somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

জাহিদুল হক শোভন
এই শহরে অনেক হাজার হাজার ছেলে আছে যারা চুপচাপ থাকে, কথা কম বলে। পৃথিবীতে তারা বোকা, লাজুক, হাঁদারাম নামে পরিচিত। আমাকে এর সাথে তুলনা করলে তেমন একটা ভুল হবে না। নিজের ব্যাপারে বলাটা অনেক কঠিন। তবে নিজেকে মাঝে মাঝে অনিকেত প্রান্তর ভাবি।

গল্প: মধ্য রাতের প্রেম

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি ফাইলটা নিয়ে ইভানার ডেস্কে যাব কি যাব না এটা নিয়ে একটু চিন্তা করতে লাগলাম। ও একটু রাগী আছে। ভাবলাম পিয়নকে দিয়ে ফাইলটা ওর টেবিলে পাঠিয়ে দেই। কিন্তু পরে তো সামনা সামনি হতেই হবে, সুতরাং না গিয়ে উপায়ও নেই। অবশ্য ফাইল গুলা তো আমাকেই বুঝিয়ে দিতে হবে কিভাবে তৈরি করেছি।
কিছুক্ষন পর ইভানার ডেস্কের সামনে গিয়ে বললাম...

"কেমন আছেন?

ইভানা এই কথার উওর না দিয়ে চুপ করেই ছিল। আমার দিকে একবারো তাকালো না। আমি যে ওর টেবিলের সামনে এসে বসেছি মনে হচ্ছে ও যেন কিছুই বুঝতে পারেনি। আমি ফাইলটা টেবিলে রেখে এহেম এহেম করে কয়েকটা কাশি দিলাম।
তারপরই ইভানা বললো...

"কাশির লক্ষন কিন্তু ভাল না। ঔষধ খেয়ে নিবেন।

আমি ওর কথাটা ঠিক বুঝলাম না। কাশির লক্ষন ভাল না মানে? আমি কিছু বলতে যাব ইভানা আবার বলল....

"তা কতদিন ধরে চলছে?
"স্যরি কিছু বুঝিনি।
"না বুঝার কি আছে? এইসব আদান প্রদান কত দিন ধরে চলছে?

যে কথাটার জন্য মনে মনে ভয় হচ্ছিল সেই কথাটাই জিজ্ঞেস করলো। যদিও আমি কথাটা বুঝতে পেরেছি ও কিসের ইঙ্গিত করেছে। তারপরো বললাম...

"কিসের আদান প্রদানের কথা বলছেন? একটু ক্লিয়ার করে বলবেন কি?
"না কিছু না। আমি বলতে চাচ্ছিলাম আর কি, আপনার গলার সাথে আপনার কাশির সম্পর্ক কতদিন।

মেয়ে মানুষ বড় চালাক। কথা ঘুরিয়ে প্যাচিয়ে ভালই বলতে পারে। মেয়েরা এক কথা দিয়ে অন্য কথার মাঝে হিট লাগাতে পারে। যেন কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দেওয়ার মত। আসলে আমি প্রতিদিনের মত ঠিক টাইমেই অফিসে আসি। আজকে ১৫ মিনিট আগে এসেছি। কয়েকজন ছাড়া অফিসে তেমন কেউ আসেনি। এসেই আমার চেয়ারে কিছুক্ষন বসে ছিলাম। এমন সময় অহনা আমার টেবিলের সামনের চেয়ারটায় বসে। অহনা আমাদের অফিসেই কাজ করে। দেখতে শুনতে ভালই। তবে এই মেয়ের একটা কাজ আমার ভাল লাগে না। ছেলেদের মত প্যান্ট শার্ট পরে আসে। এই জিনিসটা আমার একদম পছন্দ নয়। আমি কিছুক্ষন অহনার দিকে তাকিয়ে থেকে বলেছিলাম...

"কিছু বলবেন?
"বলতে তো অনেক কিছু চাই। সব কথা কি বলা যায়? বুঝে নিতে হয়।

আমি একটু মাথায় হাত দিয়ে চুল চুলকালাম। একটু ভাবছিলাম ও কি বলতে চায়। আমার চুপ থাকা দেখে অহনা বলল...

"আমার দিকে একটু ভাল করে দেখুন তো। কেমন লাগছে আজকে আমায়?

আমি একটু সময় নিয়ে বললাম...
"আপনি যেমন ছিলেন তেমোনি আছেন। আপনাকে বরাবরের মতই সুন্দর লাগছে।
"উহু আপনি একটা জিনিস ভাল করে খেয়াল করেন নি। আমি আজকে একটু ডিফারেন্ট ভাবে অফিসে এসেছি। একটু ভাল করে দেখে বলুন।

আমি কি বলব কিছু বুঝতে পারছিলাম না। এই মেয়ের কথা বার্তা আমার কাছে মোটেও সুবিধা লাগছিল না। একটু খেয়াল করে তাকালাম। আসলেই অহনাকে আজকে একটু ডিফারেন্ট লাগছে। আজকে শাড়ী পরেছে।
আমি বললাম...

"আজকে আপনাকে বাঙ্গালী মেয়ে মনে হচ্ছে। বাঙ্গালী মেয়েদের কিন্তু শাড়ীতেই মানায়।
"আজ বাঙ্গালী মেয়ে মনে হচ্ছে, এর আগে কি অন্য কিছু মনে হতো? হট লাগতো বুঝি?

আমি কি বলব, না বলব কিছুই ভেবে পাচ্ছিলাম না। একটু স্বাভাবিক হয়ে হাসি দিয়ে যখন চুপ করে ছিলাম তখন ও বললো...

"এইখানে হাসার কি আছে? আমাকে নিশ্চয় সুন্দর লাগছে না। তাই হাসছেন।
"সত্য বলছি আপনাকে শাড়ি পরাতে খুব মানিয়েছি।

এরপর দুজনেই আবার একটু চুপ করে রইলাম। অহনাই নিরবতা ভেঙ্গে বলল..

"গোলাপ আপনার অনেক পছন্দ তাই না?
"কেন বলুন তো?
"না তেমন কিছু না।

আমার টেবিলের উপরে একটা মগ আছে ঐটাতে একটা গোলাপ ফুল গতকাল রেখেছিলাম। ফুলটা এখনো অনেকটা তাজা অবস্হায় আছে। থাকবেই তো মগে পানি ঢেলে ঐটাতে রেখেছি। ফুলটা ইভানার জন্য কিনেছিলাম কিন্তু আর দেওয়া হয়নি। আমি লক্ষ্য করলাম অহনা বার বার ফুলটার দিকে তাকাচ্ছে। ওর এই রকম তাকানো দেখে বুঝতে পারলাম আমি যেন ওকে ফুলটা দিয়ে দেই। ভাবলাম আজকে শাড়ী পড়ে এসেছে ফুলটা দিয়ে দেই খুশি হবে। আর ঝামেলা বাজল ঠিক তখন, যখন আমি ফুলটা অহনাকে দিচ্ছিলাম ঐ দৃশ্যটা ইভানা অফিসে ঢুকতে না ঢুকতেই দেখে ফেলে। আমি অনেকটা ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম ইভানা কি না কি মনে করে। আর যে সন্দেহটার জন্য মনে মনে ভয় হচ্ছিল সেই সন্দেহটাই ঠিকঠাক জায়গায় লেগে গেল। আমাকে সোজাসোজা না বলে ঘুরিয়ে বলেছে, কতদিন ধরে চলছে কাশি। মেয়েরা ঘুরিয়ে কথা বলাতে অনেক ভালো পারে। আমি আর কিছু না বলে ইভানার টেবিল থেকে চলে আসলাম। ভাবলাম এখন রেগে আছে। রেগে না থাকলে কেউ খুচিয়ে খুচিয়ে কথা বলে না। ঠিক করলাম ইভানার রাগটা কমে গেলে পরে বুঝিয়ে বলব। এখন কিছু বললেই বিষধর সাপের মত ফুস করে উঠবে।

কাজ করতে করতে কখন সময় পার হয়ে গেল খেয়াল করিনি। প্রায় বিকেল হয়ে গেছে। কাজ কর্ম শেষ করে বসে বসে টাইম পাস করতে লাগলাম তখন ইভানা আমার দিকে না তাকিয়েই বললো "আমি কারো জন্য অপেক্ষা করতে পারবো না। অন্য একটা রিকশা নিয়ে যেন চলে যায়।"
আমি বুঝলাম এই মেয়ের রাগ এখনো কমে নাই। আমি তো জানি মেয়েদের মন নরম হয়। কিন্তু এই মেয়ে তো দেখি উল্টো। আসলে সত্য বলতে কি ইভানা আমার বউ। একি অফিসে কাজ করি। তবে আমরা যে স্বামী স্ত্রী সেটা অফিসের কেউ জানে না। অবশ্যই এই বিষয়ে ইভানা কাউকে বলতে নিষেধ করেছে। ও চায় বিষয়টা অফিসের কেউ না জানুক। আসলে অফিসে যদি স্বামী স্ত্রীরা এক সাথে একই অফিসে কাজ করে তখন কাজে যদি একটু ভুল হয়ে যায় তখন অনেকে অনেক কিছু মনে করতে পারে। বাসা থেকে একসাথেই রিকশা করে আসি। অফিসের সামনে, যে রাস্তার মোড়টা আছে ঐখানে আমি নেমে গিয়ে হেটে অফিসে যাই। আর অফিস ছুটি হলে ইভানা রিকশা করে ঐ রাস্তার মোড়টাতে আমার জন্য অপেক্ষা করবে, আমি রাস্তার মোড়ে গিয়ে আবার একসাথে রিকশা করে বাসায় চলে যাই। যেন কেউ বুঝতে না পারে। আজকে সকালে যখন একসাথে বের হবো তখন ও বলল তুমি চলে যাও। বাসায় একটু কাজ আছে আমি একটু পর বের হচ্ছি। তাই আজকে একাই বের হয়ে গিয়েছিলাম। যযত ঝামেলা এই অহনা মেয়েটাকে নিয়ে। আসলে রেগে কেন থাকবে না? আমি যদি দেখতাম আমার বউকে কেউ ফুল দিচ্ছে বা আমার বউ হাসি মুখে কাউকে ফুল দিচ্ছে তখন তো আমারো মনে প্রশ্ন জাগবে এই সব বিষয়ে। নিজেই অনুভূতিটা উপলব্দি করলাম।

বাসায় এসে দরজার কলিং বেল কয়েকবার চাপতেই ইভানা দরজাটা খুলে ভিতরের রুমে চলে যায়। আমার কি করা উচিত্‍ কিছু বুঝলাম না। কিন্তু আমার তো কোন দোষ নেই বা আমার অন্য মতলব ও ছিল না। কি এক ঝামেলায় পড়লাম। অফিসে পৌছিয়েছে তাও আবার ঐ টাইমেই। আর একটু পর গেলে কি হতো না? অন্তত এই দৃশ্যটা ও দেখতে পারতো না। আমি পোশাক চেঞ্জ করে তারপর ফ্রেশ হয়ে ওর কাছে গিয়ে বললাম...

"দেখো মানুষের চোখ অনেক সময় যা দেখে তা ঠিকি দেখে কিন্তু ঐ দেখার মাঝে অনেক কিছু লুকিয়ে থাকে। লুকিয়ে থাকে অনেক কথা অনেক বুঝাবুঝি।

ইভানা কোন কথাই বলল না। ও চুপ করে বালিশের কাভার ঠিক করতে লাগল। চুল গুলা খোলাই ছিল। তারপর শাড়ির আচল কোমড়ে গুজে চুল গুলা হাতে এপাশ ওপাশ করে প্যাচীয়ে খোপা করে নিল। আমি মনে মনে ভাবলাম কুস্তি খেলার জন্য তৈরি হচ্ছে মনে হয়। আমি একটু দুরে সরে গেলাম। তার উপর যদি খামছি দেয় আমি তো শেষ। মাঝে মাঝে ভাবি মেয়েদের নকখ এই জন্যই বড় রাখে। দেখলাম ও কিছুই করল না। তারপর আলমেরি খুলে একটা নতুন বিছানার চাদর নামিয়ে বিছানায় সাজিয়ে ঠিকঠাক করতে লাগল। আমি আবার বললাম...

"তোমাকে কিন্তু চুল খোলা অবস্থাতেই সুন্দর লাগে।

আমার কথা শুনে ইভানা আমার দিকে এক নজরে তাকিয়ে থাকল। তারপর একটা বালিশ আমার দিকে ছুড়ে মেরে রাগান্বীত কন্ঠে বলল...

"তুমি যাবা আমার সামনে থেকে? আমার চোখ ভুল দেখছে তাই না? চোখ যেটা দেখে সেটার মাঝে অন্য কিছু লুকিয়ে থাকে?

এই বলে আমাকে একটা দৌড়ানি দিল। আমিও দৌড় দিলাম এরুম থেকে ঐ রুমে। এক দৌড়ে দরজার কাছে এসে দরজাটা কোন মতে খুলে বাহিরে বের হয়ে গেলাম। একেমন বউরে বাবা যে কিনা স্বামীরে দৌড়ানী দেয়। আমারো সুযোগ আসলে দৌড়ানী কত প্রকার ও কি কি সব বুঝাবো।

মানিব্যাগটাও বাসায় ফেলে আসছি। হাতে মোবাইল ছিল। কি করব কিছুই বুঝতে পারছি না। অনেকক্ষন বাহিরে সময় কাটালাম রাত তো অনেক হয়েছে। ক্ষিধেও লাগছে কোন টাকা পয়সাও নাই। মোবাইলটার দিকে তাকালাম। মোবাইল যখন হাতে আছে চিন্তা নেই আমার বিকাশ নাম্বার থেকে টাকাও উঠিয়ে ভোজন দেওয়া যাবে। কিন্তু চিন্তা করলাম ঘুমাব কোথায়? আত্বীয়ের বাড়ীতে এখন এই অবস্থায় গেলে কিনা কি ভাববে। ভাববে ইভানার সাথে ঝগড়া করে বাসা থেকে বের হয়েছি। সাধারণত সবাই প্রথমে এইটাই সন্দেহ করবে। আর ঠিকি তখন ইভানাকে ফোন করবে। আর ইভানা যদি ঐ মিথ্যে দেখার ভুল কাহিনী সবাইকে বলে তাহলে আমি তো পুরাই আবুল হয়ে যাব। না কারো বাসায় যাওয়া যাবে না।

বাড়ির গেটের দাড়োয়ান চাচার সাথে কথা বলে সময় কাটাতে লাগলাম। বললাম...

"কি চাচা বিড়ি টানেন কেন? বয়স হয়েছে তো? এই বয়সে বিড়ি টানা ভাল না।
" কি করমু বাজান নেশা ধরাইয়া ফেলছি সেই ছুডু খাল থেইকা। এখন ছাড়তে পারি না আর।
"তা চাচা শরীর ভাল তো।
"আছি ভালই আছি।

খানিকটা চুপ করে রইলাম। এরপর চাচা বললো...

"বাবা কেইচটা কি?

আমি একটু অবাক হলাম চাচার কথা শুনে।

"কিসের কেইচ চাচা?

চাচা একটা হাসি দিয়ে বলল...
.
"এই বয়সটা আমরা পার কইরা আইছি বাজান। তোমার মুখের অবস্থা দেখেই বুঝছি।

আমি আর কিছুই বললাম না। চাচা আবার বললো...

"সংসারে এমন হয় মাঝে মইধ্যে। তাই বইলা দুরে দুরে থাক ঠিক না। রাগ ভাঙ্গাইতে হয়। তোমার চাচী তো এখনো মাঝে মইধ্যে রাগ করে। আমি রাগ ভাঙ্গাই। ভালাই লাগে। এইটার মাঝে একটা আনন্দ আছে।

চাচা কথাটা বলেই একটা হা হা হা করে হাসি দিল।
মোবাইলে তাকিয়ে দেখি ইভানার মেসেজ। আসলে আমি ওকে মেসেজের মাধ্যেমে সব বুঝিয়ে লিখে দিয়েছি বিস্তারিত। বাসা থেকে যখন দৌড়ে বের হলাম ঠিক ঘন্টা খানেক পরেই টেক্সট করে পাঠিয়ে দেই। জানি ফোন রিসিভ করবে না। তাই মেসেজের মাধ্যেমে বুঝিয়ে দিয়েছি যেটা তুমি দেখেছো সেটা তুমি ভুল বুঝেছো। আরো বিস্তারিত সব ভেঙ্গে বুঝিয়ে লিখেছি। আর এখন ইভানা মেসেজে লিখে পাঠিয়েছে...

"এখনো না খেয়ে আছি। রাত কটা বাজে খেয়াল আছে? এত রাতে বাহিরে কি ? আমাকে আগে বললেই হতো। বাহিরে ঠান্ডা পড়ছে বাসায় আসো জলদি। আমার পেটে বুঝি ক্ষিধে লাগে নাই? তোমাকে ছাড়া কোন দিন খেয়েছি? খেয়েছি কি? তাড়াতাড়ি আসো।

মেসেজটা পড়েই আমার কেমন যেন লাগলো। এটা ঠিক একটা মেয়ে কখনো চাইবে না তার স্বামী অন্য কারো হয়ে যাক।
বাসায় ঢুকে কিছুক্ষন চুপ করে রইলাম। এরপর ভাতের টেবিলে বসলাম। আমি তো বাইরে থেকে খেয়ে এসেছি এখন যদি বলি এই কথা তাহলে আবার রাগ করবে। ও ভাববে আমি ওর জন্য অপেক্ষা করি না। আমি বললাম...

"তুমি খাও। আমি তোমার খাওয়া দেখি।
"তা হয় না। আমার স্বামীটা না খেয়ে থাকবে নাকি?

আমি একটু চুপ করে থেকে বললাম। চলো আজকে একি প্লেটে খাব। তারপর ...

"তারপর কি?
"তারপর আমাকে যে দৌড়ানি দিয়েছো সেটার প্রতিশোধ নিব ঘুমানোর সময়।
"ওই বদ মাইস কি বলছো ? তোমার প্রতিশোধের মতলব কিন্তু ভাল না। ফাযিল কোথাকার।

আমি শুধু ওর হাসিটার দিকে তাকিয়ে থাকলাম। কেন যেন তাকিয়ে থাকতেই ইচ্ছে করতেছে। আমি আর কিছু না বলে ওকে খাইয়ে দিয়ে কোলে করে নিয়ে বিছানায় ঘুমাতে গেলাম...
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২২
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×