somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনুবাদ ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশন: আইজাক আসিমভের কারেন্ট অব স্পেস।

০৩ রা আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আইজাক আসিমভ আমার সবথেকে প্রিয় সায়েন্স ফিকশন লেখক। তার একটা বই অনুবাদ করার একটা চেষ্টা নিতে যাচ্ছি। সাথেই থাকুন। ইচ্ছা আছে প্রতি চার দিন অন্তর একটা করে কিস্তি বার করবো। এর বেশি দেরি হলে বুঝবেন ইনজিন বন্ধ হইছে! আবার আমাকে এক দুবার ঠেলা ধাক্কা দিয়ে চালু করতে হবে। এটুকু আশা করছি আপনাদের কাছ থেকে।


তরুন বয়সে আইজাক আসিমভ।

কারেন্ট অভ স্পেস: আইজাক আসিমভ



পটভুমি: এক বছর আগের কথা।

পৃথিবী থেকে আসা মানুষটা শেষ পর্যন্ত একটা সিদ্ধান্তে এল। ঘটনা যেভাবে ধীর গতিতে এগুচ্ছে, এটা মেনে নিতে পারছে না সে।

আজ নিয়ে বোধহয় দু সপ্তাহ হবে। হ্যা, গত দু সপ্তাহ থেকে সে এখানে আটকে। গত দুসপ্তাহ থেকে নিজের মাহাকাশযানের পরিচিত পরিবেশের দেখা পায় না, চারপাশের ঠান্ডা কালো নিস্তব্ধ মহাকাশের পরিচিত চাদর তাকে ঘিরে রাখে না।

প্রথমে সে ইন্টারস্টেলার স্পেশিও-এনালাইটিক ব্যুরোতে একটা ছোট রিপোর্ট জমা দিয়ে নিজের কাজ সারতে চেয়েছিল। কিন্তু তার বদলে সে এখন এখানে আটকে প্রায় জেলখানার মতই। চিন্তাটা তাকে অধৈর্য করে তোলে।

হাতের চায়ের কাপ নামিয়ে রেখে টেবিলের ওপাশে থাকা অন্য মানুষটার দিকে তাকায় সে। “আমি এখানে আর থাকছি না।”

অন্য মানুষটাও শেষ পর্যন্ত একটা সিদ্ধান্তে এল। এখানকার যদিও ঘটনা ধীরে ধীরে একটা পরিনতির দিকে এগুচ্ছে, কিন্তু তার আরও সময় দরকার। অনেক বেশি সময় দরকার। তার প্রথম চিঠিটার কোন উত্তর আসেনি। স্পেসই জানে সেটা কোন ব্ল্যাকহোলে গিয়ে সেধিয়েছে কিনা সেটা!

তবে সে প্রথম দিকে এরকম সাড়াই পাবে বলে ধারনা করেছিল। তবে এটা ছিল সবে মাত্র প্রথম পদক্ষেপ। ঘটনা আরও অনেক ঘটবার বাকি আছে।

তবে একটা বিষয়ে সে নিশ্চিত, ঘটনা যেদিকেই যাক আর যেভাবেই ঘটতে থাকুক না কেন, এই পৃথিবী থেকে আসা মানুষটাকে কোনভাবেই হাতের নাগালের বাইরে যেতে দেয়া যাবে না। পকেটের মধ্যে থাকা মসৃন কালো রং এর টিউব আকৃতির যন্ত্রটা সে হাতের মুঠোয় ধরে শক্ত করে।

সে বলে "আপনি আসলে ঘটনা কতখানি নাজুক, তা বুঝতে চাইছেন না।”

“একটা গ্রহ ধ্বংসের মুখে, এটা নিয়ে কি জটিলতার তৈরি হতে পারে? আমি চাই আপনি এক্ষুনি এই খবর সবার কাছে প্রচার করার ব্যবস্থা করুন। এই গ্রহের সবার উদ্দেশ্যে।” উত্তেজিত হয়ে পড়ে পৃথিবীর মানুষটা।

এটা করা সম্ভব না। আপনি ভালভাবেই জানেন এটা কেবল গন-আতঙ্কই সৃষ্টি করবে এখানে।”

"আপনি আমাকে প্রথমে বলেছিলেন আপনি এটাই করবেন। কি হল আপনার কথার?”
কাউকে সতর্ক না করার পরিনাম কি হতে পারে তা ধারনা আছে আপনার?"

এবারে পৃথিবীর মানুষটা তার দ্বিতীয় অভিযোগ ছোড়ে, “ আই এস বি এর কোন প্রতিনিধি এখনও আসেনি আমার সাথে দেখা করতে।”

"আমি জানি। তারা আসলে এই দুর্যোগ মোকাবেলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আর এক কি দুই দিনের মধ্যে তাদের পক্ষ থেকে লোক আসবে।"

আর এক কি দুই দিন! যেখানে এক প্রতিটা মুহুর্ত মুল্যবান, সেখানে তারা দুই দিন দেরি করবে! তারা কি এমন ব্যস্ত যে আমার কাজের হিসাবগুলো দেখার সময় তাদের নেই? বিশেষত হিসাবগুলো যেখানে এই গ্রহের ভয়ানক দুর্যোগ সংক্রান্ত?

"আমি আপনাকে অনুরোধ করেছিলাম, হিসাবগুলো আমাকে দিতে, আমি তাদের পৌছে দিতে পারতাম। আপনি সেটা করতে চাননি।" শান্ত স্বরে বলে অন্য মানুষটি।

"আমি এখনও চাই না। হয় তারা আমার কাছে আসবে নয়ত আমি তাদের কাছে যাব। এই বিষয়গুলো তারা নিজেরা কোন ভাবেই বুঝবে না।” এবারে ক্ষেপে গেল যেন মানুষটা। “ আপনি বোধহয় বিশ্বাস করছেন না। আপনি কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছেন না যে ফ্লোরিনা ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।”

"আমি আপনার কথা বিশ্বাস করেছি।”

"না, আপনি করেননি। আমি জানি আপনি করেননি, আমি দেখতে পাচ্ছি আপনি বিশ্বাস করেননি। আপনি আসলে আমাকে নিয়ে মনে মনে হাসছেন। আমার কাজের তথ্য বোঝার ক্ষমতা আপনার নেই, আপনি স্পেশিও এনালিস্ট না। আমার তো মনে হয় আপনি নিজেকে যা দাবি করছেন আপনি তাও নন। কে আপনি? বলুন.. এক্ষনি!

"আপনি খামোখা উত্তেজিত হচ্ছেন।”

"হ্যা আমি উত্তেজিত হচ্ছি। এটা কি অবাক হবার মত ব্যপার? একটা গ্রহের বাচা মরার ব্যপার! আমিই তো উত্তেজিত হব। নাকি আপনি ভাবছেন, বেচারা! স্পেস এর শয়তান তাকে পেয়ে বসেছে... লোকটা একদম পাগল!"

"বোকার মত কথা বলছেন আপনি।"

আমি না, আপনি একটা অপদার্থ। সে কারনেই আমি আই এস বি এর সাথে কথা বলতে চাচ্ছি। তারা অন্তত বুঝতে পারবে আমি কি বলতে চাচ্ছি।”

অন্য মানুষটার মনে পড়ল একটু আগে সে কি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। “আপনি আসলে এ মুহুর্তে ঠিক প্রকৃতস্থ অবস্থায় নেই। আমাকে কিছূ একটা করতেই হবে আপনার জন্য।”

"আপনি কিছূ করতে পারবেন না আমার। কিচ্ছূ না। আমি এখন চলে যাব, আপনি আমাকে আটকাতে চাইলে আমাকে খুন করতে হবে। সেটা করার সাহস আপনার হবে না। একটা পুরো বিশ্বের সব মানুষের মৃত্যুর দায়ভার আপনাকে বহন করতে হবে। সেই রক্তের দাগ হাতে নিতে তৈরি আছেন আপনি? আমার মনে হয়না।” পাগলের মত হেসে ওঠে পৃথিবীর মানুষটা।

এবারে অন্য মানুষটাও চিৎকার করতে শুরু করে “আমি আপনাকে খুন করব কেন? আপনাকে খুন করে কোন লাভ হবে না আমার। কারও দরকার নেই কাউকে মারার।”

"তো, তাহলে আপনি আমাকে আটকে রাখবেন। কিভাবে? বেধে? নাকি জেলখানার কোন সেলে? আপনি এই ফন্দি আটছেন? কি করবেন যখন আই বসে বি আমার খোজ করবে? কি জবাব দেবেন? তাদের কাছে নিয়মিত রিপোর্ট পাঠাবার কথা আমার। কি ভাবে তাদের সামলাবেন শুনি?” যেন ব্যঙ্গাত্বক হাসি দেয় পৃথিবীর মানুষটা।

"স্পেসিও-এনালিস্ট ব্যুরো জানে আপনি আমার কাছে নিরাপদেই আছেন।”
আসলেই কি তারা জানে? আমার তো সন্দেহ হয়, আমার এই গ্রহে আসার খবরটাও তারা জানেনা। আমি এটাও নিশ্চিত নই, আমার সত্যিকার মেসেজ তাদের কাছে পৌচেছে কিনা!” বেশ অস্বস্তি বোধ হচ্ছে পৃথিবীর মানুষটার। শরীরটা যেন আড়ষ্ট হয়ে গেছে কোন কারনে।

অন্য মানুষটি উঠে দাড়ায়। বেশ বুঝতে পারছে, তার সিদ্ধান্ত কার্যকর করার সময় চলে এসেছে। এত দ্রুত হয়ে যাবে তা ভাবেনি, লম্বা টেবিল পার হয়ে পৃথিবীর মানুষটার দিকে ধীর পায়ে এগুতে থাকে সে।

ছেঅট বাচ্চাকে শান্ত করার ভঙ্গিতে বলে সে “ আপনার ভালর জন্যই করছি আমি এইসব।” পকেট থেকে কালো টিউব আকৃতির যন্ত্রটা বার করে সে।

আতঙ্কে চোখ বড় বড় হয়ে যায় পৃথিবীর মানুষটার। “এটা একটা সাইকিক প্রোব!” উঠে দাড়াতে চেষ্টা করদে গিয়ে আবিস্কার করে হাত পা কোন কিছুই নাড়াতে পারছে না সে। জড়তা দ্রুত গ্রাস করতে থাকা মুখ দিয়ে কোনমতে সে উচ্চারণ করে! ড্রাগ! আমাকে ড্রাগ করে অচল করেছেন আপনি!”

"হ্যা, ড্রাগ করা হয়েছে আপনাকে।” মাথা নেড়ে দোষটা স্বীকার করে নেয় অন্য মানুষটা। "দেখুন, আপনি আসলে খুব বেশি দুশ্চিন্তা করছেন। তাই কোন কিছুই ঠিকভাবে বুঝতে পারছেন না। আপনি বুঝতে পারছেন না, পুরো বিষয়টা কতটা স্পর্শকাতর। আমি আপনাকে শান্ত করে ফেললেই আপনি সব বুঝতে পারবেন। এটা দিয়ে আমি আপনার সব উদ্বেগ মুছে দেব।” হাতের যন্ত্রটা দেখায় সে।

ওষুধ প্রায় পুরোপুরি কাজ করা শুরু করেছে। পৃথিবীর মানুষটা আর কথা বলতে পারছে না। তার পুরো শরীর প্যারালাইজড হয়ে গেছে।

অসহায় এর মত বলির পশুর মত ছটঠট করে সে কেবল এলামেলো চিন্তাই করতে পারছে কিছু। “হায় স্পেস! এই প্রোবটা দিয়ে কি করবে সে!” সে চিৎকার করতে চায় সর্বশক্তি দিয়ে। কেবল একটা গোঙ্গানী ছাড়া আর কোন কিছূ বার হয় না তার মুখ দিয়ে।

অন্য মানুষটা এতক্ষনে পৌছে গেছে তার কাছে। তার সামেন দাড়িয়ে হাতের প্রোবটা ঠিক মত সেট করতে থাকে। যে তারগুলো বিশেষ ট্রান্সডিউসার ক্লিপ সহ ঝুলে আছে এর থেকে সেগুলোর কাজ হল মাথার খুলির বিভিন্ন অবস্থানে সেট হয়ে বিশেষ বিশেষ ফ্রিকোয়েন্সিতে ইলেকট্রিক সিগনাল পাঠিয়ে মস্তিস্কের নিজস্ব বায়ো-ইলেকট্রিকাল সিগনালগুলোকে পরিবর্তন করে দেয়া। এটা দিয়ে বিভিন্ন অভ্যন্তরীন সিগনাল পর্যবেক্ষন করে চলমান চিন্তার একটা আভাসও বের করে আনা যায়।

এই সাইকিক প্রোবটা একটা পোর্টেবল হ্যান্ডহেল্ড মডেল। এখনকার মডেলগুলো এতটা উন্নত হয়েছে যে, ছোট একটা ইউনিট এর মধ্যেই অনেক সুক্ষ কাজের ব্যবস্থা করা যায়। পৃথিবীর মানুষটা আতঙ্কের সাথে দেখতে থাকে শান্ত দক্ষতার সাথে তারা মাথার সাথে প্রোব সেট করা হচ্ছে। কিছুক্ষন পরে চোখের পেশীগুলো প্যারালাইজ হয়ে গেলে সে আর তাকাতেও পারে না।

পৃথিবীর মানুষটা জানতেও পারে না কখন প্রোব তার কাজ শুরু করর। সে শুধু অনুভব করলো, এক বিশাল অন্ধকারের মাজে হারিয়ে যাচ্ছে সে। সে চিৎকার করে, চিৎকার করতেই থাকে মনের ভেতরে ভেতরে। বলার চেষ্টা করে, না.. তোমরা এতগুলো মানুষের জীবন নিয়ে জুয়া খেলতে পার না। এক গ্রহ ভর্তি মানুষ, শত মিলিয়ন মানুষ এর জীবন নিয়ে জুয়া খেলার কোন অধিকার তোমাদের নেই..।

অন্য মানুষটা বিড় বিড় করে বলে, যেন পৃথিবীর মানুষটা এখনও শুনতে পাচ্ছে, "একদম কষ্ট হবে না আপনার, এক ঘন্টার মধ্যেই আপনি আমি এটা নিয়ে হাসা হাসি করব। আপনি বুঝবেন আপনির কিরকম বোকার মত কথা বলছিলেন।"

অন্ধকার জমাট বাধতে থাকে পৃথিবীর মানুষটার মনে। তার মনের একটা একটা করে অংশ অন্ধকারে ঢাকা পড়তে থাকে। ঢাকা পড়া মনের অনেক অংশ হয়ত আর কোনদিনই আলোর মুখ দেখবে না। কোন অংশ হয়তবা ফিরেও আসতে পারে, তবে তার জন্যও কমপক্ষে বছরখানেক সময় লাগবে।



আমি একটা ব্লগ টাইপ সাইট ডেভলপ করছি। পাবলিক ব্লগ না, ব্যক্তিগত ব্লগ। সেখানে নিয়মিত মুভি রিভিউ, ই রিভিউ, পিসি গেম রিভিউ সহ টুকটাক লেখারিখি পাবলিশ করি আমি। একবার দেখবেন নাকি?

আমার সাইটটার একটা ফেবু পেজও আছে। সাইটটি ভাল লাগলে, এবং প্রতিদিন নিয়মিত পোস্ট আপডেট পেতে আগ্রহ বোধ করলে একটা লাইক দিন প্লিজ

সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৮
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×