
আজ গাইবান্ধা কে খুব মিস করছি। আব্বু গাইবান্ধা থেকে নওগাঁ তে বদলী হয়েছেন প্রায় ২ মাস হয়। গাইবান্ধায় যে সরকারি কোয়াটারে থাকতাম সেই বাসা কে খুব মিস করছি। মনে হচ্ছে যেন সেই বাসার এক একটি ইট আমাকে ডাকছে। আর বলছে “নাহল তুমি কই?”





আর মনে পড়ে ফারুক ফার্মাসিস্ট, মোতালেব, আপেল, পবিত্র, অনিল, বাধন সহ আরো অনেকে। আর মনে পড়ে মমিন দোকানদার এর কথা। আমি তার দোকানে নানান জিনিস খেতাম। খেয়ে কুব তৃপ্তি পেতাম। আর মনে পড়ে আমাদের বাসার কাজের বুয়ার কথা। তিনি অনেক বৃদ্ধ ছিলেন। খুব সহজ সরল ছিলেন।
এবছর গাইবান্ধা থাকতে হোন্ডা চালানো শিখতে গিয়ে হাত ভেঙ্গে ফেলি। এ ছাড়া এই বছর কোন দুর্ঘটনা হয় নি।

আর মনে পড়ে গাইবান্ধা অনলাইন ব্রডবেন্ড এর কথা। তারা খুব ভালো সার্ভিস দিতো। গড়ে ৬০ এমবিপিএস স্পিড আসতো। ইউটুব বাফারিং করতো না। আমি তাদের অফিসে গিয়ে নিয়মিত বিল দিয়ে আসতাম। মাঝে মাঝে সাইফুল ড্রাইবার সাব, মাজে মাজে মোস্তফা আঙ্কেল কে নিয়ে যেতাম। আর সেখানে বগুড়া হোটেল নামে একটি হোটেল আছে। সকালে রুটি ও সবজি খেতাম। তারা সুন্দর করে সবজি বানাতেন।
পার্কে ঘুরতাম। সেখানকার পৌর পার্ক খুব সুন্দর। আর ডিবি রোডে “পল্লী ফুড” নামক একটি ফাস্টফুডের দোকান আছে। সেখানকার খাবার খুব সুস্বাদু।
সবাই কে একটি লুঙ্গি দিতে ইচ্ছে করে। আল্লাহ সবাই কে সুস্থ রাখুক।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



