকল্প যানবাহন না পেয়ে তারাও যদি যোগ দেয় তাদের সাথে তা হলে তা দাবানলের আকার ধারণে করবে ।



বিকল্প ব্যবস্থা না করে সরকারকে এমন হটকারী সিদ্ধান্ত নেয়ার পরামর্ষ যারা দেয় তারা কখনই বন্ধু হতে পারে না ।

সরক ও জনপথ এর আওতাধীন দেশে মোট সরক পথ ২১৫৭১ কিলোমিটার ৪৫০৭ সেতু , কালভার্ট ১৩৭৫১ টি

দেশের বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়কে প্রায় ২০ লাখ নসিমন, করিমন, অটোরিক্সাসহ অনুমোদনহীন যানবাহন চলাচল করছে। এসব পরিবহনের একটিরও রুট পারমিট নেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব যানবাহন সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। সড়ক দুর্ঘটনার কারণে বছরে দুই শতাংশ সামষ্টিক অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (জিডিপি) ক্ষতি হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে সাম্প্রতিককালের ৯০ শতাংশ সড়ক দুর্ঘটনাই হয়েছে সরকারের অব্যস্থাপনা, অন্ধ মোড়, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, পরিবহন চলাচল আইনের যথাযথ ব্যবহার না থাকা, লাইসেন্সবিহীন চালক, অপ্রশস্ত ও ভাঙ্গাচোরা রাস্তাঘাটসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দায়িত্বহীনতার কারণে। অথচ সরকার তার দায় এড়াতে সড়ক দুর্ঘটনার অজুহাতে মহাসড়কে সিএনজি অটোরিক্সা চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

আর এই নিষেধাজ্ঞার সাথে সাথে কিছু বৈধ যানবাহন শুরু করেছে নৈরাজ্য । যে ভাবে পারছে প্রকাশ্যে ডাকাতের রপ ধারণ করেছে । অসহায় যাত্রীদের কাছে অনেক টা অস্র ঠেকিয়ে পকেট কাটছে ।

সরকার যদি অটোরিক্সা মহাসড়কগুলোতে না চালাতেই দেয় তাহলে এতদিন ধরে লাখ লাখ অটোরিক্সা আমদানি হতে দিয়েছে কেন? এ প্রশ্ন আমার না , সকলের ।

৪০ জেলায় মহাসড়ক ব্যবহারের বিকল্প নেই । আঞ্চলিক মহাসড়কের চেয়ে জাতীয় মহাসড়ক কম হলেও অন্তত ৪০টি জেলায় মহাসড়ক ব্যবহার না করে অন্য কোথাও যাওয়া সম্ভব নয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আমাদের দেশে প্রতি ১০ হাজার যানবাহনের মধ্যে ৮৬ দশমিক ৬টি যানবাহন প্রতি বছর মারাত্মক দুর্ঘটনায় পড়ছে। এই পরিসংখ্যানে নিহতের সংখ্যা এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ।



আমার একটা বিষয় মাথায় আসে না , প্রায় একই সময়ে ২০ লাখ ৩ চাকার যানবাহন মহাসড়কে নিষিদ্ধর পাশাপাশি হাইকোর্ট থেকে ফিটনেস বিহীন যানবাহনে নিষেধাঙ্গা দিয়ে কৃতিম সংকট তৈরি করার কারন কি ? মানুষকে বুঝানো যে, সরকার আন্তরিক সড়ক দূর্ঘটনা কমাতে কিন্তু জনগণ ই চাচ্ছে না! তার অবৈধ চালকদের পক্ষ নিয়েছে ?

এক ঢিলে কয়েক পাখিকে মেরে পেছনের সব অবৈধ কাজকে আবার নতুন করে বৈধ করার একটা ফন্দি নয় তো ?

সরকারের হয়তো ধারণাই নাই ,দেশের মহাসড়কে ১ ঘণ্টা দাড়িয়ে থাকার পর একটা গাড়ি পাওয়া যায়না । ব্যক্তিগত ভাবে যখন এসব অবৈধ গাড়িগুলো রাস্তায় নামলো মানুষ যেন অনেকটা হাফছেড়ে বাঁচলো । এসব নসিমন করিমনের অধিকাংশ চালক হলো রিক্সার ড্রাইভার । কিন্তু স্বাধীনতার ৪৫ বছরেও দেশের পরিবহন ব্যবস্থা এতটাই খারাপ যে পিজঢালাই রাস্তা হলেও সেখানে ভাল ভাব গন্তব্যে পেৌঁছার মত গাড়ি নেই । রিক্সার মিস্ত্রিই করিমনের আবিস্কারক!

সরকার যদি আন্তরিক হয় এসব বিষয়ে তা হলে তাক যে সিদ্ধান্ত গুলো নিতে হবে,

>>প্রথমত অবৈধ যানবাহনের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত প্রায় ৫০ লাখ ড্রাইভার,হেলপার কে প্রশিক্ষিত করা ।

>>মহাসড়কে তিন চাকার যানবাহন বন্ধ না করে আলাদা লেন তৈরি করে দেয়া যতক্ষণ না আলাদা সড়ক করা যায় ।

>>ইউ টার্ণ , জে টার্ণ , অন্ধ মোড় জাতীয় মোড় গুলো ঠিক করা ।

>> বিজ্ঞান সম্তত ছোট ছোট গাড়ি তৈরি/আমদানি করে প্রত্যন্ত জেলা,উপজেলা রোড পারমিট দেয়া ।

>> দেশের বিজ্ঞজনদের কাছ থেকে পরামর্ষ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া ।

সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:০৫
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×