somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

Money makes the world go round

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

"Money makes the world go round" কথাটা সবারই জানা কিন্তু তারপরো বলার কি মানে? আপনি যেভাবে জানেন এবং আমি যেভাবে দেখি এই দুইয়ের মাঝের তারতম্যই হয়ত পুরোনো কথা আবারো বলা বা বলতে আসা। কথাটা কতটা লিটারালি সঠিক,সেটাই এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করব, আশা করব আপনি যদি আমার সাথে একমত না-ও হন অন্তত নিজে ঘেটে দেখার জন্য আগ্রহী হবেন। এবার আসল কথাতে আসি।
“Money” বা টাকা বা অর্থ যা বর্তমানে এমন একটি অবস্থানে আছে, যার কাছে দুনিয়ার সব মানুষই বন্দী বা তার সামনে সবারই মাথা নোয়াতে হয়।তাই এই কাগজের নোট নিয়ে বলার তেমন কিছু নেই তবে একটা ব্যাপার নিয়ে বলা যেতে পারে আর তা হচ্ছে এই অর্থের যোগান বা এর সাপ্লাই সিস্টেম নিয়ে।কিভাবে এই ড্রাগ আসছে, কে তৈরী করছে আর এই সিস্টেমটি আসলে যতটা জনহীতকর বলে মনে করি আমরা আসলে তা কতটুকু, এটা কি আসলে আমাদের মুক্তির মাপকাঠি নাকি পরাধীনতার মাপকাঠি। যে বা যারা এটা জেনেশুনে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সংযোজন করেছেন তাদেরকে কি আমরা পূজো করব নাকি গালি দেব। হাহাহাহা...ভূমিকা দিতে দিতেই হয়ত সময় সব শেষ করে ফেলব, হাহাহাহ...
“কেন্দ্রীয় ব্যাংক” সম্পর্কে সাধারণ একজন ব্যাক্তি কতটুকু জানেন, কতটুকু জানেন শীক্ষার নামে যে শৃংখল আমরা শৈশব থেকে তুলে নিয়েছি তা থেকে বের হবার মত মানসিক শক্তি কি তৈরী করা সম্ভব হবে? সাধারণ মানুষের কথা ভেবে বলছি, আপনার মত উচ্চশিক্ষিত ব্যাক্তির কথা এখনই বলছি না। আপনার কাছে কেমন লাগবে যখন আপনি দেখবেন,একজন ব্যাক্তি অন্যায় করেই যাচ্ছেন এবং একদল মানুষ তা মুক্তির উপায় হিসাবে দেখছেন এবং ঐ ব্যাক্তির হয়ে লড়াই করেই যাচ্ছেন অন্যদের সাথে।পুরো ব্যপারটাকে আপনি তখন কি বলবেন?হাহাহা...
খুব সংক্ষেপে বলি, কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকার সাপ্লাই বজায় রাখেন।তারা টাকার সাপ্লাই কমানো,বাড়ানোর মধ্য দিয়ে বলতে পারেন টাকার মান বজায় রাখেন।খুবই মহৎ উদ্দেশ্য। তবে এখনই কোন সীদ্ধান্তে না আসতে বলব।কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই অর্থ দেশের সরকারকে লোন হিসাবে দিয়ে থাকেন।ধরুন, ১০% সুদে বা লাভে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারকে ১০০টাকা ধার দিলেন, দেশের কর্মকান্ড তথা দেশের জনগণের চাহিদা মেটাবার জন্য। সুতরাং, সরকার আপনাকে যদি ১ টাকা বেতন দেন, মূলতঃ তাহলে দিচ্ছেন ১টাকা ১০ পয়সা...আপনি এই “অদৃশ্য” ১০ পয়সা সুদ বা লাভ কিন্তু নিজের ঘাড়ে নিয়ে নিচ্ছেন আর তা আপনি শোধ করছেন ইনকাম টেক্সের মাধ্যমে।সরকার এই ইনকাম ট্যাক্স এর মাধ্যমে ঐ ১০% সুদ বা লাভ পরিশোধ করছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে, যেখানে কেন্দ্রিয় ব্যাংক টাকা সাপ্লাই দিচ্ছে সেখানে এই সুদ বা লাভের টাকা কিভাবে হাওয়া থেকে আসবে, কারণ দেশের যত টাকা সরবরাহ হচ্ছে তাতো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেই আসছে। সুতরাং এই যে ১০টাকা অতিরিক্ত সরবরাহ করা হচ্ছে তাও তো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেই আসছে তাহলে, এখানেও সুদ বা লাভ দিতেই হচ্ছে। মোদ্দা কথা, ১০০টাকা ধার দিলেন ১০% লাভে, তারপর ১০টাকা ধার দিলেন আরো ১০% লাভে,তারপর ১ টাকা ধার দিলেন আরো ১০% লাভে, তারপর সেই ১০পয়সা ধার দিলেন আরো ১০% লাভে......এর শেষ কোথায় আসলে?হাহাহাহা...তাহলে দেশের জণগণ কি কোনদিন এই ধার শোধ করার হাত থেকে বের হতে পারবে আর কিভাবেই বা এমন একটা মরণকামড় সিস্টেম এমন আধুনিক সময়ে প্রচলিত আছে এখনো আর কিভাবেই বা আমরা এটাকে মেনে নিয়ে দিব্যি দিন কাটাচ্ছি?
যদি এই প্রশ্নে আসেন তাহলে এমন আরো একটি সিস্টেমের সাথে আপনাকে পরিচিত হতে হবে আর তা হচ্ছে “শীক্ষা”...হাহাহাহাহা...হুমম, শিক্ষা...আপনার বা আমার মত আরো অনেককেই কিভাবে ছোটবেলা থেকে আমাদের কিছু মানসিক দিককে কিভাবে নষ্ট করে দেয়া হয়েছে যার ফলে আমাদের DOMESTICATED বা **** করতে সহজ হয়েছে। আপনি যখন অন্ধ তখন আপনাকে একটি বড় খাচায় রেখে আপনাকে স্বাধীন বলে ঘোষণা দিলে,আপনি কি তার প্রতিবাদ করতে পারবেন? আর যে দু’একজন করবে তাদের তো অন্যরাই থামিয়ে দেবে যে এই খাচায় আমাদের রেখেছে তাকে তো সামনেও আসতে হবে না।হাহাহাহা...
আপনাকে যে অর্থনৈতিক শিক্ষা দেয়া হয় সেখানে মেনিপুলেশান...আপনাকে যে ধর্মের শীক্ষা দেয়া হয় সেখানে মেনিপুলেশান...আপনাকে সে ইতিহাসের শীক্ষা দেয়া হয় সেখানে মেনিপুলেশান...আপনাকে যে বিজ্ঞানের শিক্ষা দেয়া হয় সেখানে মেনিপুলেশান...আপনাকে যে গণিতের শিক্ষা দেয়া হয় সেখানে মেনিপুলেশান...হাহাহাহা...তাহলে আপনার এই যে শিক্ষা তা আসলে কতটা আপনার আর কতটা এক শ্রেণির মানুষের তাবেদারী করার জন্য আপনাকে ডিজাইন করা হয়েছে।বলুন তো, আপনি আসলে কি?
“ডায়নোসার” সম্পর্কে আপনি বা আমি কতটুকু জানি।হাহাহা...আমরা যতটুকু জানি তার কতটুকু তথ্য বা উপাত্ত নির্ভর? নাকি আমরা কাউকে বিশ্বাস করছি এবং সে যা বলছে আমরা তা নিয়েই দৌড়াইছি...খুজে দেখুন তো আসলে কয়টা ডায়নোসারের ফসিল বা হাড় পাওয়া গেছে? টি-রেক্স এর যে গঠন বা আকৃতি সম্পর্কে বলা হয়েছে তা আসলে কিসের উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে?খুজে দেখুন প্লিজ...
আপনার কি কখনো মনে হয়েছে আসলে এই শিক্ষার প্রচলন কেন হয়েছিল?কি এমন সমস্যা হচ্ছিল যাতে এমন একটা সিস্টেমের দরকার হলো যেখানে সারা পৃথিবীর সকল মানুষকে একটা ছাতার নীচে পাওয়া যাবে। আমার যদি এখন সারা পৃথিবীর মানুষের মাঝে কিছুর বীজ বপণ করতে হয় তাহলে তা শীক্ষার মাধ্যমে সম্ভব আর বর্তমানে নতুন ফেইসবুক বা সোশ্যাল নেটওয়ার্ক যা শুধুমাত্র যারা শীক্ষায় আগ্রহী তারা নয়,অন্য সবাইকে এর আওতায় আনা গেছে। নতুন টেলিভিশন বা ম্যাস মিডিয়ার কাজ করছে। শিক্ষা আপনার মানসিক উৎকর্ষসাধনের জন্য হওয়া উচিত কিন্তু এর প্রচলন করা হয়েছে আপনার মানসিকতার উৎকর্ষ সাধন যেন না হয় সেজন্য। আর তাই এক শ্রেণির মানুষের চাহিদা পূরণের জন্য যা যা আপনার জানা প্রয়োজন তা-ই আমরা জানি, তার চেয়ে বেশি কিছু না।
আমরা জানি,প্রাগৈতিহাসিক প্রানীদের কথা যেমন শার্ক...যাকে মেঘলাডন বলা হচ্ছে। আর তার সম্পর্কে যদি আপনারা ঘেটে দেখেন দেখবেন, একটা দাত পাওয়া গিয়েছিল তার এবং সেই দাত থেকে প্রথম যে মডেল তৈরী করা হয়েছিল তা ছিল অতিরঞ্জিত কারণ এসব অতীতের ঘটনা বা নিদর্শন ছিল তখন মিউজিয়াম বা সার্কাসের জন্য আকর্ষণীয় ব্যাপার।অর্থাৎ টাকা উপার্জনের জন্যই এসবের পেছনে টাকা ব্যায় করা হত এবং তার করত কিছু ব্যাবসায়ী শ্রেনীর মানুষ যাদের উদ্দেশ্য টাকা,তথ্য বা নিদর্শনের যথার্থতা নয়।তাই পরবর্তীতে যখন এই কাজে হাত দেয়া হলো,তখন আগেকার সেই মডেলকে কেটে ছেটে কিছুটা কল্পণা, কিছুটা বাস্তবতার সংমিশ্রণে বর্তমান আকৃতি দেয়া হলো।আর তা সম্ভব হয়েছে,কিছু মানুষের কিউরিসিটি এবং অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে। যদি এখন কোন শার্ক বা হাঙ্গর না থাকত তাহলে হয়ত ঐ অতিকায় অতিরঞ্জিত মডেলটিই প্রচলিত থাকত যেমনটা হয়েছে ডায়নোসারের ক্ষেত্রে।হাহাহাহা...টি-রেক্স!!!হাহাহাহা...
এখানে “বিবর্তণবাদ” নিয়ে কিছু না বললেই নয় কারণ ডায়নোসার কিন্তু কিছুটা “লুসি”-র মত। বিবর্তনবাদকে সাপোর্ট করার জন্য যেসব স্কেলিটন পাওয়া গেছে তার অধিকাংশই জেনুইন না বলে প্রমাণ হবার পরো আমাদের পাঠ্যবই এ কেন তা সংযোজিত আছে তা কি আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ করেছে? নাহ কারণ হু কেয়ারস...হাহাহাহা...আমরা সবই অন্যের হাতে সোপর্দ করে দিয়েছি অথচ নিজেদের স্বাধীন বা মুক্ত করার জন্য কি হাসফাস আমাদের মাঝে।হাহাহাহা...


এগুলোতে গেল পাঠ্যবই বা এমন কিছু বিষয় যা সবার জন্য হয়ত প্রয়োজনীয় মনে নাও হতে পারে কিন্তু যা আমাদের চোখের সামনে প্রতিদিন, প্রতিনিয়ত হচ্ছে এবং আমরা দেখেও না দেখে আছি তার কি হবে? প্রতিদিন সূর্য ওঠে দিনের শুরুতে আর চাঁদ ওঠে রাতের শুরুতে। চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে কিন্তু আমরা সূর্যের চারদিকে ঘুরি অথচ চাঁদ আর সূর্যের একই রকম গতিবিধি।সূর্য ৯৩মিলিয়ণ মাইল দূরে আর চাঁদ ২লক্ষ মাইল দূরে কিন্তু উভয়কেই প্রায় একই আকৃতির দেখায়। আবার যদিও একইভাবে, একই নিয়মে দিনের পর দিন তারা আকাশ পাড়ি দিচ্ছে তারপরো আমরা সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরি কিন্তু চাঁদ আমাদের কেন্দ্র করে ঘুরে।হাহাহাহা...যদিও “গ্রেভিটি” ছাড়া কিছুই পৃথিবীতে থাকার কথা না, এতই শক্তিশালী একটি এনার্জি যা কিনা তার এটমোস্ফেয়ার থেকে শুরু করে উপগ্রহ পর্যন্ত সবকিছুকে ধরে রাখতে পারে কিন্তু একটা মাছি চাইলে সহজেই উড়ে যেতে পারে সেই শক্তিকে পরাজিত করে। একটি বিমান উড়তে পারে, পাখি উড়তে পারে। কই পৃথিবীর যদি ঘোরার গতি ১০০০মাইলই হতো তাহলে তো আমরা লাফ দিয়ে শুন্যে উঠলেই কিছুদূর এগিয়ে যেতাম বা পিছিয়ে যেতে পারতাম। বিমান আকাশে ভেসে থাকলেই ১২ ঘন্টা পরে নিজেকে অন্য জায়গায় আবিষ্কার করতে পারতো।এত ইঞ্জিন, গ্যাস, পরিবহন ব্যবস্থার কি দরকার পড়তো।হাহাহাহাহা...এত কিছু হয় না, তারপরো আমাদের মনে প্রশ্ন আসে না।


লাটিমকে ঘুরতে দেখেছি আমরা কিন্তু এই ঘুর্ণণের ফলে কে লাটিম তার সার্ফেসে এক কণা মাটিকে ধরে রাখতে পেরেছিল কোণদিন?হাহাহাহা...চলন্ত কিছু থেকে লাফ দিলে আমরা স্থির অবস্থা থেকে লাফ দিয়ে যত দূরে যেতে পারি তার চেয়ে বেশি দূরে চলে যাই কিন্তু পৃথিবীর ক্ষেত্রে আসলেই আমরা সকল গতিজড়তা বা স্থিতিজড়তার সকল ধর্মকে অস্বীকার করি নির্দিধায়...হাহাহাহাহাহা...
ছোট থেকেই আমরা অন্ধ হয়ে চলতে শিখেছি তাই এখনো সেই চোখ খোলার আর ইচ্ছা জাগে না।অন্ধত্ব আমাদের মুক্তি দিয়েছে, এনে দিয়েছে স্বস্তি।হাহাহাহাহা...আমরা সবাই জন্মেছি দাসত্বের শৃংখলে তাই এর বাহিরের কিছু আমাদের মনে আসেই না। আমরা যার বিনিময়ে এই দাসত্বকে বরণ করেছি তা হচ্ছে “মনুষত্য”...আর তাই আমাদের শীক্ষা অকার্যকর, আমাদের সমাজ অকার্যকর, আমাদের সকল সিস্টেম অকার্যকর কারণ আমরা আমাদের মানুষ হয়ে জন্মেও নিজেদের মৌলিক দিকগুলো বিসর্জন দিয়ে,অন্য কোণকিছুতে নিজেদের রূপান্তর করেছি আর এতেই প্রমাণ করেছি বিবর্তনবাদ সত্য, সত্য যে আমাদেরকে চরম সত্য থেকেও দূরে সরিয়ে রাখা সম্ভব,সত্য যে আমাদেরকে মেনিপুলেট করা সম্ভব। আমরাই আমাদের শৃংখল ঠিক আছে কিনা চেক করে পরে নিচ্ছি।
কিন্তু কেন কেউ বা এক শ্রেণির মানুষ এমন চিন্তা করবে, এমন করবে।কেন করবে? সেটা কি পরিষ্কার নয়? যদি না হয় তাহলে একটা সত্য কথা বলি, আমার কাছেও পরিষ্কার না তবে মানুষ মাত্রই মনে হয় আরেকজন মানুষ থেকে সে ভিন্ন সেটা প্রমাণ করার চেশটা করে, কে কার থেকে উৎকৃষ্ট তা হয়ত খোলামেলা করে না বললেও ভিন্নতা নিয়ে মারামারি করতেও কেউ পিছ পা নয়। হাহাহাহাহা...আমিও মানুষ, আপনিও মানুষ অথচ আমরা একে অন্যের থেকে ভিন্ন...হাহাহাহাহাহাহা...ইউনিক!!!...হাহাহাহা...ডিভাইড এন্ড রুল...এই শীক্ষা কি উৎকর্ষসাধনের শীক্ষা? নাকি উন্নত চিন্তার বিকাশ ঘটায়?হাহাহাহাহা...
ভাল থাকবেন...আমাদের চারপাশের বিরাজিত অধিকাংশ প্রণালীর মাঝে আপনি এই একই অবস্থা দেখতে পাবেন।কেন এই রাখঢাক?কেন এই ভুল দিয়ে ঢাকা এক ভ্রান্ত পৃথিবীকে গড়ে তোলা হয়েছে আমাদের চারদিকে? এসব কার কাজ? ভেবে দেখবেন আশা করি। যারা টাকার জন্য নানা বিষয় তৈরী করেছে, এবং সেই টাকার জন্যই ভ্রান্ত এই পৃথিবী গড়েছে আমাদেরকে শিখিয়েছে, "Money makes the world go round"...তাদের থেকে মুক্তি মানেই হয়ত নতুন জীবনের যাত্রা।সবাইকে সেই জীবনে স্বাগতম...ভাল থাকবেন
**আমার বাংলা শব্দচয়ণ একটু এলোমেলো মনে হলে নিজ দায়িত্বে ক্ষমা করবেন,কেন যেন শব্দ খুজে পাই না যা বলতে চাই সেজন্য।এতটাই এই ভ্রান্ত পৃথিবী আকড়ে আছে যে চোখের সামনে দেখেও ভাষা খুজে পাই না প্রকাশ করার।কবে আমাদের মুখ সেই ভাষা আসবে?হাহাহাহহা...U think knowledge will free ur mind, but i wonder how? cause, who will free that knowledge?hahahaha

সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৫৬
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মৃত্যু ডেকে নিয়ে যায়; অদৃষ্টের ইশারায়

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯

১৯৩৩ সালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক উইলিয়াম সমারসেট মম বাগদাদের একটা গল্প লিখেছিলেন৷ গল্পের নাম দ্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট ইন সামারা বা সামারায় সাক্ষাৎ৷

চলুন গল্পটা শুনে আসি৷

বাগদাদে এক ব্যবসায়ী ছিলেন৷ তিনি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিরে এসো রাফসান দি ছোট ভাই

লিখেছেন আবদুর রব শরীফ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

রাফসানের বাবার ঋণ খেলাপির পোস্ট আমিও শেয়ার করেছি । কথা হলো এমন শত ঋণ খেলাপির কথা আমরা জানি না । ভাইরাল হয় না । হয়েছে মূলতো রাফসানের কারণে । কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুমীরের কাছে শিয়ালের আলু ও ধান চাষের গল্প।

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০



ইহা নিউইয়র্কের ১জন মোটামুটি বড় বাংগালী ব্যবসায়ীর নিজমুখে বলা কাহিনী। আমি উনাকে ঘনিষ্টভাবে জানতাম; উনি ইমোশানেল হয়ে মাঝেমাঝে নিজকে নিয়ে ও নিজের পরিবারকে নিয়ে রূপকথা বলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×