১। বিরোধীদল কখন কোন ধরনের আন্দোলন করবে এর জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপদেশ/নির্দেশ বিরোধীদলীয় নেত্রীর কাছে পৌছে দেওয়া ।
২। বিশেষ বিশেষ দিনে ( বিশ্ব ভালোবাসা দিবস, শহীদ নুর হোসেন দিবস, স্বৈরাচার পতন দিবস) প্রধানমন্ত্রীর বাণী/শুভেচ্ছাপত্র বিরোধীদলীয় নেত্রীর কাছে পৌছে দেওয়া ।
৩। মিডিয়ার সামনে বিরোধীদলীয় নেত্রী কি ধরনের বক্তব্য দিবেন এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দিক নির্দেশনা বিরোধীদলীয় নেত্রীর কাছে পৌছে দেওয়া ।
৪। বিরোধীদলীয় নেত্রী কোন কারনে রেগে গেলে তাকে শান্ত করানো ।
৫। জনগন বিপক্ষে থাকলে রাষ্ট্রের ক্ষমতায় কিভাবে থাকা যায় এ বিষয়ে কুট-কৌশল শিখানো ।
৬। পল্টি কিভাবে খাইতে হয় তা হাতে কলমে শিখানো ।
৭। স্বৈরাচার উপাধী কিভাবে পাইতে হয় এবং পতন পরবর্তী পরিস্থিতি কিভাবে সহ্য করতে হয় এই বিষয়ে পরামর্শ দান ।
৮। বিরোধীদলীয় নেত্রীর সাথে প্রতি রাতে (!) কি কথা হয় তা প্রধানমন্ত্রীকে জানানো ।
৯। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দুত হিসেবে থাইল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট ইংলাক সিনাওত্রা, হিলারি ক্লিন্টন, আলিনা কাভাবা, সানি লিউনের সাথে সাক্ষাত করা
১০। মাঝে মাঝে বিরোধীদলকে বজ্রকন্ঠে (হানিফের মত) হুশিয়ার করা ।
১১। মুক্তিয়োদ্ধের সময় পাকিস্তানে পালিয়ে গেলেও বিএনপি-জামাতের আন্দোলনে যুদ্ধাপরাধীর বিচার বানচালের ষড়যন্ত্র খুজে পাওয়া ।
১২। গনতন্ত্রের জয়গান গাওয়া । (শেখ হাসিনা গনতন্ত্রের কথা বলতে পারলে এরশাদ পারবে না কেন? )
তাছাড়া এই অবৈধ সরকারের অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দুতের দায়িত্ব পালনকালে এই সাবেক স্বৈরশাসকের আর কি কি করতে হবে আপনারাও শেয়ার করতে পারেন।
ফেবু থেকে সংগ্রেহিত।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



