১। দেশে কি একমাত্র ছাত্রলীগই সাধারণ শিক্ষার্থী? বাকি সবাইকি জামায়াত শিবির?
২। একটি সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব কার? সেটাকি কোন রাজনৈতিক দল বা ছাত্র সংগঠনের হাতে থাকতে পারে?
৩। রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনগুলোর সদস্যদের মাথা কি জঙ্গিদের মতো ঝালাই করা থাকে? কিংবা তাদের উপর কি সরকারের উপর মহল থেকে এই রকম বিতর্কিত এবং হিংস্র আচরণের জন্য কোনরকম চাপ প্রয়োগ করা হয়?
৪। একটা গণতান্ত্রিক দেশে কি বিরোধীদলের কার্যক্রম চালানো নিষেধ? যদি না হয় তাহলে প্রত্যেকবার প্রতিটি আন্দোলনকারীদেরকে পিটিয়ে তাকে বিরোধী দল সমর্থক হিসেবে চালিয়ে ব্যাপারটাকে "হালাল" বানানোর চেষ্টা করা হয় কি জন্য?
৫। ছাত্রলীগের সদস্যদের আসল তালিকা কোথায় পাওয়া যাবে? কিভাবে একজন সাধারণ নাগরিক বুঝতে পারবে তার উপর আক্রমণ চালানো ছাত্রলীগ নাকি সন্ত্রাসী?
৬। অন্যান্য রাজনৈতিক সংগঠনগুলো তুলনায় ছাত্র সংগঠনগুলো বেশি সহিংসপরায়ণ হয় কেন?
৭। কয়েকজন মানুষ মিলে আরেকজন মানুষকে পিটিয়ে আহত করার পর তাদের গ্রেপ্তার করা হয়না কেন? লোকগুলো যদি তাদের ছাত্রলীগ পরিচয়ের জন্য গ্রেপ্তার না হয় বা ছাত্রলীগের কোন সদস্যকে গ্রেপ্তারের কোন অনুমতি নেই এই ধরনের কোন আইন থাকলে সেটা জনগণের কাছের পরিস্কার করা হয়না কেন?
৮। কোটা সংস্কার আন্দোলন কতটা যৌক্তিক সে প্রশ্নে না যাই। কিন্তু এই আন্দোলনকে যেভাবে প্রতিহত করা হচ্ছে সেটা কতটা যৌক্তিক?
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:১৭