(একটি লিঙ্ক সমৃদ্ধ পোস্ট)
১৯ আগস্ট (শুক্রবার) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার ধুমঘাট অন্তাখালি মুন্ডাপল্লীতে হামলা চালিয়েছে সন্ত্রাসীরা। স্থানীয় রাশিদুল ইসলাম ও এবাদুল হোসেনের নেতৃত্বে দুই শতাধিক লাঠিয়াল এই হামলা চালায়। ৮ বিঘা জমি দখলে নিতে পূর্বপরিকল্পিত এ তাণ্ডব চালানোর জন্য বংশীপুর, ঈশ্বরীপুরসহ উপজেলার বিভিন্ন অংশ হতে লাঠিয়ালদের ভাড়া করে আনা হয়।
এই দুইশো মানুষ জোগার করা চাট্টিখানি কথা না। স্থানীয় প্রাশাসন কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়েছিল? তাদের কানে কি এর কোন সংবাদই পৌঁছায়নি! নাকি সেখানে তাদেরও পরোক্ষ মদদ ছিল? উপর মহল থেকে কোন ইংগিত ছাড়া এমন দুঃসাহসিক হামলা চালানোর স্পর্ধা কীভাবে পায় রাশিদুল ইসলাম, এবাদুল হোসেন গং? সেটাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। পরে অবশ্য স্থানীয় প্রশাসন ও প্রতিনিধি এসেছেন। তাঁদের এই আগমন কি ন্যায় বিচারের পথকে সুগম করবে, নাকি নিছক প্রহসন?
সকল নাগরিকের অধিকার ও সুরক্ষার জন্য সংবিধানে আইন রয়েছে। সকল আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এমন বর্বোরোচিত হামলার কোন সুষ্ঠু বিচার কি হবে না? ভুমি সন্ত্রাসীসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসীদের কোপানলে আজীবন মার খাবে এ দেশের ক্ষুদ্র নৃ-সম্প্রদায়?
বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের এর খবর এসেছে। কয়েকটির লিঙ্কঃ
AIPP-র খবর
আজকের সাতক্ষীরার খবর
জাগোনিউজ.কমএর খবর
দেশ রূপান্তরের খবর
বিডিনিউজ২৪.কম এর খবর
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:২২