বুয়েটের আন্দোলন প্রত্যক্ষ করার সৌভাগ্য হল। এমনিতে আমি সাংবাদিকতা করি। কিন্তু সেখানে শুধুই পর্যবেক্ষণ করতে যাওয়া। আমার কাছে মনে হল বুয়েটের আন্দোলনটা একটা ইগো সমস্যা ছাড়া আর কিছু নয়।
দু’পক্ষের অহংবোধের কারনের আজ বুয়েটের মত একটি উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমন বেহাল অবস্থা। আন্দোলনকারী শিক্ষকরা মনে করছেন যে, তারাই সঠিক আবার উপাচার্য তাদের কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করতে পারছে না। তাঁর মনে হচ্ছে তিনি একটি সঠিক রাস্তায় রয়েছেন। যারা আন্দোলন করছেন তারাই ভুল। তিনি ঘোষণা করেছেন, ‘যদি আন্দোলনকারীরা কিংবা কোন তৃতীয় পক্ষও আমার সম্পর্কে অভিযোগের যে কোন একটাও প্রমাণ করতে পারে তবেই আমি পদত্যাগ করব। নয়তো পদত্যাগ করলে হবে অন্যায়ের কাছে মাথানত করা।’
অপরদিকে আন্দোলনরত শিক্ষকরা ভাবছেন, তারা এখন একটি শক্ত ভিতের উপর দাঁড়িয়ে গেছেন। তাদের সাপোর্ট দিচ্ছে শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা। এখন এমন একটি পর্যায়ে যদি উপাচার্যকে পদত্যাগ না করাতে পারেন তবে তা হবে শিক্ষকদের জন্য একটি লজ্জাজনক অবস্থা। এজন্যই তারা কোন আলোচনায় না এসে শুধুমাত্র ভিসি-প্রোভিসির পদত্যাগের দাবি করছেন। কারণ তারা জানেন, আলোচনায় বসলে এর যে কোন সমাধান হয়ে যেতে পারেন। তাহলে তা হবে তাদের পরাজয়।।।।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


