somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

জাদিদ
তুমি আমার রাতবন্দিনী। ধূসর স্বপ্নের অমসৃণ সুউচ্চ দেয়াল তুলে তোমাকে আমি বন্দী করেছি আমার প্রিয় কালোর রাজত্বে। ঘুটঘুটে কালোর এই রাজত্বে কোন আলো নেই। তোমার চোখ থেকে বের হওয়া তীব্র আলো, আমার হৃদয়ে প্রতিফলিত হয়ে সৃষ্টি করে এক অপার্থিব জ্যোৎস্না।

শরিয়া আইনঃ শরিয়া আইন কি আল্লাহর আইন না কি মানুষের বানানো আইন?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সম্প্রতি আফগানিস্থানে তালেবান গোষ্ঠি আমেরিকান দখলদারদের সরিয়ে নিজেরা ক্ষমতায় এসেছে। তাদের এই ক্ষমতায় আসাকে অনেকেই ইসলামিক বিজয় হিসাবে দেখছেন এবং আনন্দিত হচ্ছেন। এই বিষয়ে কিছু বলার নেই কারন এটা যার যার ব্যক্তিগত মানসিক চিন্তা, পড়াশোনা এবং দর্শনের সাথে সম্পর্কযুক্ত। আফগানিস্থানের জনগন যদি সুষ্ঠ পন্থায় তালেবান বা তাদের চাইতেও ভালো বা বর্বর কাউকে রাষ্ট্রক্ষমতায় বসাতো তাহলে তা নিয়ে কারো মাথা ব্যাথা থাকত না। কিন্তু তালেবানদের ভয়াবহ বর্বর অতীত এবং ইসলাম কায়েমের নামে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড তালেবানকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। যদিও একটি বিশেষ শ্রেনীর মানুষ এই সমস্ত দাবিকে পশ্চিমা মিডিয়ার হলুদ সাংবাদিকতা ও পশ্চিমাদের ষড়যন্ত্র হিসাবেই দেখেন। পশ্চিমারা তাদের স্বার্থের জন্য মিডিয়াকে ব্যবহার করেনি এটা যেমন অস্বীকার করা যাবে না তেমনি এই ধরনের কর্মকান্ডকে গণহারে অস্বীকার করলে সেটা হবে অন্যায়।

ব্লগ এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই শরিয়া আইন প্রয়োগ নিয়ে ভীষন উচ্ছসিত। একজন মুসলিম হিসাবে এটাকে সমর্থন করা নিজেদের নৈতিক ও ধর্মীয় পবিত্র দায়িত্ব বলেই তারা ভাবছেন। ফলে তালেবানদের ইসলামি শক্তির ধারক ও বাহক ভেবে বা তাদের কার্যক্রমকে শতভাগ ইসলামি অনুশাসন বা আল্লাহর আইনকে কার্যকর করার শক্তি হিসাবে ভেবে নিয়ে তারা তালেবানের উত্থানে খুশি এবং সমর্থন দিয়ে আসছেন। বলা যায় এই শরিয়া আইন প্রয়োগ করার চেষ্টাই তালেবানদের জনপ্রিয়তার মূল কারন। যুদ্ধাপরাধের মত ঘৃণিত অপরাধ করা স্বত্তেও যদি ধর্মের দোহাই দিয়ে মানুষ জামাতে ইসলামিকে সমর্থন করতে পারে বা পছন্দ করতে, সেই ধর্মের দোহাই দিয়ে তালেবানকে যদি কেউ সমর্থন করেন এতে আদতে অবাক হবার কিছু নেই।


এবার আসা যাক, শরিয়া আইন কি? শরিয়া আইন কি আল্লাহর আইন? নাকি শরিয়া আইন মানুষের বানানো আইন?

শরিয়া আইন বলতে মূলত বুঝানো হয় কোরান ও সুন্নাহর আলোকে একটি সুন্দর জীবন ধারনের পদ্ধতি কোন নির্দিষ্ট আইন নয়। বিভিন্ন সময়ে যখন কোন বিচারযোগ্য কোন ঘটনা ঘটেছে তৎকালীন কাজী বা বিচারকরা চেষ্টা করেছেন নবীর জীবন আদর্শ ও কোরানের সাথে মিল রেখে একটি সমাধান করতে। এই ধারাই পরবর্তীতে যা এক সময় শরিয়া আইন হিসাবে পরিচিতি পায়। সহজ করে বললে এটাই শরিয়া আইন।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে শরিয়া আইন কি আল্লাহর আইন বা আল্লাহর বিধান নাকি?

শরিয়া আইনের পক্ষে বিপক্ষে বেশ কিছু প্রবন্ধ ও বই পড়ার পর আমার ব্যক্তিগত মুল্যায়নে এটাকে আল্লাহর আইন বলার সুযোগ নেই। কারন শরিয়া আইনের অনেকগুলো ধারা কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক। আর এই সাংঘর্ষিক অবস্থান সৃষ্টির পেছনে মূল কারন জাল হাদিস।হযরত মোহাম্মদ সাঃ এর মৃত্যুর পর ইসলাম বহুভাবে বিভক্ত হয়েছে। যে মহানুভবতা, সাম্য ও মানবিক সৌন্দর্যের গুনে ইসলাম দ্রুত প্রসারিত হয়েছে, সেই সকল আদর্শ, নীতি, নৈতিকতা বিরোধী অনেক কিছু পরবর্তীতে ব্যক্তিস্বার্থ, রাজনীতি এবং ইসলাম বিরোধী চক্রের ষড়যন্ত্রে ইসলামের অংশ হিসাবে যুক্ত হয়েছে। পাশাপাশি পড়াশোনা, গবেষনা ইত্যাদির মত গুরুত্বপূর্ন বিষয়কে অপব্যাখ্যা দিয়ে সাধারন মুসলমান থেকে দূরে রাখা হয়েছে। ফলে বিভিন্ন জাল হাদিসের ভিত্তিতে অনেক কুপ্রথা ইসলামে অংশ হিসাবে প্রচলিত হয়ে যায়। শরিয়া আইনও ঠিক এমন একটি ব্যাপার।

শরিয়ার উৎস সম্পর্কে ইমাম শাফি ও ইমাম আবু হানিফা উভয়ই পৃথকভাবে দুটো বই লিখেছিলেন। দুটো বইতেই প্রায় ছয় হাজার আইন আছে। আর বাংলাদেশের ইসলামি ফাউন্ডেশনে যে ইসলামিক আইনের বই পাওয়া যায় সেখানে মোট আইনের সংখ্যা দেড় হাজার। অথচ কোরানে আইন বা এই সম্পর্কিত আয়াত আছে মাত্র কয়েকটি এবং হাদিসে আছে আরো অল্প কিছু।

তাহলে বাকি আইনগুলো কোথা থেকে এলো? যদি সেগুলো অন্য কোন উৎস থেকে সংগ্রহ করা হয় বা মানুষের বানানো কোন উৎস থেকে যুক্ত করা হয় তাহলে দাঁড়ায় একটা পুকুরে কয়েক ফোঁটা দুধ ফেলে পুরো পুকুরকে দুধের পুকুর হিসাবে দাবি করার মত। যদি এই লজিক আপনার কাছে গ্রহনযোগ্য মনে হয়, তাহল আপনি শরিয়া আইন বিশ্বাস করুন। আমি এই লজিক বিশ্বাস করি না, তাই শরীয়া আইন নিয়েও আমার অবিশ্বাস আছে।

আমি এই লেখার এই অংশটা প্রখ্যাত লেখক, গবেষক এবং আলেম হাসান মাহমুদের শরিয়ত কি বলে নামক আর্টিকেল থেকে সংগ্রহ করেছি। তিনি ঐ লেখায় আরো লিখেছেন, বিধিবদ্ধ ইসলামি আইনের ৩য় খণ্ডের ৫১ অধ্যায়ের আইনে আছে ১৮৬টা। কিন্তু তার ৩৪৪টা সূত্রের মধ্যে কোরাণ মাত্র ১টা আর সহি হাদিস ১৮১টা। বাকি ১৬২টা সূত্রই কোনো না কোনো মানুষের মতামত মাত্র।

শরিয়া আইনের মূল উৎস হচ্ছে ১১টি ফ্যাক্ট। এগুলো হচ্ছেঃ
১) কোরান -
২) হাদীস বা সুন্নাহ
৩) ইজমা
৪) কিয়াস
৫)প্রাচীন কেতাব
৬) স্থানীয় প্রথা
৭) সামাজিক রীতি-ভিত্তিক আইন, যেটা দেশে-বিদেশে ভিন্ন হতে বাধ্য।
(৮) মওলানাদের স্বাধীন মতামত, এটা কিয়াস-এর কাছাকাছি এবং কিয়াস- এর মতই অবাস্তব,
(৯) জনকল্যাণ, যাতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন মওলানার বিভিন্ন মতামত হবেই,
(১০) সাম্য, যা সম্বন্ধেও বিভিন্ন মওলানার বিভিন্ন মতামত হতে বাধ্য,
(১১) আগে থেকে যা চলে এসেছে যেমন “ইসলামের আগের যে-সব প্রথাকে ইসলাম উচ্ছেদ করে নাই তাহা শারিয়ায় যোগ করা হইয়াছে”

একটা মজার বিষয় বলি। শরিয়ার ৬ নাম্বার উৎস হিসাবে বিবেচিত স্থানীয় প্রথায় উরফি বিবাহ নামে একটি বিবাহ প্রথা আছে। উরফি বিবাহ মানে হলো কোন রকম দলিল ছাড়া গোপন বিয়ে। অর্থাৎ শরিয়া আইন অনুসারে এই ধরনের বিবাহ বৈধ। আমাদের হেফাজত নেতা মুমিনুল ইসলাম এই উসিলা দিয়েই বিবাহ করেছেন। আশা করি বুঝতে পারছেন, কেন তারা অন্যায় করেও দৃঢ় চিত্তে ব্যাপারটা অস্বীকার করেছেন। অবশ্য উনি স্বীকার করলেও আমাদের এক শ্রেনীর আমজনতা ও এমনকি কিছু ব্লগারাও উনাকে নির্দোষ মানেন। কি লজ্জা!

বিবাহ সম্পর্কে কোরানে বলা আছেঃ
তোমরা তাদের অভিবাবকদের অনুমতিক্রমে তাদের বিয়ে করো, যথাযথভাবে তাদের মোহর প্রদান করো, যেন তারা বিয়ের দুর্গে সুরক্ষিত হয়ে থাকতে পারে এবং অবাধ যৌনচর্চা ও গোপন বন্ধুত্বে লিপ্ত হয়ে না পড়ে।
— সূরা নিসা, আয়াত ২৫

যা প্রমান করে শরিয়া আইন কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক। অর্থাৎ গোপন বিবাহের কোন মুল্য নাই। আমাদের রাসুল সাঃ পর্যন্ত বলেছেন, ‘তোমরা বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা কর।’

বিয়ের প্রসঙ্গ বাদ দিন। অন্য প্রসঙ্গে আসি। ইসলামের প্রধান চারটি মাযহাবের একটি হলো শাফি'ঈ মাহজাব। যার মতবাদের ভিত্তিতে এই মাহজাব প্রতিষ্ঠিত হয় তাঁর নাম ইমাম শাফি। তিনি আল রিসালা নামে বিখ্যাত একটি বই লিখেছেন। বিভিন্ন শরিয়া আইন নিয়ে তাঁর সাথে মালিকি মাহযাবের প্রতিষ্ঠাতা ইসলামের চার ইমামের অন্যতম মালিক ইবনে আনাসের অনেক ভিন্নমত ছিলো। যেমনঃ ইমাম শাফির আইন অনুসারে অমুসলিমদের কাছে কোরান বিক্রি করা যাবে না। কিন্তু এটা কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক। অমুসলিমরা যদি কোরান না পড়তে পারে, তাহলে তাদের জন্য মুসলিম হবার পথটি বেশ কঠিন হয়ে যায়। এই আইন অনুসরন করলে অন্য ধর্মের কেউ তো মুসলিম ধর্মের সৌন্দর্য, নবীগণ এবং আল্লাহ সম্পর্কে জানতে পারবে না। এছাড়া পুরুষ সাক্ষী ও নারী সাক্ষী বিষয়ক অধিকাংশ শরিয়া আইন মিথ্যে, বর্বর, পুরুষতান্ত্রিক এবং অবশ্যই কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক।

এখন যৌক্তিক প্রশ্ন হচ্ছে - শরিয়া যদি আল্লাহর আইন হয়, তাহলে কিভাবে তা কোরান ও সুন্নাহর সাথে সাংঘর্ষিক হয়?
এর সহজ উত্তর - শরিয়া আইন ইসলামকে বিতর্কিত করার একটি অন্যতম উপায়। লেখক হাসান মাহমুদের মতে শরিয়া আইন হচ্ছে এক পুকুরে কয়েক ফোটা দুধ ফেলে তাঁকে দুধের পুকুর হিসাবে দাবি করা। আমিও তার সাথে সহমত।

গত কয়েক মাস তথা খুব সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করেছি, আমাদের মধ্যে কয়েকজন আছেন, আছে যারা ইসলামের নামে প্রচলিত বিভিন্ন ভুল জিনিস বা বিতর্কিত জিনিসকে বৈধ করতে দারুন সব যুক্তি তর্ক নিয়ে হাজির হন। ধরেন গেলমান নামক একটি টার্মকে অপব্যাখ্যা করে অনেক হুজুর মাদ্রাসায় পায়ুকাম করেন। আমি বিশ্বাস করি, এর স্বপক্ষে বলার মত যুক্তিও তিনি বা তারা হাজির করতে পারবেন। এটা অবশ্য দারুন একটি প্রতিভা। আমি বিশ্বাস করি, শরিয়া আইনের যে সকল অসংগতি আছে, সেই সব ব্যাপারেও নিশ্চয় কোন না কোন ব্যাখ্যা বা বিবৃতি নিয়ে তিনি বা তারা নাজিল হবেন। একটা সময় আগে এই ব্যাপারটা আমি উপভোগ করতাম, সঠিক যুক্তিতর্ককে সমর্থন দিতাম, কিন্তু সম্প্রতি রুচিটাই নষ্ট হয়েছে।

যাইহোক, শরিয়া আইনের এমন হাজারো ত্রুটি বিচ্যুতি আছে। খোলা মনে জানার আগ্রহ নিয়ে পড়লে যে কেউ এর অসারতা টের পাবে। তাই শরিয়া আইন মানে আল্লাহ আইন বা ইসলামিক আইন এটা এখনও বলা মানে আপনি আপনার ধর্ম, সৃষ্টিকর্তার সাথে প্রতারনা করলেন। আল্লাহ আমাদেরকে সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৪১
৫৪টি মন্তব্য ২৮টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×