somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বেলাশেষের খেলায়

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নাটকের দ্বিতীয় অঙ্ক।

আমাদের যাত্রার দ্বিতীয় দিন।রাতটা ভাল কাটেনি,সন্ধ্যায় খাওয়া দাওয়ার আয়োজনওটা বেশ একটু ঝামেলার।হোটেলে পৌঁছানোর পর দেখি চারপাশটা ঝিমিয়ে পড়া,ঘুমপরীর মন্ত্রের আওতায় সারা পৃথিবী যেন ।একমাত্র আয়োজন ছিল হোটেলের রেস্তোরা।শুধু গোটা কয় sandwich আর Hamburge।বেশীর ভাগই সবাই হোটেল রুমে কলা বিস্কুটে সেরেছে।আমরা কজন sandwich এর সাথে বেশ কিছুসময় যুদ্ধে।জমে নি তেমন একটা,যাকগে এটা তো বেড়ানো-সব কিছু সাজানো আশা করাটাই ভুল।সকালে ঘুম-দুটো টোষ্ট আর কফির ধোঁয়ায় একটা নতুন পৃথিবী।কজনের সান্তনা cereal আর Muffinএ ।রাত কাটানো ছিল Richfield,Utahতে।

Utah নামটার উদ্ভব-ute নামের আদিবাসীদের থেকে। নামটা ছাড়া আদিবাসীদের
অস্তিত্বটা এখন শুধু ইতিহাসের খাতায়।হায়রে, সভ্যতা আর ধর্মের খাতায় সব অত্যাচারই
যায় মানিয়ে নেওয়া।ক্ষমতার চিৎকারে দূবর্লদের অধিকার শুধু নিবার্ক ভাষার।
Utah এখন মরমনদের-ধর্মীয় খ্রিষ্টানদের সুরে যদি বা বির্ধমী।

আমাদের গাইড কথায়-যাত্রা হলো শুরূ।আবার আমরা চলার পথে।
শীতোলো সকালটা বা সকালের রাত যেটাই বলা যায় ঘুম কাতুরে পৃথীবী,আর চারপাশটায় একগাদা ঘুম কাতুরে মুখ।হাল্কা ।বাসের জানালার বাইরে পাহাড়গুলো ও ছুটছে আমাদের
সাথে-ছুটছে উন্নাসিক ঔদ্ধত্যে,ভেঙ্গে দিতে চাইছে ভগবানের দেশ।মাঝের একগাদা গাছ
মিশিল সাজিয়ে বিদ্রোহে।মুচকি হাসির কিছুটা আলো,তবে সূয্য বেরোয়নি এখনও
ঘর ছেড়ে।হাত ছড়ানো পথটায় আমরা ছুটছি-ছুটছি আমরা একা। পাশে দাত বের করা বিজলীবাতির সংবাদদাতারা সাজানো এলোমেলো।সূয্য এলো-সাজগোজ করা-বিউটি
পারলারের সাজানো বৌটা,রং আর অলঙ্কারের ঝঙ্কারে সাজানো একটা মুখ।বলে দেওয়া-‘আমি এলাম-এ আমার ঘর’।এখানে আকাশ আছে-পৃথিবী আছে নিজের সুরে-আমরা যেন অত্যাচারীর কেড়ে নেওয়া চেহারায়-বেমানান একগাদা মুখ।

গলা খাঁকারিতে গাইড বলে উঠলো-‘আমরা যে নদীটা ছেড়ে যাচ্ছি,সেটা vigin river আর
পাশের পাহাড়টা spotty wolf।নামের ভাব ভঙ্গীতে যদিবা আমেরিকার আদিবাসীদের সাথে কিছুটা সাম্যতা- আসলে তা নয়।Virgin river এর নামটা এসেছে Thomas Virgin এর
নাম থেকে,তার চোখে খুঁজে নেওয়া প্রথম এই পাহাড়ী নদী।যদিও হাজার হাজার বছর ধরে
আমেরিকার আদিবাসীরা এখানে আছে তবে ছুটে আসা বাইরের দখল করে নেওয়া এই বিজয়ীর মুখগুলো সাজিয়ে দেওয়া নোংরামীর রক্তক্তায়।যদিও জানি না এটা কতটুকু ঐতিহাসিক-তবে আদিবাসীদের কথায় কুমারী আদিবাসী মেয়েদের কুমারীত্ব ইতিহাস
লুকোনো ঐ নদীটায়।ছোট্ট মেয়েটার নারী পর্ব-খেলাবেলা থেকে জীবন যুদ্ধের প্রস্ততি।আদিবাসীদের চিন্তাধারায় প্রথম মেয়েদের প্রথম মাসিক তাদের অপবিত্রতার প্রথম
পদক্ষেপ-নিষ্পাপ পবিত্রতার শেষ গল্পটা।ঐ নদীর বরফ মাখানো জলটা ছিল –তাদের শুদ্ধির পর্ব।যার যেটা ভাল লাগে,কোনটুকু সত্যি কে জানে।অসাধারণ সুন্দর নদীটা-থামছি না আনরা যদিও।

সময় যে বেশ সাজানো,সবকিছু হয়না দেখা একদেখায়।Spotty wolf নামটার ইতিহাস একটু অন্যধরনের-সবার বলা ঐ পাহাড়টা দেখতে অনেকটা নেকড়ে বাঘের মত-কতটুকু জানিনা,তবে কিছুটা কল্পনা তো আছেই।আরেকটা গল্প আছে আমেরিকান আদীবাসীদের-বিদ্রোহী আদিবাসীদের নেতা,যাকে নতুন আসা আগ্রাসনের অত্যাচারীদের ডাকা crazy wolf বলে –তার স্মৃতি জড়ানো এ পাহাড়।

আজকের দুপুরের খাবার আমাদের McDonalds এ।তবে জেনে রাখা ভাল এ কদিন খাবারের ব্যাবস্থা হয় McDonalds না হয় চাইনিজ খাবার-কিছুটা আরাম আয়েসের জলাঞ্জলি,এটাতো স্বাভাবিক।আমরা প্রায় এসে গেছি Mcdonald এ-আসে পাশে আরও দোকান পাট আছে,খাবারের জন্য আমরা ঘণ্টা আধেক থামছি,ঘড়ির সময় এখন এক ঘণ্টা আগিয়ে যাওয়া’।

আশেপাশের বা হয়তো বা আমাদের মতই চলার পথের আরও কটা প্রিবার।বেশ চোখে
পড়লো হুইল চেয়ারের এক মা আর তার ছেলে মেয়ে।তার শারীরিক অক্ষমতা ছাড়িয়ে
তার ছোট ছেলে মেয়েদের সাথে তার খেলা ধুলার পর্ব,মায়ের গল্পটা বোধকরি চিরন্তন,দেশ
এলাকা ছাড়ানো।

দুপুরের খাবারে কেটে গেল প্রায় ঘণ্টা খানেক-আমাদের গাইড বেশ একটু খেপেই ছিল-
তবে তার কিইবা করা আবার ছোটা আমাদের,ছোটা আবার সময়ের খাতায়।আকাশ ছোঁয়া আকাশ-আর আকাশের চুমুতে পাগল হওয়া Colorado plateau।ছুটে যাওয়া Colorado, utah,Arizona,new mexico কে তার নাচন নাচে।একপাশে পাগলী Colorado নদী তার
ভালবাসায় আর তার ভালবাসার ফসল Colorado plateau।

আমাদের গাইডের ভাঙ্গা ভাঙ্গা গলায় বলা-‘আমেরিকার আদিবাসী Puebloanদের প্রায় দু হাজার বছরের কান্নার ইতিহাস-যদি ও ধাক্কায় সরিয়ে দেওয়া স্বাধীনতার পরাধীনতায়। কয়েক লক্ষ বছরের বরফের কান্না-আর রক্তমাখা আদিবাসীদের ইতিহাস।সামনে থামছি আমরা Arches national park এ।এর মাঝে একটা ছবি চলছে-ঘুমোনো দেখা দুটোই হবে’।


ছবিটার নাম-zorro।দূর্ব্লের উপর সবলের অত্যাচার।কেউ আধোঘুমে-কেউ এলোমেলো খাবারে-আর কজন চালিয়ে যাচ্ছে ফেলে আসা না বলা ক্তহা।অচেনায় চেনা বিরাট একটা
সংসারে আম্রা।পাহাড় ছেড়ে এ সবুজের চেহারাটা একেবারেই অন্য আকাশের।দল বেঁধে
ছেড়ে গেছে পাহাড়ের সারি-মানুষের আধুনিকতা লজ্জাবিহীন পতিতার মত এখানে ওখানে
দাড়িয়ে।ছুটছি আমরা-সাথে সুন্দরীর ছন্দে Colorado ন্দী।বড্ড ঘোলাটে জল-যেন ভালবাসার
পাহাড়ের চুমুতে এলোমেলো তার জগত।

একাত ওকাত ঘুমে আমার পাশের যুবতী-ভাষা ছাড়া ভাষার অদ্ভুত এক যোগাযোগ,কথা
বলা আমাদের কথা ছাড়া কথায়।অনেকেই এসেছে china থেকে এসেছে বেশীর ভাগ যাত্রী আর তাদের অর্থনীতির প্রাচুর্যতার দেমাক,একগাদা যন্ত্রপাতি হাতে।Taiwan থেকে ছোট্ট মেয়েটা ঘুমুতে চাইছে না-খেলায় মত্ত বাবার সাথে, মার বিরক্তি আর ধমকের চোখ।
শেষমেষ আমরা Arch National Forest এ।

আমাদের গাইড জানান দিল-‘গেট থেকে পার্ক পৌছাতে প্রায় মিনিট ৪৫।১৯৭২ সালে জাতীয় পার্ক হিসেবে চিহ্নিত।Arch নামটা পার্কের চার পাশটা ঘুরে দেখলেই বোঝা যায়।এ পাশে যেটা দেখা যাচ্ছে পাহাড়ের তিনটা চূড়া-ওর নাম তিন কন্যা।তিন কন্যা নামটা কেন দেখেই বোঝা যায়,তিন সুন্দরী যেন তত্ব ভাষায় মত্ত।ডান পাশের আকাশ ছোঁয়া ঐ চূড়াগুলোর নাম কি হতে পারে? দেখে মনে হয় যেন একগাদা দালান সাজানো সারিতে,একটা ছাড়িয়ে আরেকটা।দুটো আবার এক ধরণের ভিন্ন ভিন্ন সৌন্দর্যে সাজানো।তাই সাধ করে কার ও
নাম দেওয়া-পার্ক এভিনিউ।আমরা কাছাকাছি এসে পড়েছি,আর মিনিট কুড়ি।ডান পাশের ঐ
ধ্যানের ঋষি-ওর নাম দেওয়া ‘বুদ্ধ’।সামনের view point এ কিছু সময়ের জন্য থামছি-ছবি
তুলে নেওয়ার কটা স্ম্য।এবার সামনের যে পাহাড়টা ওটাকে বলা হয় sphinx ,মিশর দেশের
নামকরা সেই মূর্তির সাথে অদ্ভুত একটা সামঞ্জস্য,যদি বা কেউ কেউ কেউ বলে ওটা বরং
দেখতে সিংহের মত। আমরা এসে গেছি-বড় জোর ঘন্টা দুই এখানে।আমাদের হাতে সময় বেশ কম।হেঁটে যাওয়া- hiking এর জন্য তৈরী করা রাস্তার বাইরে কেউ যাবেন না’।






বাস থেমে সবাই ছুটলো এলোমেলো।অনেকে প্রথম ছোটা প্রকৃতির ডাকে-তার সৌন্দর্য উপভোগের আগে।পাহাড়ের হেঁটে যাওয়া পথটা ছাড়িয়ে-ছড়ানো নুড়ি পাথরের এলোমেলো
দিয়ে double arch। খুব একটা সাহস হয়নি প্রথমে পাহাড়ের ঐ উঁচুতে ওঠার-চারপাশটা দেখে না ওঠার কোন কারন খুঁজে পেলাম না।পাহাড় উঠতে গিয়ে দেখি সেটা বেশ একটা
দূরূহ ব্যাপার-দেখা আর সামাল দেওয়ার পাথর্কটায় অনেক তফাৎ। অন্যরা যেটা বেশ সহজে সেরে যাচ্ছিল-আমার কোনরকম বসে বসে ওঠা।ওপরের পৃথিবীটা আরেকটা দেশ।
পাহাড়ের গায়ে দুটো জানালা যেন পাশাপাশি- আর সেখানে দাঁড়িয়ে ভগবানের দেশ।
নিজে ছুটে যাওয়া পাহাড়ি সাজগুলো যেন এক স্বর্গীয় সুরে।কোন কিছু বলা নয়-
চোখের আলোয় নতুন এক পৃথিবী খুঁজে নেওয়া।শুধু অবাক চোখে চোখে অবাক হওয়া-
এমন কোন যান্ত্রিকতা যার আলোয় তুলে ধরে যায় এই সৌন্দর্য।






নেমে আসার পাহাড়ের সিঁড়িটায় এক অধ্যাপকের সাথে আলাপ।Philosophy পড়াতেন
Colorado university তে।কজন বন্ধু আর বৌ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় পার্কগুলো ঘুরে
বেড়ানো অবসরের আলোয়।বেশ মজা করে বলা তার-‘সময় একটা শূন্যতা আর আমরা
সেই শূন্যতার আকাশে দোদুল্যমান একগাদা মুখ।চেনা অচেনা একগাদা মুখ-দেখা না দেখাগুলো এর ফাঁকের পরিবর্তন। আমার অবসরে আমাকে কেউ খোঁজে না আর-আমার
খোঁজা এখন সাঁরা পৃথিবী’।






Philip নামের আরেক ভদ্রলোকের সাথে আলাপ-প্রকৃতির প্রয়োজনের বিরাট সারিটাতে।
Motor cycle ঘুরছেন তার পচ্ছন্দের আকাশে।তবে ভদ্রলোক বর্নবাদের এক চরম উদহারন-
একজন চাইনিজ তার ইংরেজী না বলতে পারাটা বেশ অবঙ্গার সুরে।পৃথিবীর সবাইকে ইংরেজী যেন বলতেই হবে।পৃথিবী হউক না যতই বড়-আমাদের মানসিকতা টেনে আনছে ঐ
বিশালকে এক সংকীর্নতায়।

ক্ষনকিছু আমরা gift shop এ।টি সার্ট,ছবির কার্ড আর ও একগাদা অনেক।দামটা স্বভাবতই গলাকাটা।কটা কিছু কেনা দরকার-দেয়া নেয়ার একটা লুকোনো নিয়ম যে রয়ে গেছে।এক মা তার ছেলের জন্য magnet,T shirt কিনতে চাইছিল-কিন্ত ছেলের বাবার যুক্তি ছিল,ছেলে তো এখানে বেড়াতে আসেনি-তার কাছে এটা তো গল্প,অভিঙ্গতা ন্য।বাবার ছিল যুক্তি-মার ছিল ভাল্বাসা।শেষমেষ ভালবাসা ক্ষান্তি দিল-যুক্তির কাছে।
আবার বেরোনো-এবার রাতের আস্তানার দিকে।Denver –Colorado র সবচেয়ে বড় শহর।ইদানীং গাঁজা ব্যাবসার জন্য বেশ প্রিয় জায়গা।শারীরিক সান্তনার জন্য এখানে গাঁজা আর বেআইনি নেই।ছুটে আসছে অন্যান্য রাষ্ট্রের লোকজন- অসুস্ততার ব্যাথাইয় কিছুটা সান্তনা খোজা।সূর্যের ক্লান্ত সুরে-সবুজ ছাড়িয়ে সবুজে,আমরা আবার চলার পথে।মাঝে আমাদের থামা রাতের খাবারের জন্য-এবার Chinese buffet।খাবারের কিছুটা রকমারি সাজ আছে-আর তা ছাড়া আমাদের বেশীর ভাগ সহযাত্রীরা কিছুটা আয়েস খুঁজে পেল।খাওয়া দাওয়ার পর্ব শেষে আমরা হোটেলের দিকে।


আমাদের পৌছানোর জায়গা –East Vail এ।East Vail নামের ঝর্নার কাছের একটা শহর।
আমাদের পৌছাতে প্রায় রাত নটা।সকাল সাড়ে পাচটায়-বাস ছাড়বে।স্নানের পর এক কাপ কফির চুমুক-আর ঘুমুতে যাওয়া।আরেক দিন গল্প আর ও একগাদা।

০০০০০০০০

সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০২
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×