somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনুবাদ ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশন: আইজাক আসিমভের কারেন্ট অব স্পেস। (৩য় পর্ব)

১৩ ই আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আইজাক আসিমভের ইম্পিরিয়াল সিরিজের বই কারেন্ট অভ স্পেস এর অনুবাদ এর একটা চেষ্টা।

প্রথম পর্ব দ্বিতীয় পর্ব

আধা ঘন্টা পরে তাদের দেথা গেল মুল রাস্তা ছেড়ে পাশের মেঠো পথে নেমে পড়েছে, হাটছে। দুজনেই চুপ, যার যার চিন্তায় ব্যস্ত। একটা পরিচিত ভয় ধীরে ধীরে ভেলোনার মনকে আচ্ছন্ন করে ফেলতে শুরু করে। রিকের ব্যপারে তার অনুভুতি সে কখোনই বুঝে উঠতে পারেনি, তাই আজকাল চেষ্টাও করে না।

যদি রিক তাকে ছেড়ে চলে যায়? সে একটা ছোট্টকাট্ট মানুষ। তার থেকে লম্বা নয়, আকারে বোধহয় তার থেকেও ছোট। এখনও বলা যায়, রিক একটা বাচ্চা ছেলের মতই অনেক বিষয়ে অসহায়। কিন্তু সে হয়ত একজন খুবই গুরুত্বপুর্ন মানুষ ছিল, ওরা তার মনটাকে গুড়িয়ে দেবার আগে। সম্ভবত একজন খুবই শিক্ষিত গুরুত্বপুর্ন মানুষ ছিল।

টুকটাক পড়তে পারা আর লিখতে পারার বাইরে তেমন একটা শিক্ষা ভেলোনা পায়নি। এর বাইরে সে কারিগরি শিক্ষা নিয়েছে যা দিয়ে সে এখন কারখানা কর্মী হিসিবে কাজ করে খেতে পারে। কিন্তু এটা সে ভালই বুঝতে পারে, সবাই তার মত কম শিক্ষিত না।

যেমন শহরের মেয়র, যার অসাধারন জ্ঞান তাদের প্রতিনিয়ত সাহায্য করে। মাঝে মাঝে এই ছোট্ট শহরটায় আসে বড় শহরের অভিজাত মানুষরা. প্রশাসনিক কাজের তদারক করতে। একবারই মাত্র তাদের কাছ থেকে দেখেছে সে, এক ছুটির দিনে। ভেলোনা গিয়েছিল বড় শহরে, দুর থেকে দেখেছিল শহরের অভিজাত মানুষদের, খুবই অবাক আর অন্যরকম লেগেছিল তাদেরকে। শিক্ষিত মানুষরা কি আলোচনা করে, সেটা মাঝে মাঝে কারখানা শ্রমিকদের শুনতে দেয়া হয় রেডিওর মাধ্যমে। তারা অন্যরকম ভাবে কথা বলে, আরও সাবলীলভঅবে আর নরম সুরে।

যত দিন যাচ্ছে, রিকের স্মৃতি ফিরে আসছে একটু একটু করে, রিক ততবেশি তাদের ভঙ্গিমায় কথা বলছে। যখন প্রথমবার অন্যরকম করে কথা বলেছিল রিক, তখনই তাকে ভুলাবার চেষ্টা করেছে সে। ঠিক করে নিজেদের মত করে দেবার চেষ্টা করেছে সে, কিন্তু লাভ হয়নি। দিনদিন ভয়টা বেড়েছে তার। কি হবে যদি রিক খুব বেশি মনে করতে পারে? তাকে ছেড়ে চলে যাবে রিক। সে তো শুধুই ভেলোনা মার্চ, আর কিছু না। কেউ তাকে গুরুত্ব দেয় না, সবাই বলে বিগ লোনা। সে বিয়ে করেনি, আসলে কোন প্রস্তাবই আসেনি তার কাছে, কোনদিন আসবেও না। তার মত একটা মেয়েমানুষ, যার পাগুলো ধ্যাবড়া আর হাতগুলো কাজের কারনে শক্ত হয়ে গেছে, কে আসবে তাকে বিযে করতে!

ছেলেদের দিকে চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনি সে। কোন ছেলেই তাকে পাত্তা দিত না, শহরের উৎসবগুলোতে সব ছেলেমেয়েরা জোড়ায় জোড়ায় নাচত, তাকে কেউ ডাকেনি কখনো। লজ্বায় কোনদিন এগুতেও পারেনি সে। অন্য মেয়েদের মত আচরণ করা আর খিলখিল করে হাসা তার কোনদিনই হয়নি।

তার একটা বাচ্চা হবে না কোন দিন। আর অন্য মেয়েদের তো, একটার পর একটা লেগেই আছে। সে কেবল যেটা করতে পারে সেটা হল সবাই যখন দল বেঢ়ে নতুন বাচ্চা দেখতে যায়, সবার সাথে গিয়ে দেখতে। দেখতে আর আশেপাশের মেয়েগুলোর কাছ থেকে খোটা শুনতে।

এবারে তো তোমার পালা, তাই না লোনা?

তোমার কবে একটা বাচ্চা হবে লোনা?

কষ্টে মুখ ঘুরিয়ে নেয়া ছাড়া আর কিছু করার থাকে না ভেলোনার।

রিক যখন আসল, তখন ব্যপারটা অন্যরকম হয়ে গেল, অন্তত তার কাছে। যদিও শরীরে একটা বড় মানুষ, আর সবকিছুতে সে একটা কয়েকদিন বয়সী শিশুর থেকে কোন অংশে কম নয়। তাকে খাওয়াতে হত, আর দশটা শিশুর মত যত্ন করতে হত। বাইরে বার করতে হত, মাথার যন্ত্রনায় কষ্ট পেলে মুখ দিয়ে শব্দ করে শান্ত করতে হত।

ছোট ছেলে মেয়েগুলো তার পিছনে লাগল কিছু দিন পরে। তারা তার পিছে পিছে যায় আর সুর করে বলে, লোনা বিয়ে করবে... লোনা বিয়ে করবে... লোনা..।

পরের দিকে, রিক যখন একা একাই হাটতে শুরু করল (সেদিন যে কি খুশি আর গর্বটাই না করেছিল ভেলোনা, যেন রিক সত্যি সত্যি এক বছর বয়সের একটা শিশু, একত্রিশ বছরের একটা পুর্ন মানুষ না।) আর বাইরে এল প্রথমবারের মত নিজের মত করে একা একা, শয়তান ছেলেপুলেগুলো তাকে ঘিরে ধরে নাচতে থাকে আর সুর করে আজেবাজে কথাসহ গান গাইতে থাকে। ভয়ে রিক দুহাতে চোখমুখ ঢেকে বসে পড়ে কাদতে থাকে আর সেটা দেখে তাদের মজা যেন আরও বেড়ে যায়। ভেলোনা চিৎকার করতে করতে বের হয়ে এনে তার বড় মুঠি দেখিয়ে তাদের ভয় দেখিয়ে সরায় সেখান থেকে। তারপরেও এরকম ঘটনা কয়েকবারই ঘটেছে, রিক পুরোপুরি বড় (!) হবার আগে পর্যন্ত।

শুধু বাচ্চারাই না, এমনকি বড় মানুষরাও তার এই মারমুখি ভঙ্গির কাছে রীতিমত অসহায়। একদিন রিককে নিয়ে কারখানায় এসে হাজির হয সে, তারপর এক ঘুসিতে তার সুপারভাইজার এর নাক ফাটিয়ে তাকে মাটি নিতে বাধ্য করে। কারনটা হল, সেই লোক গত কিছুদিন ধরেই তার আর রিকের নামে যা-তা বাজে কথা রটিয়ে বেরাচ্ছিল।

কারখানায় তাকে এক সপ্তাহের জরিমানা করা হয়। আর বেশি কিছু হতে পারতো, যেমন শহরের কোর্টে তাকে বিচারের জন্য চালান করে দেয়া। কিন্তু মেয়র সেখানে হস্তক্ষেপ করেন এবং তার অনুরোধে কারখানা কতৃপক্ষ কেবল সপ্তাহের বেতন কেটেই ক্ষান্ত দেয়। এই কারনে ভেলোনা মেয়রের কাছে খুবই কৃতজ্ঞ।

সুতরাং এটা নিয়ে অবাক হবার কারন নেই যে ভেলোনা চায় না রিকের কোন কিছু মনে পড়ুক। রিক আসবার পর থেকে সেই ভেলোনা পুরো পৃথিবীতে পরিনত হয়েছে। কিন্তু ভেলোনা এটাও জানে, একটা সম্পুর্ন মানুষ, এরকম বাচ্চা না, হিসেবে রিককে দেবার মত কিছুই নেই তার। সে এটাও জানে তার এই চাওয়াটা খুবই স্বার্থপরের মত চাওয়া। কিন্তু তারপরেও ভেলোনা চায়না রিকের স্মৃতি ফিরে আসুক। রিক তার ছোট্ট রিক হয়েই থাকুক, তবু থাকুক। কোনদিন কেউ তার উপরে এতটা নির্ভর করেনি, তাকে এতটা চায়নি, তাকে ছাড়া অসহায় হয়ে থাকেনি। ভেলোনা সত্যিই ভয় পায়, রিক চলে গেলে আবার একটা অসম্ভব নিঃসঙ্গতায় পড়বে সে।

ভেলোনা মুখ খোলে, তুমি নিশ্চিৎ তুমি ঠিকঠিক মনে করতে পেরেছ?

হ্যা”

তারা মাঠের কোনায় দাড়ায়। ডুবন্ত সুর্য তাদের চারদিকের সবকিছুতে একটা লালছে আভা ছড়িয়ে দিয়ে রেখেছে। হালকা ঝিরঝির বাতাসে মাঠের শস্য দুলছে। খুব শীঘ্রই এগুলোতে পাক ধরবে, ফসল তুলবার সময় হয়ে আসবে।

আমাকে নিজের স্মৃতির উপরে বিশ্বাস রাখতেই হবে, যেটুকু মনে পড়ে। লোনা, তুমি তো আমাকে কথা বলতে শেখাওনি, আমি সেগুলো আস্তে আস্তে মনে করতে পেরেছি, নিজে নিজেই। করিনি? করিনি আমি?“

হাল ছেড়ে দেবার ভঙ্গিতে বলে ভেলোনা, হ্যা।”

আমি এমনকি এটাও মনে করতে পারি, যখন তুমি আমাকে মাঠে নিয়ে যেতে, আমি কথা বলবার আগে থেকেই। নতুন নতুন জিনিস মনে পড়ছেই আমার, সবসময়েই। গতকাল আমার মনে পড়ল, তুমি আমার জন্য একদিন একটা ক্রিট পোকা ধরেছিলে, হাতের মধ্যে নিয়ে আঙ্গুলের ফাকে তুমি দেখাচ্ছিলে সেটা অন্ধকারে লালচে-কমলা আলো দেয় অন্ধকারে। আমি মজা পেয়ে তোমার হাত থেকে সেটা নিজের হাতে নিতে গেলে সেটা উড়ে পালিয়ে গেল আর আমি কাঁদতে বসে গেলাম। তুমি আমাকে কখনই বলনি সেটা ছিল একটা ক্রিট পোকা, কিন্তু এখন আমি জানি। সব আস্তে আস্তে পরিস্কার হযে যাচ্ছে আমার কাছে। তুমি আমাকে বলনি, ঠিক তো লোনা?

মাথা নাড়ে ভেলোনা।

কিন্তু এটা তো হয়েছিল, হ্যয়নি বল? হয়নি? আমি ঠিক ঠিক মনে করতে পেরেছি কি না, বল?

হ্যা রিক, তুমি ঠিকই মনে করতে পেরেছ।”

আর এখন আমি আমার অতীত অবস্থা সম্পর্কে একটু একটু যেন মনে করতে পারছি। অবশ্যই আমার একটা অতীত ছিল। থাকতেই হবে, লোনা।” তার সমর্থন এর জন্য ভেলোনার দিকে তাকিয়ে থাকে রিক।

অবশ্যই তার একটা অতীত ছিল, একথা জানে ভেলোনা। কথাটা চিন্তা করলেই তার বুকে ভার জমে। অন্যরকম একটা অতীত, অন্য কোন বিশ্বে, যেখানে ভেলোনা ছিল না। যেটা এই বিশ্বের মত ছিল না, অন্যরকম কোন বিশ্ব। এটা সে জানে কারন রিককে ক্রিট শব্দটা সেই শিখিয়েছে। এটা রিক নিজে নিজে মনে করেতে পারেনি। শব্দটা তাকে ভেলোনা শিখিয়েছে কারন এটা ফ্লোরিনার সবথেকে গুরুত্বপুর্ন গুরুত্বপুর্ন এবং প্রয়োজনীয় জিনিসকে বোঝায়।

আসলে তুমি ঠিক কোন জিনিসটা মনে করতে পেরেছ রিক? তোমার অতীত নিয়ে?” জানতে চায় ভোলোনা।

এই কথায় রিকের উত্তেজনা হঠাৎ মিইয়ে আসে। একটু গা এলিয়ে দিয়ে বসে সে. আসলে যেটা মনে পড়েছে, সেটার কোন মানেই বার করতে পারছি না। আমি এখন জানি আমি একটা কাজ করতাম। কি কাজ করতাম সেটাও জানি, এক অর্থে..” কথা হারিয়ে যায় রিকের।

কি সেটা?”

আমি কিছুই বিশ্লেষন করিনি।” বলে চুপ করে রিক।

ঝট করে তার দিকে ফিরে চায ভেলোনা, চোখা চোখে মাপার চেষ্টা করে রিককে, কপালে হাতদিয়ে কিছূ একটা বোঝার চেষ্টা করে যতক্ষন না রিক অস্থিরভাবে মাথা সরিয়ে নেয়। তোমার মাথাটা আবার ব্যথা করছে নাতো রিক? প্রায় এক সপ্তাহ ধরে এটা হচ্ছে না তোমার। হয়ত এখন..”

আমি ঠিক আছি, বিরক্ত কর না আমাকে একদম।”

ভেলোনার মুখ নিচু হয়ে যায়। সাথে সাথে বলে রিক, “আমি বলছি নাযে তুমি আমাকে বিরক্ত কর, লোনা। আসলে আমি ভাল আছি আর চাই না তুমি আমাকে নিয়ে অযথা চিন্তা কর।”

এই কথায় মুখটা একটু উজ্বল হল ভেলোনার। আচ্ছা রিক, এই “বিশ্লেষন” মানে কি? “ শব্দ সে জানে না, কিন্তু রিক জানে, এ কথা চিন্তা করে পুলকিত হয় ভেলোনা। রিক নিশ্চয়ই একজন উচ্চশিক্ষিত মানুষ ছিল আগে।

একটু চিন্তা করে রিক। এর মানে-মানে.. কোনকিছুকে ভেতর থেকে দেখা বা কিভঅবে কাজ করে তা বোঝার চেষ্টা করা। অনেকটা সর্টার স্ক্যানার খুলে বোঝার চেষ্টা করা, কেন স্ক্যানিং বীম ঠিক লাইনে কাজ করছে না।”

তাই! কিন্তু কারও কাজ কেমন করে হয় কোনকিছু বিশ্লেষন না করা? কাজ মানেই তো কিছু করা,তাইনা? এটাতো তাহলে কোন কাজই হল না।”

আমি বলিনি আমি কোনকিছইু বিশ্লেষন করিনি, আমি বলেছি, আমি কিছু বিশ্লেষন করিনি। হয়ত কোন বিশেষ কিছুই হবে।“

তারমানে তো একই হল..?” বলে চুপ করে সে ভেলোনা। যেটার ভয় করছিল এতদিন সে, সেটাই সত্য হতে চলেছে এখন। তার কথা বার্তা রিকের কাছে এখন মুর্খের মত শোনাচ্ছে। যত বেশিদিন যাবে, যতবেশি স্মৃতি মনে পড়বে আগের সময়ের, তাকে ততবেশি মুর্খ আর বোকা মনে হবে রিকের। তখন রিক তাকে দুরে ঠেলে দেবে।
না, একদম না।” একটা গভীর শ্বাস নেয় রিক। আসলে আমি তোমাকে বোঝাতে পারছি না। কি বোঝাবো, আমি নিজেই তো তেমন কিছু বুঝতে পারছি না। এটুতুই মনে পড়ছে আমার। তবে আমি নিশ্চিৎ, কাজটা খুব গুরুত্বপুর্ন ছিল আমার। সেরকমই মনে হচ্ছে আমার বারবার, আমি নিশ্চয়ই কোন ক্রিমিনাল ছিলাম না..”

অজান্তেই চমকে ওঠে ভেলোনা। কথাটা তাকে বলা উচিৎ হয়নি তার। কিন্তু সে ভেবেছিল কথাটা জানা রিকের নিজের ভালর জন্যই দরকার, সতর্ক থাকতে সাহায্য করবে তাকে। কিন্তু এখন মনে হচ্চে না বললেই ভাল ছিল তার।

ব্যপারটা ঘটে যখন রিক প্রথম কথা বলে ওঠে। হঠাৎ কথা বলে ওঠাটা তার কাছে এতই অস্বাভাবিক মনে হয়েছিল যে ভয়ে মেয়রকে পর্যন্ত জানায়নি সে। নিজের জমানো টাকা থেকে পাচ ক্রেডিট বার করে পরের ছুটির দিনে সে তাকে নিয়ে গের টম সিটির এক বড় ডাক্তারের কাছে। এই টাকা তার বিয়ের জন্য রাখা ছিল। এতদিনে সে নিশ্চিৎ, তার আর বিয়ে হবে না, কেউ তাকে বিয়ে করতে আসবে না কোনদিন। তার কাছে কাগজে নাম ঠিকানা লেখা ছিল, তারপরেও ডাক্তারের চেম্বার খুজে বার করতে তার পাক্কা দুই ঘন্টা লেগেছিল। দিশেহারা হয়ে লম্বা লম্বা থামের সারির মাঝে এদিক সেদিক দুইটা ঘন্টা, অনেক দিন মনে থাকবে তার।



আমি একটা ব্লগ টাইপ সাইট ডেভলপ করছি। পাবলিক ব্লগ না, ব্যক্তিগত ব্লগ। সেখানে নিয়মিত মুভি রিভিউ, ই রিভিউ, পিসি গেম রিভিউ সহ টুকটাক লেখারিখি পাবলিশ করি আমি। একবার দেখবেন নাকি?


আমার সাইটটার একটা ফেবু পেজও আছে। সাইটটি ভাল লাগলে, এবং প্রতিদিন নিয়মিত পোস্ট আপডেট পেতে আগ্রহ বোধ করলে একটা লাইক দিন প্লিজ

৩টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

টের পেলে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

টের পেলে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

টের পেলে গুটিয়ে যায় লজ্জাবতী/ পরিপূর্ণ যৌবনে যুবতীর নিখুঁত অনুভূতি। আমার চাওয়া, ইচ্ছে, স্বপ্ন! আমার পছন্দ বুঝদার, সুন্দর হৃদয়ের রূপ! সৌন্দর্য সুন্দর যা চিরন্তন সত্য। কিন্তু সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের চার খলিফার ধারাবাহিকতা কে নির্ধারণ করেছেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৭




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব)... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×