৫০%-১০০% কোডগুলা নষ্ট হইলে আমার বেশ গায়ে লাগে। যখন কোডগুলো থাকে তখন হয় গায়ে শক্তি থাকেনা বা বের হওয়ার কোন উপলক্ষ থাকে না। ইদানিং কোন উপলক্ষ ছাড়া বের হওয়া হয় না। শরীর খারাপের কারনে উপলক্ষও তৈরি করতে ইচ্ছা করে না। তবে, যেদিন কোন উপলক্ষ্য থাকে সেদিন আবার কোড থাকে না। দুঃখ কমানোর প্রমোকোডেরও অভাব এই দেশে।
পুরান ঢাকা গেলাম প্রায় ৩.৫ বছর পর। যদি ভুল না হয়ে থাকি তাহলে, লাস্ট গেসিলাম ২০১৪ এর ডিসেম্বর এ। যা বুঝলাম, পুরান ঢাকা আর পুরান ঢাকা নাই। বিশাল বিশাল অট্টালিকার জন্য ৮তলার উপর থেকেও ঠিকমত লালবাগের কেল্লা দেখা যায় না। একটু কাইত হইলে অল্প একটু বুঝা যায় এই আর কি।
বিরিয়ানিতেও এখন আর সেই মজা নাই। তার চেয়ে বার্গার আর পিৎযাগুলো মজা হয় বেশি। পুরান ঢাকাতে বার্গার পিৎজা মেক্সিকান খাবারের জমজমাট দোকান হবে এটা ১০ বছর আগে কেও বললে গনধোলাই খাওয়া ছাড়া আর কোন ডেসার্ট থাকতো না। তবে, গ্রুপ বেঁধে আড্ডা দেয়াটা এখনো আগের মতই এঞ্জয় করি যতই শরীর খারাপ থাকুক না ক্যান। তবে, শরীর খারাপ নিয়ে লেখালেখি করাটা এঞ্জয় করিনা তার উপর কেও পড়েও না, সস্তা মিমই ভরসা ।
ইদানিং বাইক ছাড়া অন্য কোন যানবাহনও ভাল্লাগেনা। ভয়ে কলিজা হাতে চলে আসলেও প্রচুর সময় বাঁচে, তাই চড়ি। জ্যামের ভিতর এসি গাড়িও ভালো লাগে না, বাসের কথা বলে মুখ না হয় আর নাইবা খারাপ করলাম। আজকে প্রথম Obhai ইউজ করলাম। খুব ভালো সার্ভিস পাইসি।
বোনের জন্য রয়্যালের শরবত কিনতে খেয়ে ছেঁকা খাইলাম, সাথে হুলুস্থুল করতে গিয়ে দুলাভাইয়ের দেয়া সানগ্লাসটাও রয়্যালে ফেলে আসলাম। কেও পাইলে নিয়া নিয়েন।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৭:৫৫