পর্ব ১
খেয়ালী মনে হাটছিলাম গুলিস্তান পার্কে,মনটাও ছিল বেশ খারাপ,কিছু টাকা দরকার ছিল,বাবা মা,বড় ভাই সবার কাছেই খুজছিলাম।কারো কাছ থেকে আশ্বাস না পেয়ে মনটা একেবারেই খারাপ ছিল।তাই গুলিস্তান পার্কে আনমনা হয়েই ঘুড়ছিলাম।জীবনের ছোট ছোট দঃখ বেদনা আর উচ্ছাস আনন্দ মনে মন্থন করছিলাম। সেই দিন নীজকে বড় একা মনে হইতেছিল। তাই মনটাকে হালকা করার উপায় স্বরুপ একটি বন্দু খুজতেছিলাম।পেয়েও গেলাম ,দেখলাম একটি ছেলে আনমনা হয়ে আমারই মতন গাছে ঠেস দিয়ে কি যেন ভাবছে। আমি তার কাছে গেলাম এতে তার টনক নড়লোনা।আমার দিকে একবারও তাকালোনা ।মনে মনে ভাবলাম এতোটুকু ছেলে তা আবার দেমাগ কতো।মুখফুঠে কিছু বললামনা ।আমি তার আরো কাছে গেলাম আরো কাছে,মাথার ঘনকালো চুল পানির স্পর্স না পেতে পেতে ময়লায় যেন একেবারে লাল হয়ে গেছে,মনে হয় মরিচিকায় ধরেছে।লাল একটা শার্ট ময়লা এতা বেশী যে এটা আদিতে লাল ছিল না কালো ছিল,বুঝতে পাড়া কঠিন।আমি তার পাশে বসলাম,সে আমার দিকে বড়বড়চোখে তাকালো বিষয়টা আমি বুঝে উঠতে পারলামনা।পরে কথার ফাকে এভাবে চহনীর মাণে জানতে চাইলে সে বল্ল "আমিতো আপনেরে ছেলে দরা মনে হরছিলাম"।আমি তার নাম জানতে চাইলে সে বল্ল রতন শুনেছিলাম সেই দিন রতন মিয়ার দঃখ ভরা ঝীবনের মহা যুদ্বের ইতিহাস ।আমি আপনাদের জানাতে চাই সেই করুন ইতিহসের কিছু কথা(ভাই বিদ্যুত চলে গেছে তাই আবার আগামী কাল আই,পি,এসে চার্জও কম তাই এটাও জীবন যুদ্বের অংশ)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




