somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আগামী নির্বাচনে আপনার দলকে জেতানোর ১৫ টি অব্যার্থ হিপহপ উপায়

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রথমেই ধন্যবাদ জানাবো লাভলুদাকে এই পোস্ট পাব্লিশ জনিত বাগ টির সমাধান করে দেওয়ার জন্য।
সামনে নির্বাচন আসছে। অনেক নতুন নতুন ব্যাক্তিরা বিভিন্ন দলের পক্ষ থেকে প্রার্থিতা পেয়েছেন। কিন্তু দল কিন্তু মুলত ঐ দুইটিই...আর এই দুই দল যে কত ক্যাতা করতে পারে তা কে না জানে? তাই আজকাল তরুন সমাজের অনেকেই ভোটদানে তেমন আগ্রহী নন, কারন যেই দলই জিতুক ফলাফল একই।

এই সুযোগটি নিয়ে একটি নতুন দল গঠন করে নিম্নোক্ত উপায়সমূহ অবলম্বন করে আপনি হয়ে উঠতে পারেন নির্বাচনে বিজয়ী ;)

মনে রাখবেন, তরুন সমাজই দেশের মুল চালিকা শক্তি, তাই তাদের সাপোর্ট পেলেই নির্বাচনে জেতা আপনার জন্য জল-ভাতে পরিনত হবে। তাই নিচের উপায় গুলো মনযোগ দিয়ে পড়ুন এবং আপনার দলে কাজে লাগান।

১. প্রথমেই আসে দলের নামের ব্যাপারটি। aww-me-lick, bee-n-pee এই ধরনের নামের দল দেখতে দেখতে জনতা বিরক্ত, তাই আপনার দল হতে হবে সম্পূর্ন নতুন ধরনের নামের অধিকারী। তরুন সমাজের কথা মাথায় রেখে দলের নাম দিতে পারেন dj party. নামেই প্রকাশ পাচ্ছে যে আপনি বিজয়ী হলে এলাকায় ডিজে পার্টি দিয়ে ফাটিয়ে ফেলবেন, যা দেখে তরুন সমাজ আপনাকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে আগ্রহী হবে বলে ধারনা করা যায়। এখানে একটি সমস্যা আছে, তথাকথিত বুদ্ধিজীবিরা আপনার দলের নাম নিয়ে ক্যাতা করবে এটা জানা কথা। তারা যখন প্রশ্ন তুলবে "পাশ্চাত্যের সংস্কৃতি থেকে আগত "ওয়ার্ড" দিয়ে কেন "পার্টি"র নামকরন করা হয়েছে?" তখন কি উত্তর দিবেন তাই ভাবছেন তো? উত্তর কিন্তু দলের নামের ভেতরই আছে। dj= দুর্নীতির যম ;) আর কিছু বলা লাগবে? ;)


২. দলের জন্য একটি হিপ-হপ মার্কা লোগো তৈরি করুন এবং দেয়াল লিখনের বদলে স্প্রে পেইন্ট দিয়ে দেয়ালে দেয়ালে আপনার দলের লোগো অংকন করার জন্য নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিন। এক্ষেত্রে অংকনে পারদর্শীরা অগ্রাধিকার পাবে।




৩. চেয়ার, টেবিল, হাতপাখা, মোমবাত্তি, আনারশ, নৌকা, ধানের শীষ আর লাঙল মার্কা নিয়ে তো বহু দলই আসলো? আপনিও যদি তাদের পথ ধরে আপনার মার্কা নির্ধারন করেন তাহলে কিন্তু সারে সর্বনাশ। তাই আধুনিক এবং পাব্লিক খাওয়া কোন মার্কা কে আপনার দলের মার্কা হিসেবে নির্বাচন করুন। যেমন আনারশের বদলে স্ট্রবেরি, হাতপাখার বদলে এসি, নৌকার বদলে টাইটানিক জাহাজ, ধানের শীষের বদলে ক্লোন করা ভ্যারা। এছাড়াও আধুনিক গ্যাজেটসমূহ কেও আপনার দলের মার্কা হিসেবে নির্বাচন করতে পারেন, যেমন ল্যাপটপ, সিমকার্ড, আইপড, এক্সবক্স তিনশ ষাট (এ ক্ষেত্রে বিল গেটস এর কাছ থেকে মোটা অংকের নির্বাচনী চাদা পাওয়ার আশা আছে)


৪. আমাদের দেশের নেতা নেতৃরা সেই প্রস্তর যুগের মত এখনো জনতার চিক্কুইর শুনলে বোকার মত পাঁচ আঙ্গুল একত্রিত করে হাতটি উপরে তুলে যান্ত্রিকদর্শনভাবে নাড়তে থাকেন যা বহুবছর ধরে দেখতে দেখতে এখন পুরোনো হয়ে গেছে। তাই আপনি এই পদ্ধতি তে না গিয়ে তারুন্যের মন জয়ের লক্ষে নিম্নোক্ত চিত্রে আম্রিকার প্রেসিডেন্ট জনাব বুশের মত হাতের ভঙ্গি করে হিপ-হপ সাইন প্রদর্শন করে উত্তেজিত জনতার চিক্কুইরের জবাব দিন। দেখবেন চিক্কুইর আরো বেড়ে যাবে।



৫. আমাদের দেশের নেতারা সেই আদিকাল থেকেই সাদা পাঞ্জাবী পরে সভা সমাবেশ করতে যান যার মাধ্যমে নিজের মন যে সাদা তা বুঝানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু আজকের চালাক তরুন সমাজ তাদের এই ব্যার্থ প্রচেষ্টা ধরে ফেলেছে। তাই তরুনের মন গলাতে সাদা পাঞ্জাবী আর চলবে না। নিম্নোক্ত চিত্রের মত হিপহপ পোশাক পরিধান করে সভা করতে যান এবং আপনার দলের প্রত্যেক সদস্যকেও একই ধরনের পোশাক পড়ার নির্দেশ দিন আর সভায় তারুন্যের উত্তেজনা ও আকুন্ঠ সমর্থন লাভ করুন।




৬. সচরাচর ভাসন মঞ্চে নেতা উঠার আগে দেখা যায় চামচা গোছের একজন নেতার পরিচয় প্রকাশ করেন। সাধারনত সব নেতার পরিচয়ই একই ভাবে প্রকাশ করা হয়। যেমন নেতার পরিচয়ে সংগ্রামী, বিপ্লবি ইত্যাদি টাইটেল ব্যবাহার করে চামচা মুখে ফ্যানা তুলে ফেলেন। বহু বছর ধরে নেতার এই ধরনের পরিচয় পর্ব দেখতে দেখতে জনতা ক্লান্ত। তাই আপনি এই পদ্ধতি ত্যাগ করে চলে আসুন হিপহপ পদ্ধতিতে। আপনার চামচা কে র্যা পার সদৃশ জার্সি পরিয়ে পরিচয় জানাতে ছেড়ে দিন। সে আপনার পরিচয় দেওয়ার আগে কতক্ষন য়ো য়ো য়ো...আর ইউ রেডি? আই সেইড...আর...ইউ...ড়েড়ড়ড়ড়ঢ়ঢ়ঢ়ডিডিডিডিডি??? বলে চিক্কুইর চ্যাচামেচি আকাশ বাতাশ গরম করে তুলবে। এতে জনতা আপনার হিপহপ পরিচয় সম্পর্কে জানবে এবং বক্তব্য শুনতে আগ্রহী হবে।


৭. আপনার নির্বাচনী প্রচারাভিযানে ভাষন একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। বর্তমানের টিপিকাল নেতাদের মত একই ধরনের শব্দের ব্যাবহারে একই ধরনের ভাষনই যদি দেন, তাহলে তরুন সমাজ আপনাকে আলাদা করে চিনবে কিভাবে? তাই আপনার ভাষনের ধরনে দরকার আমূল পরিবর্তন। "করেছি, করব" এইসব মুখোশধারী সুশলামী ভাষা বাদ দিয়ে হালের ফারুকীয় ভাষা তথা "করতেছি, খাইতেছি" ধরনের ভাষা ব্যাবহার করুন, এর মাধ্যমে তরুন সমাজও বুঝতে পারবে যে আপনি তাদেরই একজন আর এভাবেই আপনি সত্যিকারের "জনতার বন্ধু" হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। ভাসনে কথায় কথায় oh shit!, come on man, you rock ধরনের ইংরেজী শব্দ এবং গালিও ব্যাবহার করতে পারেন। বিরোধী দলের ব্যাপারে কিছু বলতে গেলে বর্তমান নেতাদের মত "একটি মহল", "একটি দল", "তেনারা" না ব্যবহার করে "those as***les" "some m****f***ing niggas" ধরনের বাক্য ব্যাবহার করুন। এতে আপনার ডেয়ারিং ভাবটি তরুন সমাজের সামনে প্রতীয়মান হবে।


৮. প্রতিটি নেতাই আল্লাহ খোদার নামে নানান কসম খেয়ে নির্বাচনে জিতলে কি কি করবেন তা ব্যাক্ত করেন এইটা যেনেও যে নির্বাচনে জিতলে কোনদিনও তিনি উক্ত উন্নয়ন সমূহ করবেন না। তাহলে শুধু শুধু আল্লাহর নামে কসম খেয়ে দোজখগামী কেন হবেন? এর চেয়ে প্রখ্যাত হিপ-হপ, ডেথ মেটাল সংগীত শিল্পীদের কসম খেয়ে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দিন, এতে গুনাহ কম হওয়ার সম্ভাবনা যেমন থাকলো তেমনি তারুন্যের মনও পাওয়া গেল ;)

আপনার নির্বাচনী প্রচারনার ভাসন নিম্নরুপ হতে পারে...

"ইয়ো ইয়ো মা ব্রোস এন্ড সিস, ওয়াসসাপ য়ো? তোমরা জানো সামনের ইলেকশনে আমি ইরেকটেড হইতেছি ;), কসম এমিনেমের, তোমরা যদি ভোট টা আমারে দেও তাইলে প্রত্যেক এলাকায় ওয়ান উইক ধইরা ডিজে পার্টি চলব, পাড়ায় পাড়ায় এভ্রী মান্থে ওপেন এয়ার কনসার্টের আয়োজন করবো, লেকের ফুচকা থেকে শুরু করে সব ফাস্টফুডের উপর থেকে অল ভ্যাটস’ল বি রিভোকড যাতে তোমরা জিএফ নিয়া আরামে ডেট করতে পারো...
(হৈহৈহৈ....য়ো য়ো য়ো) এভাবে উত্তেজিত জনতা চিৎকার করে সমর্থন জানাবে।
.........য়ো য়ো য়ো, শুধু এইগুলাই না মা ম্যান, সব সেলফোনের বিল রাত ১২ টার পড়ে ২০ মিনিটে এক টাকা করা হবে, প্রত্যেক এরিয়ায় আলাদা সরকারী "লিটনের ফ্ল্যাট" বিল্ড করা হবে য়ো...;)

৯. বাড়াক ওবামার মত ইন্টার্নেটে নির্বাচনী প্রচারনা চালাতে পারেন। আপনার দলের নেতাকর্মীদের বলবেন প্রত্যেকে যেন সামহয়ারে তিনটি করে নিক খুলে আপনাদের নির্বাচনী ওয়াদা গুলো কে নিয়ে লাগাতার পোস্ট ক্যাতা পোস্ট দিতে থাকে।

১০. আপনার বা আপনার দলের প্রার্থীদের নাম যদি বাই চান্স আব্দুল জলিল, সাইফুর রহমান এই ক্যাতাগরির হয় তাহলে নির্বাচনের আগেই এফিডেভিড করে নাম বদলাতে হবে। "লষ্করে লোহানি ফুল খান" এর নাম বদলে করতে পারেন "এল. এল. ফুল. কে." এছাড়াও নামে হিপহপ ধারার প্রবর্তন করুন, নিজেদের নাম বদলে "মাওলানা জ্যাকসন", "পঞ্চাশ পয়সা" রাখতে পারেন। আপনার তেলবাজ ও চাটুকার চামচাটির নাম বদলে"জ্বে জ্বী (jay z)" এই ধরনের নাম রাখুন। এতে তরুন সমাজের আকুন্ঠ সাপোর্ট পাবেন।


১০. আমাদের দেশের নেতাদের অভ্যাস হল সভা সমাবেশে বক্তৃতা দেওয়ার সময় (বিশেষত বিরোধী দলের গীবত গাওয়ার সময়) হঠাৎ করে তাদের শাহাদাত আঙ্গুলি আকাশের দিকে উঠে পরে। এই স্বভাব দেখতে দেখতে পাব্লিক ক্লান্ত, তাই ভাসন দেওয়ার সময় আপ্নার আঙ্গুল যদি উঠতেই চায় নিম্নের চিত্রের মত করে উঠান, এতে আপনার হার্ডকোর ও প্রতিবাদী মনভাব প্রকাশ পাবে সেই সাথে তরুনের মন পাবেন।



১১.বাড়ি বাড়ি গিয়ে নির্বাচনী প্রচারনা চালানোর সময় আবশ্যই কিছু উঠতি মডেল কন্যাকে সাজিয়ে গুজিয়ে সাথে নিয়ে যাবেন। মডেল কন্যারা বাড়ির কর্তাদের "ভাইয়্যয়্যা..." বলে ঢংগী কন্ঠে ভোট দিতে আকুতি জানাবে যা অগ্রাহ্য করা কর্তার পক্ষে মোটেো সম্ভব হবে না। বি.দ্র: মডেল কন্যা দের বাড়ি বাড়ি নিয়ে যাওয়ার আগে তাদের কে প্রখ্যাত মডেল এবং অভিনেত্রী প্রভা অভিনীত কিছু নাটক দেখিয়ে ট্রেনিং করিয়ে নিবেন।;)

১২. নির্বাচনী প্রচার মূলক সমাবেশ সমূহে সাধারনত একটানা একের পর এক নেতা ভাসন দিতেই থাকেন যা উপস্থিত জনতাকে বোর করে তোলে । এই সমস্যার হাত থেকে রক্ষা পেতে আপনার সমাবেশে প্রতিটি নেতার ভাসনের পর কিছুক্ষন জনপ্রিয় তারছিড়া ব্যান্ডদল ডিজুস মার্কা সংগীত পরিবেশন করবে। বলাই বাহুল্য, সংগীতের বিষয় বস্তু হবে আপনাকে ভোট দিলে কি কি হবে তার বর্ননা কিংবা আপনার দলের স্তুতি। এটি অনেক ক্ষেত্রে ভাসনের চেয়ে বেশি কাজে লাগবে। পুরো সভা স্থল কে wi fi zone হিসেবে ঘোষনা করুন, থাকতে পারে সমাবেশে নেতার ভাষনের উপর নির্মিত কুইজ শো যেখানে নেতার ভাসনের বিভিন্ন অংশ থেকে অবজেক্টিভ কোয়েশ্চেন করা হবে। এতে জনতা আপনার ভাসন মনযোগ দিয়ে শুনতে বাধ্য হবে। থাকতে পারে র্যাবফেল ড্র এর ব্যাবস্থা। মাঠে বা মঞ্চে সমাবেশ আজকাল ক্ষ্যাত হয়ে গেছে তাই আপনার সভা সমাবেশের জন্য ফ্যান্টাসী কিংডম কিংবা ওয়াটার ওয়ার্ড্লের মত কোন স্থান কে বেছে নিন।

১৩. আজকালকার ক্ষ্যাত খামার এবং পাজামা খুলে যাওয়া নেতাদের মত মাথায় চপচপ করে তেল দিয়ে সিথি করে ভোটারদের সামনে যাবেন না। চুলের স্টাইল হতে হবে পুরা আউলা ঝাউলা ও বিকল্প ধারার, অনেকটা নিম্নের চিত্রের মত।




১৪. ভুলেও নির্বাচনী প্রচারনার জন্য দেয়ালে দেয়ালে চিকা মারবেন না। বরং নিম্নের চিত্রের মত দেয়ালে দেয়ালে ইংরেজী দুর্বোধ্য অক্ষরে গ্র্যাফিটি অংকন করুন। আজকাল ধানমন্ডি এলাকার বিভিন্ন দেয়ালে এমএস১৩ নামক আম্রিকান কুখ্যাত গ্যাং এর নাম এর গ্র্যাফিটি অংকনের প্রচেষ্টা দেখা যায়। এসব আর্টিস্ট দের খুজে বের করে অল্প কিছু চা পানির খরচ ধরিয়ে দিলে এরা অতি উতসাহে আপনার জন্য দেয়ালে গ্র্যাফিটি অংকন করে দিবে আশা করা যায়।



১৫. ভাসনের সময় নেতারা মাইক টি ফিক্সড রেখে একটানা ভাষন দিয়ে যান যা দেখতে একঘেয়ি লাগে। আপনি এটি না করে নিম্নের চিত্রের মত মাইক খুলে হাতে নিয়ে মাইক মুখের সাথে বাকা করে লাগিয়ে মাথা ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে সুরে সুরে ভাসন দিন। বিশেষ কোন উত্তেজক কথা বলে রকস্টারদের মত দর্শকদের উপর ঝাপিয়েও পরতে পারেন গা এলিয়ে দিয়ে, তবে এ ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে জনতা আপনার কথা টির প্রতি সমর্থন স্বরুপ কতটা চিক্কুইর করছে। বেশি সমর্থনমূলক কিছু না বললে হয়তো তারা আপনাকে ধরবে না এবং আপনি লাফ দিয়ে জনসমুদ্রে না পরে ধরনী তে পরবেন।





দেরি না করে আজই উপরোক্ত পদক্ষেপ সমূহ অনুসরন করে একটি দল গঠন করুন এবং দেখুন আপনার নির্বাচনী বিজয় ঠেকায় সাধ্য কার? ;)


বি. দ্র: এটি একটি নাফিস ইফতেখার-নোবেলজয়ী যৌথ প্রকাশনা


সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৪৬
১৮টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×